নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফল বেশি পুষ্টিকর নাকি ফলের রস? এরকম তর্ক বিতর্ক দেখা যায় অনেকের মাঝেই। এক্সারসাইজ অথবা খেলার সময় দ্রুত অতিরিক্ত এনার্জি পেতে আমরা মূলত বেশির ভাগ সময় ফলের রসকেই বেছে নেই। তবে চিকিৎসকরা বা ডায়েটিশিয়ানরা বলেন স্বাস্থ্যগুণ বজায় রাখতে বেশি ফলের রস না খেয়ে অবশ্যই বেশি করে পুরো ফল খান । পারলে বা সম্ভব হলে যেসব ফল খোসা সহ খাওয়া সম্ভব সেগুলো খোসা সহ খান ।
প্রশ্ন রস করে খেলে কী কী পুষ্টিগুণ বাদ পড়ে যায়?
কী গুন নেই বলুন ফলের রসে ?
যে ফলগুলো খোসা সহ খাওয়া যায় সেগুলোর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি বা দ্বিগুন পুষ্টি থাকে। খোসা ছাড়িয়ে রস করে খেলে পুষ্টিগুণ কমে যায়
আপেল, আঙুর, পেয়ারা, শশা, স্ট্রবেরি জাতীয় ফলগুলো খোসাশুদ্ধুই খাওয়া যায়। ফলের খোসা সরাসরি সূর্যের আলো পায়। বিভিন্ন রঙের পিগমেন্ট বিভিন্ন ওয়েভলেংথের সূর্যরশ্মি শোষণ করে। এই সব পিগমেন্টের মধ্যে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডস, ফ্লাভোনয়েডস যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। আঙুরের খোসা ক্যানসার রুখতেও অনেক ক্ষেত্রে সাহায্য করে থাকে ।
ফলের রস বের করার সময় বেশির ভাগ সময়ই খোসা ফেলে দেয়া হয়। ফলে রস খেলে শরীর খোসার পুষ্টিগুণ থেকে বঞ্চিত হয়।
ফলের শাঁস এর গুনাগুন
ফলের খোসা যেমন তেমনই ফলের শাঁসের মধ্যে থাকে প্রয়োজনীয় ফাইবার। কমলার শাঁসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফ্লাভোনয়েডস। সেই সঙ্গেই আছে ভিটামিন সি। এই দুটোই শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী ও কার্যকারী। কমলার রস করার সময় ফ্লাভোনয়েডস বেরিয়ে যায়। সেই কারণেই বাজারচলতি অনেক অরেঞ্জ জুসের গায়ে লেখা থাকে ‘পাল্প অ্যাডেড। অর্থাৎ রস বের করার পর কমলার শাঁস যোগ করা হয়েছে।
রসে কেন ফাইবার থাকে না
রস বের করে নিলে ফাইবার নষ্ট হয়ে যায়। যেমন আপেলের মধ্যে ৩.৭৫ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার থাকে। আট আউন্স আপেলের রস তৈরি করতে লাগে তিন থেকে চারটে আপেল। সেই হিসেবে আপেলের রসে ১২ থেকে ১৫ গ্রাম ফাইবার থাকার কথা। অথচ অ্যাপল জুসে ফাইবার প্রায় থাকে না বললেই চলে।
ক্যালরি যুক্ত
ফলের রস খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক বেড়ে যায়। ফল খেলে কিন্তু অতটা বাড়ে না। যেমন যে পরিমাণ আপেল খেলে শরীর ১২০ ক্যালরি এনার্জি পায় সেই পরিমাণ আপেলে রয়েছে ২৪ গ্রাম চিনি। অন্যদিকে যে পরিমাণ অ্যাপল জুস থেকে শরীর ১২০ ক্যালরি এনার্জি পায় সে পরিমাণ জুসে চিনির পরিমাণ প্রায় ৩০ গ্রাম। বাজরচলতি অধিকাংশ ফ্রুট জুসেই ফলের রসের পরিমাণ কম থাকে। কৃত্রিম সুইটেনার যোগ করা থাকে।
অতিরিক্ত দেশীয় ফলমূল ও টাটকা শাকসবজি খান আর নিজের শরীর সাস্থ দেহ মনকে সুস্থ রাখুন
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
আমি মিন্টু বলেছেন: তাছাড়া পকেটের কথাটাও মাথায় রাখতে তো হয়
কথা সত্য কইছেন কিন্তু ভাই
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
প্রামানিক বলেছেন: ফলের উপর সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
ফল তো ছোট থেকেই আমার খুব প্রিয়, কিন্তু এখন খেতে গেলে ফরমালিনের ভয়ে দূরে সরে যাই।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
আমি মিন্টু বলেছেন: ভাই আর কইয়েন না এই ফরমালিনিই পুরো দেশটা খাইয়া ফেল্ল ।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এখনকার ছেলে মেয়েরা ফল তো খেতেই চায় না !
তাদের কারনে নিজেরও তেমন খাওয়া হয়না ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৪
আমি মিন্টু বলেছেন: এটা কেমন কথা লিটন ভাই এখনার দিনের ছাওয়ালেরা ফলমূল খেতে না চাইলেও জোর করে খাওয়াইতে হইব ।
আর সাথে সাথে নিজেগও খাইতে হইব তবে সেই ফলমূল ফরমানিল মুক্ত হইতে হইব ।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: খোসাওয়ালাগুলোর রস না করাই ভাল। তবে রস বলতে বাড়িতে করে নিলে সমস্যা হওয়ার কথা না। অধিকাংশ ফলের রসটাই বেশি সুস্বাদু।
আর এখন বাচ্চারা ফলই খেতে চায় না। একেবারে ফলের পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হওয়ার থেকে হালকা পুষ্টি সম্পন্ন রস খাওয়া ভাল।
তবে বাজারের গুলো বর্জন করা উচিৎ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৬
আমি মিন্টু বলেছেন: ভাই এটাই কিন্ত পোস্টের মূল বিষয় তবে বাজারের গুলো বর্জন করা উচিৎ।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: এটা কিন্তু পোস্টের মূল বক্তব্য মনে হল অতিরিক্ত দেশীয় ফলমূল ও টাটকা শাকসবজি খান আর নিজের শরীর সাস্থ দেহ মনকে সুস্থ রাখুন
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৭
আমি মিন্টু বলেছেন: ওই যা বলেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খেতে তো ইচ্ছেই করে, ফরমালিনের জন্যই তো শুধু ভয়ে ভয়ে কম খাই, তাছাড়া পকেটের কথাটাও মাথায় রাখতে তো হয়