![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারন। আমার সঙ্গী বলতে ঐ এক নীরবতা। নিরসঙ্গ থাকতে ভাল লাগে। ভালো লাগে একা নীরব রাস্তায় হাটতে, যেখানে প্রতি কদম কদম নীরব গল্পের সৃষ্টি। ভালো লাগে কিছু অতীত গল্প কল্পনায় এনে তার মেরামত করতে। আমিই এমনই একা, নীরব, নিরসঙ্গ !
একটা নেড়ি কুকুর পিছন পিছন আর্ধেকটা জিভ বের করে লেজ টা নারতে নারতে আসছে, খানিকক্ষন বাদে বাদে মনে হচ্ছে, নাক টা আমার ঝুলন্ত পাঞ্জাবিতে ঘসা দিয়ে যাচ্ছে যেন তার নাক মুছুনি। ছু ।। ছু…
রাত প্রায় অর্ধেক । রাস্তার আপছা ল্যামপোষ্টের আলোতে পায়ের নিচে ফস করে ঊঠা পলিথিনের ঠোঙ্গার শব্দে বুকের বা পাশে কিঞ্চিত চাপ অনুভব করা যায়, তবু সাহস ধরে আছি কারন পিছন পিছন নাকমুছুনি নেড়ি সাহেব আছে ।
শহরের প্রত্যেক ওলি গলিতে এই নেড়ি সাহেব দের বসবাস। প্রত্যেক রাতে শহরের চিন্তাহীন ঘুমের জন্য কতিপয় লোক তাদের ঘুম বিসর্জন করে, তবে প্রশ্ন যা, আদৌ কি তারা করে ??
হাটতে হাটতে প্রায় বাসার সামনে, গলির মুখে নাইট গার্ডের হুইছেল কানে আসলো, যাক তাহলে নাইড গার্ড এখনও জীবিত !
- কি নেড়ি সাহেব আরো যাবেন ??
সুন্দর করে আবার আর্ধেকটা জিভ বের করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে লেজ নাড়ানো সমেদ। হাতে আর্ধেকটা রুটি ছিলো যা এই গভীর রাতে হাটতে আর খেতে সায় দেয় নি মন, তাই তা ইই ঐ নেড়ি সাহেবের জন্য উপহার হিসাবে ছুড়ে দিলাম, সেও ছেড়ে দিলো তার নাক মুছুনি।
গলি দিয়ে ধুকতে ধুকতে তখনও কানে আসছিলো নাইট গার্ডের হুইছেল। বাসার সামনেই বসে ছিলো সে, সামনে যেতেই মন চাইলো কষিয়ে এক থাপ্পর দিতে । ঘুমের গহ্বরে তলানো সে, ঠোটের চাপে বাশিটা আটকিয়ে আছে, নাকের আর মুখের মিশ্রন নিশ্বাসে শুধু বাশিটা বাজছে। আরে কর্ম চোর ঘুমন্ত মানুষের ভার কাধে, আর নিজেই ঘুমাস । নেড়ি সাহেব তখনও ফেল ফেলিয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে, শুধু একটি প্রশ্ন নিজের ভেতরে চার ছক্কা খেলছিলো, নাইড গার্ডটা কে
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৩
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: হইছে কোনরকম।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৬
অনীক মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৩
blackant বলেছেন: TAKE ENOUGH TIME & PLACE TO WRITE . i THINK Y WILL DO WELL.
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৬
অনীক মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: আসলে কুকুরদের সন্মান আছে। আপনি যাদেরকে কুকুর সঙ্গে ঠিট করলেন তাদের সে সন্মনটাও নাই। ওরা অন্ধকারে গলিতে নয় ওরা এখন ঘরে অফিসে আলোর ঝলমলে নিবিঘ্নে কাজ গুলি করে যাচ্ছে।