![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুয়োরের বাচ্চারাই সভ্যতার নামে জিতে গেল
আলিয়া ভাট নাকি তার নাম পালটে আলিয়া ভ্যাট রেখেছেন । যখন তাকে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হয় তখন তিনি একটা ভ্যাটকি মেরে দেন ।
ভ্যাট নিয়া সবাই এতো বেশি স্ট্যাটাস দিছে যে আমি লেখার কিছু পাইনি । তবে আবুল মাল সাহেবের যিনি নাম লিখেছিলেন তাকে বেশ দুরদর্শি বলা যায় , তিনি আসলেই একটা মাল ।
মদ গাজা খাওয়ার উপর কোনো ভ্যাট নাই, এমনকি দেহপসারিনির কাছে গেলেও ভ্যাট দিতে হয় না। এখন আমার বন্ধু বাশখান যদি বিষয়টা সিরিয়াস নিয়া , ভার্সিটি যাওয়া বাদ দিয়া অন্য যায়গা যায় , তাহলে কিছু বলার পাইনা ।
একটা ছেলে তার মাকে বলছে "মা , বাবাকে কি খুব লাজুক ?" মা বলছে " তোর বাবা যদি লাজুক না হইতো তাহলে আরো ৮ বছর আগেই তোর জন্ম হইতো " আসলে আমার স্যারদের কিছুটা জ্ঞান বুদ্ধির অভাব ছিল , নয়লে কি আমার মত ছাত্র জন্ম দিতো ? থাকলে নিশ্চয় আমার মত ছাত্র বানাইতো না, বানাইলেও নিশ্চয় শিক্ষা দিয়াই বানাইতো ।
সিরিয়াস কথায় আসি ,
আমরা যখন শাহবাগ আন্দোলন শুরু করি তখন কিছু ছাগু যাইতো, যাইয়া বিতর্কিত কিছু কাজ কইরা নেট এ ছড়াইয়া দিত । নাম হইতো শাহবাগীরা খারাপ । আর কয়েকজন বিতর্কিত বিকৃত মস্তিস্কের নাস্তিক যাইয়া ব্যানার ধইরা খাড়ায়া ছবি তুললো আর তখন থেকেই শাহবাগ আন্দোলন হয়ে গেলো নাস্তিকদের আন্দোলন । কিন্তু তারা কিন্তু আন্দোলনের কেউ ছিল না । যেমন বলা যায় মগাচিপ ওরফে খাসি মহিউদ্দিন এর নাম । আর এদের কারনেই শাহবাগ আন্দোলন ধীরে ধীরে মানুষের মন উঠে যেতে লাগলো । ছিল অতিরিক্ত নেতা , আর চক্রান্ত । যার জন্য শাহবাগ আজ নিঃশেষ ।
ঠিক এই বিষয়টাই #NO_VAT_ON_EDUCATION এ ঘটছে । কিছু মানুষ রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে আন্দোলন করছে, আর কিছু মানুষ সেলফি তুইলা, অযাচিত কিছু ব্যানার নিয়া আন্দোলনে ব্যাঘাত ঘটানোর চেষ্টা করছে । এরা আন্দোলনের কেউ না । জাস্ট একটা গোষ্ঠীর পেইড এজেন্ট । যাদের কাজ হলো এই আন্দোলনকে বিতর্কিত করে তোলা ।
আমরা সাইবার ৭১ গ্রুপ কে বলিনি ওয়েবসাইট হ্যাক করতে , আসিফ নজরুল কিংবা ইমরান সরকার অথবা ছাত্রদল যা বলেছেন সেটা তাদের পারসোনাল মতামত । আমাদের আন্দোলনের সাথে দুরতম কোন সম্পর্ক নেই তাদের সাথে । পাবলিক ভার্সিটির সাথে আমাদের কোন রেশারেশি নাই । তারা আমাদেরই বন্ধু, ভাই স্বজন । আমরা এখন যেটা দাবি করছি সেটা হলো শিক্ষার উপর থেকে ভ্যাট । কারন যদি একবার এটা শুরু হয় , একটা পর্যায়ে দেখা যাবে প্রাইমারি স্কুলেও ভ্যাট দিতে হচ্ছে ।
রাজস্ব বোর্ড কিংবা সরকার যদি মনে করেন প্রাইভেট ভার্সিটি ব্যাবসার জন্য খোলা, সার্টিফিকেট বিক্রির কারখানা, তাহলে আপনারা সেটা নিয়ন্ত্রন করুন । আপনারা বেতন নির্ধারন করে দিন , ফি নির্ধারন করে দিন । এরপর দেখুন ভার্সিটি আমাদের উপর থেকে জুলুম করে কিনা । সার্টিফিকেট বানিজ্যের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিন । প্লিজ আমাদের শিক্ষা জীবন নষ্ট করবেন না । দেখুন আমরা কতটা শান্তিপুর্ন ভাবে আন্দোলন করছি ।
মাননীয় মন্ত্রি বলেছেন, তিনি ৩০ টা ভার্সিটিতে খোজ নিয়েছেন ছাত্রদের ডেইলি খরচ একহাজার টাকা । মাননীয় মন্ত্রির কাছে আবেদন দয়া করে সেই সব ভার্সিটির নাম প্রকাশ করুন । এবং তদন্ত করুন তাদের টাকার উৎস কোথায় । ওই ভার্সিটী গুলোকে ধরুন, কেন তারা এত টাকা নিচ্ছে ।
আন্দোলনরত ভাইয়েরা, চোখ কান খোলা রাখুন । আমরা নেতা হতেও আসিনি, রাজনীতি নিয়েও আসিনি । আমরা আমাদের মৌলিক অধিকার নিয়ে এসেছি ।
যারা কষ্ট করে যাতায়াত করছেন তাদের বলি, আমরা আপনাদেরই ভাই ,বোন সন্তান । আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে , তাই আমরা বাধ্য হচ্ছি । আপনাদের কাছে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত "
বিঃদ্রঃ যে সব ছাত্র সংগঠন ছাত্র অধিকার বলে চিল্লান একমাত্র ছাত্র ইউনিয়ন বাদে কাউরেই দেখলাম না কিছু কইতে ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৮
অনির্বান শিখা বলেছেন: টুট টুট টুট । গালি নয় , লাইন কেটে গেলো
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫০
শাহজাহান সুজন বলেছেন: ভালো পোস্ট। ধন্যবাদ লেখককে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৭
অনির্বান শিখা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫
রানা আমান বলেছেন: লেখকের সাথে একমত আমিও ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
অনির্বান শিখা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
অনির্বান শিখা বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সহমত। ধন্যবাদ
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৮
অনির্বান শিখা বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৭
আমি এক অপদার্থ বলেছেন: এই মুহূর্তে মন্ত্রী মহাশয়রা ঘুমাইতাছে। আপনার কথা উনাদের কানে যাচ্ছে না। একটুপর আবার চেষ্টা করুন। ধন্যবাদ