নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বইএর পোকা। যা পাই তাই পড়ি।

আনমোনা

কিছুই না

আনমোনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

টম সয়্যারের(রচয়িতার) বাড়িতে

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১৪

মিসৌরির হানিবল শহরে পা দিয়ে মনে হলো, ছোটবেলায় পড়া টম সয়্যারের শহরে চলে এসেছি। মিসিসিপি নদীর পাড় থেকে এখুনি ছুটে আসবে টম সয়্যার আর হাকলবেরি ফিন, বেকি থ্যাচারকে দেখব গুটি গুটি পায়ে চলছে স্কুলের দিকে। নিজের মনকে চোখ রাঙালাম, দেখ বাপু, ওরা বইএর পাতার চরিত্র, ওরা এখানে থাকবে কেন? এই শহরে রক্তমাংসের যে মানুষটি এক সময় দাপিয়ে বেড়িয়েছিলেন, তার নাম ছিলো স্যামুয়েল ল্যাঙহর্ন ক্লেমেনস(Samuel Langhorne Clemens), ওরফে মার্ক টোয়েন(Mark Twain)। টম সয়্যার চরিত্রটির স্রষ্টা মার্ক টোয়েন। তার ছেলেবেলার একটি বড় অংশ কেটেছে মিসিসিপি নদীর ধারে হানিবল শহরে, যে শহরের বর্ণনা তিনি দিয়েছিলেন 'দি আ্যডভেন্চার অব টম সয়্যার' বইটির পটভুমি, সেইন্ট পিটাসবার্গ শহরের ছবি আঁকতে।


ছবি ক্রেডিট: Amy Meredith

ছেলেবেলায় সেবা অনুবাদের বই পড়েই টম সয়্যারের(Tom Sawyer) সাথে পরিচয়। তখন জানতামনা টম সয়্যারের বহু গল্প আসলে মার্ক টোয়েনের নিজের জীবনের ঘটনা। জানলাম মার্ক টোয়েনের ছেলেবেলার বাড়ি দেখতে যেয়ে। চলুন, দেখে আসা যাক টম সয়্যারের রচয়িতার বাড়ি।

১। এই বাড়িতে কেটেছিলো মার্ক টোয়েনের ছোটবেলা।

ছবি ক্রেডিট: Ron Cogswell
বাড়িটি তৈরী হয়েছিলো আনুমানিক ১৮৪৩ থেকে ১৮৪৪ সালের দিকে। ক্লেমেনস পরিবার এই বাড়িতে ১৮৫৩ সাল পর্যন্ত থেকেছিলো। ১৯১১ সাল নাগাদ বাড়িটি ভেঙ্গে ফেলার উদ্যোগ নেয়া হলে মিস্টার মাহান নামে এক ব্যাক্তি এটি কিনে হানিবল শহরকে দান করেন। ১৯১২ সাল থেকে বাড়িটি সাধারণের দেখার জন্য খুলে দেওয়া হয়।

২। মার্ক টোয়েনের ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে দেখলাম, ভিতরে স্বয়ং লেখক দাঁড়িয়ে আছেন।
হানিবল শহরে কাটানো ছেলেবেলার স্মৃতিই লেখক ধরে রেখেছেন তার লেখা 'দি আ্যডভেন্চার অব টম সয়্যার' এবং 'দি আ্যডভেন্চার অব হাকলবেরি ফিনস' উপন্যাসে।

ছবি ক্রেডিট: Ched

৩।লেখক স্মৃতিচারণ করছেন। পিছনে কে দাঁড়িয়ে? বালক মার্ক টোয়েন, না টম সয়্যার?

ছবি ক্রেডিট: Taylor Studios, Inc.

৪। টম সয়্যার বেড়া
স্কুল পালানোর শাস্তি। আন্ট পলি আজ শনিবারের মধ্যেই বেড়াটা রঙ করতে বলেছেন। এদিকে টমের মন পরে আছে খেলায়। এখন কি হবে?

ছবি ক্রেডিট: Laura Supalla Gilchrist

৫। টম সয়্যার বেড়া। টমের ব্ন্ধুরাই রঙ করে দিলো।

ছবি ক্রেডিট: Laura Supalla Gilchrist
এমনি এমনি নয়। রঙ করার সুযোগের বদলে তারা টমকে কত রকম খেলনা উপহার দিল। আর টম, তাদেরকে কিছুক্ষন ব্রাশ ধরতে দিয়ে কৃতার্থ করল।

৬। হাকলবেরি ফিনের বাড়ি
টম ব্লান্কেনশিপ (Tom Blankenship) নামে মার্ক টোয়েনের এক প্রতিবেশী ছিল। মার্ক টোয়েনের বইয়ে এই ছেলেটিকেই আমরা দেখি হাকলবেরি ফিন(Huckleberry Finn) রুপে। ব্লান্কেনশিপ পরিবারের বাড়িটি ১৯১১ সালে ভেঙ্গে ফেলা হয় এবং ২০০৬ সালে পুননির্মান করা হয়। এই বাড়িটি মার্ক টোয়েনের বাড়ির তুলনায় খুবই ছোট।

ছবি ক্রেডিট: Erin
হাক, এক ভ্যাগাবন্ড মাতাল বাপের ভ্যাগাবন্ড ছেলে, রাজ্যের অপকর্ম করে বেড়ায়। লেখাপড়া জানেনা, নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা করেনা, শাস্তির ভয় নেই, এমন ছেলের কাছ থেকে শহরের অন্য মায়েরা তাদের ছেলেদের আগলে রাখে, পাছে নিজের ভালো ছেলেটি এই ছন্নছাড়ার সাথে থেকে উচ্ছন্নে যায়। ভালো ছেলেগুলো অবশ্য তাদের মায়েদের সাথে একমত না।
নিয়ম ছাড়া স্বভাবের মধ্যেই উকি দেয় তার মহৎ মন। 'দি আ্যডভেন্চার অব হাকলবেরি ফিন' বইটিতে দেখি হাক জিম নামে একজন ক্রীতদাসকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করে, যদিও তার ভালো করেই জানা আছে এই কাজের শাস্তি নরকগমন।

৭। টম এবং হাক
Frederick Hibbard এর তৈরি এই স্টাচুটি দাঁড়িয়ে আছে হানিবল শহরের রাস্তার মোড়ে।

ছবি ক্রেডিট: Ron Cogswell
টম, দুচোখে তার বিশ্বজয়ের সপ্ন। দৃষ্টি সুদূরপ্রয়াসী। হাক যেখানে আছে সেখানেই থাকতে চায়, কিন্তু বন্ধুর সঙ্গ ছাড়েনা।

৮।টম এবং হাকের চোখে আজকের হানিবল

ছবি ক্রেডিট: Coalfather

৯। বেকি থ্যাচারের বাড়ি
ক্লেমেনস বাড়ির উল্টো দিকের বাড়িতে থাকতো এলিজ হকিন্সদের( Elijah Hawkins) পরিবার। এই বাড়ির মেয়ে লরা(Laura)। লরার আদলেই গড়ে উঠেছিলো বেকি থ্যাচার(Becky Thatcher)।

ছবি ক্রেডিট: David Luebbert
টম সয়্যারের কথা বলব, অথচ বেকি থ্যাচার থাকবেনা, তা কি হয়? ছেলেবয়সের প্রেম, অ্যাডভেন্চার, ব্রেকআপ, সব মিলিয়ে একজন বালিকা থেকে নারী হয়ে উঠার গল্প পাওয়া যায় বেকির মাঝে।

১০।লাইট হাউস এবং মিসিসিপি নদী
মার্ক টোয়েনের স্মৃতিতে Cardiff Hill এর চুড়ায় তৈরী হওয়া লাইট হাউস থেকে দেখা মিসিসিপি নদী।

ছবি ক্রেডিট: Jens bludau
টম, হাক, এবং তাদের দলবলের অন্যতম খেলার জায়গা ছিল এই টিলা।

১১।মার্ক টোয়েন গুহা
মার্ক টোয়েনের সময়ে এটি McDowell’s Cave নামে পরিচিত ছিল।

ছবি ক্রেডিট: Xnatedawgx
টম এবং বেকি হারিয়ে গিয়েছিলো ম্যাকডোগাল গুহায়। সেখানে ছিল আরেক বিপদ, Injun Joe নামে এক দস্যু।


তথ্যসূত্র:
marktwainmuseum-history
marktwainmuseum
hannibalparks
marktwaincave
'The Adventures of Tom Sawyer' by Mark Twain
'Adventures of Huckleberry Finn' by Mark Twain

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো।

লেখার ষ্টাইল দেখে মনে হয়, ৫ম বা ৬ষ্ঠ শ্রেণীর বাচ্চাদের জন্য লেখা

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

আনমোনা বলেছেন: টম সয়্যার এবং হাকলবেরি ফিনের অভিযানের বই দুটি, ঐ বয়সী বাচ্চাদের জন্যই লেখা। আমি যখন প্রথম পড়েছিলাম, সম্ভবত ঐ রকমই বয়স ছিলো।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট। খুব উপভোগ্য।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

আনমোনা বলেছেন: ধন্যবাদ, রাজীব নুর ভাই।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে, এই বিশাল লেখককে বিশেষভাবে তুলে ধরলে, আপনার দক্ষতা বুঝা যেতো।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৮

আনমোনা বলেছেন: যদি কোনোদিন সেরকম লিখতে পারি, লিখব। এখনও অতটা দক্ষ হয়ে পারিনি। আর লেখককে চিনি তার লেখার মাধ্যমেই।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হায়রে! আমরা কৈশোরে এপারে এসব মিস করেছি।
ভালো পোস্ট।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১৬

আনমোনা বলেছেন: পৃথিবীতে কত বই আছে, সব কি পড়া হয়? এধরণের বই কৈশোরে পড়লে যে আনন্দ পাওয়া যায়, পরিণত বয়সে তা বদলে অন্যরকম আনন্দ হয়।
প্লাসে ভালো লাগলো।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি ঘরনীর কাছ থেকে জানতে পারলাম ওপারে নাকি একসময় টিভিতে একটা ধারাবাহিক অনুষ্ঠান হতো বিষয়টি নিয়ে।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪৮

আনমোনা বলেছেন: তাই নাকি? জানতামনা ব্যপারটা।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৮

আনমোনা বলেছেন: আপনার ঘরনী কি বলতে পারবে ঠিক কি অনুষ্ঠান, আর কোন চ্যানেলে দেখাত? আমি অনেকদিন বাংলাদেশ ছাড়া, এ ব্যাপারে কিছুই জানিনা।

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২৯

করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!! হাক ফিন আর টম সয়‍্যারের বাড়ি দেখা হয়ে গেল।

এভাবে লরা ইঙ্গলস বাড়ি দেখানো যাবে?? তাহলে অগ্রিম ধন্যবাদ দিয়ে রাখছি।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৫১

আনমোনা বলেছেন: আপু, আপনাকে আমার পোষ্টে পেয়ে খুব খুশী হলাম। প্লাস পেয়ে ভালো লাগলো।
মার্ক টোয়েনের কিশোরকালের বাড়ি দেখতে যেয়ে বার বার মনে পড়ছিলো কৈশোরে পড়া টম সয়্যার আর হাকলবেরি ফিনের কথা। সেই স্মৃতি শেয়ার করতেই এই পোষ্ট।

আমরা মিসৌরি থেকে অনেক আগেই চলে এসেছি। লরা ইঙ্গলসের বাড়ি দেখা হয়নি। আপনাকে দেখাতে পারলামনা, দুঃখিত আপু।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন:

সুন্দর । ছবিগুলো ঝকঝকে ,পরিষ্কার ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

আনমোনা বলেছেন: ধন্যবাদ রাকু ভাই। ছবির মালিকদের ধন্যবাদ জানাই, ছবিগুলো শেয়ারের অনুমতির জন্য। আমার নিজের তোলা ছবিগুলো হারিয়ে গেছে।
প্লাসে ভালো লাগলো।

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:০০

বলেছেন: Very informative post....



Vest wishes..

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৪

আনমোনা বলেছেন: ধন্যবাদ, লতিফ ভাই।

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:০৩

ইসিয়াক বলেছেন: সেবা প্রকাশনীর অনুবাদ সিরিজের বই মার্ক টোয়েন এর টম সয়্যার । হাকলবেরি ফিন । আমি অনেক অনেক বার পড়েছি। প্রত্যেক সপ্তাহে সেবা প্রকাশনীর বই না পড়লে আমার ভালোই লাগতো না। অনেক আনন্দ বেদনার মধ্যে সেবা প্রকাশনী আমার জীবনকে করেছিলো অনেক রঙিন । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ছোটবেলার কথাগুলো মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য। খুব মজার ছিলো দিনগুলো।
শুভসকাল ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৬

আনমোনা বলেছেন: আমাকেও নষ্টালজিক করে দিলেন। সেবা প্রকাশনী, আহা, সেগুন বাগান প্রকাশনী! সেবার হাত ধরে বিশ্ব-সাহিত্যের কত যে বই পড়েছি।
ধন্যবাদ

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:০৫

ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।
মনখারাপ হলে ছোটবেলার স্মৃতিতে ফিরে যাবো ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৭

আনমোনা বলেছেন: :)

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, রাজীব নুর ভাই।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:২৮

আনমোনা বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন রাজীব ভাই।

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা। গতকাল কথা প্রসঙ্গে আপনার পোস্টটি দেখে মুখে এক ঝলক হাসি নিয়ে স্মৃতিতে হাতড়াতে হাতড়াতে খুঁজে বেড়ানোর চেষ্টা করল অনুষ্ঠানটির নাম কি ছিল তা নিয়ে। ওর কথা অনুযায়ী সম্ভবত 85-86 সাল নাগাদ বিকেল পাঁচটা /সাড়ে পাঁচটার দিকে বি টিভিতে টম সয়্যার হাকলবেরি ফিন এই নামেই সম্ভবত অনুষ্ঠানটি সম্প্রচার হত। এক্কেবারে কৈশোরের স্মৃতি; বেশি কিছু বলতে পারল না। তবে ও আশাবাদী ছিল ব্লগে সত্তর আশির দশকের কেউ-না-কেউ বিষয়টি হয়তো শেয়ার করবে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত তেমন কেউ প্রসঙ্গটি উত্থাপন না করায় ঘরণীর অনিচ্ছাতেও বিষয়টি শেয়ার করলাম।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩২

আনমোনা বলেছেন: বিটিভিতে তখন অনেক ভালো ভালো ইংলিশ প্রোগ্রাম দেখাতো। কিন্তু এটার কথা মনে করতে পারছিনা। কারণ সম্ভবত সময়, বিকেল পাঁচটা /সাড়ে পাঁচটার দিকে আমরা খেলার মাঠে থাকতাম।

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

পুলক ঢালী বলেছেন: বাহ্! আনমোনা ম্যাডাম দেখছি খুব সুন্দর একটা ভ্রমন কাহিনী বিষয়ক ছবিব্লগ উপহার দিয়েছেন।
মার্ক টোয়েনের বাড়ী সহ আরও কিছু স্মৃতি বিজরিত স্থান দেখার সৌভাগ্য হলো আপনার সৌজন্যে।
আপনি ছোটবেলার কথা মনে পড়িয়ে দিয়েছেন নষ্টালজিতে আক্রান্ত রীতিমত। :)
মার্ক টোয়েনের হাকলবেরি ফিন, টম স্যয়ারের অভিযান ওদিকে স্যার আর্থার কোনান ড্যয়ালের শার্লক হোমস আরেকটু বড় হয়ে ইয়ান ফ্লেমিং এর জেমস্ বন্ড, আগাথা ক্রিষ্টির রহস্যপোন্যাস এ মার্ডার ইজ এনাউন্সড,এ্যবসেন্ট ইন দ্য স্প্রিং,আর্নেস্ট হেমিংওয়ের দ্য ওল্ডম্যন এন্ড দ্য সি সহ আরো অসংখ্য স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন।
খুবই ভাল লাগলো। (সেবার মাসুদ রানা এখনও পড়ি :P )
ভাল থাকুন।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২১

আনমোনা বলেছেন: ধন্যবাদ ঢালী ভাই। মার্ক টোয়েনের বাড়ি এবং শহরটা এমন ভাবে সাজানো, গেলে টম সয়্যার আর তার দলবলের কথা মনে পরবেই।
আপনি মাসুদ রানা পড়েন বললেন, সেবার অন্য বইয়ের কি অবস্থা, এখনও আগের মত রমরমা আছে?
ভালো থাকুন।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১১:৪৭

পুলক ঢালী বলেছেন: সেবার অন্যান্য বইয়ের মধ্যে অনুবাদ,ওয়েষ্টার্ন গল্প,রহস্যপত্রিকা এগুলো চালু আছে বাচ্চাদের কুয়াশা এবং আরেকটা সিরিজ ছিল বাচ্চাদের অভিযান বিষয়ক নাম মনে পড়ছেনা ওগুলো চালু আছে কিনা জানিনা।
কাজী আনোয়ার হোসেন এখন আর লিখেন বলে মনে হয়না ওনার ছেলেরা লিখেন সহযোগী হিসেবে ওনার নাম থাকে।
আবার মাসুদরানা কিনতে গেলে বাচ্চাদের সিরিজগুলি চালু আছে কিনা খবর নেব। :D
ভাল থাকুন।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:৪২

আনমোনা বলেছেন: :) ভালো থাকুন।

১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪২

রাকু হাসান বলেছেন:


X(

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৪৫

আনমোনা বলেছেন: রেগে গেলেন? দুঃখ পেলাম।

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৭

রাকু হাসান বলেছেন:

অনেকদিন কেউকে রাগ দেখায় না । তাই শুধু শুধু আপনাকে রাগ দেখালাম । ;) ফান ইমোজী ছিল । ডোন্ট মাইন্ড মনাপু । :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৯

আনমোনা বলেছেন: X(


১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০২

রাকু হাসান বলেছেন:


:| :| হোপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপপ

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৪

আনমোনা বলেছেন: :)

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:০৬

রাকু হাসান বলেছেন:

B-))

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৫১

আনমোনা বলেছেন: :D

১৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:১৩

সোনালী ডানার চিল বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট-
প্রিয় লেখক মার্ক টোয়েনের একটা কথা খুব মনে রেখেছি - Kindness is the language which the deaf can hear and the blind can see.

আমার একটা কবিতা মার্ক টোয়েনের সবুজ দরেজা- গল্পের থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে-
আপনার পোষ্টটি খুব ভালে লাগলো!!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৫৬

আনমোনা বলেছেন: ধন্যবাদ সোনালী ডানার চিল।
মার্ক টোয়েনের কোটেশনটা খুব সুন্দর।

কোন কবিতা ? সবুজ দরেজা গল্পটা পড়িনি। অরিজিনাল নামটা কি বলতে পারবেন? খুঁজে দেখতাম।

২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৪

শের শায়রী বলেছেন: আহ প্রিয় লেখক নিয়ে লিখছেন! এবং দারুন লিখছেন। টম সয়্যার, হাক ফিন সেই সেবা বা তার আগে থেকেই পড়ছি। এবং ওই বয়সে ভীষন প্রভাবিত হয়েছিলাম।

মার্ক টোয়েন সেই বিখ্যাত কাহিনী জানেন তো?

জনৈক বন্ধু মার্ক টোয়েনের ঘরে ঢুকে মেঝে থেকে ছাদ পর্যন্ত স্তূপীকৃত বইয়ের পাহাড় দেখে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কি রে বইগুলোর জন্য কিছু শেলফ কিনতে পারিস না।’ মার্ক টোয়েন বললেন, ‘বন্ধু, বই যেভাবে জোগাড় করেছি, সেভাবে তো শেলফ জোগাড় করতে পারি না।’ ;)

পোষ্টে ভালো লাগা।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৩

আনমোনা বলেছেন: টম সয়্যার, হাক ফিন, আমারও প্রিয় চরিত্র। আমি অবশ্য সেবা থেকেই পড়েছি।
আর গল্পটা জানবোনা, বলেন কি? কত বই এই পথে হারিয়া গেছে, আবার আমার অনেক বই এই পথেই সংগ্রহ করা!

২১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: বেকি থ্যাচার এর বাড়ীটা খুব সুন্দর।
বন্ধুরা বেড়া (পড়ুন কাঠের প্রাচীর) রঙ করেও দিল, আবার খেলনাও উপহার দিয়ে গেল- কত্তো ভাল ছিল ওর বন্ধুরা!
মিসিসিপি-মিসৌরী নদীর কথা কত পড়েছিলাম ছোটবেলায়!
পোস্টে সপ্তম ভাল লাগা + +।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৯

আনমোনা বলেছেন: কাজকে খেলা বানাতে পারলেই কাজ সহজ হয়ে যায়। তাইতেই টমের বন্ধুরা তাকে উপহার দিয়ে খেলার সুযোগ পেল। টম সেই খেলনা নিয়ে কি করেছিল সে আরেক কাহিনী।
বেকি থ্যাচার এর বাড়ীটা সম্ভবত নতুন রং করা হয়েছিল।
হানিবল শহরটা খুব সুন্দর। টম সয়্যারের বাড়ি থেকে দুকদম হাটলেই মিসিসিপি নদী। সেখানে বসে থাকতে খুব ভালো লাগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.