নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইশতিয়াক চয়ন

আমাকে একটি কথা দাও যা আকাশের মতো সহজ মহৎ বিশাল ও গভীর............

অ্যানোনিমাস

facebook.com/Ishtiak.chayan

অ্যানোনিমাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি বিশেষ মৃত্যুকাহিনী!

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

তমার সাথে আমার সম্পর্কটা কতটা বন্ধুসুলভ সেটা বুঝতে নিচের ধাধাটিই ঢের বেশি



স্যার! আপনাকে একটা ধাধা ধরি। যদি পারেন তবে আজ পড়াবেন। আর যদি না পারেন তাহলে নাস্তা খেয়ে বিদায় নেবেন।

-না, ফাকিবাজি চলবে না। কাল তোমার আইটেম আছে। ধাধা বাদ দিয়ে বই খুলো।



জ্বি না। অত্যন্ত সহজ ধাধা, আমি জানি আপনি সেটার জবাবও জানেন। প্লিজ স্যার, প্লিজ। জাস্ট ট্রাই ওয়ান্স প্লিজ!

-আচ্ছা। কিন্তু ধাধার জবাব পেলে পুরো এক ঘন্টা চেয়ারে বসে থাকতে হবে। নো আহাজারি।



আচ্ছা, প্রমিজ। এবার শুনেন। কি সেই জিনিস? যাহা আমি পরিধান করি, সকল পূর্ণবয়স্ক সচেতন মেয়েরা পরিধান করে কিন্তু আপনি পরিধান করেন না। তবে অনন্ত জলিলের পরিধান করা উচিত! বলেন তো কি সেই পরিধেয়? এক্কেবারে সোজা জিনিস। জবাব দিন নয়তো নাস্তা করে ফুটেন। হি হি হি

-মানে, এইসব কি! আমি পারবো না এইসব আজে-বাজে ধাধার উত্তর দিতে।



আমার কথা শেষ হবার পূর্বেই তমা দৌড় দিলো। বিশ বছরের তরুনীর আচরণ কেন কিশোরীর মত হবে! আজকালকার মেয়েছেলের এই এক সমস্যা। এদের বয়স যত বাড়ে চপলতাও তত বাড়ে। তমার ধাধাটির জবাব আমি দিতে পারতাম কিন্তু অশ্লীল কথা আমি সেটা মুখে আনবো না। তমা এটা জেনে শুনেই পড়া ফাকি দিতে আমাকে এই ট্র্যাপে ফেলেছে। বড়লোকের মেয়ে হয়তো যাবে কোন ছেলেবন্ধুর সাথে ডেট করতে। আমার মত গরীবের কি আর তাতে বাধা দেয়া শোভা পায়। এসব ভাবা বাদ দিয়ে আমি নাস্তা খেতে শুরু করলাম। এই টিউশনির প্লাস পয়েন্টই হলো নাস্তা। সপ্তায় তিনদিন আমাকে আসতে হয়। ওরা যদি আমাকে প্রতিদিনও আসতে বলে তবুও আমি আসবো, শুধুই এই নাস্তার লোভে। মেডিকেল হোস্টেলের খাবারের সাথে তুলনায় এ যেন বেহেস্তি খাবার আমার জন্য। তমার পড়া হচ্ছে না ভালো, ও নানাভাবে ফাকি দিয়ে চলছে দিনের পর দিন। হাবভাবে মনে হচ্ছে এই টিউশনি আর থাকবে না। তাছাড়া ইদানিং মনে হচ্ছে এক পর্যায়ে নিজ থেকেই ছেড়ে দিতে হবে। কারণ সামান্য, তমার প্রতি আমার দূর্বলতা। তমা যতক্ষণ সামনে বসে থাকে ততক্ষণ মনে হয় স্বর্গে আছি। ওদের স্টাডিরুমের এসির ঠান্ডা বাতাস আর সাইডটেবিলে রাখা তাজা ফুলের গন্ধ স্বর্গীয় অনুভূতিটাকে আরও পোক্ত করে তুলে। তমাকে তখন পরী মনে হয়। যে সে পরী নয়, জাদুরাজ্যের মায়াবী পরী। আমার স্বর্গীয় দিবাস্বপ্নটি মাংসের সমুচায় শেষ কামড়ে ভেঙ্গে গেল। এবার উঠতে হবে।



আমি তমার নেক্সট আইটেমের জন্য দরকারী কিছু নোট লিখে বের হবার জন্য উঠলাম। ঠিক তখনই বিকট চিৎকারের শব্দ কানে এল। তীক্ষ্ণকন্ঠটি তমারই হবে আমি নিশ্চিত। সাথে সাথেই তমার মায়ের বিলাপের শব্দ ভেসে এল। বুঝতে পারছিলাম না, ভেতরে যাব নাকি চলে যাব। এই পরিস্থিতে চলে যাওয়াটাও কি ঠিক দেখাবে?

ভেতরের ঘরে একনাগারে কেদে চলছে তমা ও তমার মা। তমার ছোট ভাই সম্ভবত তাদের সান্তনা দেবার চেষ্ঠা করছে। আমি স্টাডি রুমেই বসে ভাবতে রইলাম। কি হতে পারে! তমার বাবা বাসায়ই নেই তমা শুরুতেই বলেছিল। সেজন্যই ও আজকে বের হবে। কার সাথে বেরুবে সেটাও বলল। ওদেরই মেডিকেল কলেজের একটি ছেলে। তমার ভাষায় ছেলেটি নাকি দেখতে খুব হ্যান্ডসাম। হবেইতো। প্রাইভেট মেডিকেলে ভর্তি হয় বড়লোক বাপের ছেলে। বড়লোকের কালো ছেলেরাও এসি গাড়িতে বসে থেকে ফর্সা হয়ে যায়। সুতরাং এই ছেলেও হ্যান্ডসাম, কালো হলেও হ্যান্ডসাম। নাক বোচা থাকলেও হ্যান্ডসাম। বেটে হলেও হ্যান্ডসাম। ধুর! আমি একি অকর্মার ভাবনা ভাবছি। কি যে হয়েছে আমার বুঝি না। এর আগেও তমা যখন ছেলেটির কথা বলেছিলো তখন বুকের কোণে চিনমিনে কিছু একটা অনুভব করেছিলাম। কেন আমি সেই ছেলেটির প্রতি হিংসা বোধ করছি? সে বড়লোকের ছেলে বলে নাকি তমা তাকে পছন্দ করে দেখে। জবাব আমার মন জানে কিন্তু আমি না জানার ভান করি। গরীবের নজর সর্বদা সামলে রাখতে হয়। সৃষ্টিকর্তা সকল গরীবের জন্য চাদকে বানিয়েছেন। যখন কোন গরীবের সুন্দরী নারী দেখতে মন চাইবে, সে তখন চাদের দিকে তাকাবে। চাদের সৌন্দর্য্যে সে মোহিত হবে। তাতে বড়লোকের সুন্দরী মেয়ের প্রতি বাসনা কাটিকুটি হবে। তাই তমার কথা মনে এলে চাদের দিকে তাকাতে হবে। চাদ না পেলে মনে মনে চাঁদ কল্পনা করে সেদিকে তাকাতে হবে। আর বলতে হবে, হে চাঁদ! তুমি সুন্দরী তাই চেয়ে থাকি। হে চাঁদ, তাই বলে ভেবোনা আমি তোমার প্রেমে পড়েছি। আমি তোমার কলংকের কথা জানি। মনে রেখো গরীবেরা কলংক ছুঁয়ে দেখে না।



ভেতরের কান্নার আওয়াজ বন্ধ হয়ে গেছে। হয়ত কোন দ্বিতীয় ধাপের আত্মীয় মারা গেছে সেজন্য কান্না অল্পতেই শেষ। আত্মীয় একটু দূরের হলেই কান্নার আওয়াজ ও সময় ক্রমান্বয়ে কমে যায়। হঠাতই ওদের কাজের বুয়াটি কান্না পরবর্তী ফোলা চোখে ঘরঝাড়ু দিতে ঢুকলো। আমার খুব মায়া হল বুয়ার জন্য। এরা গরীব মানুষ, তবু এদের মনভরা মায়া। মালিকের আত্মীয় মারা গেলে এরা মালিকের থেকে বেশি কাদে। আমি মায়াভরা কন্ঠে বুয়াকে আলতো করে বললাম,



আপু, কে মারা গেছে? তমা কি ঠিক আছে?

>আল্লাগো, আপ্নে আমারে আপু ডাইকেন নাতো সার। নাম ধইরেই ডাকেন। আমার নাম সোনাবানু। হগলে আমারে বানু ডাহে। খালি তমাআফা মাঝে মইদ্দে সোনাবানু ডাকে আর মিটিমিটি হাসে। আপ্নেও আমারে বানুই ডাকেন!



আচ্ছা বানু, তুমি তো বললে না ভেতরে কি হয়েছে? কেউ কি মারা গেছে?

>হ গো। আর কইয়েন না। মরছে ভালা হইছে। আপদ বিদায় হইছে। কয়দিন যা জ্বালানি জ্বালাইলো। জীবনডা তামা তামা কইরা দিছে এক্কেরে!



কে উনি?

>আররে সার, কতন মরছে!



কতন কে? এমন মানুষের নামও হয় নাকি?

>হা হা হা হা, কি যে কন সার। মানুষ হইবো কেন। তমাফার বিলাই মরছে, কতন হইলো বিলাইয়ের নাম।



ও এচ্ছা, তমার বিড়াল 'কুটনে'র কথা বলছ!(নিজেকে সামলে নিলাম)

>জ্বে



তাহলে তুমি কি বিড়ালের জন্য কাদলে এতক্ষণ!

>হ, বড়ই দুঃশ্চিন্তায় আছি গো সার। এই বিলাই আমারে খুব জ্বালাইছে। দুইদিন আগে ঝাটা দিয়ে দিছিলাম বাড়ি, মরার বিলাই করলো কি! আমারে দিলো কামড়। শুনছি বিলাই কামড়ানির সাতদিনের মইদ্দে মরলে নাকি যারে যারে কামড়ায় হেরাও মরে। আমিও মনে হয় মইরা যামু। এই দুঃখে কান্দি গো সার।



এইসব ভ্রান্ত ধারণা। তোমার কিছুই হবে না। তোমার খালুকে বলে ইঞ্জেকশন দিয়ে নিবে। বুঝলে?

>সত্য সার! আমার কিছছু হইবো না?



সোনাবানুর কথার জবাব দেবার আগেই হনহনিয়ে তোমার প্রবেশ। তমা এক ধমকেই বানুকে রুম থেকে তাড়িয়ে দিলো। আমি মনে মনে ঠিক করছিলাম তমাকে কিভাবে সান্তনা দেয়া যায়। বড়লোকরা মানুষের চেয়ে পশুপাখিকে বেশি মায়া করে। বিষয়টা আমার বড্ড বিরক্ত লাগে। তবুও এই মেয়ের ফোলা চোখ আমায় কষ্ট দিচ্ছে। হার্টে চিনমিনে ব্যাথা হচ্ছে। ওকে স্বান্তনা দিতেই হবে। আমি কিছু বলতেই তমা বলে উঠল,



স্যার। কুটনটা মারা গেছে। সামান্য সর্দি লেগেছিল। আজকে পশু হাসপাতালে নিয়ে যাবার কথা ছিলো। কিন্তু তার আগেই মারা গেছে। আপনি ভাবছেন আমি মানুষের থেকেও পশু ভালোবাসি। কথাটা একদম মিথ্যা। আমি কাদছিলাম কারণ ওকে বাচাবার জন্য আমি বিশেষ কোন চেষ্ঠা করিনি। সামান্য আলসেমির জন্য ওকে নিয়ে যায়নি পশু হাসপাতালে। আমার সামান্য আলসেমি একটা প্রাণ হত্যার জন্য দায়ী। সেজন্য কাদলাম। কষ্ট লাগছে।

>কেদো না। পৃথিবীর সব প্রাণীই একদিন মারা যাবে।(এরপর কিছু বলার খুজে পাচ্ছিলাম না, অথচ ওকে সান্ত্বনা দেয়া খুব দরকার)



স্যার শুনেন। আজ একটা কথা বলবো। আমার মনটা খারাপ। কারণ আমার পছন্দের সব জিনিস আমাকে ছেড়ে চলে যায়। তাই আমি চাই না আমি আর কিছু হারাই। আপনাকে আমি যে ছেলেটির সাথে ডেট করতে যাব বলেছিলাম সেই নামে কেউ নেই। আজ আমার খুব কাছের এক বান্ধবীর জন্মদিন। ওর বাসায়ই যাবার কথা ছিলো। কুটন মারা গেছে তাই ঠিক করেছি যাবো না।

>তাহলে সেই হ্যান্ডসাম ছেলেটি বলে কেউ নেই?



জ্বি, কেউ নেই। আর আপনাকে যে ধাধাটি বলে বিব্রত করেছি সেটার জবাব খুব সোজা। কানের দুল। আমি কানের দুল পরি, সব মেয়েরাই পরে। আপনি পরেন না। কিন্তু অনন্তের পরা উচিত কারণ সে হিট নায়ক। হিট নায়কদের কানের দুল না পরলে ভাল্লাগে না।

>আচ্ছা(তমার এই দুঃখের মাঝেও হাসি পেল। কিন্তু কোনমতে হাসি আটকে রাখলাম)



এবার চুপ করে শুনেন। আমার বলা সেই হ্যান্ডসাম ছেলেটি আপনি। আমি ওর কথা বলেছি আপনাকে পরীক্ষা করার জন্য। সেই ছেলেটির নাম শোনার পর আপনার চোখে অব্যাক্ত কষ্ট ও হিংসার মিশ্রণ দেখেছি আমি। সুতরাং আপনি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আপনাকে আমার ভালো লাগে। আমি আপনাকে হারাতে চাই না- এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলে তমা আমার দিকে তাকালো। এই দৃষ্টি আগ্রাহ্য করা যায় না। এ যে এক সদ্য তারুণ্যে পা দেয়া তরুণীর প্রেমের আহবান। আমি সফলভাবে ওর দৃষ্টি কাটিয়ে অন্য দিকে তাকালাম।



হয়তোবা হারানোই তোমার ভাগ্যে লিখা। শুধু একথাটি বলেই আমি তমাদের স্টাডিরুম থেকে বের হয়ে আসলাম। বুকের বামপাশে চিনমিনে ব্যাথাটি বেড়েছে। আজকে আবার চাদের দিকে তাকাতে হবে। গরীবের প্রেমিকা চাঁদ। তমা আমাকে হারালো এটা ওর দূর্ভাগ্য নয়। আমার দূর্ভাগ্য যে আমি তমাকে সচেতনভাবে হারালাম। আজকের দিনটি ওর জন্য একটি বিশেষ মৃত্যুদিবস হিসেবেই থাক। ভালোবাসার মৃত্যু দিবস। টিউশনিটা ছুটে গেল ভেবে দুঃখ লাগছে না। মোবাইলের সিমটা চেঞ্জ করতে হবে ভেবে দুঃখ লাগছে। নতুন সিমের দাম একশত টাকা। এই একশত টাকা মাসের হিসেবে ব্যালেন্স করতে হবে। আরও ভাবছি চাদের দিকে তাকিয়ে বুকের চিনমিনে ব্যাথাটাও ব্যালেন্স করতে হবে। গরীবের দৃষ্টি ওপরে তুলতে নেই। তাতে সুখ কমে, ব্যাথা বাড়ে। সুতরাং নিচের দিকে চেয়েই চাদকে কল্পনা করছি। মায়ের মুখটি ভাসছে চাদের সাথে সাথে। বড় ডাক্তার হতে হবে, মাকে ঢাকা শহর ঘুরাতে হবে যে!

মন্তব্য ১০১ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (১০১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :) :) :) :)

ভালো লাগলো!

ধাধাটির উত্তর কি?

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৭

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধাধার জবাব তো গল্পেই দেয়া। একটু মনযোগ দিন :)

২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

বেঈমান আমি. বলেছেন: গল্পকার চয়ন ;)

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

অ্যানোনিমাস বলেছেন: যে পরিচয়টি দিতে পারলে আমি নিজেকে ধন্য মনে করব!

৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: গল্প পরে পড়ছি দাঁড়ান আগে লাইক দিয়ে আসি :)

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

অ্যানোনিমাস বলেছেন: জানাবেন কিন্তু কেমন লাগলো :)

৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২

কালীদাস বলেছেন: :-< |-)
পুরাই সিরিয়াল ;)

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

অ্যানোনিমাস বলেছেন: যুগের সাথে তাল মেলাতে হবে না ;)

৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

বেঈমান আমি. বলেছেন: ধুর সামু এখন গল্প আর কবিতায় ঠাসা।ভালো লাগে না।ব্লগ কি শুধুই কবিতা গল্প? X(

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

অ্যানোনিমাস বলেছেন: লোল, ভাল্লাগে না কেন?

ব্লগিং ভাল্লাগে না। এইতা জাস্ট টাইম পাসিং। ভালো লাগলে আবার আমার ট্রেডমার্ক স্টাইলে শুরু করবো

৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

আর্সোনিস্ট লিডার বলেছেন: এইভাবে মেয়েটার মন ভেঙ্গে দিলেন; এখন যদি মেয়েটা সুইসাইড করে ;)

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হা হা, ভার্চুয়ালি করতে পারে। আর রিয়েলি করলে দেখা যাবে। দুনিয়াটা তো গোল ;)

৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮

মামুন রশিদ বলেছেন: চয়ন ভাই, আপনার গল্পে ডুবে ছিলাম । কি দরদ দিয়ে লিখেছেন আপনি, ভাবাই যায় না । চাঁদ নিয়ে নিয়ে কথাগুলো খুব ভালো লেগেছে ।


গল্পে ভালোলাগা ।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। পাঠকের ভালোলাগাই লেখকের স্বার্থকতা। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। এমন লেখক পাঠক ব্লগে আরও বেশি বেশি দরকার। :)

৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১

অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: অসম্ভব ভালো লাগলো।।

তবে আমার কপাল খারাপ, এইরম ভালো টিচার তো পাই না, যেইগুলা আসে বাড়িতে পড়াইতে ওইগুলারে টিচার কম, জল্লাদ বেশি লাগে :/ কত্তগুলা ভালো টিচার রে! স্টুডেন্ট ডেটে যাচ্ছে শুনেও কিছু বলে না!

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: আসলেই ব্যাড লাক। তবে বেশিরভাগ স্টুডেন্ট টিচাররা শান্ত টাইপের হয়। আমার নিজের দেখার মাঝে :প

এনিওয়ে, অনেক ধন্যবাদ তোমাকে। ভালো থাকো সব সময় :)

৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১

শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
তমার মনটা এভাবে ভাইঙ্গা দিলেন। এমনিতে মাইয়াটার বিলাই মরছে।

"তোমার বিলাই মরছে তো কি হইছে, আজ থেকে আমি তোমার বিলাই, তুই আমারে আদর করো"----এইটা হইলে ভাল হইত। :D :D :D

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হা হা হা, ভেবেছিলাম এমনই। সমস্যা হল তাইলে বেশি পুতুলুতু হইয়া যাইতো। অবশ্য ব্লগে এখন সমালোচক কম। সেই চান্সটা মিস করা ঠিক হয় নাই

ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইলো রিয়াদ :)

১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: কমেন্ট করার লোভ সামলাতে পারলাম না। চমৎকার লিখেছ চয়ন! অনেক ভালো লাগলো পড়ে! :)

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোনিয়া আপি। অনেকদিন পর লেখার পরই আপনার কমেন্ট পেয়ে গেলাম। ব্লগের সেই দিনগুলি মিস করি খুব। জানি ফিরে আসবে না। আমিও হয়ত রেগুলার হবো না তবুও মাঝে মাঝে ঢু দিয়ে যাব নিশ্চিত। শুভকামনা রইলো :)

১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

তাসজিদ বলেছেন: মন ছুয়ে গেল।

আসলে গবিররা প্রতি মুহূর্তেই ধুকে। ধুকে ধুকে বাচে, ধুকে ধুকেই মরে।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাসজিদ আপনাকে। শুদ্ধ থাকুন, ভালো থাকুন :)

১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

বোকা সোকা বলেছেন: keep it up bro..+++

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫

অ্যানোনিমাস বলেছেন: থ্যাংক্স ব্রো :)

১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ভাল লাগল !!

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ সুহৃদ :)

১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চয়ন ভাই কিছুক্ষনের জন্য গল্প পড়ে আমার মুহূর্ত যেন থমকে গিয়েছিলো। দারুণ লিখেছেন। এমন লেখা আপনাকে দিয়েই সম্ভব।

অগনিত++++++++++++++রইল।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হালকা গল্পটায় আপনার ভারী মন্তব্য নিজেকেও বেশ ভারী লাগছে। অগণিত ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রাশি রাশি :)

১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

তরিকুল ইসলা১২৩ বলেছেন: আমার মনে হয় বেশিরভাগ মেয়েরাই (অবশ্যই সিঙ্গেল) গৃহ শিক্ষকের প্রেমে পড়ে....

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অনেকেই পড়ে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। তবে বেশিরভাগই অসফল প্রেম।

১৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৩

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: গরীবের প্রেমিকা চাঁদ কঠিন এক কথা

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: সত্য কথা তো কঠিনই হবে রে পাগলা ;)

শুভকামনা রইল!!

১৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৮

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: চমত্‍কার লিখিছেন চয়ন ভাই

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৭

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

১৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১

নষ্ট কাক বলেছেন: গল্পে পাশ করেছেন। ৩৩ পেয়ে পাশ না,৮০ পেয়ে পাশ করেছেন।

গল্প পছন্দ হইছে।
এইবার উপন্যাস লেখা শুরু করেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হা হা, তবুও ভালো। এ প্লাস তো পাইছি ;)
উপন্যাস সে কি জিনিস রে ভাই?

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা প্রিয় কাক :)

১৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: বাহ! আপনি তো বেশ ভাল লেখেন! অনেক সাবলীল, এক টানে পড়ে ফেলার মত লেখা।

ধাঁধার উত্তরে তো আমার মনে অন্য কিছু আসছিল, কিন্তু অভিজ্ঞতা থেকে জানি আমি যা ভাবি আসলে সেটার ধারের কাছ দিয়েও যায় না প্রকৃত উত্তর, শেষে এসে অবশ্য সেটাই সত্যি হলো। :)

বুঝলাম না, আপনি এত ভাল লেখেন তবে পোষ্ট নেই কেন? গত এক বছরে শুধু মাত্র ৩ টা পোষ্ট! ড্রাফটে রেখে দিয়েছেন না কী?

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। মাঝে লিখা হয় নি। কারণ আমার মূল নিকটি ব্যান হয়ে যাওয়াতে। তাছাড়া সামুতে ঢুকলে এখন আর আগের মত উতসাহ পাই না। কেমন মরা মরা গন্ধ চারদিকে। সেটাও না লিখার কারণ হয়তবা। লিখা অনেক জমা আছে। তবে ব্লগের ড্রাফটে নেই। দেখি, একবার শুরু করেছি, কন্টিনিউ করার ইচ্ছা আছে :)

শুভকামনা রইলো :)

২০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সমাপ্তির কারনে গল্পটা গতানুগতিক ধারায় পড়ল না। গল্পে ছোট ছোট কিছু ম্যাসেজ পাঠক হিসেবে আমার চোখে ধরা পড়েছে। যেমন ধরুন, বড়লোকের কাছে মানুষের চাইতে পশুর দাম বেশি। আর সমাপ্তিতে রয়েছে বাস্তবতার সাথে লড়াই করে জিতে যাওয়ার ব্যাপারটি।

আস্তে আস্তে আবারও ব্লগে লেখা শুরু করেছেন বা ফিরে আসছেন দেখে সত্যি ভালো লাগল। বিশেষ করে আপনার আগের সেই সব মজার মজার পোষ্ট গুলো বেশ মিস করি।

ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হা হা, অনেক ধন্যবাদ কাল্পনিক আপনাকে। প্রতি গল্পেই কিছু ম্যাসেজ থাকে। তবে গল্পভেদে ম্যাসেজগুলো সবার জন্য নয়। গল্পটি তমার বয়ানে হলে হয়ত পুরো মেসেজটিই পালটে যেত। তবে বাস্তবতার সাথে লড়াই করার যে কথা বললেন সেটাই বেশি ঘটে থাকে। এমন পাঠক পেলে তো লিখতে মন চাইবেই। কিছু লেখা জমে আছে। আশা করছি দিয়ে দিব ব্লগে পর্যায়ক্রমে। না পড়ার থেকে তো ব্লগাররা পড়ুক সেটাও ভালো। রেগুলার হয়ে গেল কোনদিন আগের সেই রূপ হয়ত দেখতে পাবেন। আমি নিজেও সেই দিনের অপেক্ষায় :)

নিরন্তর শুভকামনা!

২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

ড. জেকিল বলেছেন: সুন্দর গল্প।

অর্থই সকল অনর্থের মূল, আবার অর্থ ছাড়া সুখ ও পাওয়া যায়না।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

অ্যানোনিমাস বলেছেন: জ্বি, একদম ঠিক। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা :)

২২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

বৃতি বলেছেন: এন্ডিংটা চমৎকার লেগেছে ।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি :)

২৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

আম্মানসুরা বলেছেন: মুগ্ধপাঠ!!!!

খুব খুব ভালো লেগেছে।


যা বলব ভেবেছিলাম সেসব কথা অন্য সবাই কমেন্টে বলে দিয়েছে।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। সবাই বলে গেছে, তবুও আপনার থেকেই শুনতে মন চাচ্ছে :)


শুভ কামনা রইলো!

২৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

দারুন লাগলো।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয় ভাই :)

২৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

শ।মসীর বলেছেন: গুড.........


অনেক দিন পর।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ শামসীর ভাই :)

২৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প!!
রেগুলার লিখেন না কেন ভাইয়া :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ট্রাই করব আপু। শুভকামনা রইলো অনেক :)

২৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

সাদরিল বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার গল্প পড়লাম।পড়াটা সার্থক হলো।গল্পটাও একটা সার্থক ছোটগল্প

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫

অ্যানোনিমাস বলেছেন: লিখাটাও তাহলে স্বার্থক :)

ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইলো!

২৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

রক্ত পলাশী বলেছেন: ভা্ই, গল্পটা পড়ে নিজেকে সমযের টানে অনেক অনেক দিন পেছনে নিয়ে যেতে বাধ্য হলাম। কষ্ট, ব্যাথা, সুখ, স্মৃতি.......

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: কষ্ট ব্যাথা চলে গেছে। সামনে আসবে সুখ, সেই কামনা রইলো :)

২৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

জুন বলেছেন: চয়ন অনেক অনেক দিন পর এলে আর এসেই ভিনি ভিডি ভিসি । আসলে দেখলে জয় করলে মনে হলো ।
কিছু ম্যাসেজ দিয়েছো যেমন তুমি তোমার প্রতিটা লেখায় দিয়েছো আগেও।
আশাকরি এরপর থেকে নিয়মিত তোমাকে এখানে পাবো ।
সত্যি বলতে কি তোমার রম্য লেখাগুলো অনেক মিস করি
+

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হা হা, অনেক অনেক ধন্যবাদ জুনাপি। এভাবেই অণুপ্রেরণা দিয়ে যাবেন সব সময় :)

অসংখ্য শুভকামনা রইলো!

৩০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প ভালো লাগে নাই চয়ন। ধনী-দরিদ্রের প্রেম বৈষম্য নিয়ে এরকম হাজারটা গল্প পড়েছি।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৯

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হামা ভাই, মনখোলা মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। গল্পটি আপনার ভালো লাগবে না, এটাই স্বাভাবিক। আমি ফেসবুক পেজের নির্দিষ্ট শ্রেণীর পাঠকদের জন্য এটি লিখেছিলাম। ড্রাফটে ছিলো, ব্লগে দিলাম অনেকদিন কিছু দেয়া হয়নি বলে। তবে মজার ব্যাপার হলো, ব্লগ অনেক বেশি চেঞ্জ হয়ে গেছে। আমি একটা সময় ডিক্টেটরের রিভিউ লিখে যেমন চটিবাজ গালি শুনেছিলাম এখন সেরকম ম্যাডক্যাপ এডাল্ট কমেডির রিভিউ আরও খোলামেলা ভাবে দিলেও অনেক এপ্রেশিয়েশন পাব মনে হচ্ছে। আর চটিবাজ গালি দিয়ে ব্যান চাবারও কেউ নাই। মনে হচ্ছে ব্লগে আবার সময় কাটানোর সুযোগ আসছে। শুভকামনা রইলো :)

৩১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১

মতিন রহমান বলেছেন: বস, বিড়ালের প্রেম এজাতীয় ছিনেমার কাহিনী লেখা শুরু করেন , আশা করি সফল হবেন...

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ইনশাল্লাহ :-P

৩২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

অপরাজিত একজন বলেছেন: ভালো লাগলো কঠিন গল্প আমার ভালো লাগেনা। এভাবে সহজ সরল ভাষায় লেখা গল্প গুলো বেশি উপভোগ করি :)

একটু ব্লগীয় ইন্টারেকশান করে গেলাম আর কী ;)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২

বেঈমান আমি. বলেছেন: ভাইয়া মনি তুমি কন্টে? ;) B-)) :P

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

অ্যানোনিমাস বলেছেন: আন্টির বাড়িত গেছিলাম হালুয়া খাইতে, আন্টি খাওয়াইলো সিংগারা :(

৩৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বেঈমান আমি. বলেছেন: কস্কি মমিন?খালি সিংগারা?ভাত খাইতে দেয়নাই?

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ভাবলাম শিংগারা দিছে সাথে সমুচাও হবে তাইলে। হুহ! ভাত তো দূরের কথা।

৩৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ছেলেটা এখন হয়ত গরীব বাট ডাক্তার হওয়ার পর তো আর গরীব থাকবে না :)

বুকের চিনচিনে ব্যাথা ব্যালেন্স করার ব্যাপারটা লাইক হইছে

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ মাসুম। মানুষের অনেক সীমাবদ্ধতা থাকে। কেউ এর উর্ধ্বে যেতে পারে, কেউবা পারে না :)


শুভ কামনা রইলো!

৩৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
সারল্য আর তারল্যভরা...

তেমন জমে নাই...


চয়নীয় হয় নাই...

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৫

অ্যানোনিমাস বলেছেন: চয়নীয় জিনিস আর মনে হয় পাবেন না ভাই। যেইখানে চয়নরেই ব্যান করছে সেইখানে কেম্নে পাবেন ;)


শুভকামনা :)

৩৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো ভাইয়া :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ সুহৃদ :)

৩৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪৫

অযুত বলেছেন: ভালো হইসে। একবার মনে হয়সিলো পুরাটা রম্য হবে, কিন্তু ডাইভার্ট টাও খারাপ হয় নাই। ধাধার ব্যাপারটা মনে ধরসে।

+ দিলাম। :)

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯

অ্যানোনিমাস বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ অযুত। না দিলেও ধন্যবাদ দিতাম :)


শুভকামনা রইলো!!

৩৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

আরজু পনি বলেছেন:

চয়নের এই ধরনের লেখার সাথে আমি পরিচিত নই...

কিন্তু আমার খুব ভালো লেগেছে ...

শেষটা বেশি পছন্দ হয়েছে...

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ পনি আপি। অনেক শুভকামনা রইলো!! :)

৪০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমি নতুন তাই কষ্ট করে হলেও আমার ব্লগে একটু ঢুঁ মাইরেন। ভুলবেন না কিন্তু!


ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: শুভ কামনা এবং হ্যাপি ব্লগিং

৪১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৪

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কত্তগুলা ভালো টিচার রে! স্টুডেন্ট ডেটে যাচ্ছে শুনেও কিছু বলে না! হা হা হা।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: হ, সবার কপালে এমন জোটে না ;)

৪২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

একলা ফড়িং বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে, বিশেষ করে এন্ডিং এর জন্য!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৫

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভকামনা :)

৪৩| ২৭ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: গল্পটা যখন লেখা, তখনই পড়ে গেসিলাম, প্রায় সবার আগেই ;)
কিন্তু, মন্তব্য দেয়া হয়নাই!
আবেগে দিতে পারিনাই আরকি :P
আমার মত মানুষদের জীবনকাহিনী লেখা কিনা তাই ;)

২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:১২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: আরেকটা জীবন কাহিনী লিখি তাইলে? কি কন? /:)

৪৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ১২ তম ভালোলাগা। সাধারন প্লট, কিন্তু অসাধারন লাগলো।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ

৪৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

নেক্সাস বলেছেন: আপনি ইসতিয়াক চয়ন ভাই। আমিতো জানতাম না।অনেকদিন পরে দেখলাম।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ইশতিয়াক চয়নের মুখে সেলাই দিয়ে রেখেছে সামুর মডু, জানবেন আর কিভাবে। ধন্যবাদ :)

৪৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কিছু কিছু জায়গায় তমা "তোমার" হয়ে গেছে।
সচেতনভাবে ভালোবাসার বিসর্জনে কতটা যন্ত্রণা হতে পারে কে জানে!

০২ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩১

অ্যানোনিমাস বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ, টাইপো ঠিক করে নিবো সময় করে

৪৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩

জুন বলেছেন: আরে আপ্নে চয়ন! জানিনাতো :| লেখালেখি শুরু করো আবার নতুন করে চয়ন। সেই দিনগুলি বড্ড মিস্করি।

০২ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

অ্যানোনিমাস বলেছেন: জানবেন আর কিভাবে, আপনি নিজেই তো কোহেকাফ নগরীতে চলে গেছেন :/

৪৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

আরজু পনি বলেছেন:
চয়ন !!!
ফিরে চাই সেই অরণ্য
নিয়ে নাও এই যান্ত্রিক নগর ...

:(

০২ রা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: পনিপু! সাধ ও সাধ্যের সেই সমন্বয় অসম্ভব মনে হয় যে :(

৪৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: )

৫০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: নতুন পুস্ট চাই ;)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৭

অ্যানোনিমাস বলেছেন: চেনা চেনা তবু কেন এত অচেনা :|

৫১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমি কিন্তু পুপা নাই B-))

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩৯

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ধণ্যবাদ আপনাকে, আমার পাতায়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.