নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যত অপ্রিয়ই হোক, সত্য বলতে আমি দ্বিধা করি না। আমি সদাই সত্যে অবিচল। অন্যের কাছে থেকে কিছু জানা আমার শখ।
আশ্চর্য! এই পৃথিবীর পুরোটাই নানা বিচিত্র ঘটনা আর উপাদানে পরিপূর্ণ। বিচিত্র সব গাছ, নদী, পাহাড়সহ অনেক কিছুই রয়েছে এখানে। নিচের এই তথ্যগুলো বিষয়টি আরেকবার মনে করিয়ে দেয় আমাদের।
১. চার হাজার ৭৮৯ বছর বয়সী গাছ! এটিকে এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বয়সের গাছ হিসেবে ধরা হয়। ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত এ গাছটিকে ‘মেথুসেলাহ’ বলা হয়। হিব্রু এই শব্দটিকে প্রাচীন অর্থে ব্যবহার করা হয়।
২. পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গাছটিও রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায়। সিকোইয়া গোত্রের এ গাছটির উচ্চতা ৮৪ মিটার, আর কাণ্ডের ব্যাস ২৯ মিটার।
৩. পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল গাছ হচ্ছে ইউক্যালিপটাস। এক বছরে এটি ১০ মিটার লম্বা হয়।
৪. বাওবাব গাছ তার কাণ্ডের ভেতর এক হাজার লিটার পানি ধরে রাখতে পারে।
৫. রাশিয়ার হোয়াইট সি’র তাপমাত্রা সবেচেয়ে কম, ২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। আর পারস্যের গালফ সি’র তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি। গ্রীষ্মে এর তাপমাত্রা থাকে ৩৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৬. মিশরের নীল নদের উপরের চেয়ে মাটির তলদেশে পানি প্রবাহ ছয়গুণ বেশি থাকে।
৭. এন্টার্কটিকার নটোথেনিয়া মাছের রক্ত ‘অ্যান্টি ফ্রিজ’ হিসেবে কাজ করে। রক্তে থাকা বিশেষ ধরনের প্রোটিন একে জমে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
৮. পৃথিবীর বেশ কয়েকটি প্রাচীন পর্বত রয়েছে স্কটল্যান্ডে। ধারণা করা হয়, এগুলো চারশ’ মিলিয়ন বছরের পুরনো।
৯. এন্টার্কটিকার বরফের পুরত্ব তিন থেকে চার কিলোমিটার। বিস্তৃত ১৩ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে।
সূত্র: ইন্টারনেট
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
শিক কাবাব বলেছেন: গাছটা কি জীবিত নাকি যাদুঘরে মৃত? যদি জীবিত হয় তাহলে প্রমাণ হল মানুষ মরণশীল, বৃক্ষ অমর।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: ছবি নাই, তাই খুশি হইতে পাড়লামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১
ফ্রিঞ্জ বলেছেন: গাছের ছবি না দেয়াতে পোস্টে কইষ্যা মাইনাস