![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাদক। এই নিস্তরংগ জীবনে এনে দেয় উন্মাদনার ছোয়া!বন্ধু,সহকর্মীদের কাছ থেকে যে একবার এর সাদ পেয়েছে সে আর ভুলতে পারেনি। কতজন মিথ্যা বলে,চুরি করে, মা বাবাকে মারধর করে এর টাকা জোগাড় করে তার হিসাব নেই।
আর করবে নাই বা কেন???মাদুক ছাড়া কি জীবন চলে? এই দুই দিনের জীবনে কত কষ্ট,ব্যার্থতা-তাইতো মানুষ ক্ষনিকের সুখের জন্য আশ্রয় নেয় তার শ্রেষ্ঠ বন্ধু মাদকের কাছে।
তবে মাদকের আরো একটি সুবিধা আছে,তা হল এ আপনার মাঝে এমন একটি সৌন্দর্য এনে দেই যা আপনাকে সবার মাঝে করে তোলে আরো আকর্ষনীয়,আবেদনময়।নিজেকে আকর্ষনীয় করে তুলতে কে না চায়? তারই কিছু নমুনা দেখুন-
একজন methamphetamines ইউজার যার প্রথম ছবিটি তোলা হয় ২০০১ এ,methamphetamines সেবনের আগে ও পরেরটি সেবনের পরে-২০০৮সালে।methamphetamines এটি ব্যাবহার করে আপনারও ইনার মত দাত পড়ে যেতে পারে আর চোয়াল সরে যেতে পারে।তারপর আপনিও নিজেকে হয়তো মডেল হসেবে প্রতিষ্ঠিত করার চিন্তা করতে পারেন!
ছেলেটিও একজন methamphetamines এবিউজার।তবে তার লুকস এর এই অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে মাত্র ২ বছরে!অর্থাত প্রথম ছবি ২০০৬ এর ও পরেরটি ২০০৮এ তোলা।
অনেক মেয়েই তার বান্ধবীদের তুলনার নিজেকে সাধারণ মনে করেন।ভেতরে ভেতরে এক ধরনের বিষন্নতাও কাজ করে,যখন একের পর এক নিজের পছন্দের মানুষগুলো তাকে পাশ কাটিয়ে চলে যায়।এই মেয়েটিও কি এই ধরনের বিষন্নতা থেকেই এতো হেভি ড্রাগ নেয়া শুরু করেছে? কোকেইন,হেরোইন,মেথ? সেক্ষেত্রে আপনারাই তারসফলতা যাচাই করুন সে আগের চেয়ে বেশি এট্রাক্টিভ আর সেক্সি হয়েছে কিনা।
বেশ সুন্দর একটি কর্পোরেট লুকস ছিল তার।কিন্তু হয়তো এটি তার পছন্দ হয়নি,চেয়েছিলেন অন্য ধরনের এপিয়ারেন্স।সফল ও হয়েছেন কিছুটা-চুল বড় হয়েছে কাটার সময়ের অভাবে-চেহারায় এসেছে মাদকতাময় আকর্ষন।
ইনি হেরোইন আর কোকেইন সেবিকা-প্রথমটি ২০০৩ আর পরেরটি ২০০৭।
অনেকেই মুখের ব্রণকে সৌন্দর্যের অন্তরায় মনে করে।হাজার হাজার টাকা খরচ করে ওষুধ খায়,পার্লারে যায় আরো কত কি করে।অথচ ব্রনের চেয়েও কালো তিল নিয়ে তাদের করত আদিখ্যেতা!আসলে এগুলা সবই দৃষ্টিভঙ্গির উপর।ইনিও হত তাই মনে করেন তাই তো ব্রন তৈরি করে আলাদা সৌন্দর্য আনার জন্য উনি সেবন করেছেন methamphetamines।
উনিও methamphetamines এবিউজার।
ভাঙ্গা গাল র্যাম্প মডেল হবার জন্য অত্যাবশ্যাক।র্যাম্প এ নামার জন্যি কি ???methamphetamines!!!
এক চোখ বন্ধ ন্যাচারাল লুক!!!
হেরোইন এবিউজার ২০০৩ থেকে ২০০৫।
ছবিগুলো যুক্ত্ররাষ্ট্রে একটি ক্যাম্পেইন-""from drugs to mugs"২০০৪ সালের।মাদকাসক্তির কিছুকাল আগে ও তার বেশ সময় পরে মাদকাসক্তের মুখমন্ডলের যে পরিবর্তন হয় তাই এই ক্যাম্পেইনের বিষয়বস্তু।এটির মূল উদ্দেশ্য হল যারা মাদক সেবন করেনি কিন্তু উতসাহ আছে বা হবে
তারা যেন মাদক স্পর্শ করার আগে এর পরিনতির কথা চিন্তা করে নেয়।
আসুন যারা আমার পোস্টটি পড়ছেন আর যারা পড়েন নি-সবাই মাদককে না বলি।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
এম আর ইকবাল বলেছেন: মাদক ব্যবসায়িদের আগে প্রতিরোধ করা দরকার ।
অনেক সাধারণ মানুষ উচ্চসূদে তার টাকা বিনিযোগ করে মূলত মাদক ব্যবসায়িদের কাছে ।
সমাজের উচ্চ স্হতরের অনেক মানুষের বিনিযোগ আছে এ খাতে বলে শুনা যায় । প্রশাসনের অনেক মানুষ যে এখানে জাড়িয়ে তা তো পত্র পত্রিকায় খবর ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
আসুন আমরা সবাই মিলে এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গরে তুলি আর সাথে সাথে মাদক কে না বলি.....................
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভয়াবহ!
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: আসলেই
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৩
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
পারলে তিন্নির ছবিটাও আপলোডায়েন ! কিন্তু লাভ নাই ...এইযে সিগারেট এর ভয়াবহ ক্ষতি নিয়ে অ্যাড দেয় এরপরও কি মানুষ সিগারেট ছাড়া থাকে ? নাহ ... ! -_-
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: সিগারেট যাই বলুন এতো ভয়াবহ কিন্তু না!
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
মেংগো পিপোল বলেছেন:
ভাই বেশি দুরে যাবার দরকার আছে বলে মনে হয়না। আমাদের দেশের অবস্হাও তো ভাই, ভয়াবহ।
তবে আপনার সচেতনতা বারানোর চেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই। ধন্যবাদ ভাই।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: তাও ঠিক।
৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট করেছেন ভাই। কিন্তু নেশা এমন জিনিশ! একবার ধরলে আর নিস্তার নাই
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
পুকুরপাড় বলেছেন: ভয়াবহ