![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কবিতা লিখি ও আবৃত্তি করি। কৈশোর কাটিয়েছি মঞ্চনাটকের কাজ করে। সমাজসেবামূলক কাজের সাথে জড়িত থাকতে ভালো লাগে। শখের বশে পড়াশুনা করেছি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে। পৈতৃক নিবাস রাজবাড়ির জেলার পাংশায়।
ভুল বানানে না লিখে আর্টেমিসের কুকুরটাকে বিবশ করা গেল না। চন্দনচর্চিত শন-কেন্নোরা সাতশো পঞ্চাশ পায়ে লাথি মেরে সভ্যতার আকাশ ছেঁদা করতে গিয়ে ভিনগ্রহবাসী হয়; তাই হয়তো বোঝে না যে, উদ্ধৃতিহীন বিকেলযাপন অপটুতা না।
পিতামহের গলায় কালো জটুল ছিল। সেই সূত্রে পিতারও- আমারও। শৈশবে আমিও এলান দিয়ে ঘেটেল কাঁকড়ার ঘরে ঢুকে পড়তাম। সানন্দে শার্টের বোতাম হারিয়ে হয়ে যেতাম গোলাকার ভাজা চিংড়ি।
গণিতজি জটুলচক্র ভেঙে দিতেই কেউ কেউ কটিসূত্রমুক্ত হলাম। আলপিন দিয়ে ব্যানার লাগানোর সময় মনে হয়, ব্যানারের নিজস্বতা আছে; না হলে বেগারখাটা মেঘদল আঁতুরঘরে না গিয়ে কেন অন্যদেশে হারায়!
ও পোয়াতি মেঘ, জেনে রেখো- মেঠো সবুজের কোনো আলফা স্টেশন না থাকলেও আমাদের ক্রোধ কিন্তু বাকাবিল্লায়। এবার তুমি হিমোগ্লোবিন হও; ভাঙা দরোজায় পরমাত্মার খিল না দিয়ে, ব্যাকরণহিমানি ভেঙে ভেঙে ফুটপাতের থালায় নামো।
০২.০৫.২০১৪। শুক্রবার । রাত ৪:৫৬
©somewhere in net ltd.