![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
দন্মেহ বা সাব্বাতেয়ানিজম যা ইহুদীধর্ম এর একটি রূপ যা প্রকাশ্যে ইসলামের সাথে সম্বন্ধযুক্ত নয় বরং গোপন চর্চা যারা অটোমান সাম্রাজ্যের চোরা ইহুদীদের দল এবং বর্তমান তুরস্ক বোঝায়। সাব্বাতাই যেভি যীশুখ্রীষ্ট বলে নিজেকে দাবী করেন এবং শেষ পর্যন্ত সুলতান মেহমেদ চতুর্থ দ্বারা শাস্তি অব্যাহতি করার জন্য মুসলমান ধর্ম গ্রহন করে কৃত্রিম ভাবে এবং যারা একটি সতের শতকের ইহুদী কাব্বালিও যুগ সময় পরেই সম্ভূত। যেভি এর রূপান্তরের পরে ইহুদীদের একটি সংখ্যা ইসলামের মধ্যে তাকে অনুসরণ করে এবং দন্মেহ হয়ে ওঠে। বিশ শতাব্দী থেকে অনেক দন্মেহ অন্যান্য দলের সঙ্গে আন্ত-বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ আছে এবং সবচেয়ে তুর্কি সমাজের মধ্যে সম্পৃক্ত করেছেন। কতক এখনও নিজেদের ইহুদী বিবেচনা করলেও দন্মেহ আনুষ্ঠানিকভাবে ইহুদী কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত হয় না।
ইতিহাস
ইসলাম ধর্মে তাদের রূপান্তর সত্ত্বেও সাব্বাতিনরা গোপনে ইহুদীধর্ম এড়িয়ে যাওয়া বন্ধ না রেখে বরং প্রচ্ছন্নভাবে ইহুদী ধর্মানুষ্ঠান অনুশীলন অব্যাহত রাখে। তারা যীশুখ্রীষ্ট হিসাবে সাব্বাতাই যেভি স্বীকৃত ইহুদী ধর্ম নির্দিষ্ট আদেশের পালন এবং হিব্রু ও পরে লেডিন প্রার্থিত। তারা যেভি এর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা উদযাপন, ধর্মানুষ্ঠান পালন এবং একটি কাবাল্লাহ্গতভাবে যেভি এর রূপান্তর ব্যাখ্যা দাড় করায়।
দন্মেহ দলের বিভিন্ন শাখা আছে। ইযমির যা তুরস্ক গঠিত পরে ইস্মিরলি হয়। প্রথম বিভেদ জেকব কুয়েরিদ, যেভির শেষ স্ত্রীর ভাই দ্বারা প্রতিষ্ঠিত জেকব এর উপদল তৈরি করে। কুয়েরিদ যেভি পুনরায় দেহধারণ করেন এবং তার নিজের ডানদিকে যীশুখ্রীষ্ট আছে বলে দাবী করেন। ইস্মিরলি থেকে দ্বিতীয় বিভক্তি ওসমান বাবা হিসেবে তুর্কি পরিচিত বেরিচিয়াহ রুশহ ,সত্যিই যেভি এর আত্মা পরবর্তী পুনরায় দেহধারণ সেই দাবী বলে। কারাকাশি থেকে এই অভিযোগ লিখিত ভাবে অর্জন করে চলেছে এবং কারাকাশি অথবা লেডিন শাখা দন্মেহ অধিকাংশ অনেক কঠিন এবং শাখা বৃদ্ধি দিয়েছেন। ধর্মপ্রচারকদের প্রথম অংশ পোল্যান্ডে সক্রিয় ছিল ১৮শ শতাব্দীতে এবং জেকব ফ্রাঙ্ক , রুশহ এর আত্মা কথিত উত্তরাধিকারী শেখানোর প্রতিফল। ফ্রাঙ্ক উপদল পূর্ব ইউরোপের অন্য দন্মেহ দল তৈরি করতে গিয়েছিলেন। কোনো পোলিশ বংশদ্ভুত অন্য দল লেচলি, সালনিকা নির্বাসন এর মধ্যে বসবাস করতেন।
দন্মেহ তরুণ তুর্কি আন্দোলন অটোমান সাম্রাজ্য যারা আধুনিক বিপ্লবীদের একটি গ্রুপ একটি বিরাট ভূমিকা পালন করে। ১৯২৩ সালে গ্রীস ও তুরস্ক মধ্যে জনসংখ্যার বিনিময় সময়, সালনিকা দন্মেহ এর মধ্যে হতে কিছু স্বীকৃত করার চেষ্টা করে অ মুসলমানদের শহর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য করা এড়ানো হয়েছে। ১৯২২-১৯২৩ সালে তুর্কি প্রজাতন্ত্রের ভিত্তি পরে, দন্মেহ অতিমাত্রায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠার শক্তি সীমিত করতে এবং সমাজের আধুনিকায়নের চেষ্টা আতাতুরক এর রিপাবলিকান পাশ্চাত্য সংস্কারের সমর্থিত। বিশেষ করে দন্মেহ প্রথম প্রজাতন্ত্র বছরে বিশেষ করে সাধারণ, এবং সালনিকা এর রুমেলি অভিবাসীরা, এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় আংশিকভাবে থাকার কারণে তুরস্ক এর উঠতি রিপাবলিক বাণিজ্য, শিল্প, সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ছিল।একটি আকর্ষণীয় ক্ষেত্রে ইল্গায যরলু ২০০০ সালে যেভি পাবলিশার্স প্রতিষ্ঠা এবং একটি ইহুদী হিসেবে স্বীকৃতি চাওয়া একজন দন্মেহ প্রকাশক কিন্তু বেথ ডিন একটি সম্পূর্ণ রূপান্তর ছাড়া তার ইহুদী স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করে। তিনি পরিবর্তিত হয়েছে দাবি করার পর ইস্রায়েল এবং তার রেজিস্ট্রি দলিল ও সনাক্তকারী ইসলামের থেকে ইহুদীধর্ম পরিবর্তন করার জন্য একটি মামলা দায়ের করেন। আদালত তার পক্ষে ভোট দেয়।
মতাদর্শ
আঠারোটি ধারনাকে কাছাকাছি প্রাথমিকভাবে করে আবর্তিত হয় সতের শতকের দন্মেহ মতাদর্শ। ব্যভিচার এর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে একটি সতর্কতামূলক পরিমাপ ব্যাখ্যা করা হয়, যার মধ্যে দশটি আদেশের একটি সংক্ষেপিত সংস্করণ, সম্ভবত সাব্বাতিন্দের এর যৌন ক্রিয়াকলাপ ব্যাখ্যা এর অন্তর্ভুক্ত। অতিরিক্ত আদেশের দন্মেহ এবং ইহুদী এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘটতে পারে এমন কথাবার্তাও এই ধরণের সংজ্ঞার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করা হয়। ইন্টারঅ্যাকশন এই আইনের সবচেয়ে মৌলিক ইহুদী বা মুসলিম দের সঙ্গে বিবাহ এড়ানোর জন্য এবং এটা যারা বাইরে উপদল মধ্যে সম্পর্ক পছন্দ ছিল তাদের জন্য কার্যকর করা হয়। এই সত্ত্বেও, তারা গোপনে ইহুদী আইন বিষয়ে দন্মেহ এর মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তি যারা ইহুদী , এমনকি রূপান্তরিত ছিল না যারা সাব্বাতিন্দের সঙ্গে তারাও বন্ধন রক্ষা করা। যতদুর জানা যায় অনুষ্ঠান উদ্বিগ্ন ছিল দন্মেহ, ইহুদী এবং মুসলিম ঐতিহ্য উভয় অনুসরণ অটোমান সমাজের মধ্যে ইন্টিগ্রেশন এর জন্য এক এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্যের মধ্যে নাড়াচাড়া করাই ছিল প্রধান লক্ষ্য। আপাতদৃষ্টিতে মুসলমান ও গোপনে ইহুদী সাব্বাতিন, দন্মেহ রোজার মত ঐতিহ্যবাহী মুসলিম ছুটি পালন করত কিন্তু ইহুদী বিশ্রামবারে এবং প্রধান ছুটি রাখা পালন করত। অনেক দন্মেহ অনুষ্ঠান হয় কাব্বালার, সাব্বাতিন্দের, ইহুদি প্রথাগত আইন ও সুফিবাদের বিভিন্ন উপাদানের সংমিশ্রণ।
দন্মেহ লিটার্জি উপদল বৃদ্ধি পায় প্রসূত এবং ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে দন্মেহ সাহিত্যের অনেক হিব্রু লেখা ছিল। পরে উন্নত দল হিসেবে লেডিন বিশিষ্ট ভাষা হিসেবে হিব্রু প্রতিস্থাপিত করে এবং স্বদেশীয় ভাষা শুধুমাত্র রীতিনীতির মূল ভাষা হয়ে ওঠে। দন্মেহর বিভিন্ন অংশগুলো মধ্যে শাখা ছিল, যদিও তাদের সব যেভি ঐশ্বরিক যীশুখ্রীষ্ট যেভি দ্বারা অনুষ্ঠিত এবং তিনি সত্য "আধ্যাত্মিক তওরাত" চেয়ে বাস্তব পার্থিব তওরাত উচ্চতর হিসেবে প্রকাশ করে ছিল। দন্মেহ তৈরি এবং ছুটির যেভি এর জীবন এবং রূপান্তর ও তাদের নিজস্ব ইতিহাস বিভিন্ন তথ্য সংযুক্ত করে পালন করত। কাবাল্লাহ্গতভাবে বুঝতে অন্তত আংশিকভাবে নির্ভর করে দন্মেহ। একইভাবে মুসলিম ও ইহুদী সম্প্রদায়ের অনেক দ্বন্দ্ব হয়েছে যা ঐশ্বরিক এর তিনটি উপায় সংযোগ ছিল তার মধ্যে অন্যতম বিশ্বাস। অন্যান্য সমসাময়িক ধর্মের বিরোধী সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উৎস দন্মেহ সদস্যদের মধ্যে স্ত্রীদের বিনিময়ের সাধারণ চর্চা ছিল।
দন্মেহ এর অনুক্রমের শাখা বিভাগের উপর ভিত্তি করে ছিল। ইস্মিরলি বণিক ক্লাস এবং অনুক্রমের শীর্ষে রাখা হত। কারিগর নিম্ন শ্রেণীর বেশিরভাগ জাকুবি ছিল যখন বেশিরভাগ কারাকাশি পুষিয়ে যেত। প্রতিটি শাখা তার নিজস্ব প্রার্থনা একটি সংগঠিত সম্প্রদায় "কাহাল" বা ধর্মসভা হিসেবে পরিচালিত হত। একটি ব্যাপক অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক নেটওয়ার্ক শাখার মধ্যে মতাদর্শগত পার্থক্য সত্যেও নিম্নবর্গ দন্মেহ এর জন্য সমর্থন উপলব্ধ করাই ছিল অন্যতম।
সৌদি সরকার গুড়িয়ে দিয়েছে মক্কার পবিত্র মসজিদুল হারামের অবশিষ্ট ঐতিহাসিক নিদর্শন। মসজিদুল হারামেই রয়েছে পবিত্র কাবা ঘর। এই কাবা ঘর মুসলমানদের কিবলা বা এই ঘরের দিকে মুখ করেই মুসলমানরা নামাজ আদায় করেন।
ওয়াহাবি মতবাদে বিশ্বাসী সৌদি কর্তৃপক্ষ সেই স্তম্ভটি গুড়িয়ে দিয়েছে যেখান থেকে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) পবিত্র মে’রাজ বা ঊর্ধ্বাকাশ সফরের প্রাক্কালে মুসলমানদের প্রথম কিবলা বা আলকুদস অভিমুখে রওনা হয়েছিলেন। সৌদি ওয়াহাবি পুলিশ এই ধ্বংসযজ্ঞকে উৎসব ! হিসেবে পালন করেছে ।
ওদিকে বিশ্বনবী (সা.)'র মে’রাজের সঙ্গে সম্পর্কিত বা মুসলমানদের প্রথম কিবলার নিদর্শন তথা আল-আকসা মসজিদও ইসরাইলি দখলদারদের মাধ্যমে হুমকির মুখে রয়েছে।
আলকুদস বা জেরুজালেমের ওয়াকফ কমিটির চেয়ারম্যান আবদুল আজিম সালহাব এই ঐতিহাসিক মসজিদের পাশে মাটি খননের ইসরাইলি তৎপরতার বিরুদ্ধে চলতি বছরের প্রথম দিকে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছিলেন যে, বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদ সত্ত্বেও ইসরাইলি খনন কাজ অব্যাহত থাকায় মসজিদটির ভিত্তি হুমকির মুখে রয়েছে।
এখন প্রশ্ন হল বিশ্বনবী (সা.)'র পবিত্র মে’রাজের সঙ্গে সম্পর্কিত দুটি ঐতিহাসিক নিদর্শনই ভেঙ্গে ফেলার জন্য ইসরাইল ও সৌদি সরকার কেন একইসঙ্গে কাজ করছে?
ইহুদীবাদী ইসরাইল কেন এমন কাজ করছে তার উত্তর স্পষ্ট। ইসরাইল ফিলিস্তিন দখলদার হিসেবে ১৩০০ বছরের পুরনো এই ইসলামী ভূখণ্ড থেকে ফিলিস্তিনি জাতির ও ইসলামের সব ঐতিহাসিক নিদর্শন মুছে ফেলতে চায় যাতে এ অঞ্চলে বর্ণবাদী তথা বহিরাগত ইহুদিবাদীদের উপনিবেশ গড়ে তোলা সহজ হয়। এই লক্ষ্য নিয়েই ইহুদিবাদীরা ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছিল এবং জোর করে তাড়িয়ে দিয়েছিল মুসলিম, খ্রিস্টান ও এমনকি ফিলিস্তিনি ইহুদীদেরকেও।
মে’রাজ সফরে বিশ্বনবী (সা.) হযরত মুসা (আ.) ও ঈসা (আ.)সহ অনেক নবীর সঙ্গে সাক্ষাত করেছিলেন। আর এ থেকে বোঝা যায়, ইসলাম পূর্ববর্তী নবীদের শ্রদ্ধা করে এবং তাঁদের অনুসারীদের অধিকার রক্ষাকেও গুরুত্ব দেয়।
একত্ববাদীদের এই একতা, মিল ও সহিষ্ণুতার প্রতীকী বিষয়টি ওয়াহাবি ও ইহুদিবাদীরা সহ্য করতে পারছে না।
উল্লেখ্য ইহুদীবাদীরা আল্লাহ বা প্রভুতে বিশ্বাসী বলে দাবি করলেও তাদের অনেকেই নাস্তিক এবং অন্যরা মনে করে প্রভু বা স্রষ্টা কেবল ইহুদীদেরই নিজস্ব প্রভু, বিশ্বের সব মানুষের প্রভু নন! তিনি কেবল ইহুদীদের জন্যই দয়ালু, তিনি ইহুদীদের সাত খুন মাফ করবেন অন্যদের জন্য দয়ালু বা ন্যায়বিচারক নন! তারা তিন হাজার বছর আগের কথিত ধর্মরাজ্যের সম্পদ পুনর্দখলের অজুহাতে ফিলিস্তিনে দখলদারিত্ব কায়েম করেছে।এই ইহুদীবাদীদের কাছে ইসলামের বিশ্বজনীনতা, সার্বজনীনতা, সহিষ্ণুতা ইত্যাদি ঘৃণ্য বিষয়। তাই ইহুদীবাদীরা মসজিদুল আকসা এবং এর মাধ্যমে ফুটে ওঠা সব মহত বিষয়কে ঘৃণা করবে এটাই স্বাভাবিক।
অন্যদিকে সৌদি ওয়াহাবিরাও সহিষ্ণুতা, বিশ্বজনীনতা, বিশ্বভ্রাতৃত্ব ও আধ্যাত্মিকতার মত বিষয়গুলোকে ঘৃণা করে। উগ্র ওয়াহাবিরা তাদের সমমনা ছাড়া অন্য সব মুসলমানকে ‘কাফির’ মনে করে এবং তাদের হত্যা করাকে বৈধ মনে করে। কিন্তু বাস্তবে সবচেয়ে ভয়ানক অমুসলিমদেরকে তারা সর্বোচ্চ সম্মান দিচ্ছে এবং এমনকি তাদের বিপুল তেল সম্পদের চাবিও তুলে দিয়েছে ওই অমুসলিমদের হাতে।
১৯৭০ সাল থেকে সৌদি তেলের অর্থে স্ফীত হয়েছে পশ্চিমাদের সুদ ভিত্তিক ব্যাংকিং প্রথা। আর এই ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর কর্তৃত্বশীল হল রথচাইল্ড পরিবার, এরা হল ইসরাইলের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৭০ সালে হেনরি কিসিঞ্জার সোনার মানদণ্ড-ভিত্তিক ডলারের রথচাইল্ড ফেডারেল রিজার্ভকে সৌদি পেট্রোডলার-ভিত্তিক রিজার্ভে রূপান্তরিত করেন।
রুক্ষ ও সংকীর্ণমনা ওয়াহাবিরা ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতির নিদর্শনগুলোকে মুছে ফেলতে চায় এবং তারা নির্মূল করতে চায় তাদের চিন্তাধারার সঙ্গে একমত নয় এমন সব জনগোষ্ঠীকে।
ইসলামের বিরুদ্ধে সৌদি ওয়াহাবিদের এই যুদ্ধের পেছনে কি তাহলে ইহুদিবাদীরাই সক্রিয়?
কেউ কেউ বলে থাকেন যে সৌদি রাজ-পরিবার আসলে “দম্নেহ” নামের বিভ্রান্ত ইহুদীবাদী গোষ্ঠীর বংশধর। এই গোষ্ঠী ভণ্ড ইহুদীবাদী নবী ‘সাব্বাতাই যেভি’ এর অনুসারী। তারা প্রকাশ্যে ইসলামের অনুসারী বলে দাবি করত। কিন্তু তারা বাস্তবে মদ্যপ ও নির্বিচার যৌনাচার বা যৌন অনাচারসহ নানা ঘৃণ্য কাজে অভ্যস্ত ছিল।
এই তথ্য যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে তার মধ্যে সৌদি প্রিন্স বা রাজপুত্রদের জুয়া খেলার মত বিপুল অর্থ অপচয়ের বিলাসিতার ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে। অথচ এইসব অর্থের মূল মালিক হল জনগণ। এ ছাড়াও এর মধ্যেই ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে যে, কেন সৌদি রাজবংশ রথচাইল্ড-ভিত্তিক নতুন বিশ্ব-ব্যবস্থাকে মদদ যোগাচ্ছে। এটাও বোঝা সহজ হবে কেন সৌদিরা ফিলিস্তিনের ওপর ইহুদীবাদীদের দখলদারিত্বকে সহায়তা দিয়েছে। একইসঙ্গে এটাও বোঝা যাবে যে কেন ইহুদীবাদীদের মতই সৌদি ওয়াহাবিরাও ইসলামের সার্বজনীন আধ্যাত্মিক ঐশ্বর্যের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক নিদর্শন বা প্রতীকগুলোকে বুলডজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে।
ইহুদীবাদীরা কেবল মুসলমানদেরই নয়, অন্যদেরও ঐতিহ্যগুলোকে ধ্বংস করতে চায়। রথচাইল্ডের ইহুদীবাদী লবি আমেরিকার ঐতিহ্যবাহী পরিচিতি ও নৈতিকতার বিরুদ্ধে মিডিয়ার যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছে। তারা আমেরিকার মুদ্রা ও অর্থনীতিকে স্বাভাবিক ধারা থেকে বিচ্যুত করেছে এবং আমেরিকার মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ওপরও যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছে। ওরা নানা পদক্ষেপ নিয়ে মার্কিন সংবিধানকে দলিত-মথিত করেছে। তাদের ওইসব পদক্ষেপ বা ততপরতা সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছেছিল ২০০১ সালের ১১ ই সেপ্টেম্বরের সামরিক অভ্যুত্থান বা ক্যুদেতার মাধ্যমে।
অনেকেই মনে করেন কথিত বিশ্ব-ব্যবস্থার পথে সবচেয়ে বড় দুই বাধা হল মুসলিম উম্মাহ ও আমেরিকার মধ্যবিত্ত শ্রেণী। কারণ, মুসলমানরা তাদের ঐতিহ্যবাহী মূল্যবোধগুলোকে খুব শক্তভাবে আঁকড়ে ধরে রাখতে ভালবাসে। তারা ইহুদিবাদের বিরোধী ও সুদ প্রথাকে ঘৃণা করেন। অন্যদিকে আমেরিকার মধ্য শ্রেণী এমন এক সুসংগঠিত গ্রুপ যারা বেশ শিক্ষিত ও অর্থনৈতিক শক্তির অধিকারী এবং তারা বিশ্ব মোড়লীপনাকে থামিয়ে দেয়ার জন্য মুক্ত-স্বাধীন থাকার দৃঢ় ইচ্ছা পোষণ করেন।
তাই কথিত নতুন বিশ্বব্যবস্থার কর্তৃত্ব রুখে দেয়ার জন্য ইহুদীবাদী ও তাদের সৌদি অনুচরদের মোকাবেলায় মার্কিন জনগণ ও মুসলিম উম্মাহর ঐক্য খুবই জরুরী।। এ ঐক্যের পথে মার্কিন জনগণের ‘ইসলাম-আতঙ্ক’ সবচেয়ে বড় বাধা। ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের ঘটনার মাধ্যমে খুব সুপরিকল্পিতভাবে যে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ চাপিয়ে দেয়া হয়েছিল তারই ফসল হল এই ইসলাম-আতঙ্ক। তাই কথিত নতুন বিশ্ব-ব্যবস্থাকে মোকাবেলার সবচেয়ে ভাল পথ হল ২০০১ সালের ১১ ই সেপ্টেম্বরের সত্যিকারের রহস্যগুলো তুলে ধরার জন্য কাজ করা।
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অপেক্ষায় রইলাম
২| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০৪
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: ছবি গুলার ক্যাপশন দেয়া যায়না?
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিছু ছবির ক্যাপশন না দেয়াই ভাল শুধু অনুধাবন করাই উত্তম
৩| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
অসাধারন +++
নতুন কিছু জানলাম, অবশ্য আপনের প্রায় সব পোষ্টটি থেকেই কিছু না কিছু শিখেছি।
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইয়া আমার লক্ষ্যই থাকে নতুন কিছু নিজে নিজে শেখার ও জানার এবং তারপর সেগুলো সবার সাথে শেয়ার করার। তাই যদি আমার পোস্ট থেকে আপনাদের জন্য ভাল কিছু যা শুধু জ্ঞান নয় মানুষের উপকারে আসে তবেই আমার প্রয়াস সার্থক আর আপনার অনুপ্রেরনা না পেলে হয়ত এতদূর আসতে পারতাম না আর আমার নিজের শিক্ষার অগ্রগতি হলেও সেগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করার প্রচেষ্টাও থাকত না। তাই আমি আপনার কাছে বিশেষ ভাবে ঋণী হয়ে থাকব।
৪| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১৯
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: কিছু মন্তব্য :
১। ওহাব আল্লাহর নাম । কাউকে ওহাবি বলে গালি দিলে আসলে পাপ হয় । এটা মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাবের অনুসারি বললে কাজটা আর পাপ হয় না।
২। সৌদি কোন বাদসা মনে হয় স্বীকার করেছিল তারা ইহুদিদের কাজিন।
৩। ১৯২৬ সালে তারা হযরত খাদিজা(রা: ) এর কবর আর এর উপরের গম্বুজ ভেঙে দিয়েছিল । তখন থেকেই তাদের ভাঙাভাঙি শুরু ।
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ক্ষমা করুন হে আমার আল্লাহ আমাকে আমি আসলে ওয়াহাবি বলতে কোন গালি দেইনি (নাউজুবিল্লাহ)। আমি শুধু মাত্র মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাবের অনুসারি বা তাদের মতবাদের কথাই বোঝাতে চেয়েছি। তবে মাজহারুল হুসাইন আপনাকে ধন্যবাদ দিলেও কম হবে আমাকে এই ভুল টুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্য।
আর আপনার দ্বিতীয় ও তৃতীয় মন্তব্য শত ভাগ সঠিক আমিও আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি।
৫| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
বেশ স্পর্শকাতর বিষয়। ইহুদি-মুসলিমের সংমিশ্রনের ইতিহাসটা জানলাম।
সাব্বাতাই যেভি এর ইসলাম ধর্ম গ্রহনের বিষয়টা যেহেতু সূত্রপাত তাই এই বিষয়ে আরও জানার ইচ্ছা রইল।
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমিও সাব্বাতাই যেভি সম্পর্কে খুব বেশী কিছু জানিনা যতটুকু জানি সবই শেয়ার করেছি। তবে চেষ্টা করছি আরও বিস্তারিত জানতে। পেলেই আপনাকে জানিয়ে দিব ইনশাল্লাহ।
৬| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩৮
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: ছবি ঘুলা ক্যান?
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমিত পরিষ্কার ছবি দিলাম কিন্তু পোস্ট করার পর দেখি ছবি ঘোলা এসেছে। মনে হচ্ছে টেকনিক্যাল সমস্যা এখনো রয়ে গেছে সামুতে আশা করি অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করবে সামু। নাহলে পোস্ট দিয়ে তৃপ্তি পাচ্ছিনা।
৭| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ২:০১
অমৃত সুধা বলেছেন: ‘মহাসেন’র জন্য মহাপ্রস্তুতি !
http://dhakajournal.com/?p=7506
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ
৮| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ২:২৯
বাংলার হাসান বলেছেন: অসাধারন +++
তথ্যবহুল। আজকের সৌদি রাজতন্ত্র যারা প্রতিষ্ঠাতা তারা কেউ অরজিন সৌদি নয়। মুসলমানদের প্রথম কেবলা বায়তুলমুকাদ্দাস ইহুদীদের হাতে যাবার পিছনে সৌদির বাদশা ফয়সালও দায়ী।
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সহমত
৯| ১৫ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:০১
স্বপনবাজ বলেছেন: অসাম পোস্ট স্যার কান্ডারী অথর্ব ! আপনার ক্রুসেড সিরিজ পড়ে + আমার স্বল্প জ্ঞানে একটা কথা মনে হচ্ছে এখন "হিটলার লোকটি মন্দ ছিলনা, পৃথিবীর যাবতীয় অশান্তির মূলে ইহুদিদের হাত তাই হিটলার ইহুদী নিধন করা পূন্য মনে করতেন "
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিন্তু যতই ইহুদী দের আমরা ঘৃণা করিনা কেন কিন্তু তাদের উপর হিটলার যে মরন নেশা ঢেলেছিল সেটা কখনো মানব সভ্যতায় কাম্য নয়। তবে হিটলার কে আমি কিছু কিছু কারনে একেবারে অপছন্দ করিনা।
১০| ১৫ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: দুবাই থেকে কয়েক ছবি ধার করে এনেছেন যাই হোক,, কেমন যেন হয বর ল লাগল । তবে আপনার মন্তব্যের সাথের মানে মূল কথার সাথে প্রায়ই একমত।
রাজতন্ত্র বা ইয়াহূদী দুইটাই কেরফা !
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুবাই, তুরস্ক, সৌদি মিলিয়ে ছবিগুলো সাজানো হয়েছে কারন এরা সবাই একই রাজতন্ত্রে বা সেই সাব্বাতাই যেভির অনুসারি এবং তাদের কুকর্ম বোঝানোর জন্যই ছবি গুলো ব্যাবহার করা হয়েছে তাই একে ধার বলা উচিত হবে না। এর চেয়ে সুন্দর করে গুছিয়ে পরিবেশন করার মেধা আমার নেই তবে আপনার পরামর্শ সামনে মেনে চলার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
১১| ১৫ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:১৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
চমৎকার একটি পোস্ট।
অনেক সময় লাগলো পড়তে।
কষ্টসাধ্য পোস্টে +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
সাথে ৩য় ভাললাগা।
মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাবের অনুসারিদের কথা আর কি বলবো।
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খাইছেরে একসাথে এত কিছু। পুরাই মাথা নষ্ট আমার। ধন্যবাদ।
১২| ১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট, ভাল লাগল।
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি একটু শঙ্কিত ছিলাম এই ধরনের পোস্টে আবার না কেউ ঝাঁপিয়ে পরে কিন্তু এখন মনে হচ্ছে পোস্ট দিয়ে ভুল করি নাই। আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা সীমাহীন।
১৩| ১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
একজন আরমান বলেছেন:
দুর্দান্ত পোস্ট। অনেক ঝাপসা বিষয় পরিষ্কার হল। কিন্তু বিশ্বস্ত সূত্রের লিংক অ্যাড করে দিলে ভালো হতো। অযথা ক্যাচাল হবার চাঞ্চ কমে যেত।
১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যদি কেউ ক্যাচাল করতে আগ্রহী হয় তবে তাকে লিঙ্ক দেয়া যাবে।
১৪| ১৫ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
বিষণ্ণ বালক বলেছেন: অনেকেই সৌদি রাজপরিবারকে ইসলামী বিশ্বর অভিবাবক মনে করেন। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে ইসলামে "রাজতন্ত্র" বলতে কিছু আছে কি? ইসরাইলী দখলদারিত্তের বিরুদ্ধে সৌদিআরবের দায়সারা গোছের প্রতিবাদ ছাড়া আজ পর্যন্ত কার্যকরী কোন পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। ৫০ টিরও অধিক প্রাসাদ, শতাধিক যুবরাজ, তাদের বহু স্ত্রী, নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১০ হাজার বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী, ব্যাক্তিগত সমুদ্র সৈকত আরও কত কি বিলাশবহুল জীবনযাত্রা যার সকল ব্যায়ই নির্বাহ করা হয় রাষ্ট্রীয় তৈল সম্পদ বিক্রি করে।
এই দেখুন অপচয়ের নমুনা! কিছুদিন আগে সৌদি রাজপুত্র (কুপুত্র) আল-ওয়ালেদ বিন তালাল যিনি কিনা ফ্রান্সের একটি বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্ডার দিয়ে একটি বিমান নির্মাণ করান যার অধিকাংশই স্বর্ণ নির্মিত
১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এরা তেল বেঁচে গড়ে তুলে টাকার পাহাড় আর ব্যয় করে ইসলাম বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে । অথচ খেয়াল রাখেনা তাদের ভাইয়েরা কিভাবে নিপীড়িত হয় তাদের ব্যবসায়িক পার্টনার ইহুদীদের দ্বারা। সত্যি লজ্জাজনক।
১৫| ১৫ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
শাহজাহান মুনির বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম। অনেক ভাল লিখেছেন। ভাই আমার লেখায় আপনার করা একটি মন্তব্য আমার অসাবধাণতার কারণে ডিলিট হয়ে গেছে, কিছু মনে করবেন না।
১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ আমি আবার মন্তব্য করে এসেছি
১৬| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
শাহজাহান মুনির বলেছেন: ধন্যবাদ...।
১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুভকামনা
১৭| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
বোকামন বলেছেন:
আপনি শিখছেন আমাদের জানাচ্ছেন এজন্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা তো আপনি অবশ্যই প্রাপ্য ....
সৌদি-ইসরাইলি তাণ্ডব অনেকই দ্বিমত করতে পারেন ....
এক্ষেত্রে আমি বলবো
অন্যায় বর্জনীয় একই সাথে বর্জনীয় অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া ...
ডক্টর কেভিন ব্যাররেট এসকল বিষয়ে যথার্থ যুক্তি তুলে ধরেছেন।
মুসলিম-খ্রিস্টান-ইহুদি ঐক্য বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গুরত্বপূর্ন ভুমিকা রাখতে পারে ......
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই
ভালো থাকবেন
১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মুসলিম-খ্রিস্টান-ইহুদি ঐক্য কখনই সম্ভব নয় স্বয়ং আল্লাহ সেটা বলে দিয়েছেন কোরআন শরীফে
ডক্টর কেভিন ব্যাররেট এর কাছে কৃতজ্ঞ
১৮| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
ছািব্বর বলেছেন: ধন্যবাদ ।
আমার কাছে এদের কিছু ছবি আছে কিবতু দিতে পারলাম না।
বর্তমান সাউদি সরকারের পুর্ব পুরুষ ইহুদি ।
এদের জন্মই হয়েছে ইহুদিদের গপ্লামি করার জন্য ।
আফসোস মুসলমানদের জন্য তারা এদের চিন্তে পারলনা ।
এক সাউদি যতি সাহায্য করত তাহলে সারা বিশ্বে মুসলমান রাজত্ব করত । কিন্তু ইহুদিদের গোলামী আর পা চাটতে চাটতে এদের এদের অনুভুতি নষ্ট হয়ে গিয়েছে ।
১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সহমত তবে ছবি গুলো শেয়ার করলে খুসি হতাম
১৯| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সৌদিদের ভোগ বিলাসিতা পূর্ণ জীবন ইসলাম সমর্থন করে কিনা প্রশ্ন জাগে মনে।আর ইয়াহূদী চক্রান্ত বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত ।9/11 এও তারা জড়িত।আসলে মোসাদ এই মুহুর্তে বিশ্বের হিংস্রতম গোযেন্দা সংস্থা
১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইসলাম কখনই এমন ভোগ বিলাসী জীবন সমর্থন করেনা।
এই সবই হল ইল্লুমিনাতি এবং ইহুদীদের চক্রান্ত যা দাজ্জালের আগমনের সময়কে খুব নিকটে নিয়ে আসছে।
২০| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
মৃন্ময় বলেছেন: age kicu darona cilo,aj asakori ektu pakapokto hobe..................ekono purota porinai........room a zai porbo tokon abaro porire coment korbo,toi bangla natoker moto fire na asa porjonto valo thakun.......
likai valo laga
১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কি কইলেন কিছুই বুঝলাম না তবে অপেক্ষায় রইলাম
২১| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
মৃন্ময় বলেছেন: লিখলাম,.......।আগে কিছু ধারণা ছিল,আজ আশাকরি এই বিষয়টা আরেকটু পাকাপোক্ত হবে।এখনো পুরোটা পড়িনি,বাসায় গিয়ে পড়ব,তখন আবারো কমেন্ট করব,সো বাংলা নাটক কিবা কোন অনুষ্টানে যেভাবে বলে আর কি.........ফিরে না আসা পর্যন্ত ভালো থাকু
ভাই কি বলব অফিসে ঝিমাইতেছি,সময়টা মোটেও কাটতে চাইনা,আর এইদিকে বাংলা টাইপ করতে পারিনা......দুঃখিত
ভালো থাকেন।
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অফিসে সময় কাটতে না চাইলে সামুতে সময় কাটান খুব সুন্দর সময় কেটে যাবে। যাই হোক আমি আপনার ফিরে না আসা পর্যন্ত সাথেই আছি। শুভকামনা রইল।
২২| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: পোষ্ট বড় হইলেও পইড়া মজা পাইছি । ফাটায়া দিছেন ।
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ঘুড্ডি ভাই আপনাকে মজা দিতে পেরেছি তার মানে আমার এই পোস্ট সার্থক।
২৩| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
দুঃখিত বলেছেন: ১০০ % সহমত ভাই । আরও বেশী বেশী এরকম পোস্ট পেলে হয়তো একদিন আমাদের অনেক ভুল ধারনা বদলাবে আর সেই সাথে মন মানসিকতাও । ভালো থাকবেন
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই। ভাবছি এই ধারাটি অব্যাহত রাখব।
২৪| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৭
একজন আরমান বলেছেন:
আচ্ছা ঠিক আছে ভাই।
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ আরমান
২৫| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: কিছু বলাই ইচ্ছে ছিল, মন মানসিকতা ঠেক নাই
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেন মনের আবার কি হল। দোয়া করি ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন
২৬| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০৩
এম হুসাইন বলেছেন: +++++++++++
আমার প্রিয় একটা টপিক...
চোখ বুলিয়ে রাখলাম... একটু ফ্রি হয়ে পড়বো...
কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই এমন একটা পোস্টের জন্যে।
ভালো থাকুন।
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই টপিকটি নিয়ে আরও কিছু পোস্ট লিখছি আশা করি পেয়ে যাবেন
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন
২৭| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
মৃন্ময় বলেছেন: দারুন লিখেছেন,অনেক তথ্যবহুল পোস্ট।
উপমহাদেশের ধর্মান্ধরা যেভাবে সউদি ও তার মিত্র দালালদের অনুসরণ করে তাদের এই বিষয় সর্ম্পকে জানা উচিত।
বর্তমান সময়ে আমরা যতই আমেরিকার দৈরাত্নের কথা বলিনা কেন এর পিছনে জুইস কমিউনিটি যে সম্পৃক্ত তা আরো আগেই প্রমানিত,
এমনকি টুইন টাওয়ার ধ্বংষের পিছনেও ইসরাইল ও জুইস কমিউনিটি জডিত
অনেক ভালো এবং গুরুত্বপূর্ন তথ্য দিলেন।এমন লেখা আরো শেয়ার করুন।
শুভকামনা রইল।
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন এবং এই টপিক নিয়ে আমি অনেক আগেও একটি সিরিজ চালিয়েছিলাম এখনও কিছু নতুন বিষয় নিয়ে লিখব দোয়া করবেন।
২৮| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
দ্য েস্লভ বলেছেন: পড়লাম।ভাল লাগল। চালিয়ে যান। সাথে আছি
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুভকামনা রইল। আমার বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
২৯| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... অনেক কিছু জানলাম...
১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
৩০| ১৭ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:১১
আদিম পুরুষ বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল পোস্ট। ইসলাম আল্লাহর রহমতে এতদিন টিকে আছে। শত ষঢ়যন্ত্রের মধ্যেও আল্লাহ এটা রক্ষা করবেন।
আপনার লেখা মনে হয়েছে অনুবাদ সফটোয়্যার দিয়ে লিখেছেন।
১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা এবং ইসলাম ধর্মের প্রভু কাজেই ইসলাম ধর্ম ধ্বংস হবার কোন কারন নেই।
অনুবাদ একটু আক্ষরিক হয়ে গেছে সেটা বুঝতে পারছি। ধন্যবাদ।
৩১| ১৭ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:২৮
েশখসাদী বলেছেন: লেখার জন্য ধন্যবাদ - অনুবাদ মনে হয় । একটু ধোয়াশা লেগেছে ।
বাংলাদেশেও যে তাদের ষড়যন্ত্রের হাত পড়েছে - এ ব্যাপারে আমি নিঃসন্দেহ । সামনে আমার মনে হয় দেশের অনেক দুর্দিন আসতেছে ।
১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হ্যা অনুবাদ করেছি। একটু আক্ষরিক হয়ে গেছে। আসলে কষ্ট একটু কম করতে চাইছিলাম। তবে শেয়ার করে তৃপ্তি পেয়েছি।
বাংলাদেশ বহু আগেই এই ষড়যন্ত্রের অংশ হয়ে আছে।
৩২| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আবারো প্লাস এবং প্রিয়তে। দুইবার তো আর অনুসারিত করা যায় না... !
ভাই, আপনার এই দুইটা পোস্ট (হুমরাহ্ সাদুমি) গতকালকে কী যে মজা করে পড়লাম ফোনে সেইভ করে রেখেছি। এমন লিখলে আর কথা কী! কালকে নির্বাচিত পোস্ট দেখা আমার সার্থক।
২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
লিসানি ভাই এই জাতীয় পোস্ট গুলো দিলে একটু ভয়ে থাকি বিতর্ক নিয়ে কারন কিছু মানুষ আছে যারা ওঁত পেতে থাকে শুধু অকারনে ক্যাচাল করার জন্য। আপনার কাছে আমি কৃতজ্ঞ না হলে এমন পোস্ট দেয়ার সাহস করতাম না।
৩৩| ০৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
মুদ্দাকির বলেছেন: পড়লাম !! আবার পড়ব, অনেক কিছু জানার আছে অনেক রহস্য জানা প্রয়োজন
০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০০
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
১ম হইলাম এলা পইড়া কইতাছি