নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্পর্শ করতে চাই তাকে, কিন্তু পারিনা তবুও চেয়ে তার পথ ছুয়ার আসায় ।

স্পর্শ

স্পর্স করতে চাই তাকে কিন্তু কিছুতেই পারিনা,তবুও আসায় আছি তার পথ চেয়ে।

স্পর্শ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বখাটে ছেলেদের লুইচ্চামি করার একটি অন্যতম মাধ্যম হয়ে গেলো হিন্দুদের এই হলি খেলা!!

১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৫

বখাটে ছেলেদের লুইচ্চামি করার একটি অন্যতম মাধ্যম হয়ে গেলো হিন্দুদের এই হলি খেলা পড়ার আগে ভিডিওটা দেখে নিন।

খবরে দেখলাম, একটি মেয়ে হেটে যাচ্ছে, আচমকা ঘিরে ধরল কিছু লম্পটের দল। সাথে সাথে সবাই তার গালের উপর ঝাপিয়ে পড়লো। পাশে কলেজ পড়ুয়া অারেকটি মেয়ের একই অবস্থ ঘটলো। মেয়েটি বললো, তার গালে হাত দেওয়ার পাশাপাশি শরীরেও হাত দিয়েছে।


উৎসব আবার সার্বজনীন হয় কী করে?!
উৎসব যখন সার্বজনীন হয়ে যায় তখন সেটা আর ধর্মীয় উৎসব থাকেনা। সেটা জাতীয় উৎসবে রূপ নেই। প্রকৃত ধর্মোৎসব কখনো সার্বজনীন হতে পারেনা। ধর্মোৎসব ধর্মানুসারীদের জন্য প্রযোজ্য। ধর্মোৎসবকে সার্বজনীন বলে খোলামেলা উৎযাপন করা কৌশলে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন চালানো বৈ কিছু নয়। ইসলামী উৎসবগুলো নিয়ে আমরা কখনো মিডিয়াকে সার্বজনীন উৎসব বলে প্রচার করতে দেখিনা। তাহলে হিন্দুয়ানী কিম্বা অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবকে কেনো সার্বজনীন উৎসব বলে প্রচার করা হবে? কেনো এতে সার্বজনীনতার রঙ মাখা হবে?
সার্বজনীন উৎসব বলতে আমরা জাতীয় উৎসবকে বুঝি। বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি সার্বজনীন উৎসব রয়েছে। যেমন স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ইত্যাদি দিবসগুলোকে সার্বজনীন উৎসব বলা যায়। কারণ এই দিবসগুলো আমরা ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মিলেমিশে উৎযাপন করি। এগুলোকে সার্বজনীন জাতীয় উৎসব বলা নিয়ে কেউ দ্বিমত পোষণ করতে পারেনা। এছাড়া কোনো ধর্মোৎসবকে আমরা সার্বজনীন উৎসব বলে মেনে নিতে পারিনা। আর নোংরা ধর্মোৎসবকে সার্বজনীন হিসেবে মেনে নেওয়ার প্রশ্ন-ই আসেনা।এবার ভেবে দেখুন কোথায় সার্বজনীনতা প্রয়োগ করবেন।
আর একান্ত যদি ধর্মোৎসবকে সার্বজনীন উৎসবের রূপ দিতেই হয়, তাহলে মুসলমানদের কোরবানির ঈদকে সার্বজনীনতায় রূপ দিন। তখন দেখা যাবে সার্বজনীনতার আসল রহস্য কী!


জোরপূর্বক মুসলিম মেয়েদের গায়ে হাত দেওয়া কিংবা মুখে হোলির রঙ লাগিয়ে দেওয়া....সাথে যৌন হয়রানি করা.....
এ কেমন ধরনের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ??

কি আমরা মুসলিমরা তো কুরবানীর ঈদে কোন হিন্দুদের পকেটে গরুর গুস্ত ঢুকিয়ে দেয় না তাহলে তারা আমাদের হিজাব পড়া বোনদের গায়ে মুখের নেকাব খুলে কেন রং মাখিয়ে দিবে ?????

কৈ সেই সব নারীবাদীরা আর টকশো বুদ্ধিজীবীরা যারা সর্বক্ষণ নারীর অধিকার নিয়ে জাবর কাটে, এখন দেশে এই সব কি হচ্ছে কই সেই ন্যাড়া মাথার বুদ্ধিজীবীরা ?? যদি উল্টো এই কাজগুলি মুসলিম করত তাহলে বেল মাথায় চুল গজিয়ে এতক্ষণ পাকনা ধরে ঝরে পড়ত! !





একটা মেয়ে মিডিয়ার সামনে জোর করে তাকে রং লাগিয়ে দেয়ার ব্যাপারে প্রতিবাদ করছিলো, ঐ সময়ও একটা কুজন্মা এসে মেয়েটার মুখে তথাকথীত ধর্মীয় উত্‍সব হোলির রং মেখে দিচ্ছিলো! কি নির্লজ্জ এরা।






এইটা নাকি উৎসব।






জোর করে রং লাগাচ্ছে জনোয়ারটা।






এইটা একটা সত্যিকারেই জানোয়ার মনে হচ্ছে..




কান্নারত দুটো মেয়ে. আর একটা জানোয়ার রিকশার হুড তুলে যাওয়া হিযাব পড়া দুইটা মুসলিম মেয়েকে জোর করে তাদের গালে রং লাগিয়ে দিচ্ছিলো। মেয়েগুলো পরে কাঁদতে কাঁদতে যায়গা ত্যাগ করেছে.. কত বড় সাহস এদের।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

ইউনিয়ন বলেছেন: এই সমস্ত জঙ্গীদের, এক রানে পাড়া দিয়া আরেক রানে টান দিয়া ফাইরালাস না রে ক্যারে..

২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৪

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কোথা গেলো তাক্বওয়া?

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

এ আর ১৫ বলেছেন: জোরপূর্বক মুসলিম মেয়েদের গায়ে হাত দেওয়া কিংবা মুখে হোলির রঙ লাগিয়ে দেওয়া....সাথে যৌন হয়রানি করা.....
এ কেমন ধরনের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ??

ভিডিও ফুটেজ দেখে যে কয়জন বোখাটেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের নাম আকাশ , সিফাত ও মামুন এবং এরা সবাই মুসলমান । তাহোলে আপনার এই ধরনের মন্তব্যের কি জবাব দিবেন ------
কি আমরা মুসলিমরা তো কুরবানীর ঈদে কোন হিন্দুদের পকেটে গরুর গুস্ত ঢুকিয়ে দেয় না তাহলে তারা আমাদের হিজাব পড়া বোনদের গায়ে মুখের নেকাব খুলে কেন রং মাখিয়ে দিবে ?????
হিজাবীদের মুখে যারা রঙ্গ দিয়েছে তাদের ধর্ম কি ??? বাংলাদেশে হিন্দুদের কি সাহস আছে এই কাজ করার । অকাম কোরলো কিছু মুসলমান যাদের মিডিয়া আদর করে বোলছে বোখাটে কিন্তু আপনারা দোষ দেন হিন্দুদের ।
******* জনাব মডারেটর এই লেখা সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ানোর জন্য পোষ্ট করা হয়েছে । এর আগে এই চক্রের জাহাঙ্গীর ফেসবুকে কাবা শরিফের মূর্তি বসিয়ে রসরাজের নামে দোষ দিয়ে সম্প্রদায়িক নিধন করেছিল এখন আকাশ, সিফাত ও মামুন চক্রের অপকর্ম একই ভাবে হিন্দুদের উপর দোষ চাপানো পায়তারা করা হয়েছে এই ব্লগে । এদের অতি সত্তর আইণের আওতায় আনা হোক । এর আগে ব্রাক্ষমবাড়ীয়ায় জাহাঙ্গীরের অপকর্ম রাসরাজের উপর চাপিয়ে যে ভাবে এই চক্র হিন্দুদের উপর অত্যাচার করেছিল এখন একই ভাবে এই চক্র আকাশ সিফাত মামুনদের অপকর্ম হিন্দুদের উপর চাপিয়ে সম্প্রদায়িক সম্প্রিতি বিনিষ্ঠ করার চেষ্টা কোরছে ।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩২

স্পর্শ বলেছেন: জনাব এই জায়গায় কোথায় আপনি সাম্প্রদায়িকতা পেলেন ???আমি তো কয়েকটা প্রশ্ন ছুঁড়েছি যদি উল্টো হত তাহলে কি হত সেই কথাটা বলেছি। আর আমি উল্টো বলব আপনি মন্তব্যের মাঝে সাপ্ম্রদায়িকতার উস্কানি দিচ্ছেন এবং উস্কে দিচ্ছেন।

ধর্মীয় উৎসব উক্ত ধর্মানুসারীরা পালন করুক নিজস্ব গণ্ডির ভিতরে, নিজস্ব আঙ্গিনায় এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। আমরা কারো ধর্মানুভূতিতে আঘাত করিনা। আঘাত পছন্দ করিনা। আঘাত করতে চাই না। এদেশে নানান ধর্মানুসারী রয়েছে। নানান জাতপাতের মানুষ রয়েছে। তাদের সাথে আমাদের সহাবস্থান যুগযুগ পর্যন্ত বন্ধুত্বসুলভ। আমরা তাদের প্রতি বরাবরই সহনশীল। এদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির গৌরবোজ্জ্যল ইতিহাস রয়েছে। এদেশে ধর্মানুসারীর দিক দিয়ে মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও মুসলমানরা কখনো অন্যান্য ধর্মানুসারীদের উৎসব, রীতিনীতি পালনে কোনোপ্রকার বাধ সৃষ্টি করেনি। উলটো সহযোগিতা করার ইতিহাসও রয়েছে।
প্রশাসনের প্রতি হিন্দুদের ধর্মীয় হোলি উৎসবের নামে এই নোংরা উৎসবের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিন। আমাদেরকে কলঙ্কমুক্ত করুন। দেশের নাগরিকের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করুন।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: লেকক ছাহেব বলেচেন "যদি উল্টো এই কাজগুলি মুসলিম করত তাহলে বেল মাথায় চুল গজিয়ে এতক্ষণ পাকনা ধরে ঝরে পড়ত ! " লেকক ছাহেব আরও বলেচেন "কত বড় সাহস এদের""

জী জনাব ছঠিক বলেছেন মালাউনদের সাহস খুবই বেড়ে গেচে। এদেরকে হিন্দুস্তানে পাটিয়ে দিতে হবে । আমরা হপো তালেবান, বাংলা হপে আফগান !!!!

৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: ধর্মীয় উৎসব উক্ত ধর্মানুসারীরা পালন করুক নিজস্ব গণ্ডির ভিতরে, নিজস্ব আঙ্গিনায় এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। আমরা কারো ধর্মানুভূতিতে আঘাত করিনা। আঘাত পছন্দ করিনা। আঘাত করতে চাই না। এদেশে নানান ধর্মানুসারী রয়েছে। নানান জাতপাতের মানুষ রয়েছে। তাদের সাথে আমাদের সহাবস্থান যুগযুগ পর্যন্ত বন্ধুত্বসুলভ। আমরা তাদের প্রতি বরাবরই সহনশীল।
আপনার এই বক্তব্য আর নিচের আপনারই বক্তব্য কি স্ববিরুধী হয়ে গেল না ????
১) জোরপূর্বক মুসলিম মেয়েদের গায়ে হাত দেওয়া কিংবা মুখে হোলির রঙ লাগিয়ে দেওয়া....সাথে যৌন হয়রানি করা.....
এ কেমন ধরনের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ??
২) কি আমরা মুসলিমরা তো কুরবানীর ঈদে কোন হিন্দুদের পকেটে গরুর গুস্ত ঢুকিয়ে দেয় না তাহলে তারা আমাদের হিজাব পড়া বোনদের গায়ে মুখের নেকাব খুলে কেন রং মাখিয়ে দিবে ?????

আপনার এই কথা আরো উস্কানি মুলক ((( ধর্মীয় উৎসব উক্ত ধর্মানুসারীরা পালন করুক নিজস্ব গণ্ডির ভিতরে, নিজস্ব আঙ্গিনায় এতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। )))))

তারা কি নিজেদের গন্ডির বাহিরে গিয়েছিল ??? আকাশ , সিফাত , মামুনরা কি আরেক ধর্মের গন্ডির মধ্যে গিয়ে অপকর্ম করেনি ??
ভুতের মুখে রাম নাম (((( আমরা কারো ধর্মানুভূতিতে আঘাত করিনা। আঘাত পছন্দ করিনা। আঘাত করতে চাই না। এদেশে নানান ধর্মানুসারী রয়েছে। ))))

ঠিক কথাই তো ভুতের মুখে যিনি একটু আগে বলেছেন -----
১) জোরপূর্বক মুসলিম মেয়েদের গায়ে হাত দেওয়া কিংবা মুখে হোলির রঙ লাগিয়ে দেওয়া....সাথে যৌন হয়রানি করা.....
এ কেমন ধরনের অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ??
২) কি আমরা মুসলিমরা তো কুরবানীর ঈদে কোন হিন্দুদের পকেটে গরুর গুস্ত ঢুকিয়ে দেয় না তাহলে তারা আমাদের হিজাব পড়া বোনদের গায়ে মুখের নেকাব খুলে কেন রং মাখিয়ে দিবে ?????


এনাদের নামে ৫৭ ধারায় কোন মামলা হয় না কিন্তু মামলা হয় নিরিহ রাস রাজ দাসের নামে । ড: তুহিন মালিকের ফেসবুক পেজ থেকে আরো মারাত্বক উস্কানি মুলক পোষ্টিং দেওয়া হয়েছে যার লাক্ষ খানেক লাইক ও হাজার দশেক শিয়ারিং হয়েছে অতচ তার নামে ৫৭ ধারায় ধর্মীয় উস্কানীর কোন মামলা হয় না !!!!!



৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: হায়! হায়! হায়!

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

শেয়াল বলেছেন: খেকজ =p~

তুহিন মালিকের ভাষা দেইক্কা মজা লাগল :-P

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২১

পুকু বলেছেন: modern taliban!!!!

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৩

কিবরিয়া মুন্সি বলেছেন: আফসোস

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.