![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেমন কোন স্বপ্ন নিয়ে আমার এই ব্লগ যাত্রা শুরু নয়, বেশ খানিকটা হুজুগ আর অন্যদের দেখাদেখি শুরু করা। কোন বিশেষ কেউ নয়, আমজনতার একজন ব্লগার হিসাবে নিজেকে দেখতে চাই।
(ইহা একটি কল্পনাপ্রসূত কাহিনী, কোন বাস্তব ঘটনার সাথে সাদৃশ্য কাকতাল মাত্র)
পাঁচ বছরের ইজারা নিয়ে রাখাল বাহাদুর বড়ই বিপদে পড়িয়াছেন। কতকিছুই না তিনি করিলেন! কালো ছাগল আনিয়া রাতের অন্ধকারে দুষ্ট ছানাপোনাদের ক্রস-ফায়ারে দিলেন। সাতার কাটিতে কষ্ট হয় দেখিয়া সেতু বানাবার গল্প ফাঁদিলেন। চীন দেশ হইতে অন্ধকার দূর করিতে যাবতীয় ভাঙ্গা লোহালক্কড় আনিয়া বসাইলেন। কিন্তু কিছুতেই কেহ আনন্দিত হইতাছে না। সারাদিন যাতে সবাই এই উন্নয়নের জোয়ার দেখিতে পারে তাহার জন্য দূরদর্শনকে তেলি-বিভিশন বানাইলেন। তারপরও সাবাই বলিতে লাগিল কিছুই হইতেছে না। উপরন্তু কেহ কেহ অম্ল-শো নামক আড্ডা-বৈঠকে বসিয়া “উন্নয়নের আলাপ”-কে “প্রলাপ” বলিয়া গালমন্দ করিতে লাগিল।
সবকিছু দেখিয়া রাখাল বাহাদুরের ভবিষ্যৎ কর্ণধার একখানা মোক্ষম পরী-হীন পরিকল্পনা করিল। তিনি সবাইকে উন্নয়ন দেখাইয়া তারপর থামিবেন। সাত সাগর তের নদী পার করিয়া, এই তৃণভূমিতে আসিয়া তিনি ফাঁদিলেন নতুন ফাঁদ। এলাকাময় তিনি ঝুলাইয়া দিলেন রঙ্গিন সমন। তফসিলি কায়দা লিখা থাকিল তহসিলি হিসাব।
তাহা দেখিয়া দুষ্টলোকদের গুঞ্জন না কমিয়া বাড়িয়া গেল। তাহার আতশীকাচ লইয়া চিরুনি অভিযানে নামিয়া পরিল। হতবাক হইয়া রাখাল বাহাদুর ও তার দল তালগোল পাকাইয়া ফেলিল। অতঃপর রাখাল বাহাদুর সব সমন নামাইয়া দিলেন।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
আশফাক সফল বলেছেন: দুষ্টলোকরা খালি তিতা কথা বলে
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
তিক্তভাষী বলেছেন: নাহ্। দুষ্টলোকদের জন্য আর পারা গেলো না।