![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভোট দিয়েছেন। তারপরও অবস্থান করছেন ভোট কক্ষে। হাতে তার দামি মোবাইল ফোন। এজেন্ট, প্রার্থী, সহকারি প্রিসাইডিং অফিসার, দায়িত্বরত ম্যাজিষ্ট্রেট কারো কি সেই সাহস হবে তাকে বের করে দেবার? না তাদের সে সাহস আছে বলে দেখা যায়নি বুধবার কসবা মহিলা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে। সেখানে তাদের অনেকটাই অসহায় দেখা গেছে। এরপর তাদের সহায় হয়ে ভোট কেন্দ্রে আসেন কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেগম হাসিনা ইসলাম। তিনি আসার পর একজন এজেন্ট দাড়িয়ে ক্ষমতার এই বটবৃক্ষ কসবা পৌরসভার মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েলের আইন বহির্ভূত অবস্থানের বিষয়ে অভিযোগ করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তখন মেয়রের কাছে জানতে চান যে, তিনি(মেয়র)ভোট দিয়েছেন কিনা? উত্তরে মেয়র দেয়া হয়েছে জানালে ইউএনও তাকে ভোট কক্ষে ত্যাগের নির্দেশ দেন। কিন্তু সে বিষয়ে কর্ণপাত করেননি মেয়র জুয়েল। তিনি উত্তরে বলেন, পৌর কাউন্সিলরদের ভোট দেয়া শেষ হলেই তিনি যাবেন। এরপর তিনি মহিলা বুথ থেকে বেড়িয়ে পুরুষ বুথে এসে ইউএনওর পাশে দাড়িয়েই আবারও মোবাইল চালনায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন।সূত্র
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: একটা সংবাদ পেলাম অবশেষে কিন্তু মাথা চুলকাতে শুরু করছি .....
বাইল কি? জানালে উপকৃত হতাম।
আমি ব্লগে নতুন, পাশে আছি, পাশে থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪
ভারসাম্য বলেছেন: বাইল কী ঝিনিস?