নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মমতা বন্দপাধ্যায় কে চিঠি দিলাম

২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

প্রিয় মমতাময়ী মমতা বন্দপাধ্যায়,



আমার অন্তর ভরা প্রেম দিয়ে দিলাম।



ভারতে আজ ফুলের বিজয় হয়েছে। একদিকে একটি সুন্দর পদ্ম ফুল আর একদিকে আপনার হাতের জোড়া ফুলের বিজয়ঝটা। এই ফুলমাতার আগমন ক্ষনকে আনন্দময়ীর হাতের ফুলের মতো স্মৃতি করে রাখতে এই পরিপূর্ণ জৈষ্ঠ মাসে বাংলার সমস্ত ফুল-ফল আপনার চরনে নিবেদন করছি।



আপনার জোড়া ফুলের বিজয়ে এই ক্ষুদ্র বাঙালীর হাত জোড়া একত্র করে নমস্কার জানাচ্ছি এবং সেই হাত জোড়া আপনার চরনে রেখে চরন ধুলি নিলাম। আজকের এই জোড়া ফুলের বিজয় হলো সমস্ত বাঙালীর বিজয়। আপনি আর একবার নিজের প্রানের কাছে ভালোভাবে জিজ্ঞাস করলেই বুঝতে পারবেন আপনার তৃনমুল কংগ্রেসের মার্কা কেনো “জোড়া ফুল” নির্ধারিত হয়েছিল আর এই জোড়া ফুল কোন মহাঅন্তর আপনাকে আশির্বাদের আমানত স্বরূপ দিয়েছিলো!





নজরুলের বলেছিলেন, “মোরা একই বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান। হিন্দু তাঁর নয়নমনি মুসলিম তাঁর প্রাণ”। আজ এই ক্ষনে যদি নজরুলের হাতে কলম তুলে দেয়া যেতো তাহলে ঐ মহাত্মা নজরুল হয়তো মহানন্দিত হয়ে কুসুম কেটে কুসুমের স্থলে প্রষ্পুষ্ঠিত ফুল বসিয়ে দিতেন। নয়নমনি নয়নের ভিতর দিয়ে যদি আলো না দেয় তাহলে প্রাণ কিভাবে পরিপূর্ণ হয় বলুন? আপনার এই মহাবিজয় সমস্ত বাঙালীর অন্তরেরই মহাবিজয়ের মহালয়া হয়ে থেকে যাবে। এর কারণ আপনি আপনার নিজ বাঙালী জাতিসত্ত্বার তেজ নিয়ে পুরো বিশ্বকে বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রকৃত বাঙালী কখনও বেঈমানী করতে জানে না।



আমি জানি, আপনার জোড়া ফুলের একটি ফুল আমাদের দিলে আপনার হাতের শোভা নষ্ট হবে না বরং আমরাও একটি চিরচেনা নতুন ফুলের সৌরভ পাবো। জোড়া ফুলের একটি দিলেও অন্যটি নিজ হাতেই থেকে যায়। আমাদের বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের মার্কা নৌকা। আপনি যদি কোনো কারণে আমাদের ফুল নাও দেন তাহলেও আমরা আপনার জন্য নদী পার হবার নৌকা নিয়ে জন্ম-জন্মান্তর অপেক্ষা করবো। আবার যদি কখনও এমন ঠেকে যে আপনি বিপদে আছেন এবং যখন আপনার খেয়া পাড় হওয়া জরুরী দরকার হবে তখন আমরা আপনাকে আপনার হাতের জোড়া ফুল সহ নিজ নৌকায় বসিয়ে নিয়ে নিজ দ্বায়িত্ব পালন করে যাবো। বিপদ থেকে উদ্ধারের জন্য জোড় করা মোটেও অমর্জাদা নয় বরং বিপদে এগিয়ে আসাই মানুষের জন্য মানুষের প্রধান কর্তব্য বলে আমরা জানি।



আজ এই ফুলে-ফলে ভরা চিরমায়াবী ও চিরবিজয়ী জৈষ্ঠকে আপনার শিল্পি হৃদয় কিভাবে উপলব্ধি করছেন তা সব বাঙালীই নিজের অন্তর দিয়ে অনুভব করতে পারছে। বাঙালীরা সব সময় সুখ-দুঃখকে ভাগ করে নিতে জানে।



আচ্ছা! আমাদের এই বাংলার শুকিয়ে প্রানহীন মর্গের কোনায় অযত্নে পড়ে থাকা কোনো লাসের মতো নদীগুলো দেখে কি আপনার চিত্রশিল্পি হৃয়য়ে ছবি আঁকার ভাব জাগে না? আমি জানি এবারের ছবিতে আপনি জল রং দিয়ে বালির রং কে ঢেকে দিয়ে জলে জলে বাহারি রংয়ে পূর্ণ করে দিতে কার্পন্য বোধ করবেন না। আপনার শিল্পি হৃদয়ের বাঙালী তেজ দিয়ে নিকট অতীতের কোনো বিশেষ শ্রেণীর দুর্গকে উড়িয়ে দিয়ে তাদের আজ অপ্রাসংগিক করে দিয়েছেন। ঠিক তেমনই হার না মানা বাঙালী দিপ্ত তেজ দিয়ে আমাদের নদীর সমস্ত প্রবাহকে এমন করে রেখে যাবেন যাতে নদীর জোয়ার দেখে আকাশের চাঁদ আমাদের গঙ্গা-পদ্মা নদীর প্রেমের টানে “গঙ্গাস্নান”/“পদ্মাস্নান” করতে চাইবে।



এই বাঙালার হৃদয় ভেঙ্গে দেয়ার চেষ্টা হয়েছিলো। আজ অনেকে হয়তো ভাবছেন তারা ঠিকই বাংলার হৃদয়কে টুকরো টুকরো করতে সফল হয়েছেন। তারা বুঝছে না যে বাংলার কখনও হৃদয় ভাঙ্গেনা শুধু মাত্র সামান্য কিছু দিনের জন্য মাজা ভাঙ্গার ব্যাথা উঠেছিলো মাত্র। এই ব্যাথার মলম আমরা এদিক সেদিক খুজেছিলাম কিন্তু এতো কাছে যে মলম আছে তা বুঝতে পারি নি। আমাদের মাজা ভাঙ্গার মলম হলো আমাদের বাঙালীর স্বাধীনতার চেতনা। এই বাঙালীর স্বাধীনতার চেতনা দিয়েই আমরা আজ আমার বাংলা মায়ের কোমরে যত্ন করে মলম মাখিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ানোর প্রতিক্ষায় আছি। আপনি নিশ্চই বোঝেন যে, মা সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত কোন সন্তান নিজ শান্তির কথা চিন্তা করাও সার্থপরের পাপ ভাবনার মতো করেই দেখে।



আমাদের ১৮ বছর বয়সি সুইট বাঙালী ক্ষুদিরাম ছিলো। ঐ দুষ্ট বালক ফাঁসির দরি হাত দিয়ে দেখে বলেছিলো, “আচ্ছা ফাঁসির দড়িতে মোম মাখানো হয় কেনো?”। দেখুন আমাদের অন্তরের ক্ষুদিরাম কতো সহজ-সরল। ফাঁসি নিয়ে না ভেবে স্বাধীন ভাবে মুক্ত জ্ঞান অর্জনের চেষ্টাই তাঁর কাছে মুখ্য ছিলো। শুনেছি ক্ষুদিরাম নাকি মাসির ঘরে জন্ম নিবেন বলে কথা দিয়ে গেছে। আমার মনে হচ্ছে ঐ লক্ষিছাড়া ক্ষুদিরাম লক্ষ কোটিবার ফাসির দড়ি পড়লেও মরতে জানে না। শুধু অফুরন্ত প্রাণ শক্তি দিয়ে মা-মা, মাসি-মাসি বলে চিৎকার করে কান ঝালাপালা করে দেয় তারপরও মায়া-ভালোবাসা প্রকাশের আকাঙ্খার শেষ হয় না। ক্ষুদিরাম আজ মা এবং মাসির কোনো পার্থক্য দেখতে চায় না। বেচারার একবার মরে শিক্ষা হয়ে গেছে। এখন সে মা, মাসি সহ সবার বাড়িতে গিয়েই নির্ধিদায় বলতে শিখেছে যে, “মা খিদা লাগছে। ভাত দাও। ভালো তরকারি ছাড়া কিন্তু খাবো না। কতোদিন আর এই বাসি পচা খাবার খাবো? এই খাবার এখনই লাথি দিয়ে ছুড়ে দিলাম। দরকার হলে নতুন করে রান্না চড়াও। ফ্রিজে ভালোকিছু না থাকলে। দুরের বাজার থেকে জোড় করে হলেও নিয়ে আসবো।” সত্যি বলছি ক্ষুদিরাম আজ কিছুই মানছে না। ক্ষুদিরাম আজ সুখি-সমৃদ্ধ-ধনী-মানী জীবন জাপন করার জন্য যা খুশি তাই করতে চায়। এবার ক্ষুদিরামের সামনে ফাঁসির দড়ি আসলে সেই ফাঁসির দড়ি ছিড়ে ফেলে মায়ের জন্য নতুন লাল জামদানি শাড়ি কিনতে রওয়না হবে।



আপনি নিশ্চই বুঝেছেন যে বাঙালী হবার মজা কতো মিষ্টি! আর তাইতো বাঙালীরা আকার-ইঙ্গিত, ত্যারা-ব্যাকা কথাবার্তা, গালাগালির ছলেও হাসি হাসি মুখে অনেকের কাছে অসম্ভব মনে হওয়া কোনো কিছুকে রশি বেঁধে ঘুরাতে জানে। অসম্ভবকে নিজের হাতের খেলার পুতুল বানাতে না জানলে বাঙালি হবার মজা কোথায়?



অন্তরের সব বাসনা দিয়ে আশা রাখছি কোনো একদিন আমাদের জলে ভরা তিস্তা-পদ্মা-মেঘনা-যমুনার বুকে আপনি স্বাধীন ভাবে নৌবিহারে বেড়িয়ে ছবি আঁকতে পারবেন। তখন নরেন্দ্র মোদির মতো রাগি রাগি চেহারার বড় ভাই ছবির দাম নিয়ে প্রশ্ন না তুলে, ছবির মধ্যে লুকিয়ে থাকা ভগবানের ইশারা ও কৃপা খুঁজে নিতে জেনে যাবে।



ভগবান আপনাকে তাঁর সবটুকু করুনা ঢেলে দিক -এই মিনতি রাখছি। আপনার চরনে আমার প্রণাম জানিয়ে ইতি টানছি।



ইতি

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

বরিশাল, বাংলাদেশ।



[বাঙালী হৃদয় দিয়ে কথা বলে তাই চিঠিটি অনুবাদ করার এই মুহূর্তে দরকার নাই]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বাঙালীরা সাবধান! আমার লেখাকে অনেকে সাহিত্য হিসেবে চালিয়ে দিয়ে আপনাদের থেকে দুরে রাখতে চাইবে। আমরা আর ব্রেনওয়াস বা আইওয়াস নামের কুৎসিত কোনোকিছুর স্বীকার হবো না। আজ থেকে প্রতিজ্ঞা করুন আমরা বাঙলার গুনিদের কথাগুলো পড়ে তারপর নিজের বুকের মানিককে নিজেরা চিনতে শিখবো। আমরা আমাদের সুন্দর দ্বারা অন্যকে প্রভাবিত করবো। কোনোভাবেই অন্যের কোনো কিছু দিয়ে প্রভাবিত হবো না। শুধু মাত্র অন্যদের ভালোটা গ্রহন করতে শিখবো।

২| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমি জানতে চাই পশ্চিম বাংলা থেকে কারা আমাদের দেশাত্ববোধক গান কৌশলে সরিয়ে নিয়েছে? আবার নবরূপে চালুকরুন বাংলার সাধারন মানুষের অসাধারন দেশাত্ববোধক গান। প্রতিদিন একটি হলেও দেশাত্ববোধক গান শুনুন। দেখবেন আমাদের পুর্বপুরুষরা আমাদের জন্য কি সুধা রেখে গেছেন।

৩| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমি পাল্টে যাই না বলেই সবকিছু পাল্টে দিয়ে শান্তিকে প্রতিষ্ঠিত করে দেখাই।

৪| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: এমন এক দেশে আমি এসেছি যেখানে নিজ দেশের জন্য রচিত সংগিতও গায়েব করে দেবার চেষ্টা করা হয়। হাজার বার চুরি হোক তারপরও আকাশের যে মিউজিক স্পেশালিস্ট থাকেন তাঁর কাছ থেকে জোড় করে সঙ্গীত উদ্ধার করে ছাড়বো। এটা বাঙালীর ওয়াদা!

৫| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: একটা কথা স্মরন রাখবেন মানুষের খুব বেশি বিশেষ দরকারে ঈশ্বর নিজের পছন্দমতো পলিটিক্যাল ক্যারেকটার কাষ্টিং নিজ হাতে করিয়ে নেন। অযথাই আমরা অনেক কিছুতে নিজেকে বাহাবা-ধন্যবাদ দিতে চাই। সব কৃতিত্ব এক মাত্র ভগবানের।

৬| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: "ঈশ্বর ধনী না হলে তাঁকে কে মানতো?" এইরকম ধারনা নিজের কাছে নিয়ে আসা বোকামি ছাড়া কিছু না। ঈশ্বর সর্বদা তারঁ সবকিছুর মালিক আপনাকেই বানাতে চান কিন্তু আপনি শয়তানকে বন্ধু হিসেবে গ্রহন করে সম্ভবনা মিস করেন। মানুষের অন্তর মহাবিশ্বের থেকেও বড় করে তৈরি করে নিয়ে নিতে হয়। মানুষ এই সুন্দর পৃথিবীতে আসে শুধুমাত্র অর্জনের জন্যই। এই অর্জনকে পেতে হলে মন্দকে চিরতরে বর্জন করতে হয়।

৭| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমরা আমাদের কালচারকে মাঝে মাঝে লাথি দিতে চাই। মাকে বলি, "মা শাড়ি ছাড়োতো! মর্ডান ড্রেস পরো তো দেখি!". মা চোখের সামনে কান্নায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ঠিকই কিন্তু অন্তরে হেসে হেসে বলেন, "আমার অবুঝ লক্ষ্মীছাড়া বাচ্চা! যেদিন বুঝবে সেদিন লজ্জ্বায় লাল হয়ে যাবে।". ড্রেস এ্যান্ড ট্রাইল এর ক্ষেত্রে ফিউশন এজন্যই থাকে যাতে আমরা সবসময় সবরকম পোশাক সহযে মেনে নিতে পারি। মা দূর্গাদেবীকে যদি পশ্চিমা ড্রেস পরিয়ে দেন তারপরও মা মা'ই থাকেন। মায়ের শক্তি পোষাখে বা সামাজিক আর্থিক অবস্থানের মধ্যে থাকে না, মায়ের শক্তি থাকে গভীর নির্বিচ্ছিন্ন প্রেম ভরা নিস্বার্থ স্নেহের মধ্যে - যেমন করে ঝিনুকের মধ্যে মুক্তা থাকে।

৮| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সাধারন মানুষ তাদের ওয়াদার বরখেলাপ করতে পারেন কিন্তু কোনো জাতির পিতা অথবা মহাত্মা জননেতাগণ তাঁদের ওয়াদা বরখেলাপ করতে জানেন না। যদি কোনো ত্যাগী সৎ নেতার পথের বাকে মৃত্যুও হয় তারপরও তোমরা মন খারাপ করো না। মনে রেখো নেতা তাঁর আপন মহিমায় তোমাদের অন্তর থেকেই নেঁচে উঠে তাঁর রেখে যাওয়া ওয়াদা পূর্ণ করে দিবেই। নিজের মধ্যে ইমান না থাকলে ইমানদারের ইমান নিয়েও ঠাট্টা মসকরা করার মতো দুঃসাহস উদয় হয়।

৯| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সাধারন মানুষ তাদের ওয়াদার বরখেলাপ করতে পারেন কিন্তু কোনো জাতির পিতা অথবা মহাত্মা জননেতাগণ তাঁদের ওয়াদা বরখেলাপ করতে জানেন না। যদি কোনো ত্যাগী সৎ নেতার পথের বাকে মৃত্যুও হয় তারপরও তোমরা মন খারাপ করো না। মনে রেখো নেতা তাঁর আপন মহিমায় তোমাদের অন্তর থেকেই নেঁচে উঠে তাঁর রেখে যাওয়া ওয়াদা পূর্ণ করে দিবেই। নিজের মধ্যে ইমান না থাকলে ইমানদারের ইমান নিয়েও ঠাট্টা মসকরা করার মতো দুঃসাহস উদয় হয়।

১০| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সবাই সমস্বরে বলুন, "তোমাদেরই মাঝে আছেন নেতা তোমাদের। তোমাদেরই ভিতরে জাগছে নিত্য ভগবান। হে রুদ্র আদেশ দাও বাহিরে আসার...(নজরুল ইসলাম)". মহামানবগনের বানিগুলোকে কি আপনারা ফালতু মনে করেন? পৃথিবীতে যতো মহাপুরুষ সহ যত মানুষই যতো কল্যানের বানি দিয়ে যাক না কেনো, ভগবান সব বানীর পূর্ণতা আপনাদের চোখের সামনেই দেখাতে পছন্দ করেন। আমরা আমাদের ভগবানকে কিভাবে ভুলে থেকে বেঈমান হয়ে জন্মান্তরের বাঁধনে আটকে পড়ে যাই বলুন? আসুন আমরা সবাই মঙ্গলের পথের বাঁশি হাতে তুলে নিয়ে নবযাত্রা শুরু করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.