নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তোমাদেরই

আশমএরশাদ

শিশিরের শব্দের মত

আশমএরশাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাথরের পৃথিবীতে কাঁচের হৃদয় , ভেঙ্গে যায় (stone forest-kunming) চায়নায় করি না ভয়।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৯



আমারা রওনা দিচ্ছি প্রায়২০০ থেকে ২৭০ মিলিয়ন বছর আগের সমুদ্রের তলদেশে যা এখন পাথরের বন নামে খ্যাত stone forest এ- যা স্থানীয় ভাষায় Shilin নামে পরিচিত। আয়তনে প্রায় ৯৬ হাজার একর।(৪০০ হাজার স্কয়ার কিলোমিটার)



বেশী কথা না বাড়িয়ে সরাসরি পাথরের বনে নিয়ে যাচ্ছি আপনাদেরকে। সবাই গাড়িতে উঠেছেন তো?

শহর থেকে ৮৫ কিলোমিটার দুরে যেতে হবে আমাদের। যেতে যেতে কথা হবে । এই শহরের কথা হবে, এই শহরে আর কি কি আছে এসব নিয়ে কথা হবে। হ্যাঁ এটাই কুনমিং শহর। বিশাল চায়নার ৪৩ টি প্রদেশের একটি প্রদেশ হচ্ছে Yunnan Province। আর এই প্রভিন্সেরই একটি শহরের নাম হচ্ছে কুনমিং। কুন মানে--- বসন্ত মিং মানে দেশ---- বলতে পারেন চির বসন্তের শহর। সারা বছর জুড়ে গাছপালা সবুজ থাকে, ফুল ফুটে। গড় তাপমাত্রা বিশ ডিগ্রী।

শহরটি বাংলাদেশীদের কাছে বেশ পরিচিত হয়ে উঠছে, জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারন এটি বাংলাদেশের নিকটতম ট্রানজিট পয়েন্ট। মাত্র দেড় থেকে ২ ঘন্টায় বাংলাদেশ পৌঁছে চায়না ইষ্টার্ন ফ্লাইট । ১২ শ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে।

মূলত এটি এখন একটি পর্যটন নগরীতে পরিণত হচ্ছে দিনে দিনে। যদিও চায়নার অন্য পর্যটন শহর গুলোর মত তিলোত্তমা নগরী হয়ে উঠেনি। ঐ যে দেখা যাচ্ছে সেটা হল ছিঁয়ে হ্রদে যেখানে অতিথি

পাখিদের জন্য হ্রদের পানি দেখা মুশকিল। আর পাখি গুলো এত নিরাপদ বোধ করে যে মনে হয় পোষা পাখি। প্রতি বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে পরবর্তী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত দলে দলে অতিথি

পাখি কুনমিং শহরে অবস্থিত ছিয়ে হ্নদে বসবাস করতে আসে। এ সময়পর্বে হ্রদে গিয়ে এ সব পাখিকে খাওয়ানো অনেক কুনমিংবাসীর নিত্য কতর্ব্য। মানুষ আর পাখিদের মধ্যে সহাবস্থানের দৃশ্য দেখে পযর্টকরা মুগ্ধ না হয়ে পারেন না। আমরা এখন যাচ্ছি--- না টুরিষ্ট গাইডের মুখ থেকে আর নয় এবার আমার মুখ থেকেই শুনুন।

ওয়াল্ড হেরিটেজ এর এক অনন্য স্থান ষ্টোন ফরেষ্ট । কেউ না দেখে বর্ণনা দিয়ে এর ব্যাপকতা বুঝাতে পারবেনা। সেটি কেন, কিভাবে সমুদ্রের তলা থেকে আজকে ভূ-পৃষ্টের উঁচুতে উঠে এসেছে তা জিওলজিষ্টদের বিষয়। কারবনিফেরা বা late Permian Period সম্পর্কে নিজ বিদ্যার সীমাবদ্ধতায় ইংরেজিতেই তুলে দিলাম কৌতূহলী পাঠকদের জন্য।

Chinese and overseas geologists say the Stone Forest is a typical example of karsts topography & proved that The area used to be an ocean. Approximately 270 million years ago - during the carboniferous period of the Paleozoic era - the region was a vast expanse of sea. Over time, the movements of the lithosphere gradually caused a retreat of the waters and the rise of the limestone landscape. Due to constant erosion by the elements, the area finally developed into the present-day Stone Forest.

২০০৯ এর ২১ শে আগষ্ট বাড়ি ফেরার পথে আমি একদিনের ট্রানজিট বিরতি নিয়ে এই প্রাকৃতিক আশ্চর্য্যটা দেখতে যাই।

কথিত আছে আপনি কুনমিং শহরে এসে যদি ষ্টোন ফরেষ্ট দেখে না যান তাহলে আপনি আপনার সময়কে যাষ্ট অপচয় করেছেন। সেই অপবাদ দূর করার মানসে যেদিন থেকে চায়নায় আসা যাওয়ার রুট কুনমিং হল সেদিন থেকে সংকল্প করি যে আল্লাহ যেন তৌফিক দেন দেখে যাওয়ার। চায়নার ৫বছরের মত থাকার সুবাদে ২১ তারিখ সকালে একাই বেরিয়ে গেলাম এবং টাকা বাঁচানোর কু -মতলবে এ জার্নি বাই বাস রচনা করলাম। কারন ছোট একখানা টেক্সিক্যাব আসা যাওয়ায় নেবে ৫০০ rmb(৫হাজার টাকা মাত্র) আর এতবড় বাস সে নিবে আসা যাওয়া মিলে ৬০ rmb। টুকটাক চুংচাং জানা মানে চাইনিজ জেনে এই দুঃসাহস যে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরীর পর্যায়ে পড়ে গেছে তা বুঝলাম বাস যখন একটা স্টেশনে গিয়ে থেমে যায়। জানালা দিয়ে দেখলাম কোন ষ্টোন বা ফরেস্ট কিছুই নাই। সবাই নেমে যাচ্ছে আমি আমতা আমতা করছি এবং তাহাদের চুংচান চায়নিজ আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে প্রবেশ করতেছেনা। যা বুঝলাম তার মর্মার্থ এই, অন্য একটা শহর এলাকার বাসে করে সেই জায়গায় যেতে হবে। অদ্য একঢিলে দুই পাখি মারার পুরনো অভ্যাস বশত এবং এই ঘোর বিপদেও সুন্দরের প্রতি প্রবল আকর্ষন করত সাহস করিয়া সামান্য ইংলিশ মিশিয়ে চাংলিশ করে সাহায্য চাইলাম এক সুন্দরীর কাছে যিনি আমার একই বাসে এসেছেন। যদি ও তাহার পাশে বেশ নাদুস নুদুস বালক রহিয়াছিল। বীর ভাগ্য বসুধা । মেয়ে দেখি হেভী খুশি হয়েছে (হবে না কেন বাঙ্গালী হয়েছিতো কি হয়েছে ব্রায়ান লারার কালারতো আর নয় আমার)চাংলিশ ভাষায় যা বলল তাতে আমি ও বেশ আনন্দিত হয়েছি, মানে তারাও এসেছে অন্য আরেকটা প্রদেশ থেকে এবং আমার মত তেমন কিছু চিনে না এবং সেই ষ্টোন ফরেষ্টেই যাবে এবং আমি তাদের সাথে থাকতে পারি । বলে রাখা ভাল যে তার ইংলিশ ভাষার দক্ষতা যথেষ্ট অসন্তোষজনক এবং তার সাথে যে নাদুস নুদুস সে তো মোটেই না। ইয়েস, নো বাট ছাড়া আর কি কি পারে তা গবেষনার বিষয়। সারা চায়নাতে এফআরসিএস ডাঃ থেকে শুরু করে হু জিনতাও(বর্তমান প্রেসিডেন্ট) পর্যন্ত ইংলিশের এই অবস্থা বিরাজমান।

আশার কথা এই যে অলম্পিকের পর থেকে তারা বেশ মনযোগ দিছে বলে মনে হচ্ছে। সাইনবোর্ডে চায়নীজের পাশপাশি ইংরেজী হরফ দেখা যাচ্ছে। সবাই বেশ জোরের সাথে ইংলিশ শিখছে।কয়েকজনের কাছে আমার কদর যাচাইকরে দেখা গেল তারা আমার সাথে সেটিং এবং টকিং করে তাহাদের ওরাল ইংলিশটার উন্নয়ন ঘটানোর নিমিত্তে।

বিষয় অন্যদিকে ঘুরানো আমার আসল উদ্দ্যশ্য ছিল না। আমার ঘুরানোর উদ্দেশ্য হল পাথরের বন ঘুরানো।

গাছ পালার বন হয় কিন্তু পাথরের বন সেটা আবার কি ।সেটা দেখতে হলে দেখতে হবে ছবি। আবার ছবি কি সব প্রকাশ করতে পারে? ভিডিও পারবে না এই অবাক বিস্ময়ের সঠিক রূপটি তুলে ধরতে। আমরা পাথরের পাহাড় যে দেখি নাই তাহা নয়। সিলেটে ও আছে। কিন্ত সেটার সাথে এটার পার্থক্য এখানে পাথর গুলো গাছের মত উপরের দিকে। মনে হয় পাথর গাছের চাষাবাদ করেছে।আমার কাছে বেশ অবাক করেছে এই ব্যাপক এরিয়ার এত গুলো পাথর পৃথিরীর অনেক ওজন এই অংশটা অধিকার করে রেখেছে দেখে।অবাক লাগে এক সময় এখানে মাছেরা খেলা করত এই পাথরের ফাঁকে ফাঁকে। কয়েকটা পাথর অনেক উচুতে ভেঙ্গে গিয়ে আরেকটা পাথরের সাথে সমান্য করে লেগে আছে কিন্তু ২০০ বছর ধরে সেটা পড়ে নাই। আর পাথর গুলো ক্ষয় হতে হতে এমন পর্যায়ে আছে সে আর ক্ষয় হতে পারছেনা। এবং যেটা আছে সেটা বেশ শক্ত পাথর। সেখানে থেকে একটা বালু খসানো ও যথেষ্ট পরিশ্রমের কাজ হবে। আর ভাবছি পৃথিবী নাকি ঘুরে । ঘুরার সময় এই বিশাল পাথর গুলো সহ নিয়ে ঘুরে? এত বড় বড় পাথরের ওজন এক জায়গায় নিয়ে সে কিভাবে ব্যালেন্স রক্ষা করে। আসলেই কি এক সুক্ষ আন্ত আনবিক শক্তি এই ব্রমান্ডে বিরাজমান!!! একটা ঠিক ভাবে লাটিম ঘুরাতে কত ব্যালেন্স সুত্র মেনে চলতে হয় ।আর এতদিন ধরে ঐ এলাকায় এত বিশাল ভর এই ধরনী সহ্য করে আছে কেমনে আর ঘুরে ও কেমনে?

প্রবেশ পথ থেকে শুরু করে সব কিছু মিলিয়ে বেশ ভালই লাগবে।প্রবেশ মুল্য ও বেশ ছড়া মাথা প্রতি ১৪০০ টাকা। পাথরের বিভিন্ন আকৃতি দেখে নামকরণ করা হয়েছে এক এক জায়গার। কচ্ছপে মত দেখতে সেটার নাম কচ্ছপের নামে , হাতির শুঁড়ের মত দেখতে সেটা ইলিফেন্ট জোন , মা ছেলের মত সেটা মাদার ষ্টোন এই রকম।

আর চায়নাতে যারা ভিজিট করেছেন তারা দুটি জিনিস স্বীকার করবেন আর তা হল ১। রাস্তা গুলো বেশ বড় ২। প্রত্নতত্ত্ব সংরক্ষণে ওদের জুড়ি মেলা ভার। এত বিশাল বিশাল এলাকা ওরা যত্নের সাথেই রক্ষণাবেক্ষণ করে এবং পর্যটক বান্ধব করে রাখে যে মুগ্ধ না হয়ে পারা যায় না।।

সেই মেয়ে এবং ছেলেটির সাথে গিয়ে অবশ্য উভয় পক্ষের লাভ হয়েছে। তাদের ছবি তোলার মুল দায়িত্ব আমার কাঁধে এসেগেছে অনায়াসে এবং একেলা পথিক আমার ছবি তারা তুলে দিয়েছে এতো কম পাওয়া নয়। উভয় পক্ষ বেশ আনন্দের সাথেই ষ্টোন ফরেষ্ট দেখা শেষ করে এবং একই সাথে শহরে পৌঁছে যার যার গন্তব্যে রওয়ানা হয়েছি। তার পরদিন বিমান যখন ঢাকার রানওয়ে স্পর্শ করে তখন আমার সব ক্লান্তি নিমিষেই উধাও হয়ে যায়। এর পরের ঘটনা আরেকদিন । আপাতত ছবি দেখুন ।

একটা ভিডিও দেখতে পারেন এই খানে ক্লিক করে।http://video.travelchinaguide.com/player.asp?id=170 আর এটা নিয়ে গবেষনা করতে চাইলে ----

Click This Link



আর যদি সরাসরি হানিমুন, বাসিমুন বা পর্যটকমন নিয়ে আসতে চান তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করেন। কুনমিং শহরে বেশ কয়েকজন বাঙ্গালী পরিবার নিয়ে বসবাস করেন এবং তারা ট্রানজিট রত দেশী ভাইদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। যারা মোটামোটি খরচের মধ্যে আরেকটা দেশ ভ্রমন করতে চান বা ভাবীকে বিয়ের আগে হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, আইফেল টাওয়ার, টেমস নদী দেখাবেন বলে বলে পটিয়েছেন তারা কুনমিং ভ্রমন করতে পারেন। সাথে কথা রাখাও হবে দেশ ও ঘুরা হবে। ভাবীও এর পর থেকে খুশী থাকবেন এবং প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার আগে একবাটি পায়েস সহ একখানা হাসি মুখ দেখবেন। যারা বিয়ে করেননি তাদের জন্য আর কি বলব। বিয়ে ছাড়া মানুষ আর শ্যাম্পু ছাড়া চুল একই ক্থা। অবিবাহিতরা ছবি দেখুন কেবল------

















চায়নার ভিবিন্ন বিষয় নিয়ে আরো কিছু আমার লিখা

Click This Link ওয়াল বা চীনের মহা প্রাচীর

Click This Link চায়নার চায়নীজ খাবার।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৮

নুভান বলেছেন: চায়নার চেংদু, শি'য়ান, কাশগর, ইউনান, নানজিং, সাংহাই, বেইজিং আর জিলিং এ যাইতে মুঞ্চায় :(

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০২

আশমএরশাদ বলেছেন: আপনি চায়নাতে নাকি? :)
মন চাইলে ঘুরে আসেন

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৩

বিবেক হীন বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। বাংলাদেশ থেকে ২ জনের যাওয়া আসায় খরচাপাতি কেমন হতে পারে? সাধ্যের মধ্যে থাকলে একটা ট্রাই মারতাম!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৫

আশমএরশাদ বলেছেন: চায়না ইষ্টার্ন এ আসা যাওয়া ২৮ হাজার মত একজন
আর থাকা খাওয়া ডেলি ১ জনের ১ হাজার টাকা
বাদ বাকি ঘুরা ঘুরি ধরেন ১০ হাজার মত ।

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৩

কিরিটি রায় বলেছেন: বেশ বেশ ...ধন্যবাদ ষ্টোন ফরেষ্ট ঘোরানোর জণ্য...

আমার নামে ভাবীর কাছে থেকে এক বাটি পায়েস খেয়ে নিয়েন... :):):)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৬

আশমএরশাদ বলেছেন: ভাবী আর আমি থাকি দুরে দুরে

৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৫

সায়েম মুন বলেছেন: এই ব্যাপারে টিভিতে একটা ডকুমেন্টারী দেখেছিলাম।

পোষ্টের জন্য ধইন্য

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৯

আশমএরশাদ বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ

৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২১

হেমায়েতপুরী বলেছেন: ভালো।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪

আশমএরশাদ বলেছেন: ধন্যবাদ হেমায়েতপুরী, ভাল থাকবেন

৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩

নুভান বলেছেন: আমি কোরিয়াতে থাকি।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০২

আশমএরশাদ বলেছেন: ধন্যবাদ জেনে ভাল লাগল যে পাশে আছেন।------

৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৪

বড় বিলাই বলেছেন: দারুণ একটা ভ্রমণ করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার পাশের ঐ দুজন কারা?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৫

আশমএরশাদ বলেছেন: পাশের দুই জন আমার সফর সঙ্গী। ধন্যবাদ উৎসাহদেয়ার জন্য।

৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৫

মুভি পাগল বলেছেন: অসাধারণ আপনার লেখার স্টাইল। শুরুটা বেশ চমৎকার হয়েছে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৩

আশমএরশাদ বলেছেন: অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।

৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৯

পলাশমিঞা বলেছেন: চিনের ঘরবাড়ি আমার খুব ভালো লাগে।

ভালো আছি মিঞাভাই। আপনি কেমন আছেন?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২১

আশমএরশাদ বলেছেন: এই আপনার জেলেখা আর রাজা খানদের নিয়ে আছি কোন রকমে। হা হা

১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩১

পলাশমিঞা বলেছেন: আমি ভাই চলে এসেছি। ওসব ভালা লাগেনা এখানেও একবার শুরু হয়েছিল। নতুন নিক আসলেই বলত আমার।

কি যে একটা যন্ত্রণা। আমি গল্প উপন্যাস লেখি তাই নায়কদের মত মন্তব্য করি এবং তা আমার লেখায় সহায়ক হয়। আমার ডাকনাম ছিলনা এখন আমি পলাশমিঞা নামেই পরিচত।

লেখায় মন বসে না এবং কাজও করিনা তাই ব্লগে আসি নতুবা আমার সাথে পরিচয়ই হতনা।

আপনার মন্তব্যে আমি মর্মাহত হয়েছিলাম। যাউগ্গা, আমি আমিই থাকব এবং চাইলেও কেউ পলাশমিঞা হতে পারবেনা এবং আমি কাউকে নকল করিনা। প্রয়োজন হয়না।

শুভ কামনা রইল।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪১

আশমএরশাদ বলেছেন: ভাই রাগ করেন ক্যা। আজকে দেখি জগাি জেলেখা রাজা ৩ জনই এসেছে। আমি ফান করেছি। বাদ দেন ঐসব।

১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: কুনমিংয়ে যদি আপনি শুধু স্টোন ফরেস্টই দেখে থাকেন, তাহলে বলব বিস্ময়ের আরো বাকী আছে। একটা পার্ক আছে, ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ পার্ক সম্ভবত নাম। শহরেই। ওখানে আপনি যদি বাংলাদেশে পতাকা উড়তে দেখেন তাহলে নিশ্চই অবাক হবেন!!

কুনমিংয়ে আরেকটি যায়গায় আমি আবারো যেতে চাই। তা হলো- ইউনান ন্যাশনালিটিজ ভিলেজ। সম্ভবত ২৩টা সংখ্যালঘু জাতির গ্রাম একসাথে সেখানে দেখতে পাবেন। তাই জাতির গ্রামে ঢুকলেই মেয়েরা আপনাকে পানি ছিটিয়ে বরণ করে নেবে। সে কি মজার কান্ড। লাহু জাতির এক মেয়েকে সাহস করে বলেছিলাম- নি চেন ফিয়াও লিয়াং। মেয়ের মুখ দেখি লজ্জায় লাল হয়ে গেল নিমিষেই, যদিও সে এমনিই লাল দেখতে।

লেখার জন্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩১

আশমএরশাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
ইউনান ন্যাশনালিটিজ ভিলেজ। -----এটার কথা শুনেছি ।
ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ পার্ক এখনো শেষ হয়েছে কিনা জানা নেই।
আপনাকে চায়না সম্পর্কে বেশ পরিচিত মনে হচ্ছে ----ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৫৪

আশমএরশাদ বলেছেন: [img]http://glitteredtext.com/final/tinyloader.com12630954212394.gif[/img]

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.