নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলোচনায় আছে আরাফাত -মেজর আক্তারুজ্জামানের টকশো উচ্চবাচ্য কাম ধাক্কা-ধাক্কি। জয় বাংলা বলা না বলা নিয়ে বিতর্ক। অতপর সামলাতে না পেরে উপস্থাপক কর্তৃক টকশোর ইতি। এর পক্ষে বিপক্ষে বুদ্ধিজীবীসহ সকল এ্যাক্টিভিস্টদের এ্যাক্টিভিটি। হায় জাতি কি নিয়ে তারা ব্যস্ত আছে! এই জাতির কপালে দুর্গতি ছাড়া কি থাকতে পারে! এদের থেকে মানুষ যতদিন মুখ না ফেরাবে ততদিন জাতির এই অবস্থাই চলতে থাকবে।
সত্যিই কি এসব তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বিতর্ক করার কিছু আছে?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫০
উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনার নিচের হাসান কালবৈশাখীর মন্তব্যটা দেখুন ঠিক আপনার বিপরীত কথা। আসলে বলতে পারেন সঠিক বিচার করার মানদণ্ডটা কি? এভাবে চলতে থাকলে এর শেষ কোথায় জানা আছে কারো?
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সঠিক কথা বললে আবালদের গা জালা করবেই।
আরাফাত বা ইমরান কে দেখলে অনেকেরই গা জালা করে। যদিও এরা কাউকে কখনো গালি দেয় না বা ঢিলও ছুড়ে না।
জয় বাংলা' কি দলিয় স্লোগান, না মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান?
এই আবাল মেজর আকতার, সালাম, এরা কোথাকার চ্যাটের মুক্তিযোদ্ধা যে 'জয় বাংলা' উচ্চারণ করলে তার জাত যাবে?
যারা মুক্তিযুদ্ধের মুল স্লোগান "জয় বাংলা" অস্বীকার করে তার কোন পক্ষের মুক্তিযোদ্ধা?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনার উপরের মন্তব্যটা দেখুন আপনার মতে ঠিক বিপরীত কথা। আসলেই কি এসব নিয়ে তর্কের সূচনা করা আর তর্কে জড়িয়ে পড়ে কোন সমাধান আনা যাবে?
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
হাসান কালবৈশাখী একটা আবাল, ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত যার কাজই হচ্ছে কপি পেস্ট করা।
একজন মুক্তিযুদ্ধাকে অপমান করার সে কে???
সে কেন একজন মুক্তিযুদ্ধা যিনি রনাজ্ঞনে ডিরেক্ট ইনভল্ড ছিলেন তাকে আবাল বলার???
সব আমার চেটের বাল
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
উড়োজাহাজ বলেছেন: হাসান টের পাইলে এসে আপনাকে নিশ্চিত গাধা বলবে। শেষ পর্যন্ত অগত্যা ছাগল আর গাধার জন্য আমাকে খড়-কুটা, ঘাস জোগার করতে হবে। তাই নয় কি? আসলে আমরা কোথায় আছি? নিজেদের অবস্থানটা কোথায়?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
উড়োজাহাজ বলেছেন: হাসান টের পাইলে এসে আপনাকে নিশ্চিত গাধা বলবে। শেষ পর্যন্ত অগত্যা ছাগল আর গাধার জন্য আমাকে খড়-কুটা, ঘাস জোগার করতে হবে। তাই নয় কি? আসলে আমরা কোথায় আছি? নিজেদের অবস্থানটা কোথায়?
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: হুম তা ঠিক বলছেন, এইখানেও তর্ক শুরু হয়ে যাচ্ছে-যেটা নিবারন করার আহ্বানই আপনার পোস্টের মুল থীম।
কিন্তু কি করব ভাই, সবাই সব জিনিসকে তুচ্ছ মনে করে নাই
আমার কাছে যেটা তুচ্ছ অন্যের কাছে হয়ত সেটা অনেক গুরুত্বপুর্ণ
ধন্যবাদ
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
উড়োজাহাজ বলেছেন: আসলেই ভাই। কথায় কথা বাড়ে .... এর একটা সুরাহা হওয়া উচিত। এর জন্য দরকার আসলে একটি নির্দিষ্ট মানদণ্ড। সেই মানদণ্ড কোনটা হবে এই নিয়ে ভাবতে হবে।
ভেবে দেখুনতো আমাদের পৃথিবীতে অবস্থান এবং উদ্দেশের সাথে এসব তর্ক সামঞ্জস্য কি না? আমারতো মনে হয় এটা ঐ উদ্যেশ্যের অন্তরায়।
বরং আমাদের কাজ হওয়া উচিত ঐক্য গড়া, ঐক্যের কথা বলা। মানদণ্ড হতে হবে আল্লাহর দেওয়া মানদণ্ড। কথিত জাতীয়তাবাদি, দলীয় ও ব্যক্তিগত স্বার্থউদ্ধারকারী মানদণ্ড বর্জন করতে হবে।
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: হায় জাতি কি নিয়ে তারা ব্যস্ত আছে! এই জাতির কপালে দুর্গতি ছাড়া কি থাকতে পারে! এদের থেকে মানুষ যতদিন মুখ না ফেরাবে ততদিন জাতির এই অবস্থাই চলতে থাকবে
শুধু অপ্রাসংগিক ভাবে বলি ভারতীয়দের যেমন বলিউড আর ক্রিকেট দিয়ে আমাদের তেমন টকশো নামের আফিম খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হচ্ছে। ধন্যবাদ।
০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
উড়োজাহাজ বলেছেন: জেরুজালেমের খ্রিস্টান পণ্ডিতরা যখন ঈসা (এর) প্রস্রাব পায়খানা পবিত্র না অপবিত্র তা নিয়ে ঝগড়া করছিল তখন মুসলিম বাহিনী তা দখল করে নেয়। অনুরূপ বাগদাদে আমাদের মহান মুজাহিদদের অনুসারী অতি বিশ্লেষণকারীরা যখন শিয়া ঠিক না সুন্নী ঠিক তা নিয়ে বির্তর্ক করছিলো তখন হালাকু খান তার বাহিনী নিয়ে ধ্বংস করে দেয়। তাদেরকে প্রতিরোধ করার মত শক্তি আর তাদের ছিল না। আজ বাঙ্গালী এই সামান্য বিষয় নিয়ে বির্তর্কে মত্ত। এদের কপাল্ওে বড় দুর্ভো আছে বলে মনে হয়। অবশ্য দুর্ভোগ কম যাচ্চে কই?
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
এটা তুচ্ছ বিয়ষ না, আরাফাতকে যে একজন ডিরেক্ট মুক্তিযুদ্ধাকে নিয়ে প্রশ্ন করে ???
অট আমি কিন্তু সুশিল না