নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আতাহার হোসাইন

উড়োজাহাজ

ফেসবুক প্রোফাইল-https://www.facebook.com/ataharh

উড়োজাহাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিখ্যাত ব্যক্তিদের অদ্ভুত মৃত্যু

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

মৃত্যু নিয়ে মজা চলে না । কিন্তু এই মৃত্যুগুলো এত আলোচ্য এই জন্যই যে, কারণ তারা ছিলেন তাদের সময়ে অত্যন্ত বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব। তাছাড়া তাদের মৃত্যুগুলো একটু অদ্ভুতুরে।





১। এটিলা দ্য হুন ( Attila The Hun): এটিলা ছিলেন হুন জাতির একজন শাসক যিনি ইতিহাসের পাতায় ভিলেন হিসেবে কুখ্যাতি কুড়িয়েছেন। ধারণা করা হয় তিনি ৪৫০ খ্রিস্টপূর্বে সম্পূর্ণ এশিয়া তার আর্মি নিয়ে দখল করে ফেলেছিলেন। উরাল নদী হতে রাইন নদী এবং দানিউব নদী হতে বাল্টিক সাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হয় তার সাম্রাজ্য।

তিনি ছিলেন পশ্চিম ও পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যের অন্যতম ভীতির কারণ। তিনি দানিউব নদী দুইবার পার হন এবং বলকান অঞ্চল লুট করেন, কিন্তু কন্সট্যান্টিনোপল দখল করতে ব্যর্থ হন। আতিলা রোমান গল (আধুনিক ফ্রান্স) জয় করারও চেষ্টা চালান। তিনি ৪৫১ সালে রাইন নদী পার হয়ে অরেলিয়ানাম (অরলিন্স) শহর পর্যন্ত মার্চ করে যান। এখানে কাতালোনিয়ান প্লেইন্স এর যুদ্ধে তিনি পরাজিত হন।

এর কিছুদিন পরই তিনি ইতালি আক্রমণ করেন এবং উত্তর প্রদেশসমূহে ধ্বংসযজ্ঞ চালান। কিন্তু রোম দখল করতে অসমর্থ হন। রোমানদের বিরুদ্ধে তার আরও অভিযান চালানোর পরিকল্পনা ছিল কিন্তু তার আগেই ৪৫৩ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। আতিলার একটি বিখ্যাত উক্তি, You don’t kill the messenger who brings you the bad news; you kill the messenger who FAILS to bring you the bad news. অর্থাৎ তুমি ঐ বার্তাবাহককে হত্যা করো না যে তোমার জন্য খারাপ খবর নিয়ে আসে, বরং তাকে হত্যা করো যে তোমার খারাপ সংবাদ বের করে আনতে ব্যর্থ হয়।

যেভাবে মারা যান:

এমনিতেই এই বীরের নাক দিয়ে রক্ত পড়ার সমস্যা ছিলো, তার উপরে বিয়ের দিন রাতে অতিরিক্ত খাওয়া আর মদ্য পান করে নিজের উপর তাল হারিয়ে ফেলেন এবং পরদিন সকালে তার নিজের রক্তে ডুবন্ত অবস্থায় তার মৃতদেহ পাওয়া যায়।



২। হ্যান্স স্টেইনিনগার (Austrian Hans Steininger) - তিনি তার সময়ে বিশ্ব বিখ্যাত ছিলেন তার রেকর্ডধারী দাড়ির জন্য। তার দাড়ির দৈর্ঘ্য ছিল সাড়ে তিন ফুট। তিনি অস্ট্রিয়ার ইৎধঁহধঁ নগরীর একজন মেয়র ছিলেন। একবার তার অস্বাভাবিক আকৃতির দাড়ি দেখার জন্য সম্রাট রুডলফ-২ তাকে প্রাগে আমন্ত্রণ জানান। সে যুগে দাড়ি বড় করাটা অনেক কষ্টসাধ্য বিষয় ছিলো।

যেভাবে মারা যান: ১৫৬৭ সালে তার শহরে আগুন লাগে। আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তিনি দিগি¦দিক ভুলে দৌড় শুরু করেন। এ সময় তিনি দাড়ি গোছাতে ভুলে যান। তিনি সে আগুনে পুড়ে মারা না গেলেও চুলের উপর পা লেগে মাটিতে পড়ে ঘাড় ভেঙ্গে ইহধাম ত্যাগ করেন। দিনটি ছিল সে বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর। তার এই মৃত্যুকে স্মরণ করে দিনটিকে বিশ্ব দাড়ি দিবস পালন করা হয়।





৩। হোরাস ওয়েলস (Horace Wells ) : হার্টফোর্ড ভারমন্টে জন্মগ্রহণকারী হোরাস ওয়েলস বোস্টনে দন্ত বিষয়ে শিক্ষা লাভের আগে নিউ হ্যাম্পশায়ারের ওয়ালপোলে প্রথম শিক্ষালাভ করেন। পরে তিনি চিকিৎসার জন্য একটি দপ্তর খোলেন। সেখানে প্রথম তিনিই প্রথম চেতনানাশক ব্যবহার করে দাঁতের চিকিৎসা করেন। তিনি চেতনানাশকের পেটেন্ট এই জন্য নেননি যেন তার কোন স্বত্ব না থাকে এবং মানুষ বাতাসের মত সস্তায় এটি ব্যবহার করতে পারে। একবার তিনি এর কার্যকরিতা প্রকাশে ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে ছাত্রদেরকে দেখাতে যান। কিন্তু যথাযথ প্রক্রিয়াজাতকরণের অভাবে তা কাজ করে নি এবং রোগী ব্যথায় চিৎকার করে উঠে। পরে ছাত্ররা তাকে ভূয়া আখ্যায়িত করে হল ত্যাগ করে। এতে তিনি ভীষণ বিব্রত বোধ করেন। এ নিয়ে অন্যদের কাছে তার সম্মানহানী ঘটে। কিন্তু পরে তিনি নিজের দাঁত তুলে এর কার্যকরীতা প্রমাণ করেন।



যেভাবে মারা যান: এনেস্থেসিয়ার উপর রিসার্চ করতে গিয়ে ডেন্টিস্ট ওয়েলস ক্লোরোফরম গ্যাসের প্রেমে পড়ে যান। ১৮৪৮ সালে তাকে এরেস্ট করা হয় সালফিউরিক এসিড দিয়ে দুই মহিলাকে ¯েপ্র করার অপরাধে। এবং তিনি তার একটা পত্রে স্বীকার করেন যে তার এই কাজের জন্য ক্লোরোফরম দায়ী। অত:পর নিজেকে ক্লোরোফরম দিয়ে এনেস্থেটাইজড করে নিজেকে ব্লেড দিয়ে আঘাত করে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।



৪। জেরোমি আরভিং রোডেইল (Jerome Irving Rodale ): জেরোমি আরভিং রোডেইল ছিলেন একাধারে গীতিকার, সম্পাদক, লেখক এবং রোডেইল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে টেকসই কৃষি এবং জৈব চাষে সমর্থকদের মধ্যে অন্যতম একজন। তিনি একটি প্রকাশনা সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন এবং স্বাস্থ বিষয়ক অনেক পত্রিকা প্রকাশ করেন যাতে নিজের এবং অন্যদের লেখা প্রকাশ করেন।

তিনি ১৮৯৮ সালে নিউইয়র্কে জন্মলাভ করেন। তার পিতা ছিলেন একজন মুদি দোকানী। তার ছোটবেলার নাম ছিল কোহেন। কিন্তু এ নাম ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ক্ষতিকর হবে আশঙ্কা করে অইহুদি নাম ধারণ করেন। তিনি জৈবিক খাদ্যের প্রতি আগ্রহী ছিলেন।

যেভাবে মৃত্যু হয়: ১৯৭১ সালের এক টিভি শো (dick cavett show) তে তার সাক্ষাতকার চলাকালীন অর্গানিক ফুডসের প্রয়োজনীয়তার উপর বলতে গিয়ে, তিনি ঘোষণা দিয়ে দিয়েছিলেন যে- তিনি খুব সহজেই ১০০ বছর বাঁচবেন, যদিও তার বয়স তখন ছিলো ৭২। দুভার্গ্যক্রমে ঐ শো রেকর্ডিং এর সময়ই হার্ট এ্যাটাক করে তিনি মারা যান, অতপর সেই শো আর কখনো প্রচার করা হয় নি।







৫। ইস্কিলুস (Aeschylus ): জন্ম ৫২৫ খ্রিস্টপূর্ব। একজন প্রাচীন গ্রিক নাট্যকার। তিনি প্রাচীনতম তিনজন গ্রিক ট্র্যাজেডি রচয়িতাদের মধ্যে একজন, যাদের লেখা সম্পূর্ণ হারিয়ে যায়নি। অন্য দুইজন হলেন সফোক্লেস এবং ইউরিপিদেস। ইস্কিলুস জন্মেছিলেন এথেন্সের কাছাকাছি একটা ছোট্ট জনপদে, খ্রিস্টপূর্ব ৫২৫ অব্দে। তার পিতা ইউফেরিয়ান ছিলেন এথেন্সের প্রাচীন অভিজাতবর্গের সভ্য। ইস্কিলুস প্রথমে ম্যারাথন ও পরবর্তীতে সালামিসে পারস্যবাহিনীর সাথে গ্রীকদের যুদ্ধে গ্রীকদের হয়ে লড়াই করেন বলে মনে করা হয়। যুদ্ধে গ্রীকদের বিপর্যয় ও দুঃখবোধ তাকে ট্র্যাজেডি রচনাতে অনুপ্রাণিত করে। মানব জীবনের দুঃখ, হতাশা তার মনের মধ্যে এক গভীর বেদনাবোধ জাগিয়ে তোলে, যা তিনি তার নাট্যাঙ্গিকের মাধ্যমে উন্মোচিত করেছেন আর পেয়েছেন ট্র্যাজেডির প্রথম স্রষ্টার আসন।

ইস্কিলুস দীর্ঘ ৪০ বছর নাট্য চর্চায় নিমগ্ন ছিলেন। মৃত্যুর ৩ বছর আগে তার সুবিখ্যাত ত্রয়ী নাটক ওরেস্টিয়া (খ্রি.পূ. ৪৫৮) রচনার আগ পর্যন্ত নাটক রচনাতে তিনি ছিলেন ক্ষান্তিহীন। অভিধান লেখক সুইদাদের মতে ইস্কিলুস তার জীবনকালে ৯০ টির মত নাটক রচনা করে গিয়েছেন, যার মধ্যে সাতটি নাটক অখণ্ডিত অবস্থায় আমাদের প্রজন্মের হাতে পৌঁছে। নাট্যজগতে তার প্রবেশের আগেই মূলত প্রোটিনাসের হাতে সূচিত হয়েছিল স্যাটায়ার নাটকের সমৃদ্ধ ধারা। তখনকার নাটক ছিল কোরাস সমৃদ্ধ। কোরাসের কাজ হল নাটকের সূচনা ও কাহিনী দীর্ঘ ভাষণের মাধ্যমে আবৃত্তি করা। ইস্কিলুস প্রথম নাটকে অভিনেতা যুক্ত করেন এবং নাটককে একটা প্রাণবন্ত রূপ উপহার দেন। এছাড়া নাটকে কুশীলবদের সংখ্যা বাড়ানো ও পোশাকে বৈচিত্র আনা তার অনবদ্য অবদান।

তার রচিত নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘দ্য ওরেস্টিয়া’, ‘প্রমিথিউস বাউন্ড’, ‘আনবাউন্ড প্রমিথিউস’, ‘দ্য পার্সিয়ান’, ‘সেভেন এগেনেস্ট থিবস’, ‘দ্য সাপ্লিয়ান্ট’ প্রভৃতি।

যেভাবে মারা যান: সময়টা ৪৫৬ খ্রিস্টপূর্ব। ঈগল পাখী খাদ্য হিসেবে কচ্ছপের খোলস ভাঙ্গার জন্য সাধারণত পাথরের উপর ফেলে। বেচারার টাক মাথাকে পাথর ভেবে ঈগল পাখী ভারী কচ্ছপ ফেলার ভুলের খেসারত তাকে গুনতে হয়েছিলো জীবনের বিনিময়ে।



৬। ট্যুকো ব্রাহে (লাতিনীকৃত নাম: Tycho Brahe , ডেনীয় নাম: Tyge Ottesen Brahe (জন্ম-১৪ই ডিসেম্বর ১৫৪৬, মৃত্যু- ২৪শে অক্টোবর ১৬০১) । তিনি ছিলেন ডেনীয় অভিজাত সম্প্রদায়ের ব্যক্তি যিনি নিখুঁত এবং নির্ভুল জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। তার আদি বাসস্থান Scania-তে যা তখন ডেনমার্কের অন্তর্ভুক্ত থাকলেও বর্তমানে আধুনিক সুইডেনের একটি প্রদেশ। তিনি জীবদ্দশায় জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং আলকেমিবিদ হিসেবে সুখ্যাত ছিলেন।

১৫৭৩ সালে তার দে নোভা স্তেলা (নতুন তারাটি সম্পর্কে) বইটিতে তিনি এরিস্টটলের সুস্থির এবং অপরিবর্তনীয় খণ্ডগোলকের ধারণাকে ভুল বলে অভিহিত করেন। নিখুঁত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেন যে, নবতারা (বর্তমানে যা অতিনবতারা নামে পরিচিত), বিশেষ করে ১৫৭২ সালের অতিনবতারাটি, পৃথিবী এবং চাঁদের মধ্যে অবস্থিত হলে যে পরিমাণ লম্বন দেখানোর কথা তার থেকে বেশি লম্বন দেখাচ্ছে এবং তথাপি এগুলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে অবস্থিত লেজবিহীন ধূমকেতু নয়, বরং বায়ুমণ্ডলের বাইরে অবস্থিত। একই ধরণের পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে আরও প্রতিষ্ঠিত করেন যে ধূমকেতু বায়ুমণ্ডলের ভেতরকার ঘটনা নয়, এবং যথারীতি তারা সে সময় গৃহীত অপরিবর্তনীয় খণ্ডগোলকের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে।

ট্যুকো ব্রাহেকে Heven দ্বীপে অনেক বড় একটি সম্পত্তি দেয়া হয়েছিল এবং Uraniborg নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান নির্মাণের অর্থও প্রদাণ করা হয়েছিল। এই গবেষণা প্রতিষ্ঠানে তিনি জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণের জন্য বড় বড় যন্ত্র নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে Stjerneborg নামে একটি গবেষণাগার নির্মাণ করেন মাটির নিচে। তখন এটিও বুঝতে পারেন যে পূর্বের গবেষণাগারটির যন্ত্রপাতি যথেষ্ট সুস্থির ছিল না। এই দ্বীপে তিনি বেশ স্বায়ত্তশাসন ভোগ করতেন, এমনকি নিজের গবেষণার ফলাফল প্রকাশের জন্য উপযোগী কাগজ সরবরাহের জন্য সেখানে নিজে কাগজ তৈরির কারখানা করেছিলেন। ১৫৯৭ সালে ডেনমার্কের রাজার সাথে মতানৈক্য হওয়ার পর বোহেমিয়ার রাজা এবং পুণ্য রোমান সম্রাট রুডলফ-২ তাকে প্রাগ শহরে আমন্ত্রণ জানান। এখানে তিনি রাজ-জ্যোতির্বিদ পদ গ্রহণ করেন, নতুন একটি মানমন্দির নির্মাণ করেন প্রাগের নিকটে অবস্থিত Benátky nad Jizerou নামক স্থানে। এখানে ১৬০০ থেকে ১৬০১ সালে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তার সহযোগী হিসেবে ছিলেন বিখ্যাত জার্মান জ্যোতির্বিদ ইয়োহানেস কেপলার। কেপলার ট্যুকোর মৃত্যুর পর তার উপাত্ত ব্যবহার করেই গ্রহীয় গতির সূত্র প্রণয়ন করেছিলেন। বলা হয়, ট্যুকোর মত নিখুঁত পর্যবেক্ষণ সে সময় আর কারো পক্ষে করা সম্ভব ছিল না।

জ্যোতির্বিদ হিসেবে ট্যুকোর অবস্থান ছিল নিকোলাউস কোপার্নিকাস এবং টলেমির মাঝামাঝি। তিনি কোপার্নিকুসীয় জগতের জ্যামিতিক সুবিধা এবং টলেমীয় জগতের দার্শনিক সুবিধা একত্রিত করে নতুন একটি বিশ্ব ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন যার নাম ট্যুকোনীয় জগৎ। উপরন্তু, তিনি ছিলেন শেষ জ্যোতির্বিদদের একজন যারা কোন দুরবিন ছাড়া কেবল খালি চোখে সকল পর্যবেক্ষণ করেছেন।

যেভাবে মারা যান:

অতিরিক্ত মদ্যপান করে তিনি এক বিশাল ডিনারে বসেন। তখনকার যুগে খাওয়া না শেষ করে খাওয়ার সময় টেবিল ছেড়ে যাওয়া ছিলো একটা অভদ্রতা। এদিকে প্রকৃতির ডাক পড়লে তিনি ভদ্রতার খাতিরে যথাসময়ে উঠতে পারেন নি। ফলে প্রচণ্ড চাপে ব্লাডার ফেটে যায়। অতঃপর তাতে পরবর্তি ১১ দিনের মধ্যেই মৃত্যুমুখে পতিত হন।

(আইডিয়া: ইন্টারনেটের কোথাও যার লিংক এই মুহূর্তে হাতের কাছে নেই। তবে খাটা-খাটনি করতে হয়েছে মেলা...)

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫১

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আপনার ব্লগিং স্টাইল চেঞ্জড? :-0

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

উড়োজাহাজ বলেছেন: বিষয়টা খেয়াল করে ফেলেছেন? যাক, আমিও তাহলে নিজস্ব ঢংয়ে চিহ্নিত হয়ে গেছি!
একটু ভিন্ন স্বাদ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। অনেক দিন আগে লেখাটা রেডি করেছিলাম। তাই ভাবলাম ব্লগে দিয়ে দেই। এর আগে এটা কাগজে ছাপিয়েছিলাম। দেখি পাঠক বিষয়টা কেমন করে নেয়।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০১

উড়োজাহাজ বলেছেন: আর হ্যা, এইটাকে অর্ডারি কাজও বলতে পারেন।


"সাহিত্য মরে পুজো সংখ্যার চাপে"

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইন্টারেস্টিং পোস্ট। যদিও মৃত্যু নিয়ে ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: হুম। পাঠক আকর্ষণ করা যাবে মনে হচ্ছে। তবে ঘটনাগুলো খুবই মজার। বিশেষ করে দাড়িতে পারা দিয়ে ঘাড় উল্টে মারা যাওয়াটা। বেটা মরেও হাসি দিয়ে গেল।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কিছুদিন আগে সামুতে একজন এরকম একটা পোষ্ট দিয়েছে। আপনার ব্যাড লাক, দেরি করে এখানে পোষ্ট করেছেন :P

ওয়েলস কি পাগল ছিল :(

টাইকো ব্রাহের জন্য দুঃখ :(

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: উহুম! জানতাম না।

ওয়েলস সম্ভবত একটু পাগলাটে ছিল।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৬

রাতুল_শাহ বলেছেন: Onek kichui jante parlam :)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: উড়োজাহাজ ভাই ++++।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:১৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:



কপি পেষ্ট পোস্ট !

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: স্বর্ণা আপুর দেওয়া প্রথম কমেন্টের উত্তরটা পড়ে আসুন। আর ওটা আমারই লেখা। দেশেরপত্রে আমার পোস্টের প্রায় সবকটি লেখাই পাবেন। অত কষ্ট করে লিংক খুজে বের করার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল পোষ্ট

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৪

উড়োজাহাজ বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু।

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১০

আমিনুর রহমান বলেছেন:




কষ্ট করে খুঁজতে হবে কেনো ! গুগল মামা আছে না !!!

আপনার নিজের লিখা হলেও পোষ্টে প্রথম প্রকাশটা দিয়ে দিবেন আশা করি।


পোষ্টে +++

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: এটা ঠিক আমার মৌলিক লেখা নয়। এটা কাগজের জন্য ফরমায়েশ। ধারণাটা নেট থেকে। কিন্তু সেখানে আমি আরো ঘেটে-ঘুটে তথ্য যোগাড় করেছি। এতটুকুই। ধন্যবাদ।

৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৮

অকপট পোলা বলেছেন: আমার কাছে বেশী হাস্যকর মনে হলো ঈগলের ভুল দেখে। শুনেছি ঈগলের চোখ নাকি খুব তীক্ষ্ন, এটার মনে হয় চোখে সমস্যা ছিলো!!

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২০

উড়োজাহাজ বলেছেন: খুব ভালোওতো হতে পারে! টার্গেট ঠিক আছে।

১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার কাছে এমন পোস্ট কেন পাইনা সামুতে ? আশা করব এসব পোস্ট থেকে আর বঞ্চিত হবো না।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৩

উড়োজাহাজ বলেছেন: ভাই এগুলোতে সিরিয়াস লেখা না। এগুলো বিনোদন দেয়। কিন্তু আমার ভেতরটা অন্যরকম।

জানিনা তার প্রকাশটা কতটুকু পায়। পায় হয়তো। না হলে স্বর্ণা কিভাবে পোস্ট না পড়েই ধরে ফেললো (আই মীন কমেনট করে ফেললো)? যাই হোক, মাঝে মাঝে এমন পোস্টও আনন্দ দিতে পারে। তাই সম্ভব হলে দেব ইনশাআল্লাহ।

১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: ভাই আমার চেয়ে কিভাবে মৃত্যু হবে ভয়ে আছি।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২১

উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনি কি বিখ্যাত কেউ। বিখ্যাত কেউ হলে একটু অদ্ভুতভাবে মরবেন যাতে বাকিরা আনন্দ পায়। সেটাও হবে একটা সাফল্য।

১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫১

সংগ্রামী বালক বলেছেন: অজানা অনেক বিষয়ই জানলাম।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২২

উড়োজাহাজ বলেছেন: যাক, কিছু একটা হলো তাহলে?

১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৩০

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: নারে ভাই একেবারে সাধারণ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৩২

উড়োজাহাজ বলেছেন: তাহলে আ..... করে মরে যাবেন! আর যদি মানুষকে হাসিয়েও মরেন তবু্ও খুব বেশি দিন মনে রাখবে না।

১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৪

জুবায়ের হোসাইন বলেছেন: মৃত্যু নিয়ে ব্যতিক্রম পোষ্ট। + +

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: ধন্যবাদ জুবায়ের ভাই।

১৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৪৯

আজীব ০০৭ বলেছেন: ইন্টারেস্টিং পোস্ট।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৭

উড়োজাহাজ বলেছেন: হুম।

১৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

পাকনা কলা বলেছেন: মজা পাইলাম ....

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: জেনে ভাল লাগলো যে মজা পেয়েছেন। তবে মৃত্যুর মধ্যেও মজা- একটু অদ্ভুত।

১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হুম উড়োজাহাজ ভাই ! আপনি কি হিজবুত তাওহীদের লোক ?
দেশের পত্র, মানে এমামুজ্জামান সাহেবের ভক্ত ?
না শুধু লেখার জন্যই লেখেন ?

আপনার লেখার হাত তো ভাল ?
এমামুজ্জামান ছাড়াও তো আরো কত পত্রিকা মালিক পাবেন!

আপনাকে আক্রমণ করার জন্য না, শুধু জানতে চাইছিলাম আপনার আদর্শিক অবস্হানটা, কৌতুহলের বশে ।

হিজবুত তাওহীদের মৃত্যু দন্ডের আইডিয়াটাও কিন্তু ইউনিক !
হাতুরী দিয়ে মাথা ভেংগে ওরা মসজিদের ইমামদের মারত !

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

উড়োজাহাজ বলেছেন: সাইবার অভিযাত্রী ভাই, লিখলেন আক্রমণ করার জন্য না, কিন্তু শেষ দুটি লাইনে ঠিকই আক্রমণ করলেন। ভণ্ডামীর কোন দরকার আছে? বিরোধিতার ইচ্ছা থাকলে প্রকাশ্যভাবেই করুন না! বীরের ধর্ম সামনা সামনি লড়াই করা, কাপুরুষের ধর্ম পেছন থেকে আক্রমণ করা। কোনটা বেছে নেবেন সেটা আপনার ইচ্ছা।

হ্যা, আমি ব্যক্তিগতভাবে এই মহামানবের অনুসারী। আমি যা লিখি তা আমার বিশ্বাস থেকেই লিখি। সেটা অন্যদের বিশ্বাসের সাথে কিংবা আদর্শের সাথে গেলে তারা যদি আমার লেখা প্রকাশে আগ্রহী হয় তবে আমি তাদের ফিরিয়ে দেব না। কিন্তু কারো দ্বারস্ত হওয়াটা আমার স্বভাবে নেই।
আর আপনার জ্ঞাতার্থে একটু কথা যোগ করছি। হেযবুত তওহীদের সদস্যরা কোন মানুষকেই আক্রমণ করে না, আত্মরক্ষা ছাড়া। কারো বিশ্বাসের সাথে না মিললে যদি মুরতাদ ফতোয়া দেয়, ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করে, খ্রিস্টান আখ্যা দেয়, শারীরিকভাবে আক্রমণ করে তবে তাদের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার জন্য আমরা কারো কাছে কোন পরামর্শ নেব না। আত্মরক্ষা পৃথিবীর যে কোন আইন দ্বারা সিদ্ধ। এটা প্রাকৃতিক আইন। আর প্রচলিত আইনভাঙার কোন রেকর্ড আমাদের নেই। আমাদের আন্দোলনের বিরুদ্ধে পাঁচশতাধিক মামলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত একটিতেও আমাদেরকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারেনি। কারণ আমাদের চেয়ে আইনমান্যকারী কোন দল বাংলাদেশে নেই- একথা জোর দিয়ে বলতে পারি। তার মানে পড়ে পড়ে মার খাব-তেমন লোকও আমরা নই।

১৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: হিজবুত তাওহীদ কি তাহলে হাতুরী পিটিয়ে মানুষের মাথা ভেংগে হত্যা করেনি ?

মামলা গুলো তো এ নিয়েই? নাকি ?

আচ্ছা তারা নিষিদ্ধ হয়েছিল কেন ?

এগুলোকেও কি আক্রমণ বলবেন ? না সরল প্রশ্ন ?

আমি তো বলছিনা আপনারা খারাপ বা এমন কিছু ? শুধু জানতে চাইছি !

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: হেযবুত তওহীদ যদি কাউকে আক্রমণ করে হত্যা করে থাকতো তাহলে তো এর জন্য অপরাধী প্রমাণিত হতো। কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনায় ব্যক্তিগতভাবে যদি কেউ কোন অপরাধ করে থাকে তাহলে এর জন্যতো দলকে দোষী সাব্যস্ত করা যায় না।
আর নিষিদ্ধ হয়েছিল একথা আপনি কোথায় পেলেন? আমার রুঢ আচরণের কারণ এই যে, আসলে শিক্ষিত মানুষের অজ্ঞতা মেনে নেওয়া কষ্টকর। আপনি এমন কোন তথ্যপ্রমাণ দিতে পারবেন গাজাখোর হলুদ মিডিয়া তথ্য বাদে? আই মীন, আদালত কিংবা কোন সরকারী সংস্থার উদৃতি দিয়ে?

জেনে রাখা ভাল যে, অধিকাংশ সময় আমাদেরকে শুধুমাত্র সন্দেহবশত গ্রেফতা্র করা হয়েছে। কিন্তু আদালতে নিয়ে গেলে আদালত আমাদেরকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে। কেননা কোন বে-আইনী কাজ আমরা করিনি। মিডিয়া আমাদের গ্রেফতারের কথা ছাপিয়েছে, কিন্তু ছেড়ে দেওয়ার কথা আর ছাপেনি। এখন মিডিয়া আমাদেরও আছে। সে জন্য এখন সেটা তারা আর বেশি করতে পারছে না। কারণ আমরা আমাদের মিডিয়ার মাধ্যমে সত্যটা তুলে ধরছি, ভণ্ড মিডিয়াগুলিকে চ্যালেঞ্জ করছি, প্রচলিত আইনে মামলা করছি। এখন বেটারা একটু চুপ মেরেছে। তবুও অভ্যাসবশত পুরোনো লেখা কপি-পেস্ট করে যাচ্ছে মাঝে মাঝেই।
আমরা মানবতার কল্যাণের জন্য কোন ধরনের পার্থিব স্বার্থের উর্ধে উঠে কাজ করছি নিজেদের ঘর-বাড়ি, সহায় সম্পত্তি বিক্রি করে। আমি গর্বের সাথে বলতে চাই, হেযবুত তওহীদের কর্মীরা মানবতার কল্যাণে যে কাজ করছে তার নজীর বর্তমান দুনিয়ায় নেই। অন্যদের কাছে সেটা অভাবনীয় এবঙ অবিশ্বাস্য হতে পারে। কাছে থেকে না মিশলে এ ব্যপারে অনেকেই নিশ্চিত হতে পারবে না। নিজেরা ভোগ বিলাসীতা ত্যাগ করে, সামান্য খেয়ে পরে , সামাজিক উচ্চ আসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ত্যাগ করে পথে নেমেছে, হকারি করে জীবিকা নির্বাহ করছে। অনেকে নিজেদের ঘর-বাড়ি, সহায়-সম্পদ এবং আত্মীয় স্বজন ত্যাগ করেছে এই কাজের জন্য। সুতরাং আপনি সমর্থন না করতে পারেন, কিন্তু ভুল জেনে তা বিশ্বাস না করাটাই উত্তম। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: দারুণ পোস্ট ধন্যবাদ পোস্টটার জন্য! :)

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

উড়োজাহাজ বলেছেন: আনাকেও ধন্যবাদ।

২০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: পন্নী সাহেব মহা মানব হলেন কি করে ?

মহামানব তো নবীদের মনে করি !

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৯

উড়োজাহাজ বলেছেন: নবী ছাড়া আর কাউকে কী আপনারা মহামানব মনে করেন না? যারা মহান তারাই মহামানব। আপনার অবশ্য আপত্তি থাকতে পারে। কেননা বর্তমান যুগে আমরা সম্মানীত ব্যক্তিকে সম্মান দিতে রাজী নই। ধান আর চিটা এক হয়ে গেছেতো! সে ক্ষেত্রে অবশ্য আপনাকে আমি জোর করছি না। তিনি মহামানব কিনা তা অবশ্য ভবিষ্যতই প্রমাণ করে দিবে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৩

উড়োজাহাজ বলেছেন: আর একটা কথা। এই পোস্টে এ ব্যাপারে মন্তব্য না করাই উত্তম। আমি উনার একটি লেখা ব্লগে দিয়েছি। সেখানে কমেন্ট করলে খুশি হবো। এখানে আসুন..http://www.somewhereinblog.net/blog/atahar/29914277

২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

এহসান সাবির বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৩

উড়োজাহাজ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.