নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইসলাম অতি সহজ এবং সরল দীন। এটা বোঝার জন্য খুব বেশি পাণ্ডিত্য দরকার নেই। আল্লাহ যেহেতু মানুষের বিচার করবেন সেহেতু সেটা সাধারণ মানুষের বোধগম্য করেই পাঠিয়েছেন। অন্যথায় ইসলাম বুঝতে যদি জীবনের অধিকাংশ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাটাতে হয় তবে যারা সেই সময় ও সুযোগ পাবে না তাদেরকে আল্লাহ বিচার করতে পারবেন না। কারণ, তখন মানুষ প্রশ্ন করতে পারে যে- "হে আল্লাহ! তুমি যে ইসলাম দিয়েছিলে সেটা আমরা বুঝিনি।" যা মানুষ বুঝলই না তা কেন আল্লাহ মানুষকে পালন করতে দেবেন, আর যদি নাই বোঝে তবে বিচারই বা করবেন কী করে? আল্লাহ এ জন্যই দীনকে পাঠালেন অতি সহজ করে। প্রতিদিন পাঁচবেলা সালাতে, প্রতি রাকাতে বাধ্যতামূলক সুরা ফাতেহার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে দিলেন "ইহদিনাস-সেরাতাল মোস্তাকীম- হে আল্লাহ! আমাদেরকে সহজ-সরল পথে পরিচালিত কর।"
.
কিন্তু বাস্তবতা কী? বাস্তবতা হচ্ছে দিনের মধ্যে পাঁচবারে শুধু ফরদ সালাতেই এই দোয়া ১৭ বার পাঠ করেও জাতির কাছে আজ ইসলাম এক দুর্বোধ্য বিষয়। ইসলাম বোঝার জন্য তাকে বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান (মাদ্রাসায়) পড়তে হচ্ছে, অন্যত্র তালিম নিতে হচ্ছে। এত পড়ালোখা, এত গবেষণা ও এত সময় দিয়েও তারা মুসলিম জাতির ঠিক কোন ভাগটি সহীহ সেটা নির্ধারণে তারা আজ পর্যন্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি। এ ব্যাপারে সবচাইতে বড় সমস্যায় পড়েন যারা ইসলামের মহিমা পাঠ করে অন্য ধর্ম থেকে ইসলামে কনভার্ট হন। তখন তাদের সামনে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায় সে শিয়া মুসলিম হবে না, সুন্নী মুসলিম হবে। সুন্নী হলে এবার কোন মাযহাব মান্য করবে, হানাফী না মালেকী, হাম্বলী নাকি শাফেয়ী? নাকি কোন মাজহাবই মানবে না? মাযহাব না মানলেও আবার বিপদ। চারটা থেকে যে কোন একটা মানতেই হবে পূর্ববর্তী আলেমদের আদেশ রয়েছে। এসব ছাড়াও এরপরে আরো কত তরিকা আছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। এ যেন তারা কড়াই থেকে চুলোয় পড়ার দশা।
.
ইসলামের সবচেয়ে খুটিনাটি এবং চুলচেরা বিশ্লেষণ হয়েছে মূলত ফেকাহ শাস্ত্রের উপর (অন্যগুলোতেও কিন্তু পণ্ডিতরা কম যাননি)। এতে যে কত অভিমত আছে সেটা ফেকাহর কেতাবগুলো পড়লেই একমাত্র জানা সম্ভব। ফেকাহর যে অতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে তার পক্ষে একটি যুক্তি আছে। সেটা হচ্ছে ইসলামের আইন-কানুনের, বিচারালয়ে ব্যবহার। অর্থাৎ বিচারালয়ে এই আইনের সুক্ষ্ম প্রয়োগ যাতে কোন নিরপরাধ শাস্তি না পায়। অ-ইসলামিক যেসব আইন বর্তমানে পৃথিবীতে চালু আছে, অর্থাৎ মানুষ রচিত আইনগুলি, এগুলিও সুক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করেই বিচরালয়গুলিতে বিচার করা হয়- উদ্দেশ্য সেই একই- সুবিচার।
.
কিন্তু সে জন্য কোন দেশেই জ্ঞানের অন্যান্য সমস্ত শাখাকে অপ্রয়োজনীয় ঘোষণা করে সেই দেশের সংবিধানের এবং আইনের সুক্ষ্ম বিশ্লেষণকে সকলের জন্য বাধ্যতামূলক করে দেয়া হয়নি। শুধু যারা আইনজ্ঞ হতে চান, আইনজীবি হতে চান তারা স্ব-ইচ্ছায় ঐ বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করেন, ডিগ্রী নেন এবং তারপর আদালতে যোগ দেন। অর্থাৎ চিকিৎসা, প্রকৌশল, স্থাপত্য, শিক্ষা, সাংবাদিকতা ইত্যাদির মত আইনকেও একটি বিশেষ (Specialised) জ্ঞান হিসাবে শিক্ষা করেন। কিন্তু আমাদের ধর্মীয় পণ্ডিতরা তা না করে জাতির মধ্যে এমন একটা ধারণা সৃষ্টি করে দিলেন যে আইনজ্ঞ হওয়াই মানুষের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিৎ, জ্ঞানের অন্যান্য শাখা শিক্ষা করার কোন প্রয়োজন এ জাতির নেই।
.
এই কাজের অবশ্যম্ভাবী পরিণতি যা হবার তাই হলো, জাতি জ্ঞানের অন্যান্য শাখাসমূহে যে বিস্ময়কর জ্ঞান চর্চা করে পৃথিবীর শিক্ষকের আসন লাভ করেছিলো তা ছেড়ে দিয়ে একটি মুর্খ অশিক্ষিত জাতিতে পরিণত হলো। উদাহরণরূপে বলা যায় যে, আজকের কোন রাষ্ট্রে যদি শিক্ষা নীতি এই করা হয় যে, সেই রাষ্ট্রের সংবিধান ও ঐ সংবিধান নিসৃতঃ আইন-কানুন ও তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষনই একমাত্র শিক্ষার বিষয়বস্তু হবে, বর্তমানের মাদ্রাসা শিক্ষার মত, তবে কি হবে? নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে, তাহলে বিদ্যালয়গুলিতে নিচু ও প্রাথমিক শ্রেণী থেকেই ঐ বিষয় একমাত্র পাঠ্যবিষয় করা হবে। দু'এক প্রজন্মের মধ্যেই ঐ রাষ্ট্রের লোকজন শুধু তাদের দেশের সংবিধান ও আইন-কানুনের সুক্ষাতিসুক্ষ্ম ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ছাড়া আর কিছুই জানবে না, অন্যান্য সব বিষয়ে অজ্ঞ হয়ে যাবে (বর্তমানে যা হয়েছে)।
.
জাতির যা ভাগ্য হওয়া উচিত তাই হলো- অন্য জাতির কাছে পরাজিত হয়ে যে সংবিধান ও আইন-কানুন নিয়ে এত বিশ্লেষণ করা, সেই আইন-কানুন বাদ দিয়ে বিজয়ী জাতির আইন-কানুন গ্রহণ করা হলো। নিজেদের আইন-কানুন সংবিধান শুধু ব্যক্তিগত পর্যায়ে কোন রকমে টিকে রইলো। যে আইন শিক্ষাকেই একমাত্র শিক্ষণীয় বলে ঘোষণা করা হলো, মুসলিম দুনিয়াতে আজ সেই আইনে বিচার হয় না, বিচার হয় পাশ্চাত্যের মানুষের তৈরি, গায়রুল্লাহর আইনে, দণ্ড হয় পাশ্চাত্যের দণ্ডবিধি মোতাবেক অর্থনীতি পরিচালিত হয় পাশ্চাত্যের সুদভিত্তিক অর্থনীতি মোতাবেক। অথচ এ সবই ফিকাহ শাস্ত্রের আওতাধীন। তবুও এদের মাদ্রাসগুলিতে অন্ধের মত এগুলো পড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে, শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। যে আইনের প্রয়োগই নেই সেই আইনই শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। কী নিষ্ঠুর পরিহাস!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
উড়োজাহাজ বলেছেন: অবশ্যই সেটা সরকারের করা উচিত। কিন্তু আমার যতটুকু জ্ঞান আছে সেই অনুযায়ী বলব- প্রথম বাধাটাই আসবে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে। কারণ, তাদের বদ্ধমূল ধারণাই এটা যে- সকলকে ইসলামি ল শিক্ষা করতে হবে। সবাইকে বিশেষজ্ঞত হতে হবে। না হলে কিছুতেই জান্নাতে যাওয়া যাবে না।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জাতির যা ভাগ্য হওয়া উচিত তাই হলো- অন্য জাতির কাছে পরাজিত হয়ে যে সংবিধান ও আইন-কানুন নিয়ে এত বিশ্লেষণ করা, সেই আইন-কানুন বাদ দিয়ে বিজয়ী জাতির আইন-কানুন গ্রহণ করা হলো। নিজেদের আইন-কানুন সংবিধান শুধু ব্যক্তিগত পর্যায়ে কোন রকমে টিকে রইলো। যে আইন শিক্ষাকেই একমাত্র শিক্ষণীয় বলে ঘোষণা করা হলো, মুসলিম দুনিয়াতে আজ সেই আইনে বিচার হয় না, বিচার হয় পাশ্চাত্যের মানুষের তৈরি, গায়রুল্লাহর আইনে, দণ্ড হয় পাশ্চাত্যের দণ্ডবিধি মোতাবেক অর্থনীতি পরিচালিত হয় পাশ্চাত্যের সুদভিত্তিক অর্থনীতি মোতাবেক। অথচ এ সবই ফিকাহ শাস্ত্রের আওতাধীন। তবুও এদের মাদ্রাসগুলিতে অন্ধের মত এগুলো পড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে, শিক্ষা দেয়া হচ্ছে। যে আইনের প্রয়োগই নেই সেই আইনই শিক্ষা দেয়া হচ্ছে, পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। কী নিষ্ঠুর পরিহাস
এখানে নিজেদের আইন বলতে কী বুঝিয়েছেন? ইসলামি আইন আমাদের আইন হলো কীভাবে? ওটাও তো মধ্যপ্রাচ্যের!
বাকিটার সাথে অনেকটা একমত!
বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে
আমরা আছি বসে,
বিবি তালাকে ফতোয়া খুঁজেছি
কোরান-হাদিস চষে!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
উড়োজাহাজ বলেছেন: নিজেদের বলতে এখানের মুসলিমদের বোঝানো হয়েছে। এতটুকু বোঝার জ্ঞান থাকা আবশ্যক। ইসলাম মধ্যপ্রাচ্য আর বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা- এইভাবে ভৌগোলিক সীমানাকে আমলে নেয় না।
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
উড়োজাহাজ,
সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থার যে হাল দেখছি, মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থার কথা আর কি বলবো। আপনার উদ্বেগ অতি যথার্থ। আপনি কি মাদ্রাসা পরিচালক/নীতি-নির্ধারকদের সাথে এ ব্যাপারে সরাসরি কথা বলেন/বলেছেন। কেমন সাড়া পান ?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
উড়োজাহাজ বলেছেন: না, তাদের সাথে কথা বলার পরিবেশ, সময়, সুযোগ কোনটাই নেই। তবে তাদের বক্তব্য, বিবিৃতি পড়লে যা মনে হয় তা হচ্ছে তারা আদৌ এই বিষয়টির ব্যাপারে সচেতন নয়। পরিবর্তনের কথা বললে তারা ভড়কে যায়। অবাক হয়। অনলাইনে এ ব্যাপারে আলোচনা হলে এরা আমাদেরকে মাদ্রাসা শিক্ষার শত্রু মনে করে উল্টোপাল্টা কথা বলে। একটা লিংক দিচ্ছি। সেখানে এই পোস্টটির ব্যাপারে বক্তব্যকে কোনদিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সেটা খেয়াল করুন। Click This Link
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩
তার আর পর নেই… বলেছেন: এত তাড়াতাড়ি মাদ্রাসা শিক্ষাকে কোনভাবেই বন্ধ করা যাবেনা। মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা টা সাধারণ শিক্ষার আওতায় এনে কিছু বাড়তি ইসলামী শিক্ষা নিয়ে আসলে হয়তো ভাল পাওয়া যেতে পারে।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩
উড়োজাহাজ বলেছেন: বন্ধ করতে হবে কেন- বন্ধ করার কথা বলার কারণ কী?
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আমার যা অভিজ্ঞতা তাতে দেখেছি, বিষয়টির ব্যাপারে যারা সচেতন আছেন তাদের কি ঠিক আর নীতি-নির্ধারনি পর্যায়ে যেতে দেয়া হচ্ছে না বা পারছেন না। হ্যাঁ! পরিবর্তনের কথা বললে ভড়কে যাওয়া হচ্ছে। আর এর কারণ আমার মতে, ঐক্যহীনতা ও আধুনিকতা, জ্ঞান-বিজ্ঞানের সাথে তাল না মিলিয়ে ওঠতে না পারা।
ঠিক তাই, আমাদেরকে মাদ্রাসা শিক্ষার শত্রু মনে করে উল্টোপাল্টা কথা বলে থাকে।
সরকারও জোড়-সর করে এগিয়ে আসছে না , এই সেন্টিমেন্টের কারণেই হয়তো। তাহলে উপায় কি ?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনি যে সমস্যাগুলোর কথা বলেছেন সেগুলো উত্তরণ ঘটানো।
সরকার মাদ্রাসা শিক্ষিতদেরকে উত্তেজিত করতে চায় না। কারণ, তারা একটা বিরাট ভোটব্যাংক। তারা যদি বেমক্কা অবস্থায় চলে যায় তবে সেটা সরকারের জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়াবে। শুধুমাত্র মাদ্রাসা শিক্ষার প্রতি যারা দুর্বল তাদের সেন্টিমেন্টের দিকে তাকিয়েই সরকার ওদিকে এগোতে নারাজ। এই দেশের অধিকাংশ ধার্মিকরাই ধর্মান্ধ। সুতরাং ধর্মান্ধতাকে দূর না করতে পারলে কিছুই করা যাবে না। ওরা মাঠে নামবে, আগুন দেবে, দেশ অচল করে দেবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কি হলো সেটা তো দেখলেনই।
তবে আমরা আমাদের ক্ষুদ্র শক্তি দিয়েই তাদের এই অন্ধত্ব দূর করার চেষ্টা করছি। চেষ্টা করছি ধর্মবিশ্বাসের যে শক্তি আছে সেটাকে সঠিক খাতে ফিরিয়ে আনতে।
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৫
রাজীব বলেছেন: মাদ্রাসা বন্ধ করে দেয়া বা মাদ্রাসা থেকে শিক্ষিতদেরকে আলাদা করে রাখা এর সমাধান নয়। যার জ্ঞানের অভাব তাকে জ্ঞান দিতে হবে। মানে মাদ্রাসা ছাত্রদেরকে আরো বেশী বেশী অন্যান্য জীবনমুখী জ্ঞান দিতে হবে। কিন্তু আমরা করছি উল্টো।
যে কম সংখ্যক ছাত্র মাদ্রাসায় পড়েও ভালো জ্ঞানের কারনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে চান্স পেত আমরা তাদের সে সুযোকটুকুও কেড়ে নিচ্ছি।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯
উড়োজাহাজ বলেছেন: ছাত্রদের উপর বঞ্চনামূলক সিদ্ধান্ত প্রয়োগ করে সমাধানে আসা যাবে না। শিক্ষাব্যস্থায় ত্রুটি বা ঘাটতির জন্য একজন ছাত্র কোনভাবেই দায়ী নয়। দায়ী মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থাটা- অর্থাৎ পুরো সিস্টেম।
৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পড়লাম, মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করার ব্যপারে সরকার পদক্ষেপ নিবে বলেই সেদিন পত্রিকাতে দেখলাম, দেখা যাক কি হয়
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩০
উড়োজাহাজ বলেছেন: দেখা যাক সরকার কতদূর কি করতে পারে। আমার কিন্তু সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে। কারণ, পরিবর্তনটা যাদের দরকার তাদেরই গরজ নেই। বরং অনিচ্ছা আছে, বীতশ্রদ্ধতা আছে।
৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
মহা সমন্বয় বলেছেন: মাদ্রাসা বন্ধ করে দেয়া বা মাদ্রাসা থেকে শিক্ষিতদেরকে আলাদা করে রাখা সম্ভব নয়। যার জ্ঞানের অভাব তাকে জ্ঞান দিতে হবে। মাদ্রাসা ছাত্রদেরকে আরো বেশী বেশী অন্যান্য জীবনমুখী জ্ঞান দিতে হবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩১
উড়োজাহাজ বলেছেন: বন্ধ করতে হবে কেন? যুগোপযোগী করলেই হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
গোধুলী রঙ বলেছেন: স্কুল কলেজে ব্যাসিক ইসলাম শিক্ষার সাথে, কোরান এবং হাদিসের কিছু অংশ বাধ্যতামূলক করা হোক, ইসলামী উচ্চতর শিক্ষার কিছু প্রতিষ্ঠান করা হোক। স্কুল কলেজ থেকে শিক্ষা নিয়ে কেউ আলেম হতে চাইলে সেখানে পড়াশুনা করবে। আর দান খয়রাতের টাকায় তৈরী মাদ্রাসা ডিমোলিশ করা হোক, মাদ্রাসায় ৯৯% ছাত্র সমাজের গরীব শ্রেনীর, এদের সুশিক্ষার পথ সুগম করা হোক।
আর একটা কাজ করা হোক, বর্তমান কামলা বানানোর কুশিক্ষা ব্যবস্থা ফালাই দিয়ে ভালো শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা হোক, যেখানে বিজ্ঞান, গনিত, রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং ধর্মের সম্মিলন থাকবে।