নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালো মানুষ হিসাবে নিজেকে দাবি করি না কখনোই, চেষ্টা করছি ভালো মানুষ হতে। জানিনা কবে ভালো হতে পারব! আর আমি এমনিতে বেশ ঠাণ্ডা, কিন্তু রেগে গেলে ভয়াবহ! একটু introvert টাইপের। স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তার যদিও অধিকাংশই ভেঙ্গে যায়! আশার পিঠে আশা বেঁধে তবুও নির্লজ্

অতনু কুমার সেন

সংক্ষেপে নিজের সম্পর্কে মূল্যায়নঃ ভালো মানুষ হিসাবে নিজেকে দাবি করি না কখনোই, চেষ্টা করছি ভালো মানুষ হতে। জানিনা কবে ভালো হতে পারব! আর আমি এমনিতে বেশ ঠাণ্ডা, কিন্তু রেগে গেলে ভয়াবহ! একটু introvert টাইপের। স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তার যদিও অধিকাংশই ভেঙ্গে যায়! আশার পিঠে আশা বেঁধে তবুও নির্লজ্জের মত স্বপ্ন দেখে যাই। স্বপ্ন দেখি আকাশ ছুবো, মেঘের ভেলায় উড়ে যাব, নিজের রঙে রাঙ্গিয়ে দিব, সত্য ও সুন্দরের আলো ফোটাবো। জানিনা পারব কি ব্যর্থ হবো। চেষ্টা তবু করেই যাবো।

অতনু কুমার সেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীতে সবাই বিপদের সময় দূরে সরে গেলেও পিতা/মাতা সরবে না। তাই তাদের ভালবাসুন।

১০ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৫২

এক গ্রামে একটি কূপ ছিল। তা ছিল ভূতুরে।গ্রামের লোকজন যখনই পানি তুলতে তাতে বালতিফেলত প্রতিবারই বালতিশূন্য রশি উঠে আসত।এমন অদ্ভুতকাণ্ড বারবার ঘটায় গ্রামে ছড়িয়ে পড়ল যে, কূপটি জীনের বাসা। এখানে ভয়ংকর একটা জীন বাস করে। কিন্তু এভাবে আর কদিন চলে? তাদের পানি সংগ্রহ করতে হবে। এর একটা বিহিত করা দরকার।

কিন্তু কূপে নামবে কে? কেউ সহজে রাজি হচ্ছে না এমন সময় এক যুবক কূপে নামতে রাজি হলো।সে বলল, আমি কূপে নামব। আমার কোমরে রশি বেঁধে নামিয়ে দিবেন। তবে শর্ত হল রশির অপর প্রান্তে অবশ্যই আপনাদের সাথে আমার পিতাকে থাকতে হবে। গ্রামের লোকজন তার শর্ত শুনে বেশ আশ্চর্য হলো। গ্রামের শক্তিশালী সুঠাম এতগুলো মানুষ থাকতে তার পিতাকে লাগবে কেন? প্রথমে তারা যুবককে বিষয়টা বোঝাতে চেষ্টা করল। তবুও তার এক কথা অবশ্যই তার পিতাকে সাথে রাখতে হবে। তার পিতাকে খুঁজে আনা হলো। সবাই মিলে যুবককে কূপে নামিয়ে দিল। ভেতরে গিয়ে সে দেখল, কূপে একটি বানর। এই শয়তান বানরটিই বালতি রেখে দিত।যুবক বানরটিকে ধরে কাঁধে বসিয়ে রশি টানার নির্দেশ দিল।বানরটি ছিল যুবকের কাঁধে।

এজন্য স্বাভাবিকভাবেই সর্বপ্রথম দৃষ্টিগোচর হল বানরের চেহারা। হঠাৎকরে ভূতদর্শন চেহারা দেখে সবাই মনে করল, জীনটা উঠে আসছে। তাই রশি ফেলে সবাই পালালো । কিন্তু একজন রশি ছাড়ল না। তার পিতা রশি ছাড়ল না। বহুকষ্টে ছেলেকে টেনে তুলল উপরে। ফলে তার ছেলে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে গেল। তখন সবাই বুঝতে পারল কেন সে পিতাকে রশি ধরার শর্ত দিয়েছিল।

কারণ, পৃথিবীতে সবাই বিপদের সময় দূরে সরে
গেলেও পিতা/মাতা সরবে না। তাই তাদের ভালবাসুন।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি এই গল্প না বললে, পিতার ভালোবাসা বুঝা আমার পক্ষে সম্ভব হতো না; ভুত, বানর, জ্বীন, কিছুই বাকী নেই; আপনি আমাদের জীবিত ঈশপ

২| ১০ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: বাপ মা তো সন্তানদের ভালোবাসবেই। এটাই স্বাভাবিক।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:২৭

অতনু কুমার সেন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৪০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পড়লাম।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:২৭

অতনু কুমার সেন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.