নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ayuub Ahmeed Khaan Presents

আইউব

আমার নিজের সম্পর্কে যদি বলতে চাই তাহলে এক কথায় আমি খুব অস্থির প্রকৃতির একজন মানুষ । এক কথায় আপাদমস্তক কষ্টের মধ্যে ডুবিয়ে রেখে ও আল্লাহ আমার চার দিকে সুখের একটা খোলস পড়িয়ে দিয়েছে, যে কারনে মানুষ আমাকে বাহির থেকে বুঝতে পারে না । যদি নিজের গুনের কথা বলি তা ল আমি গুছিয়ে চলতে পছন্দ করি , নিজেকে সবসময় \"মিঃ পারফেকশনিস্ট\" বানানোর চেষ্টা করি । আমার দোষ হল অল্প সময়ে ই মানুষকে বিশ্বাস করি এবং নিজের রাগ গোপন করতে পারিনা । ফ্রেন্ড রা বলে আমার সম সাময়িক ফ্রেন্ড দের কাছ থেকে আমি একটু ব্যাতিক্রম । আমার নিজের কাজ আমি নিজে ই করি, কাপড় - চোপড় ওয়াশ থেকে শুরু করে নিজের ফ্ল্যাট গোছানো সব ই।আর লাইফ স্টাইল যদি বলি ব্র্যান্ড এর প্রতি আমার বিশেষ দুর্বলতা আছে । যেমন CATS EYE,Gillete, TOMY HILFIGER, Revlon etc and etc. মেচিং করে প্যান্ট, শার্ট, টি- শার্ট- ফতুয়া সব কিছু ই পরা হয় । ব্র্যান্ড এর রিষ্ট ওয়াচ ইউজ করি তবে তা ডান হাতে । বাইক চালাইPulsar 5th এডিশন । সবসময় সাথে রাখি স্মার্টফোন ও মানিব্যাগ । এমনিতে সিম্পল জীবন যাপন মেনটেইন করি । সবসময় একজন ভাল বন্ধুর অভাব অনুভব করি । দেড় বছর বয়সে আব্বা মারা গেছে, কিন্তু যার আদরে আমি বড় হয়েছি অথবা আমার জীবনের সাথে যিনি ওতপ্রোত ভাবে জরিয়ে আছে তিনি আমার বড় আম্মা । আল্লাহ এবং প্রফেট(সঃ) এর উপর পূর্ণ আস্থা রাখি । প্রিয় লেখক হুমায়ুন আহাম্মেদ । জার্নাল /ম্যাগাজিন এ বিখ্যাত অথবা গ্লামারিয়াস কারো লাইফ স্টাইল সম্পর্কে কোনও প্রতিবেদন দিলে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পরি আর অনুসরন করার চেষ্টা করি । যেমনঃ অপ্রাহ উইনফ্রে, ওয়ারেন বাফেট, বারাক ও বামা । আর প্রিয় সখ বলতে ফটোগ্রাফির প্রতি বিশেষ দুর্বলতা আছে, তাছারা ভ্রমন এবং শপিং করতে পছন্দ করি ।\nby_\nayub\nTel\n+8801718-061-999\nf- fb.com/ayubkhan999\nt- @ayubkhan999 \ne- [email protected]

আইউব › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেমিকের দাঁত : সৈয়দ আবুল মকসুদ

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

প্রেম-বন্ধুত্ব কোনো স্বার্থনিরপেক্ষ চিরস্থায়ী বিষয় নয়। তা সে বন্ধুত্ব নর-নারীর মধ্যেই হোক বা এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের হোক বা জনগণের সঙ্গে রাজনৈতিক নেতাদের হোক। বন্ধুত্ব বিষয়টিই এ রকম যে—যদি তুমি আমার সঙ্গে থাকো তো তোমাকে আমি আমার কোলে তুলে নেব। যদি না থাকো, বিরুদ্ধে যাও অথবা এর-ওর সঙ্গে মাখামাখি করো, তাহলে তোমার সবগুলো দাঁত তুলে নেব।এ ব্যাপারে একেবারে ব্যবহারিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন পোল্যান্ডের এক নারী গত হপ্তায়। তাঁর বাড়তি সুবিধা ছিল এই যে তিনি একজন দাঁতের ডাক্তার। অর্থাৎ প্রতারক বন্ধুকে শায়েস্তা করার অস্ত্র—দাঁত তোলার অস্ত্রপাতি—তাঁর নিজেরই ছিল। অন্য কোনো ডেন্টিস্টকে অতিরিক্ত ফি দিয়ে নিয়োগ করতে হয়নি।বাঙালি রেগে গেলে বলে, ‘এক থাপ্পড়ে তোর বত্রিশ পাটি দাঁত ফেলে দেব।’ পোল্যান্ডের প্রেমিকা থাপড় দিয়ে ফেলেননি, প্রেমিককে অজ্ঞান করে যন্ত্র দিয়ে টেনে তুলেছেন তাঁর ৩২টি দাঁত। দন্ত চিকিৎসক আন্না বন্ধুত্ব বা ভালোবাসাবাসি করেছিলেন ওলসেঙ্কির সঙ্গে। তলে তলে ওলসেঙ্কি আরেক নারীর সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতান। সেটা টের পান আন্না। এর মধ্যে দাঁতের সমস্যা নিয়ে আন্নার চেম্বারেই যান ওলসেঙ্কি। আন্না মনে মনে বলেন, এবার পেয়েছি তোমাকে। আরেক মেয়ের সঙ্গে ঢলাঢলি করার মজা দেখাচ্ছি। বললেন, শুয়ে পড়ো চেয়ারে। টোকাটুকি করে দাঁত পরীক্ষা করতে করতেই প্রয়োগ করেন উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন চেতনানাশক ইনজেকশন। তারপর তিনি নির্বিঘ্নে বন্ধুর ৩২টি দাঁতই তুলে ফেলেন। ঘোর কাটার পর ওলসেঙ্কি বুঝতে পারেন, কিছু একটা সমস্যা হয়েছে। মুখের ভেতরটা খালি খালি লাগে। ওপরে ব্যান্ডেজ। তাকে সন্দেহ করার প্রশ্নই আসে না। সে ভালো ডাক্তার। কিন্তু হায় আল্লাহ, সে এমন নিষ্ঠুরতা করতে পারল!ব্যাপারটা আদালত পর্যন্ত গড়ায়। অপরাধ প্রমাণিত হয়। আন্না আদালতের কাঠগড়ায় বলেন, জানি কাজটি ঠিক হয়নি। কিন্তু লোকটা আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তাই নিজেকে সামাল দিতে পারিনি। সবগুলো দাঁত তুলে ফেলেছি। এবার নতুন বন্ধুর সঙ্গে দাঁত কেলিয়ে হাসাহসি করুক।দাঁত তোলা ডাক্তারনীর তিন বছরের জেল হয়েছে। কিন্তু ট্র্যাজেডি হলো, ওলসেঙ্কির নতুন মেয়েবন্ধুটিও তাকে ছেড়ে পালিয়েছে। দাঁতও গেল, নতুন বন্ধুও গেল। খবরটি ডেইলি মেইল-এর।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.