নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুক্রবার দিনভর আওয়ামীলীগের তান্ডব, জামায়াতের কার্যালয়,দৈনিক জীবনকথা অফিস, সুবহান মাওলানার বাড়ি,ইসলামী ব্যাংকসহ শহরে জামায়াতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের প্রতিবাদে আজ শনিবার পাবনায় জামায়াত ইসলামীর ডাকে আধাবেলা হরতাল চলছে। হরতালের সর্মথনে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের পাবনা-ঢাকা মহাসড়কের বাঙ্গাবাড়ি নামক স্থানে জামায়াত-শিবির রাস্তা অবরোধ করে রাখে সকাল থেকে।
পুলিশ সকাল ৯টায় অবরোধ তুলতে গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় পুলিশের গুলিতে ২জন নিহত ও ২০ জন আহত হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে। পুলিশ প্রথমে টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। অবস্থার অবনতি হলে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। পুলিশের গুলি বর্ষনে ১জন ঘটনাস্থলেই মারা যায় নিহত ব্যাক্তি পু®পপাড়া ভিটাপাড়া গ্রামের মোঃ শমসের আলীর ছেলে আলাল(২০)।
এদিকে আহতদের পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসার পথে আরো ১জন মারা যায়। গুলি বর্ষনের ঘটনায় প্রায় ১০জন গুরত্বরসহ ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। জামায়াত দলীয় সুত্র দাবী করেছে নিহত আলাল ও সিরাজুল শিবির কর্মী। পুলিশের গুলিতে তারা নিহত হয়েছেন এবং আরো অনেকে আহত হয়েছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে। নিহত আরেক জনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। নিহত ব্যাক্তি একই উপজেলার গয়েশপুর আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে সিরাজুল ইসলাম(২৩)। রাজুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।
এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছে আরো অনেকে। পুরো এলাকজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
হরতাল চলাকালে সকাল ৬টা থেকে পাবনা-ঢাকা মহাসড়কের কয়েকটি স্থানে গাছের গুঁড়ি ফেলে, টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে ও লাঠিসোঁটা নিয়ে অবরোধ করে রাখেন পিকেটাররা।
হরতালে শহরের অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল থেকে দূরপাল্লার যানবাহন ছেড়ে যায়নি এবং আন্তঃজেলা রুটে সব যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে
নিউজ সোর্স
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
আবু তাশফীন বলেছেন: সুস্হ রাজনীতি চাই। আমরা কি অসুস্হ হয়ে যাচ্ছি?
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
নষ্ট ছেলে বলেছেন: সিভিল ওয়ার শুরু হইতে বেশি বাকি নাই!