নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখনি এ পথে যাবে, বারেক দাঁড়ায়ো ফুলবনে, শুধু দু হাত ভরিয়া দেব ফুল।
রাসুল সাঃ মেরাজ থেকে ফেরার পর মক্কার কুরায়েশরা একে অবাস্তব ব্যাপার বলে আখ্যায়িত করে আবু বকর রাঃ কে এ ব্যাপারে কিছু বলতে বললে তিনি বললেন এই ঘটনা সম্বন্ধে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই। এ ঘটনা বাস্তব সত্য। এই সত্যায়ন আল্লাহ তা’লার নিকট অত্যন্ত পছন্দনীয় হয় এবং এই সত্যায়নের জন্যই আবু বকর রাঃ সিদ্দীক (সত্যায়নকারী) উপাধী পান। এর আগেও পুরুষদের মধ্য থেকে আবু বকর রাঃ আল্লাহ ও তার রাসুলের উপর সর্বপ্রথম ঈমান আনেন এবং তিনি ছিলেন পুরুষদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইসলামের সত্যায়নকারী। কিন্তু কাফের মুশরিকরা মেরাজ নিয়ে ঠাট্টা মস্করা এবং হাসাহসিতে মেতে ওঠে এবং নিজেরা বলাবলি করতে থাকে যে মুহাম্মাদকে মিথ্যাবাদী প্রমাণ করার এর চেয়ে বড় সুযোগ আর আসবে না। সে মোতাবেক তারা রাসুল সাঃ এর নিকট এসে বলে মুহাম্মাদ তোমাকে আমরা কিছু প্রশ্ন করব। তুমি যদি সত্য উত্তর দিতে পার আমরা মেরাজ এর ব্যাপারে বুঝতে পারব। রাসুল সাঃ প্রশ্নের উত্তর দিতে সম্মত হলেন। তখন মুশরেকরা রাসুল সাঃ কে বায়তুল মোকাদ্দাস কেমন তা বর্ণনা করতে বললেন। রাসুল সাঃ রাতে বায়তুল মোকাদ্দাসে গিয়েছিলেন তাই তার সবকিছু ভাল করে বোঝার অবকাশ ছিল না। মুশরেকরা মুহাম্মদ সাঃ কে বায়তুল মোকাদ্দাসের ব্যাপারে খুঁটিনাটি জিজ্ঞাসা শুরু করলে আল্লাহ তা’আলা মুহাম্মাদের সামনে বায়তুল মোকাদ্দাসের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরেন এবং মুহাম্মাদ সাঃ সে অনুযায়ী সব প্রশ্নের উত্তর দেন। এতে কাফের রা হতভম্ব হয়ে পড়ে এবং তাদের মধ্যে থেকে অনেকে কালেমা পড়ে ইসলাম কবুল করে নেন।
২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩৫
আলামিন১০৪ বলেছেন: @ কামাল, কিছুই ছিলনা মানে কি? গাজায় বোমা হামলা করে ঈসরাইল ধ্বসিয়ে দিয়েছে তার মানে কি সেখানে কি এখন কিছুই নেই? তারপর, আগের যুদ্ধাস্ত্র এত ব্যাপক ধ্বংশকারী ছিলনা যে একটা স্থাপনা ধুলিস্যাৎ করে দিতে পারে। তোতা পাখির মতো আপনার গুরুদেবের কথা মুখস্ত না করে মাথার ঘিলুতে একটু শান দেন। বায়তুল মুকাদ্দাস আগে মুসলিমদের কেবলা ছিল সেটা জানেন তো?
৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনারা বাচ্চাদের মতো রূপকথা শুনতে ভালোবাসেন?
৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩০
কামাল১৮ বলেছেন: @ আলামিন ১০৪,ধ্বংশস্তুপ ছিল কিন্তু সেটা মুসলমানদের কোন স্থাপনা না।ইয়াহুদিদের কিছু স্থাপনা ছিলে খৃষ্টানরা সেটা ধ্বংশ করে ফেলে।নবী বিবি খাদিজার চাচা নওফেলের কাছ থেকেই ধর্ম সম্পর্কে অনেক কিছু শিখে।
৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩২
ধুলো মেঘ বলেছেন: কামাল১৮, না জেনে বিদ্যা জাহির করতে গেলে আপনাকে সবাই গর্দভ ভাববে। যীশুর জন্মের ৭০ বছর পরে রোম সম্রাট জুলিয়াস সীজারের নির্দেশে কেবল মসজিদুল আকসাই নয় - পুরো এলাকায় ইহুদীদের সমস্ত বাড়িঘর এবং ফসলী জমি পুড়িয়ে ধুলিস্মাত করা হয়েছিল - এটি সত্যি। কিন্তু ৩১২ খ্রীস্টাব্দে রোম সম্রাট কনস্ট্যানটাইন যখন খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হন, তখন স্থানীয় খ্রিস্টানদের সহায়তায় তিনি যে এটিকে পুনর্নির্মাণ করেন - সেই তথ্য বোধ হয় আপনার জানা নেই। রাসূল (স) মিরাজে যান, তখন আল আকসা মসজিদ তার জায়গাতেই ছিল।
৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রসুলের মেরাজের ঘটনা ইসলামে তিনশত বছর পর হাদিস লেখার সময় এড হয়।
এরপরও হানাফী ও মালেকি মতবাদি মুসলিমরা এই হাদিস মানেন নি। মেরাজ'কে খ্রিষ্টপুর্ব প্রাচীন রূপকার্থেই নিতেন।
'টেস্টামেন্ট অব আব্রাহামে আছে হিজরী ৪০০ বছর পূর্বের জোরাস্টিয়ান'দের আর্তা বিরাফ নামক'কেও আর্তা বিরাফ'এর স্বর্গালোক দর্শনের বর্ণনা পাওয়া যায় হাদীসের বর্ণনার সদৃশ্য! জরদুস্ত-নামক মতে জরদুস্তও স্বর্গে গিয়েছেন আর্তা বিরাফের শত বছর পূর্বে। রূপকথা হিসেবে মদিনার ইহুদি তথা মদিনা বাসিদের এইসব মুখে মুখে ঘুরতো প্রাচিন রুপকথা হিসেবে।
হাদিসে এডকরা নামাজের ওয়াক্ত কমানোর ত্বরিকা-আদল'টা অনেকটা ওল্ড টেস্টামেন্টের আব্রাহাম যেভাবে পরমেশ্বরের কাছে দর কষাকষি করে নগর রক্ষা করেছিলেন তার সহোদর'কে বাঁচাতে সেই রকমই অনেকটা।
মেরাজ কাহিনী পরে যুক্ত হয়েছে অনেকটা নিশ্চিতই বলা যায়।
কারন, কথিত মেরাজে র সময়কালে আলআকসা মসজিদের অস্তিত্তই ছিল না, তার অনেক আগেই রোমানরা সেখানকার সব স্থাপনা ধ্বংশ করে ধুলোয় মিশিয়ে ফেলেছিল। (সুত্র উইকিপিডিয়া) রসুলের মৃত্যুর শত বছর পরে ইহুদি খ্রিষ্টান ও মুসলমানরা সেখানে কয়েকটি টেম্পল ও মসজিদ নির্মান করে সেটাই অনেক পরে পুননির্মান করে বর্তমান পর্যায়ে আনা হয়।
৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
@ধুলো মেঘ
"রোমানরা এটিকে ধ্বংস করে (পুড়িয়েও ফেলেছিল), দেবতা জুপিটারের উপাসনার স্থানে পরিণত করেছিল। ৩১৫ খ্রিষ্টাব্দে খ্রিষ্টানে রূপান্তরিত রোমান সম্রাজ্য এটিকে ময়লা ফেলার স্থানে পরিণত করে এবং এসময় ইহুদীরাও এটিকে তাদের পবিত্র স্থান বলে মনে করত না।[৩৭]
একসময় ধারণা করা হত যে সম্রাট জাস্টিনিয়ানের সময় নির্মিত নিয়া চার্চ বর্তমান মসজিদুল আকসার স্থানে অবস্থিত ছিল। তবে ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দে ইহুদি মহল্লার দক্ষিণ অংশে এর ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়।[৪৬][৪৭]
১৯৩০ এর দশকে সংস্কারের সময় সরিয়ে নেয়া কাঠের বীম ও প্যানেল বিশ্লেষণে দেখা যায় যে এগুলো লেবাননের সিডার এবং সাইপ্রেস দ্বারা নির্মিত ছিল। রেডিওকার্বন ডেটিং পরীক্ষায় এর কিছু ৯ম শতাব্দীর বলে জানা গেছে।[৪৮]
উইকিপিডিয়া থেকে হুবুহু দিলাম।
৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩১
ধুলো মেঘ বলেছেন: The Dome of the Rock is situated in the center of the Temple Mount, the site of Solomon's Temple and the Second Jewish Temple, which had been greatly expanded under Herod the Great in the 1st century BCE. Herod's Temple was destroyed in 70 CE by the Romans, and after the Bar Kokhba revolt in 135 CE, a Roman temple to Jupiter Capitolinus was built at the site by Emperor Hadrian.[17]
Jerusalem was ruled by the Byzantine Empire throughout the 4th to 6th centuries. During this time, Christian pilgrimage to Jerusalem began to develop.[18] The Church of the Holy Sepulchre was built under Constantine in the 320s, but the Temple Mount was left undeveloped after a failed project of restoration of the Jewish Temple under Emperor Julian.[19
উইকিপিডিয়া থেকে হুবুহু দিলাম।
৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
নবীজী মেরাজে যাবার পথে জেরুজালেমে যাত্রা বিরতি করেন।
তার প্রিয় বাহন বুরাককে বেধে রাখেন মসজিদের একটি পিলারে।
সর্ব শেষ, নামাজ পড়েন জামাতে। সেখানে সব যুগের নবী রাসুল আমাদের নবীজীর ইমামতিতে নামাজে সামিল হন।
তার পর যাত্রা শুরু করেন।
কিন্তু বুরাক লাফালাফি শুরু করে। তিনি উঠতে পারছিলেন না। নবীজী বুরাককে বললেন- হে বুরাক তুমি এমন লাফালাফি করছ এর কারণ কী?
বুরাক বলল- আপনি আমার পিঠে চড়ে আল্লাহর কাছে যাবেন এটা আমার পরম সৌভাগ্য। কিন্তু আজ আপনাকে কথা দিতে হবে- আপনি যখন জান্নাতে যাবেন তখনও যেন আপনি আমার পিঠে সওয়ার হয়ে যাত্রা করেন। আপনি কথা না দিলে আমি নড়াচড়া বন্ধ করবো না।
নবীজী বুরাককে কথা দিলেন। এরপর বুরাকের পিঠে উঠে যাত্রা শুরু করলেন।
১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, এই বুরাক জিনিসটা কি? কোন ধরণের প্রাণী নাকি এআই নিয়ন্ত্রিত কোন রোবটিক ট্রান্সপোর্ট ভেহিকেল? এটা কি কথা বলতে পারে? এর সাহস হয় কি করে নবীজী (স) কে বহন করার জন্য শর্ত প্রয়গ করে?
১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০০
সামরিন হক বলেছেন: সুবহান আল্লাহ !
১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২
আলামিন১০৪ বলেছেন: ‘‘পবিত্র ও মহিমাময় তিনি যিনি তাঁর বান্দাকে রজনীযোগে ভ্রমন করিয়েছেন মসজিদুল হারাম (মক্কার মসজিদ) থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার পরিবেশ আমি করেছিলাম বরকতময়, তাকে আমার নিদর্শন দেখাবার জন্য।’
‘‘সে (মুহাম্মাদ (ﷺ)) যা দেখেছে তোমরা কি সে বিষয়ে তার সাথে বিতর্ক করবে? নিশ্বয়ই সে তাকে (জিবরীলকে) আরেকবার দেখেছিল। সিদরাতুল মুনতাহা-র (প্রান্তবর্তী বদরী বৃক্ষের) নিকট। যার নিকট অবস্থিত জান্নাতুল মা‘ওয়া (অবস্থানের জান্নাত)। যখন বৃক্ষটি যদ্বারা আচ্ছাদিত হবার তদ্বারা ছিল আচ্ছাদিত। তার দৃষ্টি বিভ্রম হয় নি, দৃষ্টি লক্ষ্যচ্যুতও হয় নি। সে তো তার প্রতিপালকের মহান নিদর্শনাবলি দেখেছিল।’’
সূরা ইসরা (বনী ইসরাঈল), ১ আয়াত।
সূরা (৫৩) নাজম: ১২-১৮।
১৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: এই ঘটনা নিয়ে একটা মুভি করা দরকার।
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৩৩
নিবারণ বলেছেন: ৮ তারিখে এক লোক মেরাজের রোজা রাখাতে অন্য এক হুজুর রকম লোক কইলো মেরাজে রোজা রাখনের কোনো নিয়ম নাই। এই ব্যাপারে আপনি কি কন?
১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২
ধুলো মেঘ বলেছেন: নিবারণ, রোজার ঈদের একদিন আর কোরবাণীর ঈদের চারদিন ছাড়া আর যে কোন দিন রোজা রাখা যায়। কুনো অসুবিদা নাই।
১৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর। +++++
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:০৯
কামাল১৮ বলেছেন: নবী যখন মেরাজে যান তখন ওখানে ফাঁকা মাঠ ছাড়া কিছুই ছিলো না।এর আগেই খৃষ্টান ইয়াহুদীরের ঐ স্থান দখল করে মাটির সাথে মিশিয় দেন।পরে ওমাইয়া খলিফা আব্দুল মালিক৬৯১ সালে এই এলাকা দখল করে এখানে নির্মান করেন ডোম অফ দা রক।এখানে ইয়াহুদী খৃষ্টান ও মুসলমান সবাই তাদের পবিত্র যায়গা মনে করে।