নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রোজ কবিতা রচি, কবিতার মাঝে বাঁচি, কিন্তু আমি বসত করি, মৃত্যুর কাছাকাছি!

নূর ইমাম শেখ বাবু

রোজ কবিতা রচি কবিতার মাঝে বাঁচি, কিন্তু আমি বসত করি মৃত্যুর কাছাকাছি!

নূর ইমাম শেখ বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেপরোয়া শহর

১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৯


চলছে গাড়ী বেপরোয়া,
শত জীবন যাচ্ছে খোয়া।
সেইতো উড়ছে কালো ধোয়া,
কি লাভ তবে আইন হওয়া?

করবে যদি যার যা খুশী,
ধরা ছোয়ার বাইরে দোষী!
আর ওই উঁচু তলায় বসি,
হাসবে ওরা সুখের হাঁসি?

আইন আছে শাসন কোথায়?
বিজ্ঞাপনে শোনায় অভয়।
অকালে ওই প্রাণ গুলো যায়,
নিয়ম তখন খাটের তলায়?

নীতিবাক্য পুঁজি করে,
অসৎ লোকে দেশটা ভরে।
সততা তো যায়নি মরে,
জ্যান্ত তাঁরে পাঠায় গোরে!

সেইতো উল্টো লেনেই বহর,
করণ ওরা ক্ষমতাধর।
বেপরোয়া ভীড়ের শহর,
নিয়ম কবে পাবে কদর?

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

জগতারন বলেছেন:
ছড়া ভালো পাইলাম।

কবির প্রতি সুভেচ্ছা জ্ঞাপন করিলাম।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সে তো অজানাই রয়ে গেল।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভালো লেগেছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০০

মাকার মাহিতা বলেছেন: চমৎকার ছড়া।

( আপনি কি বি আর টি এ অফিসে কখোনো গিয়েছেন? না গেলে শুনুন, আমি বলছি, ওখানে সব কিছুতে দালাল। দালাল ছড়া একপা এগুতে পারবেন না! ঐ দালালরাই গাড়ীর ফিটনেস সার্টিফিকেট দেয়, ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়, গাড়ীর ট্রেক্স টোকেন দেয়, ডিজিটাল নম্বর প্লেট দেয়। আপনি যদি নরমাল প্রসেস এ যান তবে আপনার সময় লাগবে ১-২ বছর। সেটা যেই কাজের জন্যই যান না কেন। আর আপনি যদি ট্রাফিক সব নিয়ম কানুন যেনে মেনে ও বুঝে ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন তবে আরও ২ বছর যোগ করতে হবে লাইসেন্স পাবার জন্য। ওখানে আপনি ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা। আর দালালরা সব নেতা ও কর্মকর্তা। যারা বি আর টি এর কর্মকর্তা ওরা আপনার সাথে কোন কথা বলবে না। বললেও ভুল তথ্য দিবে। এবার আপনিই বুঝুন যাবেন কোথায়। যাবার জায়গা ঐ একটাই, দালাল।

এখন আসুন অন্য কথায়, ধরুন আপনি একটা ৪০০ টাকার মামলা খেলেন, ট্রাফিক সার্জন আপনার টি/টি, ডি/এল অথবা ইনস্যুরেন্স নিয়ে গেল, এই যে আপনি প্যারায় পড়লেন, এই হতে উদ্ধার হতে আপনার সময় লাগবে ২/৩ মাস। আর হয়রানী ফ্রি। ওখানেও দালাল চক্র সক্রিয়। তবে সেটা যেনতেন দালাল না, ওটা পুলিশ দালাল!

এই গেল বাংলাদেশের দুটি ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কার্যক্রম। আরও আছে রোডস এন্ড হাইওয়ে সেকশন। ওরা রাস্তার সিগনাল, সড়ক বাতি ও লেনবিভাজক সহ আরও যে সকল কাজ আছে সে সকল কাজ ১০০ ভাগের ১০ ভাগ ও কাজ না করে সকল টাকা খায়া ফেলে। তাহলে, কিভাবেই বা যান চলাচল করবে, আর কিভাবেই বা পথচারী চলাচল করবে?

এই যদি হয় বাংলাদেশের অবস্থা, তাহলে আপনি বুঝুন গাড়ী কেন বেপড়োয়া চলবে না? কেনই বা এক্সিডেন্ট হবে না হরে-হরদম? এবার আপনিই বুঝুন আপনার কি করনীয় বা আমারই বা কি করনীয়?

এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া কি আদৈা সম্ভব?

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫

নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকলে ধীরে ধীরে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। কিন্তু সেটা এখন শুধু স্বপ্ন মাত্র।
অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.