নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার মাথায় একটু প্রবলেম আছে| জাতে মাতাল তালে ঠিক টাইপের| আমার মধ্যে কোন গুনও নাই| মাকাল ফলও বলা যায় না-মাকালের চেহারা সুন্দর হয়! আমার মধ্যে ডুয়েল পার্সোনালিটি নাই-এক মুখে দুই কথা কই না| নিজে আতলামি করি কিন্তু আতেল পুলাগো দেখবার পারি না|

বাকি বিল্লাহ

খুব সাধারণ মানুষ আমি। হাসতে ভাল লাগে, হাসাতে ভাল লাগে। কেউ খুব ভাল আছে দেখতে সবচেয়ে বেশি ভাল লাগে।

বাকি বিল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কলকাতা ভ্রমন (ঢাকা - কলকাতা - আগ্রা) পর্ব-৩

২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

পর্ব-১



পর্ব-২



কলকাতার সেই ট্যাক্সি (সবগুল ট্যাক্সিই দেখতে নতুন নতুন লাগতো)









টিভি দেখতে দেখতে ১০.৩০ বেজে গেছে। ভাবলাম এবার খাওয়া দরকার। চোখ ব্যাথা করছিল ঘুমিয়ে যেতে হবে তাড়াতাড়ি।

হোটেলের ম্যানেজার জিজ্ঞেস করলাম, আশেপাশে মুসলিম হোটেল কোনটা ভাল হবে খাওয়ার জন্য? জবাবে উনি বললেন, আরাফাতে খেতে পারেন মোটামুটি ভাল আছে এছাড়া "মেজবান"ও আছে। বের হয়ে যেতেই উনি আবার ডাক দিল "বীফ খাবেন তো? কথাটা উনি চুপি চুপি বলাতে একটু লজ্জা পেলাম :P যে দুটোর বললেন বীফ পাবো? হ্যা পাবেন কোয়ি বাত নেহি......



আরাফাত হোটেল







তখনও পর্যন্ত একা ফিল করি নাই, কিন্তু খেতে যাওয়ার সময় কেমন জানি জানি একা একা লাগছিল। অচেনা শহর আজকে প্রথমদিন আরো ৬টা দিন কিভাবে যাবে। আরাফাত হোটেলে গিয়ে বসলাম (বাংলাদেশি দেখলে ওরা কিভাবে যেন বুঝে যায়) ওয়েটারকে বললাম খাবার কি আছে? অনেক কিছুর নাম বললো, এতো কিছুর দরকার নাই ভাত দাও আর বীফ হবে?

হ্যা হবে... গরু, ভাত, ডাল... খাওয়া শেষ ... বিল হয়েছে ৬০ রুপী

ওয়েটারকে ১০ রুপী দিয়ে হোটেল চলে আসলাম ( একটা কথা না বললেই নয়, ওরা খুচরা দিতে চায়না , ওদের কাছেই যতই ভাংতি থাকুক না কেন... যেমন ১০ রুপী নিয়ে ৪-৫ রুপীর কিছু কেনা যাবেনা। ৪-৫ রুপীর কিছু কিনলেও অবশ্যই তাকে ভাংতি দিতে হবে)

অনেক কিছু চিন্তা করতে করতে ঘুম দিলাম, সকাল ৯টায় ফোন আসাতে ঘুম ভেঙ্গে গেল। তাড়াতাড়ি করে উঠলাম "ফেয়ারলি প্যালেস" যেতে হবে আগ্রার টিকেট কাটতে।

আরাফাত হোটেল হালিম আর রুটি দিয়ে নাস্তা সেড়ে নিলাম।

ওই দিন ছিল শনিবার আমি রবিবার রাতের টিকেট কাটবো। আবারো গেলাম মোবাইল দোকানের ওই দাদার কাছে "দাদা ফেয়ারলি যাবো কিভাবে?

দাদার জবাব "ট্যাক্সি করে যেতে পারেন" বাসেও যাওয়া যায়।

জিজ্ঞেস করলাম কতদুর? বলল- কাছেই খুব একটা দূরে নাহ

তাহলে ট্যাক্সি নিবোনা বাসে কিভাবে যাওয়া যায় সেটা বলেন?

এখান থেকে হাটতে হাটতে "ওয়েলিংটন" যাবেন, ওখান থেকেই ফেয়ারলির বাস যায়, আগে জিজ্ঞেস করে উঠবেন কিন্তু।



মোবাইল দোকানের দাদার ছবি







হাটা দিলাম "ওয়েলিংটন" থেকে বাস ধরে ফেয়ারলি চলে গেলাম।



এবার শুরু হল যন্ত্রনা "সিরিয়ালে আমি অনেক পিছিয়ে

কিন্তু আশেপাশে বাংলাদেশী দেখে মন্তা ভরে গেল।

প্রায় ২ ঘন্টা অপেক্ষা করার পর আমার সিরিয়াল আসলো

যাওয়ার টিকেট পেয়ে গেলাম :) কিন্তু আসার টিকেট পেলাম না। উনারা বললেন আসার সময় ততকাল করে নিতে (ততকাল টিকেটের ব্যাপারটা আমার মাথায় এখনো ভালভাবে কাজ করেনা) পরের দিন রাতে ১১.৩০ এ ট্রেন



ফেয়ারলি আসার পথে বাস থেকে "মিলিনিয়াম পার্ক" দেখেছিলাম

ভাবলাম পার্কটা যেহেতু কাছাকাছি, একটু ঘুরে আসি

কিন্তু ওখান থেকে বের হওয়ার সময় কে যেন বলল "হাওড়া ব্রীজ, হাওড়া ষ্টেশন নাকি পাশেই। তো আগে হাওড়া ব্রীজ দেখে আসি তারপর পার্ক দেখবো।



আমি ছিলাম একা। আমার ছবি যে তুলবে এমন একটা মানুষ নাই।



হাওড়া ব্রীজের নিচে ফুলের বাজার







হাওড়া ব্রীজ ( যদিও ছবি তোলা নিষেধ, কিন্তু এটা জানার আগেই তুলে ফেলেছি)

এখানে ছবি তোলা নিয়ে একটা মজার ঘটনা ছিল। পরের পর্বে লিখবো











হাওড়া ষ্টেশন











মানুষের সামনে ছবি তুলতে কেন জানি লজ্জা লাগে :P







হাওড়া ব্রীজ, হাওড়া ষ্টেশন সব ঘুরে আসলাম



ব্রীজের পাশে লঞ্ছ ঘাট দেখাতে, লঞ্ছে উঠার খুব ইচ্ছা জাগলো (লঞ্ছ বলা চলেনা, ছোট খাটো স্টিমার বলা যেতে পারে)



লঞ্ছ দিয়ে এপার থেকে ওইপার যাওয়া যায়।



লঞ্ছ ঘাট থেকে হাওড়া ব্রীজের ছবি











ওইপার যাওয়ার সময় দূরে আরেকটা ব্রীজ দেখা যাচ্ছিল ( নামটা ভুলে গেছি) বিদ্যাসাগর ব্রীজ না এই জাতিয় কিছু একটা







ওখানে নাকি ফলের দাম অনেক সস্তা হোটেলে ফেরার পথে কিছু আপেল, আঙ্গুর, ডালিম, বড়ই কিনে নিলাম দুপুরের খাবারটা হয়ে যাবে।



হোটেলে ফিরে ঘুম দিলাম। সন্ধায় গেলাম নিউ মার্কেট কিছু কেনাকাটা করতে... ঘুরে ঘুরে দেখলাম। জিনিসপত্রের দাম কমই বলা চলে।

যা কেনার মোটামুটি শেষ করে নিলাম।

৯টায় রুমে ফিরলাম। আবারো আরাফাতে গেলাম কিন্তু আজকে খাবারের ম্যেনু চেঞ্জ করতে হবে। গতকাল খাওয়ার আগে আলুর ভর্তার একটা ডিস দেখেছিলাম। দেখতে খুব ভাল লাগছিল। মাংস আর ভাল লাগেনা (ঢাকাতেও একটানা ১৫ দিন মাংস খেয়েছি)

আজকের খাবার আলু ভর্তা, ডাল, ভাত। আজকে মনে হয় খেয়ে একটু শান্তি পেলাম (ওদের খাবার আমার কাছে ভাল লাগেনা, খাবারে কোন টেস্ট নাই। কেমন জানি মনে হয় কোন মসলা ছাড়া রান্না করা)

রাতে ঘুম দিলাম পরেরদিন আগ্রা



পরেরদিন এক বাংলাদেশীর সাথে পরিচয় হয়েছিল

আগামী পর্বে লিখবো



সবাই ভাল থাকবেন। সুস্থ থাকবেন। ভূল গুলো ক্ষমার চোখে দেখবেন।

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাল লাগল ভ্রমণ কাহিনী ও ছবিগুলো

২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: আসলে আমি সামুর ব্লগে ভ্রমনপ্রিয় মানুষগুলোর লেখাই বেশি পড়ি
তাদের তুলনায় আমারটা পুরাই আগডুম বাগডুম :P
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

২| ২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭

ফারুক-৭০০০ বলেছেন: আপনার ভ্রমণ কাহিনীর ৩টি পর্ব পড়ে খুব মজা পেলাম। আরো কিছু থাকলে পোষ্ট করবেন উপকৃত হবো

২৪ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০২

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: আরো অনেক কিছু আছে সবে তো ২দিনের কাহিনী শেষ করলাম। আরো ৫দিন বাকি আছে। কিছুর জানার থাকলে অবশ্যই প্রশ্ন করবেন।
আগ্রার ঘটনা তো এখন শুরুই করি নাই।

৩| ২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭

এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: চলতে থাকুক............

২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: চলছে...... :)

৪| ২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

ডি মুন বলেছেন: ( একটা কথা না বললেই নয়, ওরা খুচরা দিতে চায়না , ওদের কাছেই যতই ভাংতি থাকুক না কেন... যেমন ১০ রুপী নিয়ে ৪-৫ রুপীর কিছু কেনা যাবেনা। ৪-৫ রুপীর কিছু কিনলেও অবশ্যই তাকে ভাংতি দিতে হবে)

অদ্ভুত তো!

ছবি এবং লেখা ভালো লাগলো।

শুভকামনা জানবেন

২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: হুম ভাই...খুচরা জোগার করতে করতে আমার কাছে এখনো অনেক গুলো পয়সা রয়ে গেছে।

মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৫| ২৪ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০

সুমন কর বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।

২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৫

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৩

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: ট্র্যাভেলগ সবসময়ই ভালো লাগে। তিনটা পর্বই একসাথে পড়লাম। চাকরী হারাবার খবরটায় খারাপ লাগলো। তবে চাকরী বাকরি কোন ব্যাপার না। সাময়িক যন্ত্রণা। বেড়াতে পারছেন সেটাই অনেক বেশী।

২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: হুম সাময়িক যন্ত্রণা এটা ঠিক বলছেন।


ভ্রমন নিয়ে কোন লেখা দেখলেই কাজ ফেলে আগে লেখাটা পড়ি।

আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।

৭| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:১০

আহসানের ব্লগ বলেছেন: আগডুম হোক আর বাগডুম হোক ।
ভাল লেগেছে । ;)

২৫ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫০

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: ধইন্না ;)

৮| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:০২

এএইচ ছোটন বলেছেন: আমি যাচ্ছি খুব শীঘ্রই। তাই এই তথ্যটি বেশ কাজে দিবে। ধন্যবাদ।

২৫ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫১

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: অনেক অনেক শুভ কামনা রইল। :D

৯| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:০৭

সাইফুল আজীম বলেছেন: তাতকাল হল যাত্রার একদিন আগে টিকিট কিনতে পারার কোটা যা মিলে বহু কষ্টে। তবে ফরেন কোটায় সব রকম দ্রুতগামী এবং বিলাশবহুল ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায়। বাংলাদেশীদের ফরেন কোটায় টিকিট দিতে চায়না এমন কথা শুনেছি কিন্তু আমি নিজেই কয়েকবার ফরেন কোটায় টিকিট কিনেছি।

২৫ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: কিন্তু অনেকে তো বলল যেদিনেরটা সেদিন কাটা মানেই ততকাল।
বাংলাদেশীদের ফরেন কোটায় টিকিট দিতে চায়না এমন কথা কখনো শুনি নাই। :(

১০| ২৫ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

সাইফুল আজীম বলেছেন: না একদিন আগে কাটার সুযোগ থাকে। আমি শুনেছি অনেকবার।

১১| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

অনুমান বলেছেন: হাওড়া ব্রীজের (রবীন্দ্র সেতু) ছবি তুলতে কোনো বাধা নেই।
দ্বিতীয় সেতুটির নাম বিদ্যাসাগর সেতু।
বিদেশী কোটায় টিকিট সবসময় পাওয়া যায়।
হিন্দিতে 'তৎকাল' - বাংলায় 'তৎক্ষণাৎ' - যাত্রা শুরু করার ২৪ ঘন্টা আগে সকাল ১০-০০টা থেকে পরের দিন ট্রেন ছাড়া পর্যন্ত 'তৎকাল' টিকিট পাবেন ।

২৬ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: তৎকাল, তৎক্ষণাৎ এটা বুঝেছি
যাত্রা শুরু করার ২৪ ঘন্টা আগে সকাল ১০-০০টা থেকে পরের দিন ট্রেন ছাড়া পর্যন্ত 'তৎকাল' টিকিট পাবেন
এই কথাটা অনেকেই বলেছিল কিন্তু টিকেট পেলাম না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১২| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:০৫

এস এস মারজান বলেছেন: ধন্যবাদ । সুন্দর একটি উপস্হাপনার জন্য ।

২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:২২

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনারেও অসংখ্য ধইন্না ;)

১৩| ২৮ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:১৫

লিখেছেন বলেছেন: ++

২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: ;) ;)

১৪| ২৮ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ভালো লিখেছেন , সুন্দর উপস্থাপনা ..

২৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:২২

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: থ্যাংকু ;)

১৫| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪০

ইলি বিডি বলেছেন: ভাই আজ ভিসা পাইছি, =p~ =p~ আমি যাচ্ছি তাই এই তথ্যটি বেশ কাজে দিবে। ধন্যবাদ।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: আরে ভাই আরো অনেক তথ্য দেবার আছে...আমার ডেট ৩ তারিখ।
যাওয়ার আগে বইলা যাইয়েন

১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার ভ্রমণ ব্লগ পড়তে পড়তে আপনার ফ্যান হয়ে যাচ্ছি। মজা লাগছে আপনার অব্জার্ভেশন পড়তে।

আপনার ছবি শেষ পর্যন্ত কে তুলে দিলো? ছবি ভালো হয়েছে।

নিউমার্কেট এর সম্পর্কে জানাবেন। ওখানে শপিং এর জন্য কোন দোকান ভালো আর আশেপাশে দেখার মতো কি কি আছে ? দামাদামি ভালো করতে পারি না তো তাই জিজ্ঞেস করলাম।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: হায় হায় ফার্স্ট টাইম কারো কথা শুনে পুলকিত হইলাম। :P
আমার ফ্যান? আমার যেই লেখা তাতে আমার নিজেরই ঘ্যেন্না লাগে।
জুন আপা সুরঞ্জনা আপা আরো অনেক ভাই আছে যাদের নাম ভূলে গেছি। আমিতো এদের ধারে কাছেও নাই।
অন্যান্য মার্কেটের চেয়ে দামাদামির জন্য আমি মনে করি "নিউমার্কেট" ইজ দ্যা বেস্ট। সব ধরনের পণ্য পাবেন। কিছু কিছু শপ এ ডিস্কাউন্ট থাকে আর আমার এই শপ গুলা থেকেই কেনাকাটা করতে বেশি ভাল লাগছে। "বাজার কলকাতা" "বিগ বাজার" এগুলোতে যেতে পারেন।
নিউমার্কেটে একটু হাটাচলা করলে আপনার নিজেরই অনেক আইডিয়া হয়ে যাবে। কারো কাছ থেকে পরামর্শ নিতে হবেনা।

১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: জুন আপু, সুরঞ্জনা আপু ছাড়াও আরও কয়েকজনের ব্লগ পড়েছি।
তাদের সাথে চেনাজানাও আছে। আসলে আপনি মন খুলে আপনার বিরক্তি , ভালো লাগা, কষ্ট, চাকরী হারানো সব ইমোশনের এমন বর্ণনা দিয়েছেন যাতে আপনার সিমপ্লিসিটি প্রকাশ পেয়েছে, মজা পেয়েছি পড়ে। ভালো থাকবেন । আপনার আগামির যাত্রা শুভ হোক।

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫১

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: হা হা হা...... :P আপনিও ভাল থাকবেন।

১৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: সংকলনে ... ;)

২১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২১

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.