নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বৈঠকখানা

বেঁধেছে এমনও ঘর শুন্যের ওপর পোস্তা করে..

বাকী বিল্লাহ

সমুদ্রবক্ষে গ্যাস ব্লক ইজারার জাতীয় স্বার্থবিরোধী চুক্তি এই মুহুর্তে বাতিল কর...

বাকী বিল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জানোয়ার পর্যায় থেকে মানুষ হয়ে ওঠা পুরুষের জন্য কতটুকু সম্ভব?

০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১:২৩

বাংলা ভাষার শব্দসম্ভারে যে অনন্য বৈশিষ্ট্য গুলি আছে তার একটি হচ্ছে মানুষ হয়ে ওঠার ধারণা। সাধারণত জন্মলাভকারী যে কোন মানব সন্তানই মানুষ নামের এই নামবাচক উপাধি সাথে করে নিয়ে আসে। কিন্তু শুধু জস্মালেই মানুষ হওয়া যায় না, মানুষ হয়ে উঠতে হয়। বাংলাই একমাত্র ভাষা যেখানে এই অসাধারণ ধারণাটি আরিকভাবেই উপস্থিত আছে। বাংলা ভাষায় এখনো আশীর্বাদ করার সময় সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হয়, মানুষ হও। অর্থাৎ মনুষ্যত্ব অর্জনকেই স্বার্থকতার চরম মাপকাঠি হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। পৃথিবীর আর কোন ভাষাতেই এটি নেই।



যা হোক, ভাষা বিষয়ক তুলনামূলক আলোচনা এ লেখাটির উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য শিরোনামের প্রশ্নটি যুৎসুইভাবে হাজির করা। গতকালই ব্লগে সন্ধ্যাবাতির একটি পোস্ট পড়া ও সেখানে কমেন্ট করার সূত্র ধরেই এ প্রশ্নের আনাগোনা। সন্ধ্যবাতির পোস্ট.. যেখানে অন্যান্য বিভিন্ন আলোচনার এক পর্যায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, সময় সুযোগে পুরুষের চরিত্রের জানোয়ার স্বত্তা স্বরূপে প্রকাশিত হয়। পোস্টটি পড়ে তাৎণিকভাবে আমি যে কমেন্টটি করেছিলাম সেটি তুলে দিচ্ছি..



পুরুষ যে জানোয়ার এটা জানার জন্য জ্ঞানী হতে হয় না, যে কোন পুরুষ ভালো করে নিজের ভেতর দেখলেই স্পষ্ট হতে পারবে, স্বীকার করবে কি না তা আলাদা কথা। আস্তিক, নাস্তিক, ধর্মান্ধ, সাধু, বাউল সব পুরুষই জানোয়ার।

আমি জীবনের দীর্ঘ একটা সময় বিশ্বাস করেছি যে, সৃষ্টি হিসেবে নারী পুরুষের চেয়ে উন্নততর। কিন্তু এখন সে বিশ্বাস নেই। তাই যদি হবে, যুগের যুগ পুরুষ নামক জানোয়ার(যেভাবেই হোক না কেন) নারীর ভালোবাসা-শ্রদ্ধা-ভক্তি-আনুগত্য আদায় করতে পারতো না।

উপসংহার: নারী-পুরুষ উভয়েই জানোয়ার। এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসে জানোয়ারীত্ব প্রদর্শনের লড়াইয়ে পুরুষ এগিয়ে আছে..

এই যা।



মানব স¤প্রদায় ক্রমাগত নিজের সংস্কার করতে করতে আজকের এ পর্যায়ে পৌছেছে। সংস্কৃতি শব্দটিও এসেছে সংস্কার থেকেই। অর্থাৎ সংস্কৃতি হচ্ছে তাই যা পরিবর্তনের উপায়। মানুষ নিরন্তর নিজেকে পরিবর্তিত করছে কিন্তু ছাগল বছরের পর বছর ধরে একই রকম অস্তিত্ব পার করে যাচ্ছে। এ কারণে ধরে নেয়া হচ্ছে মানুষের সংস্কৃতি আছে, ছাগলের নেই। এবং এ বৈশিষ্টটি জানোয়ার পর্যায় (প্রবৃত্তি) থেকে মানুষ (সংস্কৃতিবান) হয়ে ওঠার মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে।



কিন্তু যতোই সংস্কৃতিবান হোক না কেন মানুষ প্রবৃত্তির কয়েকটি মৌলিক বিষয়ের ঘেরাটোপে বন্দী হয়ে আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি হচ্ছে ুধা ও যৌনতা। ুধা বিষয়টি অনেক সরল। যে কোন শ্রেণী বা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে ুধা একই রকম আবেদন নিয়ে হাজির হয়। কিন্তু যৌনতার বিষয়টি ভিন্ন। নারী ও পুরুষের েেত্র যৌনতার বিষয়বস্তু, আবেদন, ভাবার্থ ইত্যাদির মধ্যে যোজন যোজন ব্যবধান রচিত হয়েছে। একজন উর্ধতন অন্যজন অধস্তন। একজন ধর্ষণ করে আরেকজন ধর্ষিত হয়। যৌনতা হচ্ছে এমন একটি ব্যাপার যাতে করে প্রবৃত্তির কাছেই ফিরতে হয়। সংস্কৃতিবান মানুষ তার সংস্কৃতি নামক খোলসটি ঝেড়ে ফেলে তার আদি অস্তিত্বে প্রত্যাবর্তন করে। বিষয়টি ভাব অর্থে যেমন বস্তুগত অর্থেও তেমনই। জামাকাপড় পরতে শেখাটা মানুষের সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ স্মারক। কিন্তু যৌনকর্মে অংশগ্রহণ করার সময় এই সংস্কৃতিকে তার ছাড়তে হয়। না ছেড়ে উপায়ও থাকেনা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, অন্যান্য সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের সাথে সাথে যৌনতার কি ধারণাগত কোন পরিবর্তন ঘটেনি। প্রবৃত্তির এই আদিম রূপে প্রত্যাবর্তনের সময় সে কি জানোয়ার রূপে না গিয়ে মানুষ রূপে যেতে পারার যোগ্যতা অর্জন করেনি? কিছুটা তো হওয়ারই কথা। নারী-পুরুষ যৌনতায় একে অপরের পরিপুরক হয়ে উঠবে এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু সবকিছুর মধ্যে গোলমাল লাগিয়ে দিলো ঐ উর্ধতন এবং অধস্তনতা। আমি পরিবারের মালিক, আমি সম্পত্তির মালিক, আমি সন্তানের মালিক, সব কিছু আমারই ভোগ দখলের নিমিত্তে; এক পরিবার প্রথা উদ্ভুত হওয়ার পর থেকে পুরুষ যখন মালিক বনে গেল তখন থেকে যৌনতার ভেতরেও মালিক এবং অধস্তন- এ দু ধারার সূচনা ঘটলো। ফলে, আদিতে যেটা ছিলো তুলনামূলক সুস্থ সেই যৌনতার ধারণায় সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ঘটলো উল্টো পথে। যতো দিন গেল ততোই পুরুষের সহযোগী ভূমিকার চেয়ে আধিপত্যমূলক অবস্থান তীব্র হলো। বোঝাপড়ার মাধ্যমে আনন্দলাভ নয় বরং দন্ডমূন্ডের কর্তা হয়ে ভোগ- এ ধারণার প্রসার পুরুষের জানোয়ার সত্ত্বাটাকেই মানুষ সত্ত্বার উর্ধে স্থাপন করলো, বলা ভালো যে প্রতিস্থাপন করলো।



এই আমার প্রশ্ন। এখন উত্তর খোজা হোক, জানোয়ার পর্যায় থেকে মানুষ হয়ে ওঠা পুরুষের পে কতোখানি সম্ভব?

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৭/-১

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১:৩৪

বাকী বিল্লাহ বলেছেন: শিরোনামে পুরুষের জন্য হবে না, পক্ষে হবে।

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১:৪৩

শাইরি বলেছেন: "জানোয়ার পর্যায় থেকে মানুষ হয়ে ওঠা পুরুষের পক্ষে কতোখানি সম্ভব?"- প্রশ্নের জন্যই ৫।

"আদিতে যেটা ছিলো তুলনামূলক সুস্থ সেই যৌনতার ধারণায় সাংস্কৃতিক পরিবর্তন ঘটলো উল্টো পথে।"- আদিতে 'মালিক' এবং 'অধস্তন' এ ব্যপারটা ছিলনা বলছেন কোন যুক্তিতে? কোন ভিত্তিতে জানাবেন কি?


৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ২:০৪

নিরপরাধ বলেছেন: বাকী বিল্লাহ, আপনার লেখার মূল স্পিরিটের সাথে একমত। ভেতরে একটু গুলায় ফেলছেন, এই যা।


আপনি পুরুষের যেই মানসিকতার কথা বলতেছেন সেটা আসলে "উধস্তন/অধস্তন" ধারণা থেকে উদ্ভূত নয়। এর পেছনে যেটা কাজ করে সেটা হলো সেক্সুয়াল ফ্রাস্টেশন। অর্থাৎ যারা এই ধরনের মন্তব্য করে তারা কোনো না কোনো কারণে সেক্সুয়ালি ফ্রাস্টেইটেড।

৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:০৮

বাকী বিল্লাহ বলেছেন: শাইরি, আদিতে যখন এক পরিবার প্রথার উদ্ভব হয় নি তখন গোষ্ঠীগুলো মাতৃতান্ত্রিক ছিলো। সন্তানের পরিচয় হতো মায়ের পরিচয়েই। পিতৃত্ব ধারণারই সূচনা হয়নি তখনো। যেহেতু জীবনযাপন যৌথ ছিলো, মালিকানা বলে যে একটা ব্যাপার আছে সে সম্পর্কে তখনকার মানুষের কোন ধারণাই ছিলো না। সম্পত্তির মালিকানা থেকেই নারীকেও মালিকানাভুক্ত গন্য করা হতে থাকে। এ যুক্তিতেই বলা হচ্ছে, আদিতে যৌন আচরণ যে রকমই হোক না কেন, উর্ধতনতা বা মালিকানার ধারণা ছিলো না। নিরপরাধ, হয় আপনি বলদ অথবা না পড়ে মন্তব্য করেছেন। আপনি যা বলেছেন তা ভিন্ন প্রসঙ্গ। এই লেখার সাথে প্রাসঙ্গিক নয়।

৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:১৭

রাগ ইমন বলেছেন: ভালো লেখা বাকী ।
পুরোটাই সম্ভব , "তত্ত্ব মতে"।

কিন্তু প্রশ্ন হলো , সুবিধাভোগীরা সাধ করে কখনো সুবিধা ত্যাগ করে কিনা?

সুতরাং, এর পরে আশা করবো , প্রশ্নটার দার্শনিক অবস্থান আর বাস্তব "পুরুষীয় আচরন" ( আমি অবশ্য মানবীয় আচরন বলবো , একই অবস্থানে নারীও ভোগী , সামন্তবাদী হয়ে ওঠে বলে আমার বিশ্বাস) এর নিরিখে কিছু লিখে জানাবে আকাঙ্খিত "সাম্যাবস্থায়" আদৌ পৌঁছানো সম্ভব বলে তোমার কোন চিন্তা আছে কি না।

সম্ভব মনে হলে , সেটা কি করে?

৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:১৯

মুকুল বলেছেন: ভালো লিখেছেন। আরেকটু গবেষণা করে লেখাটাকে বিস্তৃত করা যেতে পারে। আপাতত ৫।

৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:২২

নিরপরাধ বলেছেন: ওহ্ সরি ... এইটারে অন্য এক পোস্টের সাথে গুলায় ফেলছি। মাফ কইরা দেন ভাই।

৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৩:২৭

বাকী বিল্লাহ বলেছেন: ইমন, প্রশ্নটা তিমি মাছ সাইজের। একই অবস্থানে নারীর আচরণ কতৃত্ববাদি হবে, কিন্তু পুরুষের মত হবে না, অন্যরকম হবে। যা খোজা দরকার তা হলো, মানুষ নামধারী প্রজাতির স্বার্থে কোন কতৃত্ব তুলনামূলক গ্রহণযোগ্য?

৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:১০

মুনিয়া বলেছেন: ওহ! জটিল...

১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:১৩

রাগ ইমন বলেছেন: গ্রহন যোগ্য কার নিরিখে , বাকি? প্রশ্নটা মনে হয় সেইখানে ঘুরপাক খেলেই ভালো । গ্রহ ভরা পুরুষ এবং তারা "মাত্রৃতান্ত্রিক সমাজ থেকে শিক্ষা নেওয়া" পুরুষ ক্ষমতাধারী । মনে করো , বিশ্লেষনে মনে হলো , মাতৃতান্ত্রিকতাই তুলনামূলক ভাবে গ্রহনযোগ্য ।
আমি যেটা বলতে চাইছি , " মাতৃতান্ত্রিকতা" আবার চালু করা সম্ভব কি না। আজকের দুনিয়ায় , আজকের বাস্তবতায় কি ভাবে আগাবে তুমি?

সমস্যার চেয়ে আমার সমাধানের দিকে মনযোগ বেশি থাকে । ঃ)

তোমারে ঐ দিকে দিলাম ঠেলা !

১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৫:০৪

অন্যরকম বলেছেন: অবস্থা যা দেখা যাচ্ছে সামনে আর পরিবার তন্ত্র থাকে কিনা সন্দেহ হয়। ১ম বিশ্বে ত পিচ্ছি পুলাপানগুলা একলা বড় হয়।..... আফছোছ!!!!

১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৫:৩৪

সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আদিম সমাজ মাতৃতান্ত্রিক ছিল, সেটা কিন্তু কোন ফ্যাক্ট নয়, একটা কন্ট্রোভার্শাল একটা থিওরী।


আমি ইন্ডিভিজুয়াল কনসায়েন্স তৈরি হওয়া, পাশাপাশি এর বাইরে গিয়ে জানোয়ার হয়ে উঠা পুরুষদের সামাজিক আর রাষ্ট্রীয় ভাইলিফিকেশনের কোন বিকল্প দেখি না। পুরুষেরা সামগ্রিক ভাবে মানুষ হয়ে উঠতে পারবে না হয়তো, নারীরাও না। কিন্তু কিছু পুরুষ তো মানুষ হতে পারে, নারীরাও। এখন ভাবার সময়, কোন সমাজব্যবস্থায় নারী পুরুষ উভয়ের জানোয়ার রূপ সবচেয়ে বেশি সাপ্রেসড অবস্থায় থাকে!

১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুরুষগো আছে সেক্সুয়াল ফ্রাষ্টেশন আর মাতারীগো আছে পাওয়ারলেস ফ্রাষ্টেশন। এইজন্য এই তর্কের লেন্হ কখনো ফুরোবে না!
আসলে নারীদের জীনেই আছে পুরুষদের আন্ডারে থাকা তাই আদিকাল থিকাই এই অবস্হার পরিবর্তন নাই। আবার পুলাগো জীনেই আচে ঘাড়ের ব্যায়াম আর ডমিনেন্ট করা তাই আমেরিকায় এখনও পুলা প্রেসিডেন্ট।

তাই আসেন সবার কিছু দুর্বলতা প্রকাশ পাইলো আসেন আমরা একে অপরকে সহযোগিতা করি নিজেদের অভাব মিটাইতে, কি বলেন বোলগ বাসী!

১৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

অন্যরকম বলেছেন: "পুরুষগো আছে সেক্সুয়াল ফ্রাষ্টেশন আর মাতারীগো আছে পাওয়ারলেস ফ্রাষ্টেশন। " ঝাক্কাছ হইছে বস।
"আসলে নারীদের জীনেই আছে পুরুষদের আন্ডারে থাকা " আরও বেশী ঝাক্কাছ।carry on

১৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ রাত ১১:০৯

ছায়াপথ বলেছেন: ৫

১৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৭ রাত ১১:১৫

অবাক বলেছেন: উদাসি সপ্নের কমেন্টে জাঝা ৫।

১৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ১:৪১

শাইরি বলেছেন: আলোচনা মনে হচ্ছে আর জমবেনা। বিষয়টি একটু কঠিন হয়ে গেছে। আমারতো মন্তব্য করারও সাহস হচ্ছেনা। আপনারা দয়া করে আরও কিছু লেখেন।

১৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৭:২৮

নেই মানুষ বলেছেন: bro, u hv made a mistake. not only in bangla, in hindi they say the same thing- ''achcha insaan bano, beta''. donno abt other languages; bt i can imagine they also have som sort of expression of this.

১৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:০৮

যীশূ বলেছেন: আলোচনা পরে করমু।

২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:১৮

কালপুরুষ বলেছেন: খুব ভাল ও বিশ্লেষণধর্মী লেখা। তর্ক বির্তক হতেই পারে। তবে যা লেখা হয়েছে তা যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত। পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিশেষে মানুষের আচরণ ও ক্রিয়াকলাপের তারতম্য ও বৈষম্য লক্ষ্য করা যায়।

২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:২৮

বাকী বিল্লাহ বলেছেন: নেই মানুষ, আচ্ছা ইনসান বনো আর মানুষ হও- এক হলো?

২২| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ২:৫৬

রাগ ইমন বলেছেন: বাকী, পরের কিস্তি কই?

২৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ২:৫৯

হোসেইন-দ্য এ টিম বলেছেন: এতো লম্বা লেখা! পরের কিস্তির দরকার কী?এইটারেই ভাইঙা কয়েক কিস্তি করা দরকার ছিল।

২৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ৯:৩৫

নাভদ বলেছেন: প্প্ম্র.............

২৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ৯:৩৫

নাভদ বলেছেন: ৫

২৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:৫৫

যীশূ বলেছেন: বিল্লু, লেখাটার মধ্যে কিছু যায়গা নিয়ে কথা বলা দরকার।
১, ঐ উর্ধতন এবং অধস্তনতার চর্চা কিন্তু শুধু ক্ষুধা আর যৌনতা নিয়েই নয়, সকল ক্ষেত্রেই আছে। সেক্ষেত্রগুলোতে যারা সে চর্চা করে তাদেরকে কি তুমি মানুষ বলছো না? অর্থাৎ, তারা কি তোমার মতে মানুষ হয়ে উঠতে পারেনি?
২, মানব সম্প্রদায়ের সংস্কার সকল ক্ষেত্রে একই মনোভাব নিয়েই হয়েছে। তাই এ দুটো বিষয়কে আমি আলাদাভাবে খুঁজে পাচ্ছি না।
আমি হয়তো তোমার মূল জায়গাটা ধরতে পারিনি। বুঝিয়ে বলবা?

২৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৭ রাত ৮:০০

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ক্যান নারী কি জানোয়ার না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.