![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বনবিভাগের বিভিন্ন ষ্টেশন কর্মকর্তা কর্মচারীদের সহায়তায় গোলপাতা কাটার অন্তরালে বর্তমানে দেদারছে গরান, কাঁকড়া গেওয়া ও চারা সুন্দরী কাঠ কেটে সুন্দরবন উজাড় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সুত্রে প্রকাশ গোলপাতা কাটার মৌসুমের শুরু থেকে গোলপাতা কাটা বাওয়ালীরা বনবিভাগ শরণখোলা ও খুলনা রেঞ্জের আওতাধীন বিভিন্ন ষ্টেশন কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে যোগসাজসে অধিক লাভের আশায় প্রতিটি নৌকা গোলপাতা বোঝায় করার আগে ৫/৭ হাজার টাকার গরান,গেওয়া, কাঁকড়া ও ছোট ছোট সুন্দরী কাঠ রেখে তার উপর গোলপাতা বোঝাই করে এনে মোকামে বিক্রি করতে নিয়ে যাওয়ার পথে বিভিন্ন হাট বাজারে বিক্রি করছে। খোঁজ খবর নিয়ে জানাযায় গত ১৫/০২/১৩ তারিখ গোলপাতা পাতার পাস দিলেও সুন্দরবনের নির্ধারিত কুপে গোলপাতা না থাকায় কচি গোলপাতা কাটছে বাওআলীরা। এ সকল অবৈধ ভাবে কেটে আনা হাজার হাজার টাকার কাঠ ও বাড়তি গোলপাতা বহনের জন্য নদী পথে যাওয়ার সময় বিভিন্ন ষ্টেশন, ফাড়ি, থানা পুলিশে নৌকা পতি ৫শ থেকে ১৫ শ টাকা পর্যন্ত গুনতে হয়। নৌকা প্রতি ষ্টেশন, বিভিন্ন ফাড়ি ও থানা পুলিশের টাকা দেওয়ার বিষয়টি বাধ্যতামূলক হওয়ায় বাওয়ালীরা লাভের আশায় এমনি ভাবে মৌসুমের শেষ মূহুর্তে দেদারছে সুন্দর বনের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে এনে মোংলা, রামপাল, শরণখোলা, চালনা বাজার, বাজুয়াবাজার, লাউডোব, খুটাখালীবাজার, আমতলা, হড্ডা, গড়ইখালী, নলিয়ান, কালিনগরবাজার, কামারখোলা, কাটাবুনিয়া, পানখালী, মৌখালীসহ বিভিন্ন বাজারে গোলপাতা বোঝাই নৌকা ভিড়িয়ে এ সকল কাঠ বিক্রি করছে বলে প্রথ্যক্ষর্দশীরা জানান। এ ব্যাপারে দাকোপ থানার ওসি আহম্মেদ কবির হোসেন এ প্রতিনিধিকে জানান গোলপাতার নৌকা থেকে পুলিশের টাকা তোলার বিষয়টি আমার জানানাই যদি কেউ তোলে তার বিষয় ব্যাবস্থা নেয়া হবে।খুলনা রেঞ্জের এসি,এফ জহুরুল ইসলাম জানান গেওয়া কাঠ কেটে ঝুল হিসাবে ব্যবহার করা বৈধ। তবে গরান, কাঁকড়া ও সুন্দরী কাঠ গোলপাতার সাথে বহন করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।
©somewhere in net ltd.