![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিদিনই অদ্ভুত এক ইচ্ছা জাগে আমার,ইস!আমি যদি কচ্ছপ হতে পারতাম। কি চমৎকারভাবে মাথাটা দেহের ভিতরে গুটিয়ে নিয়ে পথ চলতে পারতাম,শরীরে শক্ত একটা খোলস থাকতো, অপমান বোধটা গায়ে লাগতো না আর।কিন্তু নিয়তির ছকে আমি বাধা, আমি কখনো কচ্ছপ হয়ে উঠিনা।https://www.facebook.com/mamunabdullah.press
চেহারায় যতোটুকু না জৌলুস তারচেয়ে প্রেম যেন উছলে পড়ে তার কথাবার্তায়, আচার আচরণে আর অঙ্গভঙ্গিতে। সহজ-সরল পুরুষ তাই না জেনেই বাহুবন্ধনে আবদ্ধ হতে যেন প্রতিযোগিতায় নামে। এভাবেই একের পর এক পুরুষের কাঁধে ভর করে সে এখন স্টার। তবে পাড়ার লোকেরা নাকি তাকে ডাকে হাই সোসাইটির কলগার্ল বলে ।
মেয়েটি জীবনের লক্ষ্য ঠিক করেছে মডেল হবে।তাই চেহারায় গ্লামার আনার জন্য সময় করে সপ্তাহে বিউটি পার্লারে যায়। যেমন তেমন বিউটি পার্লার নয় শহরের সেরা বিউটি পার্লার ‘পারসোনা’তে। যেখানে অর্ধনগ্ন করে শরীর ম্যাসাজ করায়। ম্যাসাজ করানোর সময় সে একদিন খুব লজ্জা পেয়েছিলো মনে মনে। কারন তার মনে হয়েছিল কোন এক সিসিটিভি অপারেটর বোধহয় বসে বসে কোন ফাক ফোকরের ক্যামেরাতে তার নগ্ন শরীর গিলে গিলে খাচ্ছে।
চারদিকে ভালো করে চেয়ে দেখে সে। কোন ক্যামরা নাই তো? থাকলেও সমস্যা নেই।কতজনেরইতো ভিডিও বের হয়েছে। কই তার ক্যারিয়ারে কোন সমস্যা হয়েছে কি? বরং উন্নতি হয়েছে। পনের কোটি মানুষকে চেহারা দেখাতে হলে একটু টপলেস, একটু খোলামেলা হতেই হয়। তাছাড়া এটা একবিংশ শতাব্দী, ডিজিটাল বাতাস বইছে চারপাশে। এসব এখন কোন সিরিয়াস বিষয় নয়।
মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হলো বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখা। তাই মেয়েটির স্বপ্ন নামিদামি মডেল, সুপারস্টার হওয়া। স্বপ্ন পুরণে বিভোর সে। তবে হুট করে তো আর মডেল হওয়া যায়না, প্রতিযোগীতার বাজারে যোগান এত বেশি যে দরদাম করার যো নাই।যা বলে তাতে সই। কোনমতে রঙ্গীন প্লাটফর্মে একটু পা রাখতে পারলেই হলো, তারপর ধীরে ধীরে সিড়ি বেয়ে আগানো যাবেই। এরপর মডেল ,ছোট বা বড় পর্দার নায়িকা কত কিছু হওয়া যাবে।
গেল কয়েক মাসে এ ঘর ও ঘর ঘুরে তামান্না একটি বিষয় বুঝে গেছে, মডেল হতে তেমন প্রতিভার দরকার লাগে না, সুন্দর মুখাবয়ব আর চলনসই ফিগার থাকলেই হলো। আর যে করেই হোক একবার রঙ্গীন জগতে জায়গা করে নিতে পারলে জীবনটাই বদলে যাবে।কত শুভাকাঙখী , কত ভক্ত ,ফ্যান, ফেসবুকে শয়ে শয়ে লাইক, কমেন্টস পড়বে, আর কত কি..!!!!! তাই স্বপ্ন পুরণে সোজা-বাঁকা যে পন্থাই অবলম্বন করা দরকার, তার কিছুই করতে পিছপা হতে চায়না মেয়েটি। কারণ সে জানে পর্দা সবাইকে নেয় না।
পুজিবাদী ব্যবস্থায় পণ্যকে ক্রেতার হাতে দেওয়ার পর মূল্য দেওয়া হয় । অর্থাৎ আগে দেওয়া পরে নেওয়া তথা মূল্যবিনিময় । কিন্তু বিপত্তি ঘটে পণ্য হিসেবে ব্রান্ড দেওয়া নারীর শরীরের ক্ষেত্রে । এখানে আগে শরীর, পরে বিনিময়। এই শরীরী অস্ত্র যে যত ভালভাবে ব্যবহার করতে পারে, তার তত চাহিদা। তাই প্রয়োজনে এই অস্ত্র ব্যবহার করতে কোন দ্বিধা রাখে না সে।
গেল বছরের মাঝামাঝি কোন একদিন দেখা হয়েছিল মেয়েটির সঙ্গে । অফিসের সামনের ক্যাফেটেরিয়ায় কথা হয়েছিল সেদিন। মনের অনেক না বলা কথা। বলেছিল, স্বপ্ন সুপারস্টার হওয়ার। অনেক বড় সুপারস্টার হতে চায় সে। এক ঘন্টার বাতচিত। মনের মধ্যে লুকায়িত রঙ্গীন স্বপ্ন যে মানুষকে কতটা অসহায় আর ঝুকি নিতে বাধ্য করে সেদিন দেখেছি তার চোখে।
এক বছর পর..........................................
আজ সে ছোট খাট অভিনেত্রী। মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করে। টেলিফিল্মে পার্শচরিত্রেও কাজ করে।মডেলিং করে। সেবার বিভিন্ন প্রোডাকশন হাউজ ঘুরেছিল মেয়েটি, কাজ হয়নি। সবাই শুধু সুযোগ দিবে বলে, দেহভোগের পায়তারা করেছে। বাতচিত শেষে সেদিন তাকে নীতিকথা বলে বিদায় দিলাম। না দেয়ার কি আছে, সবেমাত্র এসএসসি পাশ মেয়ে। এখনই এত কিছু কি দরকার...????
এরপর কালেভদ্রে বাতচিত, এসএমএস। দেখা হওয়ার মাসতিনেক পর ফোন দিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছিল ,মিডিয়া এত খারাপ কেন? কি আর বলার? এক প্রোডাকশন হাউজ নাকি কাজের অফার দেয়ার কথা বলে বিনিময় চেয়েছে। কাজের আগেই বিনিময়, এ কেমন কথা,,সেদিন বিনিময়ে যায়নি মেয়েটি। খুব লেগেছে তার। দেহের প্রতি পুরুষের কেন এত লোভ।মেনে নিতে পারেনি সে। নিজেকে বিসর্জন দিয়ে কাজ করতে রাজি নয় সে।
গেল মাসে দেখা হয়েছিল মেয়েটির সঙ্গে, কত বদলে গেছে তার জীবন, লাইফ স্টাইল। দেহে-বস্ত্রে রঙ্গীন দুনিয়ার ছাপ। অনেক না বলা কথা অকপটে বলেছে সে, তবে এবার তার অভিব্যক্তিতে কোন ক্ষোভ নেই। কেবলই একটু সুর পাল্টেছে। বলেছে, শুধু একটু দেহের বিনিময়ে নাম অর্থ যশ খ্যাতি পেলে ক্ষতি কি???সত্যিই কথাই বলেছে সে, কত মানুষই তো নানা কারণে দেহদান করে স্বার্থে, নি:স্বার্থে কিংবা বাধ্য হয়ে। স্বপ্ন পুরণে এত অল্প বিসর্জন না দেয়ার কি আছে?
মাস চারেক আগে ফোন দিয়ে বলেছিল, সে পালিয়ে আসতে চায় তার প্রেমিকের সঙ্গে,পরিবারের বেড়াজাল থেকে মুক্ত হতে চায়। কিন্তু ছেলেটি রাজি হয়নি। বলে কিনা প্রেম আর বিয়ে এক জিনিস নয়। সত্যিই তো বলেছে ছেলেটি, প্রেম আর বিয়ে কি এক জিনিশ ? প্রেমিকা হওয়াতো অনেক সোজা, কিন্তু স্ত্রী...?? কামনার প্রেমে তো ভাবনা চিন্তা বাছাই লাগে না, কিন্তু বিয়ে,,,?? তা কি হয়, পরিবার ,সমাজ, স্টেটাস, সতীত্ব কতকিছূই তো ভাবতে হয়....
সপ্তাহখানেক আগে ফোন, মেয়েটি আমার সঙ্গে দেখা করবে।জানালাম সময় পেলে জানাব। জীবনের ব্যস্ততায় আর জানানো হয়ে ওঠেনি....
পরিশেষে, মেয়েটি অনেক বড় সুপারস্টার হতে পারবে কিনা জানি না, তবে তার আগেই যদি জড়ে পরে ?বলেছিল, পরিবারের জন্য সে কিছু করতে চায়,,কতটুকু পারবে জানি না।শখের নেশায় সে যে জগতে পা বাড়িয়েছে, শখ শেষ হয়ে গেলেও কি সে বের হয়ে আসতে পারবে?? কারণ, এ জগত যে নেশার জগত।স্বপ্ন পূরণের নেশায় এ জগতের মানুষগুলো এতোবেশি তলিয়ে যায়-ফেরার পথ থাকে না। যখন ভুলটুকু ধরা পড়ে; তখন কিছুই করার থাকে না।
ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন সবারই থাকে। কিন্তু মেয়ে বলে অনেক ভেবেই পা বাড়াতে হয়। কারণ পুরুষশাসিত ও পুঁজিবাদী সমাজ এখনও শোষণ এবং লাভের বস্ত্ত বলেই ভাবে নারীকে।সবশেষ তামান্নাদের জন্য একটি কথাই বলার, হে নারী, তুমি স্বেচ্ছায় লুন্ঠিত হতে না চাইলে, কেউ তোমাকে লুণ্ঠন করতে পারে না.......
১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: দীপন্কর ভাই, আপ্নার লেখাগুলোর অর্থটা বুঝা আমার মত বিশেষ অজ্ঞের জন্য খুবই কঠিন,গুছিয়ে লিখলে কিছুটা বোধগম্য হতো। দেহদান এখন আর নির্দিষ্ট গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ নেই, সব সেক্টরে বিদ্যমান, কোথায়ও কম কোথায়ও আবার কিঞ্চিত বেশী। পড়ার জন্য ধন্যবাদ,,,,দুটি জিনিসের চাহিদা কখনও কমে না, সেক্স আর খাদ্য। যেখানে সেক্সের কোটি কোটি ক্রেতা, বাজারের চাহিদা তুঙ্গে সেখানে দেহব্যবসাকে আড়চোখে দেখার দেখার কি আছে......
২| ১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
সুমন জেবা বলেছেন: ক্যারিয়ার, স্বপ্ন,শখ তিনটি আলাদা বিষয়, ঘিলু দিয়েই যে সব ক্যারিয়ার ঢোকা যায় তাও নয়,,,
++++
১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ জেবা ভাই,,,পরিবারসহ ভাল থাকবেন এই কামনা করি।
৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
আবু রায়হান রাকিব বলেছেন: রঙ্গিন দুনিয়ার স্বপ্ন-চারিনী সেইসব নারীদের বোধদয় হোক।
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: "রঙ্গিন দুনিয়ার স্বপ্ন-চারিনী সেইসব নারীদের বোধদয় হোক''। ঠিক বলেছেন রাকিব ভাই, আমরাও তাদের বোধোদয় এবং সচেতনতা কামনা করি। তাদের স্বপ্ন যেন দু:স্বপ্নে পরিণত না হয় ।
৪| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: হে নারী, তুমি স্বেচ্ছায় লুন্ঠিত হতে না চাইলে, কেউ তোমাকে লুণ্ঠন করতে পারে না.......
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১০
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ, ভাইজান...ভাল থাকবেন এই কামনা রইল।
৫| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৪
স্বপ্নহীন নায়ক বলেছেন: ''শুধু একটু দেহের বিনিময়ে নাম অর্থ যশ খ্যাতি পেলে ক্ষতি কি???সত্যিই কথাই বলেছে সে, কত মানুষই তো নানা কারণে দেহদান করে স্বার্থে, নি:স্বার্থে কিংবা বাধ্য হয়ে। স্বপ্ন পুরণে এত অল্প বিসর্জন না দেয়ার কি আছে?"।ভালো লিখেছেন। পোষ্টে +++++++++++++++++ আশা করি আরো জীবনঘনিষ্ট পোস্ট পাবো....
১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবশ্যই লিখবো, নায়ক ভাই. পড়ার জন্য ধন্যবাদ। দেহের এই গ্রহণ-বর্জনের অবিনাশী খেলায় কারো জীবন, বেঁচে থাকা কণ্টকাকীর্ণ হয়ে ওঠে। স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়। মিডিয়ার চোরাবালিতে মেয়েরা পা দেয় বেশি। তাদের আছে শরীরী সম্পদ, যা অর্থের চেয়েও উপাদেয়।
৬| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩
ShusthoChinta বলেছেন: আফসোস,এমন একটা নারীবিদ্বেষী লেখায় একজন নারীরও মন্তব্য নাই! থাকবেই বা কি করে,উনাদের এইসব কেয়ার করার টাইম আছে নাকি? আমার দেহ আমার সিদ্ধান্ত,বিলাবো না বেঁচবো সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারটুকুও আমার! পুরুষবাদীরা বলার কে?
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৬
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: ''আমার দেহ আমার সিদ্ধান্ত,বিলাবো না বেঁচবো সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারটুকুও আমার! পুরুষবাদীরা বলার কে?" ।পুরুষবাদী-নারীবাদী বলে কোন কথা নয়। আমরা মানুষ । আমাদের সর্ম্পক হবে মানবিক, বিদ্ধেষমুলক নয়। ভালো কিংবা মন্দ, গ্রহণ-বর্জন সবই ব্যক্তির ইচ্ছার বিষয়। লেখাটি নারী বিদ্ধেষী নয়।পুরুষ শাসিত সমাজে আবহমান কাল ধরে চলে আসা নারীর জীবনেরই একটি ছোট গল্প। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
প্রেমবিদ্বেষী বলেছেন: ''প্রেম আর বিয়ে কি এক জিনিশ ? প্রেমিকা হওয়াতো অনেক সোজা, কিন্তু স্ত্রী...?? কামনার প্রেমে তো ভাবনা চিন্তা বাছাই লাগে না, কিন্তু বিয়ে,,,?? তা কি হয়, পরিবার ,সমাজ, স্টেটাস, সতীত্ব কতকিছূই তো ভাবতে হয়''। অনেক ভাল লিখেছেন । এই মেয়েগুলি রঙ্গীন স্বপ্নে এতটাই বিভোর,মোহগ্রস্ত থাকে যে এ জন্য সবকিছু বিসর্জন দিতে রাজি।কবে যে তাদের বোধোদয় হবে স্ব্রষ্টাই মালুম। পোষ্টে++++++++
৮| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: এসব তরুণীদের বোধোদয় হোক পাশাপাশি যেসব পুরুষ সামনে কাজের সাইনবো্র্ড লাগিয়ে পিছনে কু্ত্তার মত জিহবা বের করে বসে থাকে ছলে বলে কৌশলে কাজের নাম দিয়ে নারীর শরীরকে চেটেপুটে খেতে তাদেরও বোধোদয় হোক।পড়ার জন্য ধন্যবাদ..ভাল থাকবেন এই কামনা রইল।
৯| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
এরিস বলেছেন: বড় হবার স্বপ্ন দেখা ভালো, তবে সেটা কোন অসৎ কাজের ঘাড়ে ভর করে নয়। নিজেকে বিলিয়ে অনেকে বড় হয়েছে সত্যি, তবে সেটা শুধুই বাহ্যিকভাবে, লোকচক্ষুর সামনে। নিজের ভেতরে সন্তুষ্টি কি আছে?? পেছনে কি লোকে ভালো বলে? স্বপ্ন আর সততা যদি থাকে, সুযোগ আসতে বাধ্য। সর্বশক্তিমান বলে একটা অস্তিত্ব আছে, সবকিছুর উপরে। চমৎকার লেখায় প্লাস।
২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: ''বড় হবার স্বপ্ন দেখা ভালো, তবে সেটা কোন অসৎ কাজের ঘাড়ে ভর করে নয়''।
ঠিক বলেছেন এরিস আপু। তবে নিজের সীমিত চৌহদ্দি ডিঙ্গিয়ে স্বপ্ন দেখা ভাল নয়..........।সব স্বপ্ন তো আর পুরণ হবার নয়,,, ....
১০| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩২
উৎসব সরকার বলেছেন: এমন অসাধারণ একটা স্বপ্নবিলাসী মেয়ের গল্প তুলে ধরার জন্য মামুন ভাইকে ধন্যবাদ। অপেক্ষায় রইলাম সে স্বপ্নবিলাসী মেয়েটাকে একনজর সরাসরি দেখার...
১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৯
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: স্বপ্নবিলাসী মেয়েগুলো কখনও সরাসরি কারো কাছে ধরা দেয় না।তারা স্বপ্নের মাঝেই বাস করে।হুমায়ুন আহম্মেদের কোন এক গল্পে পড়েছিলাম" সুন্দরী মেয়েরা কখনো কারো প্রেমে পড়ে না, তারা প্রেমে পড়ে তাদের চেহাড়া আর স্বপ্নের "। পড়ার জন্য ধন্যবাদ সরকার....
১১| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৬
সাদরিল বলেছেন: পুজিবাদী ব্যবস্থায় পণ্যকে ক্রেতার হাতে দেওয়ার পর মূল্য দেওয়া হয় । অর্থাৎ আগে দেওয়া পরে নেওয়া তথা মূল্যবিনিময় । কিন্তু বিপত্তি ঘটে পণ্য হিসেবে ব্রান্ড দেওয়া নারীর শরীরের ক্ষেত্রে । এখানে আগে শরীর, পরে বিনিময়। এই শরীরী অস্ত্র যে যত ভালভাবে ব্যবহার করতে পারে, তার তত চাহিদা। তাই প্রয়োজনে এই অস্ত্র ব্যবহার করতে কোন দ্বিধা রাখে না সে।
কথাগুলো কটু সত্য।ভালো লেগেছে লেখাটা
১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: পুজিঁবাদ তো মানুষকে দেখে না শুধু মাত্র মুনাফা চায় ।আরো মুনাফা।এই পুজিঁবাদ নানাভাবে সমাজকে বিভক্ত ও দ্বান্ধিকতায় বেধেঁ রেখেছে । পড়ার জন্য ধন্যবাদ সাদরিল..
১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩
আমি আল আমিন বলেছেন: হে নারী, তুমি স্বেচ্ছায় লুন্ঠিত হতে না চাইলে, কেউ তোমাকে লুণ্ঠন করতে পারে না..
কথাটা ভাল লাগছে । শুধু মাত্র ঢাকাতেই প্রতিটা দিন কত মেয়ে যে রিকশা , পার্ক , হোটেল এ তাদের নিজেদের ইজ্জত দিয়ে বেরাচ্ছে তার যদি আমরা সঠিক সংখ্যা জানি তাহলে হয়ত আঁতকে উঠবো। ভালবাসার নামে নিজেদের বিকিয়ে দিয়ে নিজের কামনা চরিতার্থ করা আর কি !!
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০১
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ, আল আমিন.। সবসময় ভাল থাকবেন এই কামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
দীপঙ্কর_আলোসন্দিপ বলেছেন: কেন ভাই ??????? ব্রাক আছে না????
এ সুপেরভাইসার ,সে রিচারচ এসোসিয়েট এর নামে
ভণ্ডামি আরও আছে মিডিয়া এর নামে দেহভোগ,
আর এদের চ্যালারা আছে বিভিন্ন নামকরা সরকারী বেসরকারি
ভার্সিটি এর টিচার বা আমার ভাষায় দালাল , আগে নিজেরা খায়
তারপর গনিমতের মাল করে ব্রাক পরে এ বুরো সে সংস্থা
ব্যাবস্থাপনা কমিটির সাথে ট্যুরে গিয়ে দেহব্যাবসা , বাহ বাহ বাহ