নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসংগঃ গুজব ও জনপ্রিয়তা (বাঙ্গালীর মনস্তত্ব বিশ্লেষন চেষ্টা)- পর্ব-১

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬

বাংলাদেশে ক্ষমতা পরিবর্তনের নেপথ্য কারা ভুমিকা রাখে ? মধ্য যুগ হতে এখন পর্যন্ত যদি আমরা ইতিহাস ঘাঁটি তাহলে দেখা যায় এই বঙ্গভুমির সংখ্যা গরিষ্ঠ (প্রায় ৯০%) মানুষ ক্ষমতা নিয়ে কখনই মাথা ঘামায়নি । দেশে ক্ষমতা বা শাষক পরিবর্তনের ঘটনাগুলো পল্লীবাংলার প্রায় সব মানুষের কাছেই বিনোদন বা অবসরে গল্প-গুজব করে কাটানোর বিষয় ছিলো এবং আছে। আমার নিজস্ব পর্যবেক্ষনে বর্তমানেও এদের সংখ্যা ৭০% ভাগেরও বেশী। ইতিহাস স্বাক্ষীঃ একমাত্র বঙ্গবন্ধু ব্যতিত অন্য কোন নেতা বা গোষ্ঠী এই “ঘরকুনো-অল্পেতুষ্ট” বাঙ্গালীকে বাড়ীর বা গ্রামের চৌহদ্দি থেকে বের করতে পারেনি বা হাতে অস্ত্র ধরাতে পারেনি। বাঙ্গালীদের মধ্যকার এই বিশাল শ্রেনীটাই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে , গল্প-গুজবে-আলোচনায়-মস্করায় ৭১ থেকে আজ পর্যন্ত “ধরিমাছ-না ছুই পানি” নীতিতে ক্ষমতা পরিবর্তনে প্রধান ভুমিকা রাখছে।
৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত নিজেদের অজান্তেই বঙ্গবন্ধু হত্যার পটভুমি তৈরী করেছিলো এই শ্রেনীটাই- যারা বিশ্বাষ করতো বঙ্গবন্ধুর শাষনের মান যতোই খারাপ কষ্টকর হোক, বাংলাদেশের কোন মশাও জাতির জনকের গায়ে বসবে না, কামড় দেয়া তো দুরের কথা। আমেরিকা,মধ্যপ্রাচ্য,চীন-পাকিস্থান গোষ্ঠী সেই ঘাতক মশার দল তৈরী করতে পেরেছিল।
হতভম্ব এই শ্রেনীটির বোধোদয় হতে খুব বেশীদিন লাগেনি । কারন বঙ্গবন্ধুর বিকল্প বঙ্গবন্ধুই।
আবেগপ্রবন-অল্পে তুষ্ট বাঙ্গালীদের এই শ্রেনীটাই দেশের স্বৈরশাষন, সামরিক শাষন, এসব নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না- “মজা লোটে”
টঙ্গের উপড় পা তুলে আয়েশে বসে চা খায় এবং ফ্রিতে বিনোদন নিয়ে পাটি বিছিয়ে নাক ডেকে ঘুমায়। কে কোথায় গুম-খুন হলো তাতে তাদের গল্প-গুজবের পরিধি বাড়ে - ঘুমের ব্যতায় হয় না। শেখ‘ক শালারা ছাড়ে নাই- যদু, মধুতে কি আসে যায় ?

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: সময় এসেছে মানুষকে সচেতন করার।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: ওরা আপনার-আমার চেয়েও সচেতন । সাবেক এটর্নীর আমেরিকা প্রবেশ চেষ্টার ঘটনা ওদের মুখেই সকালে শুনলাম । বিরাট চান্স মিস !!! =p~

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ১৯৭৫ সাল থেকেই দেশের মানুষ ভালো নেই। দেশের মানুষ আজ বড় হতাশ, বড় যন্ত্রনাবিদ্ধ। মার্কিন দূতাবাসে ডেপুটি এর্টনি জেনারেল আশ্রয় নিয়েছেন। সমস্যা হচ্ছে, ইহা দেশের প্রোফাইলের জন্য ভালো নয়, জাতি হতাশ হচ্ছে। আমেরিকা এভাবে কাউকে নেয় না; তবে, এগুলো ঘটার পেছনে কারণ আছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: কুত্তার পেটে ঘি সয় না । এসি রুমের আরাম আয়েশ । মাস গেলেই কড় কড়ে টাকার বান্ডিল। ঢাকার মতো শহরে বাচ্চাদের পড়াশোনার সুযোগ । দেশেই এতো কিছু পাওয়ার পরও বিদেশী প্রভুদের সাথে দহরম-মহরম । জনতার আস্থার জায়গা তাহলে কোথায় ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.