নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খুবই সাধারন একজন মানুষ । পড়া যার নেশা । পড়ার এবং জানার আশায় ----

মোহামমদ কামরুজজামান

মোহামমদ কামরুজজামান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকার ভিসা নীতি বনাম বাংলাদেশের ভিসা নীতি - এর পর কি হবে? ( আম জনতার সমসাময়িক ভাবনা - ৭ )

২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩


ছবি - বাংলাদেশ প্রতিদিন

গত ২৪/০৫/২০২৩ বাংলাদেশের জন্য বিশেষ ভিসা নীতি ঘোষনা করেছেন সামরিক ও আর্থিক দিক দিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে পরাক্রমশালী এবং দুনিয়ার ১ নং অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তথা আমেরিকা। তাদের এ ভিসা নীতি নিয়ে দেশ-বিদেশের রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদদের সাথে সাথে আমাদের দেশের আমজনতারও চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ এর পক্ষে - বিপক্ষে (ভাল কিংবা খারাপ ), কিংবা দেশের রাজনীতি-অর্থনীতিতে এর কি প্রভাব পড়বে/হবে তা নিয়ে। ভিসা নীতির মূল যে বিষয়টা তা হলো, " যে বা যারা বাংলদেশের সুষ্ঠ নির্বাচনের পথে বাঁধা দিবে বা বাঁধা তৈরী করবে, তাদের বা তাদের পরিবারের সদস্যদের আমেরিকা ভিসা দিবেনা"। মোটকথা আমেরিকার চাওয়া বাংলাদেশে একটি নিরপেক্ষ-অবাধ-সুষ্ঠ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন যাতে জনগণ নির্ভয়ে এবং কোন প্রকার বাঁধা ব্যতীত তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। যদিও সরকারী দলও অবাধ-সুষ্ঠ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের কথা বলে তবে বাংলাদেশের গত দুটি নির্বাচনে নানা কারনে তাদের এই কথা ভোটের সময় পরিলক্ষিত হয়নি। বিভিন্ন কারনে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এখন প্রশ্নের মুখে । আর তাইতো দেশ-বিদেশের সবার চাওয়া নিরপেক্ষ-অবাধ-সুষ্ঠ ও গ্রহনযোগ্য একটি নির্বাচন।

বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের দিকে লক্ষ্য রেখে আমেরিকা যে ভিসা না দেবার হুমকি দিচ্ছে, এর প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সরকার কী ভূমিকা নেবে - বা এ ব্যাপারে বাংলাদেশের সরকারের কোনো নীতি রয়েছে কি না,সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন,"আপনারা এটা নিয়ে প্রশ্ন করেন না কেন? ক্যাপিটাল হিলে তাদের দেশের ৯ জন লোক মারা গেল, কিন্তু ট্রাম্প গতকালও বলেছে, আমার বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে ফর স্টিলিং অ্যান্ড রিগ্লিং ইলেকশন। এখনো গত নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেয়নি। তো এই ডেমোক্রেসি নিয়ে তো প্রশ্ন আছেই। দেশে দেশে ভিসা নীতি তারা করুক, তাতে আমাদের কিছু আসে যায় না। ভিসা নীতি আমাদেরও থাকতে পারে। আমরাও করতে পারি। শুধু অপেক্ষা করতে হবে"।

শনিবার (১৭ ই জুন ২০২৩ ) দুপুরে গাজীপুরের টঙ্গীতে বিআরটি প্রকল্পের সাড়ে চার কিলোমিটার নির্মাণকাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।


" বাংলাদেশের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি" - কি এবং কেন ব্যাখ্যা করলেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন । এ বিষয়ে সরকারের সাথে সাথে অন্য সবার ভাবনাই বা কী? লিংক -
Click This Link

আসুন দেখি কে এই ওবায়দুল কাদের - জনাব ওবায়দুল কাদের, যার জন্ম ১ লা জানুয়ারি ১৯৫২ সালে। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী। জনাব ওবায়দুল কাদের নোয়াখালী-৫ আসন (নোয়াখালী-৫ আসনটি নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা, কবিরহাট উপজেলা এবং নোয়াখালী সদর উপজেলার নেয়াজপুর ইউনিয়ন ও অশ্বদিয়া ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ) থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সপ্তম, নবম, দশম এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় লাভ করেন। শেখ হাসিনার প্রথম মন্ত্রিসভায় তিনি যুব, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০১১ সালের ডিসেম্বর থেকে তিনি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৬ সালের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলনে তিনি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের ২১তম সম্মেলনেও তিনি পূণঃনির্বাচিত হন। ২০২২ সালের ২৪ ডিসেম্বর ২২তম সম্মেলনেও তিনি টানা তৃতীয় বারের মতো নির্বাচিত হন।

এসব তথ্য এটাই প্রমাণ ও নিশ্চিত করে যে,তিনি রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নেতা হিসাবে দলের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি এবং সরকারের নীতি নিধারনী পর্যায়েরও একজন। কাজেই জনাব ওবায়দুল কাদের যা বলেছেন তা শুধু কথার কথাই নয় কিংবা পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মত তাকে (আওয়ামীলীগের :((কেউ নন), বা তার কথা (এটা তার নিজস্ব কথা :( এ ব্যাপারে দলের বা সরকারের কোন বলার নেই) বলার অবকাশ নেই। লিংক - Click This Link

জনাব ওবায়দুল কাদেরের এ ঘোষনার পর আমজনতা হিসাবে যে ভাবনা আমার মাথায় এসেছে বা কয়েকটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচছে তা হলো,

১। " আমেরিকার ভিসানীতির (নিরপেক্ষ-অবাধ-সুষ্ঠ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন) বিরুদ্ধে আমাদের সরকার কি ধরনের ভিসা নীতি (আমেরিকার বিরুদ্ধে কোন বিষয়ে অভিযোগ) তৈরী করতে পারে"?
২। " যে কোন বিষয়ে (অর্থনীতি-রাজনীতি) আমরা কি আমেরিকার সাথে সমানে সমানে চলতে/লড়তে পারব বা সেই সক্ষমতা কি আমাদের দেশের আছে"?


ছবি - যুগান্তর

৩। মাননীয় সরকার বাহাদুরের ঘোষনা অনুসারে," দুনিয়ায় আরো অনেক দেশ আছে। ১৮-২০ ঘন্টা ভ্রমণ করে আমাদের আমেরিকা যাওয়ার কোন দরকার নেই, লিংক - Click This Link ,
লিংক - Click This Link এবং
যারা আমাদের উপর কোন নিষেধাজ্ঞা দিবে আমরা তাদের থেকে কোন জিনিষ কিনব না,
লিংক - Click This Link
লিংক - https://mzamin.com/news.php?news=55258 । এখন যদি আমরা আমেরিকা না যাই কিংবা আমেরিকা থেকে কোন জিনিষ না কিনি তাহলে কার কতটুকু লাভ বা ক্ষতি হবে " ?(বাংলাদেশের বনাম আমেরিকার)।
৪। " আমরা যদি আমেরিকার বিরুদ্ধে কোন নীতি তৈরী ও প্রয়োগের চেষ্টা করি , তাহলে পৃথিবীর কোন কোন রাষ্ট্র বা নেতা আমাদের সমর্থন করতে পারে (কারন - আমেরিকার তৈরী যে কোন নিয়ম পৃথিবীর প্রায় সব দেশই মেনে চলে বা চলতে চেষ্টা করে যার যার নিজের প্রয়োজনেই) বা কেউ কি আদৌ আমাদের সমর্থন করবে" ( আমেরিকার বিরুদ্ধে গিয়ে)?
৫। " আমাদের দেশের অর্থনীতি টিকে আছে তৈরী পোশাক রপ্তানির উপর এবং এর সবচেয়ে বড় ক্রেতা আমেরিকা যার সাথে ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন (যারা আমেরিকার কথায় উঠ-বস করে) এবং সারা দুনিয়ায় আমাদের ব্যাংকিং লেনদেন চলে আমেরিকার আর্থিক লেনদেন পদ্ধতি সুইফট ব্যবহার করে। এখন, আমরা যদি আমেরিকার সাথে লড়াইয়ে যাই বা কোন কারনে তারা বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানী বন্ধ করে দেয় ও সুইফট পদ্ধতি থেকে রাশিয়ার মত বাংলাদেশকে বের করে দেয় তাহলে আমাদের মত গরীব দেশের টানাটানির অর্থনীতি কি সেই ধাককা সামলাতে পারবে"?

এসব প্রশ্ন অবশ্যই সরকারের নীতি নির্ধারকদের মাথায় আছে এবং এর ফলে যে পরিস্থিতির তৈরী হবে তা থেকে কিভাবে বের (Exit Plan) হওয়া যাবে কিংবা কিভাবে এ সমস্যার সমাধান হবে তার জন্য তাদের অবশ্যই পরিকল্পনা আছে, যদিও আমরা তা জানিনা।সরকারের পরিকল্পনা সরকারের তবে আমজনতা ব্যাপারটা কিভাবে দেখছে বা তারাও কি আমার মত করে ভাবছে? সাথে সাথে সমাজের একটা সচেতন ও শিক্ষিত শ্রেণীর প্রতিনিধি (সামুর ব্লগার )'রাই বা কি ভাবছেন এ ব্যাপারে?

জবাব দিহীতা - আর সব আম জনতার ভাবনার সাথে সাথে সামুর ব্লগাররা এ ব্যাপারে কে কি ভাবছেন তা জানার জন্যই এ লেখা। এখানে সরকারের নীতির সমালোচনা করা কিংবা সরকারের বিরোধীতা করার বিষয় নয় এবং পাঠককে এর সাথে রাজনীতির দূরতম কোন সম্পর্কও না খোজার বিনীত অনুরোধ রইলো।

========
তথ্যসূত্র -

১। লিংক - https://www.ittefaq.com.bd/
২। লিংক - Click This Link
৩। লিংক - Click This Link
৪। লিংক - Click This Link
৫। লিংক - Click This Link
৬।ওবায়দুল কাদের - https://bn.wikipedia.org/wiki/

==================================================================

পূর্ববর্তী পোস্ট -

৬। আমার সোনার বাংলা কি কোটিপতি ও খেলাপি ঋণ তৈরীর কারখানা ? - Click This Link
৫। " রংপুর সিটি কর্পোরশন নির্বাচন - লাঙলের জয় ও নৌকা চতুর্থ " - কি বার্তা দেয় আমাদের? - Click This Link
৪। " বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন " - তুমি কার ? -
Click This Link
৩। সামাজিক রীতি-নীতি-শিষ্ঠাচার এখন যাদুঘরে - আপনি কি একমত ? -
Click This Link
২। বর্তমান সময়ে আমরা কি একটি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও দৃষ্টিশক্তি হীন জাতি বা প্রজন্মে পরিণত হচছি বা হতে যাচছি? -
Click This Link
১। আমাদের সমাজের সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা কি ভেঙে পড়ছে ? -
Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকার ভিসা নীতিতে শেখ হাসিনা ঘাবড়ে যাবার মানুষ না। তাকে এভাবে দুর্বল করা সম্ভব না। শেখ হাসিনা গত ১০/১২ বছরে দেশের যে উন্নতি করেছেন, এর আগে ৪০ বছরে দেশে এত উন্নয়ন হয় নাই।

২০ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য ।

আমেরিকার ভিসা নীতিতে শেখ হাসিনা ঘাবড়ে যাবার মানুষ না। তাকে এভাবে দুর্বল করা সম্ভব না। শেখ হাসিনা গত ১০/১২ বছরে দেশের যে উন্নতি করেছেন, এর আগে ৪০ বছরে দেশে এত উন্নয়ন হয় নাই।

- আপনি যা বলেছেন আপাতদৃষ্টিতে তার সবই হয়ত :( সঠিক আছে তবে দীর্ঘ মেয়াদে দেশের কি অবস্থা হবে , তাই ভাবনার বিষয়। ব্যক্তিগতভাবে কাউকে ভয় পাওয়া কিংবা না পাওয়া তা এক ব্যাপার আর সারা দেশের ভাগ্য যেখানে জড়িত সেটা অন্য ব্যাপার । এসব বিষয়ে অনেক চিন্তা-ভাবনা কিংবা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার অবকাশ আছে , হুটহাট করে নয়।

এত উন্নয়ন - বিষয়টা আপেক্ষিক ভাই। সরকারের প্রধান কাজই এটা - দেশের উন্নয়ন।

২| ২০ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমরা যদি আমেরিকা না যাই, তাহলে আমেরিকা আমাদের নাগরিকদের মহা মূল্যবান সার্ভিস থেকে বঞ্চিত হবে। মনে রাখবেন, আজকে আমেরিকার যে উন্নতি, তা একেবারেই সম্ভব হতো না যদি হাসিনা আপার দুই কচি কাচা সেখানে না যেত।

আমেরিকা থেকে যদি আমরা কোন কিছু না কিনি, তা হলে ওরা বেচবে কার কাছে? ওদের সমস্ত ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ করে দিতে হবে। বিশেষ করে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে তো নীল বাতি জ্বলবে।

আমেরিকা যদি আমাদের কাছ থেকে পোশাক না কেন, তাহলে তাদেরকে আদি যুগের মানুষের মত উলঙ্গ থাকতে হবে। তখন হাসিনা আপার পায়ে ধরে বসে থাকলেও উনি পোশাক রপ্তানীর অনুমতি দেবেন না।

কাজেই আমেরিকা, চিন্তা ভাবনা খুব খিয়াল কইরা!

২০ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ধুলো মেঘ ভাই, আপনার চমতকার মন্তব্যের জন্য ।

আমরা যদি আমেরিকা না যাই, তাহলে আমেরিকা আমাদের নাগরিকদের মহা মূল্যবান সার্ভিস থেকে বঞ্চিত হবে। মনে রাখবেন, আজকে আমেরিকার যে উন্নতি, তা একেবারেই সম্ভব হতো না যদি হাসিনা আপার দুই কচি কাচা সেখানে না যেত।

- তা ঠিক আমেরিকা আমাদের মহা মূল্যবান সেবা থেকে বঞ্চিত হত এবং সাথে সাথে সেখানকার বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (প্রতিবন্ধী) মানুষের আর কোন যাওয়ার জায়গা থাকত না।

আমেরিকা থেকে যদি আমরা কোন কিছু না কিনি, তা হলে ওরা বেচবে কার কাছে? ওদের সমস্ত ইন্ডাস্ট্রি বন্ধ করে দিতে হবে। বিশেষ করে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে তো নীল বাতি জ্বলবে।

- বড়ই ভাবনার বিষয় । তাইলেত পুরা দুনিয়ায় আউলা-ঝাউলা লাইগা যাইব। আমাগো সোনার ছেলেরা তাইলে সেঞ্চুরি করবে
কি দেইখা?

আমেরিকা যদি আমাদের কাছ থেকে পোশাক না কেন, তাহলে তাদেরকে আদি যুগের মানুষের মত উলঙ্গ থাকতে হবে। তখন হাসিনা আপার পায়ে ধরে বসে থাকলেও উনি পোশাক রপ্তানীর অনুমতি দেবেন না।

- এমনিতেই হেরা কাপড় কম পরে এবং সুযোগ পাইলেই খুইলে :P ফেলে । এহন যদি আমরা কাপড় না বেচি তাইলে হেরা পুরাই আদিম যুগে যদি ফিরা যায় তাইলে কি ভাল ঐব না খারাপ :( ওব , তাই বুঝবার পারছিনা ভাইজান। একটু যদি প্যাচ খুইলা কইতেন তাইলে বুঝবার পারতাম।


কাজেই আমেরিকা, চিন্তা ভাবনা খুব খিয়াল কইরা!

- সাবধান আমেরিকা । সাধু সাবধান ।
আমরা ছোট বইলা যা খুশি তা করাবার পারবানা ।
জাইনা ড়াইখো - "পঁচা শামুকেও পা কাঠে" আর আমরা ত বীর বাংগালী -------------

৩| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: এই নীতি ফিতির মূলে ছিলো ভারতকে চাপ দেয়ার কৌশল।কিছুটা সফল হয়েছে।৩০/৩৫ টা ড্রোন বিক্রয় করেছে ভারতের কাছে।দশ টাকার মাল একশত টাকায়।মোদি গেলে হয়তো আরো কিছু হবে।সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

২১ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৪৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল১৮ ভাই, আপনার ন্তব্যের জন্য ।

এই নীতি ফিতির মূলে ছিলো ভারতকে চাপ দেয়ার কৌশল।কিছুটা সফল হয়েছে।৩০/৩৫ টা ড্রোন বিক্রয় করেছে ভারতের কাছে।দশ টাকার মাল একশত টাকায়।মোদি গেলে হয়তো আরো কিছু হবে।সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

- ভাই , ঝি'কে মেরে বউকে শিখানো কিংবা চাপান-উতোর (যে কোন বিষয়ের দায় অন্যের উপর চাপানোর চেষ্টা) আর কতকাল চলবে ভাইজান?

১৫ বছরেও যদি নিজের করা কাজের (ভাল-খারাপ যাই হোক না কেন,যে কাজ আমার দ্বারা হবে তার দায়িত্বও আমার উপরই বর্তায়। কোন ভাবেই কোন অজুহাতে তা এড়ানোর সুযোগ থাকেনা। আর কতকাল বিএনপি-জামাত বা অন্যকে জড়িয়ে ত্যানা প্যাচানো চলবে?) দায়িত্ব নেয়ার সক্ষমতা অর্জিত না হয় কিংবা সৎ সাহস না থাকে তাহলে আর কিই বা বলার থাকে ভাইজান :(

৪| ২০ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।

২১ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:০৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: রাজিব ভাই , আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.