![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
না। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই বিখ্যাত উপন্যাসের কখা বলছিনা আমি। বলছি আমাদের সভ্যতা সংস্কৃতির নির্মম নিষ্ঠুরতার কথা। আর কতটুকু নির্মমতা সহ্য করলে সেটাকে বলা হবে ধৈর্য্য ! এখনো কি চোখ মেলে তাকাবার সময় হয়নি আমাদের ? পাষন্ডদের চিবুক ধরে বুঝিয়ে দিতে সমাজের বিবেক বান সত্বা গুলো আবারও সোচ্ছার হয়ে ওঠেছে !
আজ ঘরে কিবা বাইরে কোথাও এতটুকু ঠাঁই নেই ওদের ! বলছি সমাজের অসহায় টোকাই শিশুদের কথা ! কোথাও এতটুকু স্বস্থির নি:শ্বাস ফেলার জায়গা নেই তাদের। বিন্দু বিন্দু করে সিন্ধুতে রূপ নিছচ্ছ শিশু নির্যাতনের ভয়াবহ চিত্র এ সমাজে। এমন লোম হর্ষক হৃদয় বিদারক ঘটনা গুলো মানুষের পারসেপশানকে নাড়া দিচ্ছে প্রকম্পিত করে। পত্র পত্রিকার খবর পড়ে আমরা কেবলই স্তম্ভিত হচ্ছিনা,বাকরুদ্ধ কন্ঠ আর জমাট বাঁধা দৃষ্টি নিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনছি,কালকের কোন অশুভ শিরোনামের অপেক্ষায়। এ তো গেলো প্রকাশিত সংবাদ গুলো যা কিনা ঘটে যাচ্ছে প্রকাশ্য দিবালোকে জনসমক্ষে। তখন আমরা ভাবি,শিশু কিশোরদের নিরাপদ জায়গা বাহিরের চেয়ে ঘরেই নিরাপদ বুঝি। আসলে কি তাই ? কিন্তু বাহিরের চেয়ে ঘরেও যে চলছে শিশুদের উপর অহরহ প্রতিনিয়ত অমানবিক আর অসহনীয় নির্যাতন তা কি আমরা দেখি কখনো ? তাই এখন থেকে আমাদের চোখ রাখতে হবে ঘরে কিবা বাইরে সর্বত্রে। সবার আগে যাদের সজাগ দৃষ্টি থাকতে হবে তা হলো সরকার তথা আইন শৃংখলা রক্ষাকারি বাহিনীর। মনে রাখতে হবে এক্ষেত্রে যেন সরষে ক্ষেতে ভূত না থাকে। নইলে এক সময় জনগণই প্রতিবাদী হয়ে বেরিয়ে পড়বে ঘরে- বাইরে সর্বত্রে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।