![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I am a social worker.
মহান জাতীয় সংসদ ও সরকার যখন ২৫ মার্চকে 'গণহত্যা দিবস' হিসেবে পালনের জন্য আহ্বান ও সরকারী আদেশ প্রদান করল, দেখা গেল আমাদের দেশের সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এটা পালনে এগিয়ে আসলেও দেশের প্রায় ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী যারা দেশের বিভিন্ন মাদ্রাসায় (বিশেষত কওমী) পড়ালেখা করে, তারা সরকার ঘোষিত এ দিনটি পালনতো দুরের কথা দিবসটির সম্পর্কে ন্যুনতম জ্ঞানও রাখছে না।
যারা জাতীয় দিবস সমুহকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে ও বিভিন্ন অজুহাতে পাশ কাটিয়ে যাচ্চেন, তারা তো এদেশেরই নাগরিক। আমাদের সন্তানদের তারা মুক্তিযুদ্ধ, পাকিস্তানী গণহত্যা, স্বাধীনতা ও স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কে অকিবহাল রাখছে। এর ফলে প্রকারন্তরে তারা স্বাধীনতাকেই অস্বীকার ও অমান্য করেই চলছে।
যারা ২৫ মার্চের পাকী হানাদার বাহিনীর গণহত্যার দিনকে 'গণহত্যা দিবস' ও
২৬ মার্চের 'স্বাধীনতা দিবস' পালনে অস্বীকৃতি জানায় তারা চেতনায় রাজাকার ও পাকিস্তানী দোসর।
তবে শহীদ বেদীতে গাদা গাদা ফুল বিছিয়ে কোনো ফায়দা নেই। আসুন স্ব স্ব ধর্মীয় বিধানাবলীতে দেশের জন্য স্বাধীনতার জন্যে প্রাণদান কারী সেই মহান বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাভরে প্রণখুলে দোয়া করি। আল্লাহ যেন তাদের পূর্বাপর সকল গুনাহ মাফ করে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন। আমিন।
©somewhere in net ltd.