১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


৮৪ প্রাইভেট ইুনিভার্সিটি কাগজের মতো সার্টিফিকেট দিয়ে যাচ্ছে।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

বি এইচ সোহাগ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ক্লাস, প্রেসেন্টেসন, অ্যাসাইনমেন্ট এর চাপে জ্ঞানচর্চার কথা তারা ভুলেই যায়।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: কথাটা মনেহয় ঠিক বললেন না, হ্যা জ্ঞানচর্চা আগের মত নেই, কিন্তু একদমই যে নেই তা নয়। রয়েছে। অনেকেই রয়েছে যারা পুঁথিগত শিক্ষার বাইরেও বিচরণ করে, জ্ঞান আহরণ করে।

আর, ইবনে সিনা, আইনস্টাইন, শেক্সপিয়র - এরা একবারই জন্ম নিয়েছে। তারাও একদিনে মহীরূহে পরিণত হয় নি। ধীরে ধীরে হয়েছে।
সময় হলে জ্ঞানচর্চা করে কেউ না কেউ তো গড়ে উঠবেই, থাকবে তার নিজের নাম।

অন্য কেউ হওয়ার জন্য তো নিশ্চয়ই আমরা জন্মাইনি।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বি এইচ সোহাগ বলেছেন: অন্যের মত না হয়ে নিশ্চয় আপনি আপনার নিজের মত হতে চান। নিজেকেই প্রতিষ্ঠা করতে চান উদাহরণ হিসেবে। সমাজে এইরকম মানুষের সংখ্যা বাড়–ক সেটাই আমাদের কামনা। কিন্তু সমাজ কি তার অনুকূলে? যেখানে জ্ঞান অর্জন কেবলি ভালো কর্মপ্রাপ্তির আশায়, সেখানে উদাহরণ সৃষ্টি হওয়া কি বিরল ঘটনা নয়?
জ্ঞানচর্চা যা আছে তা কি তুচ্ছ করার মত নগন্য নয়? পুঁথিগত বিদ্যার বাইরেও জ্ঞানের একটি বড় অঞ্চল রয়েছে। এবং কিছুটা বিকাশও হচ্ছে। তবে তা কেবল লাভজনক প্রকল্পে।