নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাওলানা ফারুকীর শাহাদাত- মাসলম্যানদের বিশ্বাস আর মুসলমানদের অনৈক্য!!

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৭

জনপ্রিয় উপস্থাপক, হাইকোর্ট মাজার মসজিদের খতিব, ইসলামী চিন্তাবিদ, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের সভাপতি মন্ডলির সদস্য মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী আমাদের সকলেরই এক পরিচিত মুখ। বিশেষ করে রমজান মাসে তার অনুষ্ঠানগুলো আমাদের বাসার মত অনেক পরিবারেই খুব জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তাঁর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মানুষ অনেক অদেখা অজানাকে জেনেছে। সারা জীবনে হয়তো কারো কারো কোনদিনই দেখা হতো না- তার উসিলায় সেই সব স্থান ঘটনা ইতিহাস অবগত হয়েছে।

যেসব ইসলামী কাহিনী সারা জীবন মূখে মুখে শুনে বিশ্বাস করেছী সবাই- তাঁর অনুষ্ঠােনর কল্যানে বিভিন্ন নবী আ: গণের এবং সাহাবা গণের বিভিন্ন ইসলামী বিশ্বাস সংশ্লীষ্ট অনেক বিষয়ের প্রত্যক্ষ দর্শন হয়েছে।



হঠাৎ সেই ব্যক্তির নির্মমভাবে খুন হবার খবরে বিস্মিত হই। তরেচে বেশী বিস্মিত হই সেই সংবাদে একদল লোকের আনন্দ প্রকাশে!!! তার প্রতি জিঘাংসা মূলক প্রতিহিংসামূলক মন্তব্যে!!!!

একজন মানুষের প্রতি মিনিমাম শ্রদ্ধা বা ভিন্নমতের প্রতি নূন্যতম ভব্যতা রেখে যারা কমেন্ট/ষ্ট্যাটাস দিতে পারছে না- তাদেরই অতি খাড়া ঈমান বিস্মিত করছে!!!!!!!!!!!!!!!



ভিন্নমতও যদি হয়- তবুও যে কোন হত্যার জন্য মানুষ স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হলো- আল্লাহর শেখানো প্রতিক্রিয়া হল- বলা ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রা্জিউন।



অথচ তারা নাকি বিশ্বাসী? তারা নাকি মুসলিম? তাদেরই কেউ কেউ বলছে.

মন্তব্য ৭ - Alhadulillah . Finari jahannama khalidina fiha (আরবী)

সূত্র



একটা মৃত মানুষকে নিয়েও এভাবে নোংরা কথা বলে বেড়াতে তাদের সামান্যতম লজ্জ্বা হল না।

যেখানে মিনিমাম বিশ্বাস সকলেই বহন করি যে- যে একবার যে কলেমা পড়েেছে সেও জান্নাতি হবে! তবে একজন প্রতিষ্ঠিত আলেমের নামে এ কেমন প্রার্থনা করলো মানুষ নামের কেমন দ্বিপদ জীব!!!!!???



তাদের হাবভাব, মন্তব্য এবং বিশ্বাসে দেখা যাচ্ছে খোদার খোদকারী তারাই গ্রহন করেছে। অবশ্য এই চেতনা মিলে যায় তাদের গুরুর ফতোয়ায়- সউদ সালাফী আহলে হাদী ওহাবী গং এর ফতোয়া দেখূন -

হাস্যকর ও অমানবিক কিছু সৌদি-সালাফি-আহলে হাদীস ফতওয়া এবং প্রাসঙ্গিক আলোচনা



শির্ক বিদআতের নামে আহলে বাইয়াত থেকে যারা মুসলমানদের দূরে রাখতে চায়- ভক্তি প্রেম শ্রদ্ধার বদলে যারা গলা কাটা তত্ত্বে বিশ্বাসী! আইএসআইএস বা আল কায়েদার মতো যারা অস্ত্র আর মূর্খতা

জংগীবাদী বা ইসলামের নামে ইসলামকে হেয়কারী যত দল গোষ্ঠী ওহাবী আর মওদুদী গং তাদের সবার কন্ঠ দেখূন একই সুর!!! আর হবে নাইবা কেন- তাদের গুরু সউদ গং (সউদী রাজপরিবার: কে তাদের প্রকৃত পূর্বপুরুষ? একটি মরুময় ঘৃণিত অঞ্চল নজদ এর দস্যুদের পরিচয় উদঘাটন ) বা তারও আগে ইয়াজিদি গংও একই ভাবে ইসলামী লেবাস নিয়ে, বিভ্যান্তিকর ফতোয়া নিয়ে- সত্যকে বিদআত বলে ইসলামের বিরুদ্ধেই কাজ করে গেছে...



মাওলানা ফারুকীর শাহাদাত চলমান মাসলম্যান আর মুসলমানের উপর আলোকপাত করে গেল বর তীব্রভাবে। এই ঘটনা থেকে সত্যানুসারীরা ভাবে ঈমানের আরও বেশী মজবুত করার তীব্র অনুভব, অবিশ্বাসীরা পাবে আরও মাসলম্যান হবার চেতনা। সত্যতো রবই জানেন। আর তিনি তা কুরআনে বলেও দিয়েছেন। আল্লাহ, রাসূল সা: আর আহলে বাইয়াত ভিন্ন বাকী শত পথ শত মতের গন্তব্য কোথায়?



কে কোনটা মানবে তার বিশ্বাস।



শেয়ারিং পোষ্ট কৃতজ্ঞতা: গোলাম দাস্তগীর লিসানী, প্রীতম ব্লগ,

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



অনেক ভালো লেথা।
এমন লেখার দরকার আছে।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।

অনেক কষ্টে লিখতে হল। অবাক হয়ে দেখলাম কিূছ মানুষ নামে দ্ব-পদ জীবের কীর্তি!!!!

অজ্ঞানতা আর মূর্খতা মানুষকে কোথায় নামিয়ে দেয়- মাও: ফারুকী জীবন দিয়ে যেন আমাদের বুঝিয়ে গেলেন!!!

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫২

ভোরের সূর্য বলেছেন: একজন ভাই কে দেখলাম বিতর্কিত ইসলামী ভাষ্যকার মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা দিয়ে একটি ছোট লেখা লিখেছেন যেটার মূল কথা হল উনি খুব বিতর্কিত ব্যক্তি ছিলেন।

আমি জানিনা ইনি কেমন ধারার মানুষ। কালকেই একজন মানুষ মারা গেল আর আজকেই তাকে বিতর্কিত বলে শিরোনাম দিয়ে লেখা লিখলো। অথচ এই ভাই মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী জীবিত থাকা অবস্থায় তার বিতর্কিত কোন বক্তব্য নিয়ে কোন লেখা লিখেন নাই।

লেখক বিভিন্ন অভিযোগ করেছেন এবং বলেছেন বিভিন্ন আলেমদের কে মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী গালি দিয়ে অস্মমান প্রদর্শন করেছেন অথচ লেখক নিজেই তার মৃত্যুর পর ফারুকীকে বিতর্কিত উল্লেখ করেছেন। তিনি কি একজন মৃত মানুষ কে সম্মান দেখিয়েছেন?

জানি যে একজন খারাপ মানুষ মারা গেলেই ভাল হয়ে যায়না কিন্তু আমরা মিনিমাম সম্মান দেখাতে পারি।আর তার সম্বন্ধে লিখতে হলে সেটা অন্য কোন দিন এবং অন্য কোন শিরোনামে সমালোচনামূলক লেখা কিন্তু মৃত্যুর সাথে সাথেই নয়। বা এখনকার মত পরিবেশ পরিস্থিতিতে নয়।এতটুকু মানবিকতা কিংবা সম্মান আমরা মানুষ হিসেবে তাকে দিতেই পারি।

আমি ঐ ভাইয়ের লেখাতেও মন্তব্য করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে এই বিষয়ে লেখার জন্য।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি জানিনা ইনি কেমন ধারার মানুষ। কালকেই একজন মানুষ মারা গেল আর আজকেই তাকে বিতর্কিত বলে শিরোনাম দিয়ে লেখা লিখলো। অথচ এই ভাই মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী জীবিত থাকা অবস্থায় তার বিতর্কিত কোন বক্তব্য নিয়ে কোন লেখা লিখেন নাই।

কথাতো সেটাই।

আর ভিন্নমত হলেই গলা কাটতে হবে! এটা কোন ইসলামের শিক্ষা?????

এতটুকু মানবিকতা কিংবা সম্মান আমরা মানুষ হিসেবে তাকে দিতেই পারি। -এইটুকু বোধও তাদের মাঝে নেই....
দু:খজনক।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

নতুন বলেছেন: য়ারা এই হত্যায় খুশি.... তাদের ধরে রিমান্ডে নেয়াদরকার..

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মন্দ হয়না।

মুসলমান না হোক ..অন্তত: মানুষ হবার শিক্ষা যদি হয়!

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:

একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে । ইসলামের যে সকল ভিন্ন ভিন্ন মতের ও আদর্শের অনুসারীরা আছেন তাদের সকলের উদ্দেশ্য এক এবং অভিন্ন। তা হচ্ছে মহান আল্লাহ তালার সন্তুষ্টি।

ধন্যবাদ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই সত্যটা বুঝতে যে সাধারনর জ্ঞান আর বোধ লাগে তা মনে হয় সউদি-সালাফি ওহাবী মুওদুদীদের নেই!!!!

থাকলে ভীন্নমত বা বিশ্বাসের জন্য হত্যার পথে যেতনা। বা নিহতের প্রতি নোংরা ভাষা প্রয়োগ করতো না!

আবার মজার বিষয় হলো তারা কিন্তু শক্তের ভক্ত- আমেরিকার গোলামী, অর্থ, অস্ত্র সহায়তা নেয় খুশি মনে!!!

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

নতুন বলেছেন: যারা মানুষের হত্যার বিচার চায় না তারা নিজেদের কি ভাবে মানুষ দাবী করে?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অথচ তারা ভাবছে তারা ইসলাম কায়েমের বড় সিপাহসালার!!!

দু:খজনক।

ইসলামের বদনাম হয় এমন কিছূ অবিমৃষ্যকারী, অন্ধ, কাপুরুষ, চোরাহামলাকারীদের মাধ্যমেই।

মত ভিন্নতায় বাহাস করো, জ্ঞান যুক্ত তর্কে পরাজিত করো।

আর যদি প্রকাশ্য যুদ্ধ ঘৌষনা কর- তবে তাই কর!

ভীরু কাপুরুষের মতো রাতের আঁধারে, অতর্কিতে গোপনে মোনাফেকি হামলায় তো কোন বীরত্ব নেই। সত্য নেই।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১২

দি রিফর্মার বলেছেন: যারা মানুষের মৃত্যুতে আনন্দ পায় তারা তাদের মত বিরোধীদের মুশরিক মনে করে। তাই তারা খুনের ঘটনাতেও উল্লাস প্রকাশ করে।
আল্লাহ সর্বোজ্ঞ।

মাওলানা ফারুকী সাহেবর আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের গুরু সউদ-সালাফি গংওতো তাই মনে করে।

যেমন গুরু যেতমন শীষ্য বলে কথঅ আছৈ না।

অথচ কোরআন বলছে - যে স্বেচ্ছায় একজন বিশ।বাসীকে হত্যা করল সে যেন পুরা মানবজাতিকে হত্যা করল।

তারা কি কোরআনের আয়াতের বিরুদ্ধাচারী নয়?

তাদের কি কেয়ামতে সউদের বাদশাহ মুক্তি দেবে?

আল্লাহ এবং তার রাসূল সা: কে অবজ্ঞা করে, কোরআনের সরাসরি হুকুমের বিরুদ্ধ গিয়ে তারা কি চাইছে?????

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৮

নতুন পাঠক বলেছেন: বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:

একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে । ইসলামের যে সকল ভিন্ন ভিন্ন মতের ও আদর্শের অনুসারীরা আছেন তাদের সকলের উদ্দেশ্য এক এবং অভিন্ন। তা হচ্ছে মহান আল্লাহ তালার সন্তুষ্টি।

প্রিয় ব্লগারের কমেন্টের সূত্র ধরে বলছি সকল মুসলমানদের অবশ্যই এক বাক্যে স্বীকার করতে হবে যে আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই এবং মোহাম্মদ সঃ আল্লাহর প্রেরিত রসুল।


তবে যদি কোন মওলানা আল্লাহর কোরানের আদেশ ও দিক নির্দেশনা অবমাননা করে কোন দরগাহ বা পীর কে আল্লাহর সাথে শরীক করার আদর্শ প্রচার করে মুসলমানদের সরল পথ থেকে সরিয়ে শিরকের দিকে ধাবিত করে এবং মাজার পূজার বৈধতার সনদপত্র বিতরণ করে তবে তাকে হত্যা করা কতটুকু অপরাধ আমি ক্যালকুলেট করতে পারছিনা আপাতত।

ফারুকীর আত্মার শান্তি কামনা করি। আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে জান্নাত দান করবেন এবং তার অনুসারীদের হেদায়েত দান করবেন যেন ওরা আল্লাহ ছাড়া কোন পীর বা মাজারে গিয়ে সিজদা না করে।

মাজার পূজা সুস্পষ্ট শিরক ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধনবাদ মন্তব্যের জন্য।

প্রথম বিষয় কলেমা স্বীকার।
যে কলৈমা স্বীকার করেছে তাকে হত্যা করা কোন অজুহাতেই আরেক কলেমায় বিশ্বাসীর নেই। কোরআন মতেই।

অন্য প্রসংগ মাজার। অলি আউলীয়ার মাজার নিয়ে যে বিভ্রান্তি সউদ-সালাফী- ওহাবী গং করছে- তার লীংকে গিয়েছেন কি?
তাদের হাকীকী পরিচয়ের লীংকে গিয়েছেন কি?

কোরআন অলিদের নিয়ে কি বলেছেন জানেন কি?

তারপরও যদি না মানেন তবে আর তর্ক নেই। জ্ঞান জোর করে দেয়া যায় না।
আল্লাহ বলছেন অলিরা শহীধরা নবীরা মরে না। বরং তারা জীবিত। জীবিতর কাছৈ দোয়া চাওয়া শীরক- কেমন বিভ্যান্তিকর নয়।
তবে কি আপনি আল্লাহর কথার স্পষ্ট বিরোধীতা করছেন না?

এটাতো আরও বড় অন্যায়!!!

আউলীয়া উলিল আমর নিয়ে কোরআনের হুকুম আপনি মানেন না?

তবে আর কি?
আপনার জন্যও আমি স্রেফ দোয়াই করতে পারি- হে আল্লাহ তুমি জ্ঞান দাও। প্রকৃত সত্য, কোরআনের বানী বোঝার তোফিক দাও।



০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইয়াজিদ যেমন রাজতন্ত্র আর ক্ষমতার জন্য ইসলামের মৌলিক বিধানকে পদদলিত করেছিল- আজ সউদ-সালাফিরা তাই করছে। যদি ইতিহাস পড়ে থাকে আপনি জানেন। জানার পরও যদি না মানেন- সে আপনার ঈমান!

আমিতো ইমাম হোসাইনকে ভালবসাব। রাসূল সা: কে পেতে।
রাসূল সা: এর সাফায়াত পেলে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাব।

সেখানে শিরক আসলো কোত্থেকে?

আল্লাহ নিজে ফেরেশতাদের নিয়ে দরুদ পড়েন রাসূল সা: এর উপর। তো আপনি আমি কোন ছার????
আল্লাহ হুকুম করেছেন মুমিনদের তাই করতে।
আর সেটাকে আপনারা বলছেন শিরক???

শিরকের কোন সংগাতে পড়ে...রাসূল সা: প্রর প্রতি প্রেম প্রদর্শন। !!!!

কোরআনের বর্ণনা যেখানে সরাসরি, সেখানে হাদীস টেনে এনে বিভ্রান্তি ছড়ানো কোন মুমিনের কাজ নয়।

রাসূল সা এর শান, তাঁর প্রতি মোহাব্বত, আহলে বাইয়াতকে ভালবাসা নিয়ে নিশ্চয়ই আপনি ভালজানেন।

তো জানার পর না মানলে আরবি পরিভাষা তাকে কি বরে আপনিই ভাল জানার কথা।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৩

Rojob ali বলেছেন: তার বিতর্কিত কিছু ভিডিও দেখুন নতুন না। পুরানো তাবলীগ জামাত বর্তমানে একটি ফেতনায়

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধরে নিলাম তার বিশ।বাস বিতর্কিত! তাই তাকে হত্যা করার অনুমোদন আপনি কোথঅয় পেলেন?

কোরআন কি বলেছে?

আল্লাহর রাসূল কি বলেছেন?

নাকি চূড়ান্ত ভাবে বলেছেন সেই সত্য- লাকুম দিনুকুম ওয়ালীয়া দ্বীন!!!

আপনারা কি তবে আল্লাহর চেয়ে বড় হয়ে গেছেন??????

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৫

Rojob ali বলেছেন: ফানাফিল্লায় পেীঁছলে নামাজ রোজা লাগে না

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোরআনতো বলছে- প্রত্যেককে শূধূ তার আপন কর্মফল সম্র্পকে জিজ্ঞাসা করা হবে।
যেখানে আল্লাহর দায়িত্ব তার ভাল মন্দ বিচারের - আপনি সেই দায়িত্ব কাঁধে নিচ্ছেন কেন?

তার পাপ পূন্যের হিসাব তাকেই দিতে হবে।

আপনি সতর্ক করতে পারেন মাত্র। বাহাস করতে পারেন। তারপরও যদি জিহাদী জোশ আসে -ঘৌসনা দিয়ে যুদ্ধ করতে পারেন।
কাপুরুষের মতো এভাবে হত্যা দিয়ে কি ইসলাম কায়েম হবে???

নাকি আপনারা ইহুদী অবিশ্বাসীদের সেই বিশ্বাসকে প্রতিষ্ঠিত করতে মাঠে নেমেছেন- যে ইসলাম অস্ত্রের জোরে তরবারীল মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে!!!!!!!!!!!!!!!!!?????

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

রয়াজ বলেছেন:

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার অজ্ঞতার জন্য দোয়া করা ছাড়া কিছূই বলার নেই।

যে কোন বিয়স সম্পর্কে বলার আগে গভীর ভাবে জানার চেষ্ট করুন।
লিংক গুলো ভিজিট করেছেন কি?

যেখানে সউদের শেকড়ই ইহুদীবাদী! যেখানে তাদের আচরণে বক্তব্যে প্রমাণীত ইহুদীপ্রীতি- যা সরাসরি আল্লাহর হুকুমের লংঘন... সেখানে তাদের প্রতিষ্ঠিত ওহাবী মতবাদে কি করে একজন জ্ঞানী, বিশ্বাসী বিশ্বাস করে তা বিস্ময়কর।

বিল গায়বী ইয়াকিন যারা জ্ঞান অর্জন করতে পারেনা তাদের জন্য
ইলমুল ইয়াক্বীন যারা পুথিগত বিদ্যা লাভে সক্ষম
আয়নায় ইয়াক্বীন- যারা গবেষণার মাধ্যমে সত্য লাভে সক্ষম
হাক্কুল ইয়াক্বিন- যারা প্রত্যক্ষ জ্ঞানে সত্যখে লাভ করতে সক্ষম।

আপনি যে স্তরেরই হোন না কেন সুযোগ থাকলে চেষ্টা করা উচিত পরের ধাপে যাবার।
যেহেতু আপনি ব্লগ ব্যবহারে সক্ষম তার মানে আপনার মিনিমাম ইলমুল ইয়াক্বীনের স্তর পেরিয়েছেন। তাকে আরও সমৃদ্ধ করুন। সত্য লাভ করুন।

জ্ঞানতো কোন সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ বস্তু নয়। নিত্য উন্নয়ন আর অগ্রগতির মাঝেই জ্ঞানের বিকাশ।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০১

Akram বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে বুঝা যায় যে আপনি। আপনার হুজুরের যোগ্য অনুসারী। আপনার হুজুর যেমন অন্যমতের হুজুরদের গালীগালাজ করে বিতর্কিত আপনি ও তাই। অন্য মতকে সম্মান দিতে শিখুন ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি কি মাত্র জাগলেন নাকি?

আমি কোথায় কাকে গালীগালাজ করলাম???????

তথ্য উপাত্তের কিছু লিংক দিয়ে সত্য কি তাই জানার চেষ্টা করেছী।
আপনার মন্ত্যব্যেতো সেই অসহিষ্ণু দলেরই আভাস পাওয়া যায়!
আমি কোথায় অন্যের মতকে অসম্মান করলাম?????

আপনি পোষ্ট ভাল মতো পড়েছেন তো?

লিংকগুলৌ ভিজিট করেছেন??

আগে পড়ুন। ভাবুন। তারপর কমেন্ট করুন।

মন্তব্যের চেষ্টার জন্য ধন্যবাদ।

১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মুসলমান নামের কিছু মানুষের ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি ও ফিতনা ফ্যাসাদ এমন পরিণতি ডেকে এনেছে। মুসলমানরাই মুসলমানদের বড় শত্রু।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর এর জন্য সবচে বেশী দায়ী মুসলমানদের পশ্চাদপদতা।

যাদের প্রথম বাণী ইক্বরা! তারা জ্ঞান-বিজ্ঞানে পিছিয়ে অন্ধত্ব আর অনুসরনপ্রিয়তা বুদ!!!!
সেই সুযোগ শতভাগ নিয়েছে শত্রুরা।
মূর্খদের সহজে প্রভাবিত করা যায় বিভাজিতও করা যায়।
আর তাই মুসলমানদের মধ্যে ইসলামের নাম ভাঙ্গিয়ে মাসলম্যানদের (আইএসএই, আল কায়েদা, হিজবুত তাহরীর ওহাবী গং) আবির্ভাব বাড়ছেই....

যেই ইসলাম প্রেম ক্ষমা আর মহত্ত্বের মধ্য দিয়ে বিশ্ব জয় করেছীল- আর তার অনুসারী দাবীখারীলা গলা কেটে ইসলাম রক্ষা করতে চায়!!!!!!!!??????

১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কবে যে অন্তত ংলাদেশের মুসলমানরা এক হবেন ?? :( :( :(

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেদিন মুসলমানদের প্রাণ কেন্দ্রে আহলে বাইয়াতের প্রকৃত অনুসারীরা ক্ষমতাসীন হবেন- সেইদিন শুধূ বাংলাদেশ না- বিশ্ব মুসলিম এক হয়ে যাবে।

আর আমাদের প্রেক্ষাপটে কাজ হচ্ছে খুব কম। সার্বিক ইউনিটির যে প্রয়োজন তাই আমাদের কথিত ইসলামী নেতারা বোঝেন কিনা সন্দেহ।


১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: মাওলানা ফারুকিকে নিয়ে আমিও গতকালকে ফেসবুকে স্টাটাস দিয়েছি । শুধু একটা কথাই বলব -ওহাবি/সালাফিরাই ইসলাম ও মুসলমানদের আসল শত্রু এনিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এতে কোন সন্দেহ নাই। আর তারা ইহুদী এজেন্ট হিসাবেই ইসলামকে ব্যবহার করে মুসলমানদের মাঝে মাসলম্যানদের উত্থান ঘটাতে চাইছে....
বিভেদ সৃস্ট করে বিশ্ব মুসলিম এক হতে দিচ্ছে না। কারণ পরাশক্তিরা ভাল করেই জানে ইসলামের অর্থনীতি, বন্ট ব্যবস্থা, সুশাসন একবার মানুষ পেলে তাদের আবর্জনা তন্ত্র আর গিলবে না।

তাই জানপ্রাণ দিয়ে তারা চেষ্টা করছে ইসলামকে ঠেকানো।

ভন্ড গণতন্ত্রীদের স্বরুপ আরেকবার দেখেন মিশরে। নির্ভাচিত সরকারে উৎখাতেও তারা সমর্থন দেয়!!!! কত্তবড় হিপোক্রেট একেকটা।

ধন্যবাদ মন্তব্যে।

১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাগ্যিস সাগর-রুনি কোন ধর্মীয় কিংবা রাজনৈতিক দলের অনুসারী ছিলনা। তাইলে বেডরুমে তাদের হত্যাকান্ড নিয়েও এই দেশে ক্যাচাল শুরু হয়ে যেত।

তাও আফসোস যে এখন পর্যন্ত সাগর রুনি হত্যাকাণ্ডর কোন সুরাহা হলোনা।

একটার পর একটা খুন হয়েই চলেছে। কিন্তু প্রশাসন কিছুই করতে পারছেনা। তাহলে দেশের মানুষ কিভাবে প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা পাচ্ছে ? এই রকম প্রশাসন থাকার চেয়ে না থাকাই কি ভাল না ?

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোন জবাব নেই।

তাদের রুটিন উত্তর এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা। দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক। ব।রা ব্লা ব্লা... আজও শুনে আসলাম সাভার থানা ওসি টিভিতে একই রকম বলছিলেন!!!!

আর বাস্তবে মানুষ দিনের পর দিন গুম হচ্ছে, খুন হচ্ছে!!! নিজের ঘরেও নিরাপত্তা নেই।

না থাকলে এটলিষ্ট মানুষ নিজেই নিজের প্রস্তুতি নিয়ে চলত!!!! কিনতু তারওতো উপায় নেই!!!!!

১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:

লিসানী মিয়া কি এখন সামুতে আর আসে না???

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি মনে হয় দীর্ঘদিন উনার ব্লগে যান না!!!

নীচে দেখূন। সরব উপস্থিতি :)

সমস্যা কোথায়?

১৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩২

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: প্রিয় নতুন পাঠক, কোন মুসলিম "মুর্তাদ" ঘোষিত হলে তাকে হত্যা করা জায়েজ। এবার কথা হচ্ছ্বে কে সেই ঘোষনা দেবে বা দিয়েছে। তার সেই যোগ্যতা কতটুকু। কিসের ভিত্তিতে কোন মুসলমানকে "মুর্তাদ" বলা যায়। যাচাই বাছাই না করে আপনি হত্যার পক্ষে কিভাবে মতামত দিতে পারেন। এবং বিনা বিচারে কিভাবে কাওকে হত্যা করা জায়েজ হয়?

বাংলাদেশ ইসলামিক স্টেট নয়। আপনি শরিয়া আইনেও তাকে বিচার করতে পারেন না। ধরুন আমি জানি এই দেশে ঘুস খাওয়া অপরাধ নয় । আমি ঘুস খেলাম। আমাকে অপরাধী হিসেবে আদালত কি ভাবে শাস্তি দিতে পারে?

মাজার পূজা, পীর পূজা অবশ্যই শিরক। আর শির্কের সাস্তি হত্যা এই বিধান ইসলামে কোথায় আছে?

@বিদ্রোহী ভৃগু আপনি বলছেন

"আল্লাহ বলছেন অলিরা শহীধরা নবীরা মরে না। বরং তারা জীবিত। জীবিতর কাছৈ দোয়া চাওয়া শীরক- কেমন বিভ্যান্তিকর নয়। "
আপনার সাথে আমি একমত নই। তবে তর্কে জাবনা। কারন আমি এখনও শিখছি জানছি।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের কাছে যুক্তি পাবেন কই!!!??

কথা সেটাই। হত্য কোন সমাধান নয়। খোদার উপর খোদকারী করাটা কতটা মূর্খতা তা যদি বুঝত!!!

@বাংলাদেশী দালাল ভাই- এগুল আমি বলিনি- কোআন শরীফ একটু কষ্ট করে পড়ে দেখুন। এসব আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কথা।

জিয়ারত নিয়ে রাসূল সা: এর হাদীস সমূহ পড়ুন।

সব ক্লীয়ার হয়ে যাবে।

সাধারন বোধে বলতে গেলে এ যেন শিকড়ের কাছে অস্তিত্বের সন্ধান। আপনি আপনার পূর্বপুরুষদের স্মরনে রেখে তাদের দোয়া, আদর্শ, নীতি নৈতিকতাকে ধারন করবেন। তাদের প্রতি শদ্ধা ভক্তি প্রেম প্রদর্শন করবেন। এটাই কি স্বাভাবিক নয়।

আপনি যদি আপনার পিতার কবর ভেঙ্গে সেখানে প্রয়োজনের দোহাই দিয়েও সড়ক বানান- ত কতটা যৌক্তিক?
আবার কবর জিয়ারত কি আপনি করবেন না? জিয়ারতে আপনার অনুভব ভাবাবেগ কি শিরক!?

সউদ সলাফিরা আসলে শিকড় ছেড়াতো- তাই তারা শেকড় সন্ধানী রীতি নীতিকে ভয় পায়। না জানি তাদের উলঙ্গ হয়ে যেতে হয়।
তাই শিরক বিদআসের মতো সহজ ইসলামী পরিভাষা দিয়ে মূলত নিজেদের আড়ল করার চেষ্টা করছে।

কিন্তু চোরের দশদিন গেরস্থের একদিন- আজ দেখুন গাজার ঘটনায় কেমন নগ্ন হয়ে গেছে তাদের মিনিমাম নীতি! তাদের ইহুদী প্রীতি কেমন নোংরা ভাবে প্রকাশীত হয়ে গেল সারা বিশ্বের কাছে!!!

আমরাও সবাই শিক্ষার্থী। দোলনা থেকে কবর পর্যণ্ত জ্ঞান আহরন কর।
আল্লাহ আপনাকে সহজে বোঝার তৌফিক দান করুন।

১৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মাজার পূজা কে করে? পীর পূজা কে করে?


মা কে ভালবাসে যে, সে কি মায়ের পূজা করে? মায়ের প্রতি ভক্তি, শ্রদ্ধা, আদব যে রাখে, তার সেবা যে করে, তার ভালবাসায় যে কাঁদে,তার কাছে যে বসে থাকে, ভালবেসে কিছু নিয়ে যায়, পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে- সে কি মা পূজারী? কত্তবড় পিশাচ মার্কা কথা- মাজার পূজা! পীর পূজা!

গিলালো, গিললাম। পশ্চিমা সভ্যতায় মাদার ফাকার শব্দটা কমন। বেশি বেশি ব্যবহার হয়েছে। চার বছরের বাচ্চাও যে কাউকে মাদার ফাকার বলে গালি দেয়। বাংলাদেশে হল মাজার পূজারী। কানে সেঁধিয়েছে, মুখ দিয়ে বেরিয়েছে। কোথাও আটকায়নি। পানির নলের মত। মাঝখানে ব্রেন বলে কোন বস্তু নাই। যা শোনে, তাই উগলায়। মাঝখানে হজম হওয়ার কোন সিস্টেম নাই।

যে কালিমা পড়েছে, সে কীভাবে এক আল্লাহ ছাড়া আর কারো ইবাদাত করবে?

আল্লাহর রাসূল বারংবার বলছেন, আমার উম্মাহ শিরক করতে পারবে না। আমার উম্মাহ শিরক করবে না, বরং তারা ফিতনা করতে পারে। আমার উম্মাহ শিরক করবে এই ভয় পাই না, বরং তারা সম্পদের মোহে পড়তে পারে।

মূর্খের দল সব! জীবনে পড়ে নাই এক কলম হাদীস, দুই লাইন কুরআন, শোনে আর উগলায়। যা খায় তাই ছাড়ে।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মূর্খ ..স্বকীয়তাহীন হলে যা হয়।
নিজের বোধ বুদ্ধিকে বন্ধক দিয়ে আল কোরআন আর সুন্নাহর চেয়ে মওদুদীবাদ যদি ইসলামের উপরে উঠে যায়- তারাইতো খারিজ যায় ইসলাম থেকে।

তারা অনুভূতিহীন। তারা গলায় বেড়ী পড়ানো অজ্ঞতার। শুধু উদ্ধমূখি চেয়ে থাকে। তারা বধির, অন্ধ! নইলে সউদ সালাফী ইয়াজিদিদের এত এত ইতিহাস জেনেও কি করে ইসলামের বিপরীতে তাদের কাতারে দাড়ায়!!!

তাদের জন্য দোয়া- হে আল্লাহ হেদায়েত যোগ্য হলে হেদায়েত কর। নইলে সউদ-সালাফী-ইয়াজিদী নব্য ফিতনা থেকে ইসলাম এবং বিশ্বাসী, মুসলিম, মুমীনদের রক্ষা কর।

১৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একজন ঘুণপোকার খুশি হবার কিছু নাই, গোলাম দস্তগীর সামুতে আছে। ছয়মাস ব্রেক নিক আর এক বছর ব্রেক নিক, ঘুণেরা পোকারা যেখানে আছে, গোলাম দস্তগীরও সেখানে আছে।

এই ছেলেটা দুইদিন আগে আমার কাছে খুশিতে টগবগ হয়ে হাদিসের রেফারেন্স চাইল, প্রচার করবে এই হাদীস। খুশি সে।

বাচ্চাকাচ্চা, কুরআনের আয়াত, হাদীস, ফিক্বাহ বা বাংলাদেশের ইতিহাস অথবা সামগ্রিক মতবাদতত্ত্ব জানতে হলে লিসানির ব্লগে এসো। পয়েন্টে পয়েন্টে দুই চার হাজার প্রশ্ন করো। লিসানি এখনো জবাই হয় নাই। জবাই হলে তার কাজ শেষ হবার পর হবে, মাঝপথে হবে না।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লিসানী ভাই- ঘুনপোকা ভাইর সাথে কি কোন সমস্যা????

যাই হোক। কুল।

সালামুন ক্বাওলামমির রাব্বির রাহিম।

উত্তেজনা পরিহার স্বাস্থ্যের জন্য ভাল ;) :)

২০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রিয় ভৃগুভাই, আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। কী বলব? ভাষা নেই। তবে কোনকিছু শেষ হয়ে যায় না। সবকিছু রেশ রেখে যায়। আল্লামা ফারুকী র. কে তারা উপস্থাপন করছে রাস্তাঘাটের ময়লা আবর্জনা মাখা লালসালু পরা একজন ফকির হিসাবে।

দুনিয়া জানে, তিনি বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট মসজিদের খতিব! এই পদটা অত্যন্ত সম্মানিত। যে কেউ চাইলেই এতবড় সম্মানে শামিল হতে পারে না, তার জ্ঞানের, প্রজ্ঞার সমুদ্র হতে হয়।

তিনি হাদীসে কামিল ডিগ্রি নিয়েছিলেন। তিনি এরপর প্রথাগত ডিগ্রিও নিয়েছেন। সারা জীবন একটা লোক ইমাম ছিল, সারা জীবন হজ করেছে। সুন্নাহতে প্রতিষ্ঠিত ছিল। সেই বড় মাপের একজন আলিমকে, একজন রাষ্ট্রীয় সম্মানিত ব্যক্তিকে, কীরকম তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কী রূপে প্রচার করছে!

যে পশুগুলা এইসব কথা বলছে, তারা এটা জানেও না, যে হাদীসে কামিল ডিগ্রি নেয়া মানে কী! বাপের হোটেলে খেতে খেতে মুত্রটিভি দেখেছে। সেখান থেকে সোফায় গা এলিয়ে ইসলাম শিখেছে। সেই ইসলাম এসে বমি করছে এখানে সেখানে।

ইসলাম বাপের হোটেলে খেতে খেতে সোফায় গা এলিয়ে জোকার দেখতে দেখতে শেখার বিষয় না। এজন্য বিদ্যা অর্জন করতে হয়। সুন্নাহ পালন করতে হয়। ফরজ ওয়াজিব তো আগে। তারপর ইসলাম নিয়ে কথা বলতে হয়।

এই ভাসা ভূষা শ্যাওলা মালগুলো একজন সুন্নাহতে প্রতিষ্ঠিত নিয়মিত ইমাম এবং হাদীসে কামিল ডিগ্রিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্টের খতিবের বিষয়ে ফতোয়া ঝাড়ে! থুহ্!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রিয় লিসানী ভাই- শান্ত হোন।

প্রিয়জন হারালে শোক হবে, কষ্ট হবে ।
কিন্তু ইত্তেজিত হওয়া যাবেনা।
শত্রুরাতো এটাই চায়।
উত্তেজিত হয়ে বিশ্বাসীরা ভুল করুক।

পশুদের বলতে দেন। তাদের মূর্খতাতো সাথে সাথেই প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে। অন্ধকার যেমন প্রয়োজন আলোকে ফুটিয়ে তুলতে তেমনি অজ্ঞানতাও থাকবে জ্ঞানকে প্রকাশিত করতেই।

আল্লাহর নবী, রাসূল অলি আউলীয়াগণ কতইনা তিরস্কার সহ্য করেছেন। সবই হাসিমূখে। কাউকে রাগ করেও কিছু বলেন নি। কারণ বললে বন্ধু যদি তা সত্য করে দেন! বরং দোয়া করেছেন- ক্ষমা আর হেদায়েতের। সেই তায়েফের ময়দান থেকে আজব্দি!!

ভাসা ভূষারা এমনিতেই ভেসে যাবে। যেমন গেছে ইয়াজিদ! তার রাজ্য তার ক্ষমতা তার মৃত্যুদন্ড! তার রাজদন্ড কিছূই তাকে শ্রদ্ধা এনে দিতে পারল না। কেবলই ঘৃনা আর কলংক বয়ে যাচ্ছ কেয়ামত পর্যন্ত!

আর ইমাম হোসাইন। শাহাদাতের পিয়ালা পান করে কি অসীম শ্রদ্ধা, প্রেম আর আদর্শ হিসাবে অনন্তকালের মর্যাদা পেলেন। সকল বিশ্বাসীর হৃদয়ে রাসূল প্রেমির হৃদয়ে দো-জাহানে সেই প্রেম সেই শ্রদ্ধা বাগবেই কেবল। এই যে সত্য। এই যে চূড়ান্ত সাফল্য....

তবে আর হোসাইনি প্রকৃত আহলে বাইয়াত ধারার ভয় কি? শংকা কোথায়? মৃত্যু সুধায় স্নানেইতো উজ্জ্বল মুক্তির বারতা। শোহাদায়ে কারবালা .. আহ.. তাদের আত্মদানের কাছে আমাদের তুচ্ছ নগন্য পাপী জীবনতো কিছূই না। বরং কবুল হলেই ধন্য।
যাক না .. সেই শুদ্ধতার জলে ডুবে। তবেইনা জীবনম জন্ম সার্থক।।

ভাল থাকুন। রবের ইচ্ছার কাছে সমর্পিত থাকুন।

২১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: বিদ্রহী এবং লিসানী ভাই,

আল্লামা ফারুকী সাহেব বা অন্য যে কার নৃশংষ মৃত্যুতে খুশি হওয়া নি:সন্দেহে নিন্দনীয়। আমি ওনার মাগফেরাত কামনা করছি।

সেই সাথে লাশ নিয়ে রাজনীতি করাও কি সমভাবে নিন্দনীয় নয়?

আমি এই ঘটনাটিতে অত্যন্ত দু:খের সাথে দেখলাম ওনার সমর্থকরা খুনীদের গ্রেফতার ও বিচারের জন্য যতটা না প্রতিবাদী তার চেয়ে এই উসিলায় ওনাদের রাজনৈতিক ও ধর্মীয় প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে বেশী আগ্রহী। এটাকে আপনারা কীভাবে দেখছেন?

দেশের নাগরিকদের জীবনের নিরাপত্তা দেয়ার দ্বায়িত্ব যে সরকারের, ওনারা সেই সরকারের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না তুলে সরাসরি নিজেদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে লক্ষ করে বক্তব্য দিচ্ছেন, আর সরকারী পুলিশ বিজিবির সহায়তায় হরতাল পালন করছেন। কেন? তাহলে ওনারা কী চান, খুনের বিচার না রাজনৈতিক/ধর্মীয় প্রতিপক্ষের বিনাশ?

ওনাদের অভিযোগের আঙ্গুল যে জামাত - বিএনপি - হেফাজতের দিকে, আমিতো দেখলাম এই তিন পক্ষই ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন, দু:খ প্রকাশ করেছেন এবং অপরাধীদের সাস্তি দাবি করেছেন ( প্রথম আলোয় প্রকাশিন নিউজ )। অথচ অভিযোগ আছে যে ৫মে শাপলা চত্তরে রাতের আঁধারে হেফাজতের উপর বর্বরোচিত হামলার পর এই আহলে সুন্নত বা ছাত্র সেনা কোন দু:খ প্রকাশতো করেই নাই বরং খুশিতে মিস্টি বিতরণ করেছে।

এ'ভাবে প্রতিটি ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসীলের স্বার্থে ব্যাবহার করতে গিয়ে আমরা কি আসলে প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করছি না? যদি ওনারা নিশ্চিত থাকেন কে বা কারা এটি ঘটিয়েছে, যদি কোন মাজারের খাদেম বা ওনাদের কোন অলী আউলিয়া দিব্যদৃস্টিতে ঘটনার আদ্যপান্ত দেখে থাকেন ( যেমনটা ওনারা বিভিন্ন ব্যাক্তির ব্যাপারে প্রচার করে থাকেন ) তাহলে সেই তথ্যগুলি পুলিশ-গোয়েন্দাদের কেন দিচ্ছেন না? তাহলেইতো আসল অপরাধী ধরা পরে যেত।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ'ভাবে প্রতিটি ঘটনাকে রাজনৈতিক ফায়দা হাসীলের স্বার্থে ব্যাবহার করতে গিয়ে আমরা কি আসলে প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করছি না?
শতভাগ সহমত। এবং এটা অবশ্যই অনাকাঙ্খিত।

সত্য প্রকাশীত হোক। তা যেভাবেই হোক।

২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

এস এম ইসমাঈল বলেছেন:

শহীদ আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী রহঃ স্মরণে

শহীদ আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকীর রহঃ আত্মা যায় ডেকে-
"সুন্নী জনতা জাগুক এবার নবজীবনের রাগে"।।

সুন্নীদের লাশের মিছিলে যোগ হল নতুন এক নাম
শহীদ আল্লামা নুরুল ইসলাম (রহঃ)
হালিম, লিয়াকত প্রমুখের নতুন সাথী
শহীদ আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী (রহঃ)।।
আওলিয়া প্রেমিক সুন্নীরা এবার উঠবে জেগে নিয়ে নবপ্রাণ,
মৃত্যুঞ্জয়ী ফারূকী তোমায় সালাম!!!!

আল্লাহ্‌ তুমি মহান!! গাহি তব জয়গান।!!!
সুন্নীয়তের মরা ডালে হটাৎ জাগালে জীবনের সন্ধান!!
কেমনে করিব অধম তব গুণগান?
তুমি যে সর্বশক্তিমান!!!
সৃজন ধ্বংস তব অপার লীলা,
সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!

শক্তি দাও প্রভূ মোদের,
যেন পরাভূত করতে পারি নবীর শত্রুদের।
প্রয়োজনে জীবনের দামে রক্ষা করব নুর নবীজীর শান।
হাসতে হাসতে শহীদ হব, নবিজীর তরে জান কুরবান।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শক্তি দাও প্রভূ মোদের,
যেন পরাভূত করতে পারি নবীর শত্রুদের।
প্রয়োজনে জীবনের দামে রক্ষা করব নুর নবীজীর শান।
হাসতে হাসতে শহীদ হব, নবিজীর তরে জান কুরবান।


+++++++++++++++++++

২৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

মোহাম্মদ রিয়াদুজ্জামান রিয়াদ বলেছেন: ফারুকী !----১ জন পীর পূজারী ভন্ডের নাম!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মাজার পূজা কে করে? পীর পূজা কে করে?


মা কে ভালবাসে যে, সে কি মায়ের পূজা করে? মায়ের প্রতি ভক্তি, শ্রদ্ধা, আদব যে রাখে, তার সেবা যে করে, তার ভালবাসায় যে কাঁদে,তার কাছে যে বসে থাকে, ভালবেসে কিছু নিয়ে যায়, পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে- সে কি মা পূজারী? কত্তবড় পিশাচ মার্কা কথা- মাজার পূজা! পীর পূজা!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইয়াজিদ যেমন রাজতন্ত্র আর ক্ষমতার জন্য ইসলামের মৌলিক বিধঅনকে পদদলিত করেছিল- আজ সউদ-সালাফিরা তাই করছে। যদি ইতিহাস পড়ে থাকে আপনি জানেন। জানার পরও যদি না মানেন- সে আপনার ঈমান!

আমিতো ইমাম হোসাইনকে ভালবসাব। রাসূল সা: কে পেতে।
রাসূল সা: এর সাফায়াত পেলে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাব।

সেখানে শিরক আসলো কোত্থেকে?

আল্লাহ নিজে ফেরেশতাদের নিয়ে দরুদ পড়েন রাসূল সা: এর উপর। তো আপনি আমি কোন ছার????
আল্লাহ হুকুম করেছেন মুমিনদের তাই করতে।
আর সেটাকে আপনারা বলছেন শিরক??? শিরকের কোন সংগাতে পড়ে...রাসূল সা: প্রর প্রতি প্রেম প্রদর্শন। !!!!

কোরআনের বর্ণনা যেখানে সরাসরি সেখানে হাদীস টেনে এনে বিভ্রান্তি ছড়িনো কোন মুমিনের কাজ নয়।

রাসূল সা এর শান, তাঁর প্রতি মোহাব্বত, আহলে বাইয়াতকে ভালবাসা নিয়ে নিশ্চয়ই আপনি ভালজানেন। তো জানার পর না মানলে আরবি পরিভাষা তাকে কি বরে আপনিই ভাল জানার কথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.