নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেউ না। আমি কেউ হতে চাই না কখনো। আমি চাই, আমার কোন নাম না থাকুক, বয়স-গোত্র-দেশ কিচ্ছু না থাকুক...

বিপ্লবের সাগর

আমি সব সময় নিজের ইচ্ছা কে প্রাধান্য দেই। আমি স্বাধীনতা চাই, স্বাধীন ভাবে বাঁচতে চাই। স্বাধীন ভাবে উড়তে চাই, স্বাধীন ভাবে ঘুরতে চাই। হোঁচট খেয়ে পড়তে চাই, সেখান থেকে শিখতে চাই।

বিপ্লবের সাগর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বীরকন্যা প্রীতিলতার আত্মাহুতি দিবস : লাল সালাম বিপ্লবীকে

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৩

বীরকন্যা প্রীতিলতা। পুরো নাম প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার। ১৯১১ সালের ৫ মে এই বীরকন্যার জন্ম। তাঁর জন্মস্থান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে। তাঁর বাবার নাম জগবন্ধু ওয়াদ্দেদার। তিনি চট্টগ্রাম মিউনিসিপাল অফিস কর্মকর্তা ছিলেন । তাঁর মায়ের নাম প্রতিভা ওয়াদ্দেদার। ছয় ভাইবোনের মধ্যে প্রীতিলতার অবস্থান ছিল দ্বিতীয়তে। তাঁর পারিবারিক ডাকনাম ছিল ‘রাণী’। ১৯১৮ সালে প্রীতিলতার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাজীবন শুরু হয়।

চট্টগ্রামের ডা. খাস্তগীর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু হয়। প্রীতিলতা অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন। তাঁর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরুই হয়েছিল ক্লাস থ্রি-তে। ১৯২৬ সালে তিনি মেধা তালিকায় বৃত্তি লাভ করেন। তিনি ডা. খাস্তগীর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে ১৯২৭ সালে লেটার মার্কসহ ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। এরপর উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে লেখাপড়ার জন্য তিনি ভর্তি হন ইডেন মহিলা কলেজে । ১৯২৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মিলিত মেধা তালিকায় পঞ্চম স্থান এবং মেয়েদের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করে আইএ পাস করেন প্রীতিলতা। এরপর প্রীতিলতা কলকাতার বেথুন কলেজে স্নাতক শ্রেণীতে ভর্তি হন। ১৯৩২ সালে তিনি দর্শনে স্নাতক পাস করেন। ১৯৩২ সালে চট্টগ্রামে ফিরে এসে তিনি নন্দনকানন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে কাজে যোগদান করেন।

স্বদেশী আন্দোলনের ক্ষেত্রে প্রীতিলতাই প্রথম নারী বিপ্লবী সদস্য। প্রীতিলতা যখন বিপ্লবী দলের সদস্য হতে চাইছিলেন তখন মাস্টারদা সূর্যসেন ছিলেন পলাতক। প্রীতিলতার ভীষণ ইচ্ছা ছিল মাস্টারদার সাথে পরিচিত হবার। প্রীতিলতার প্রবল আগ্রহে এবং বহু চেষ্টার পর ১৯৩২ সালের মে মাসে মাস্টারদার সাথে দেখা হয় প্রীতিলতার।

পরবর্তীতে স্বদেশী আন্দোলনের সর্বাধিনায়ক মাস্টারদা সূর্যসেন প্রীতিলতার দায়িত্ববোধ, সাহসিকতা ও চারিত্রিক দৃঢ়তায় সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে পাহাড়তলীতে অবস্থিত ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমণ অভিযানের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে নিযুক্ত করেন।
দলের প্রস্তুতিপর্ব শুরু করে দেয়া হল। অভিযান সফল করার লক্ষ্যে তাদের অস্ত্রচালনা প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। আট সদস্য বিশিষ্ট এই দলের দলপতি প্রীতিলতা ছাড়াও বাকি সাতজন হলেন - বিপ্লবী কালিকিঙ্ককর দে, শান্তি চক্রবর্তী, বীরেশ্বর রায়, প্রফুল্ল দাস, সুশীল দে, মহেন্দ্র চৌধুরী এবং পান্না সেন। প্রীতিলতার নেতৃত্বে এই অভিযান শুরু করা হয় ১৯৩২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রাত ১০টায়। সেদিনের বিপ্লবীদের এই অভিযান সফল হয়েছিল। নিয়মে আছে, সামরিক কায়দায় আক্রমণের সময় নেতা থাকবে সবার আগে এবং ফেরার পথে সাথীদের নিরাপদে সরে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়ে নেতা ফিরবে সবার পরে। এই নিয়ম অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিলেন প্রীতিলতা। অভিযান সফল হবার পর হুইসেল বাজিয়ে সদস্যদের ফিরে যাওয়ার ইঙ্গিত দেন তিনি। পরবর্তীতে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন প্রীতিলতা। কিন্তু শেষ মূহুর্তে আত্মগোপনকারী এক ইংরেজ সৈনিকের গুলিতে বিদ্ধ হন তিনি। ইতিমধ্যে দলের অন্যান্য সকল সদস্য নিরাপদ স্থানে পৌঁছে যেতে সক্ষম হয়েছেন। দলের সকল সদস্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পরই প্রীতিলতা তাঁর সঙ্গে বহন করা ‘পটাশিয়াম সায়ানাইড’ পান করে আত্মাহুতির পথ বেছে নেন। এখানে উল্লেখ্য, পূর্বেই নির্দেশ ছিল যেকোনো অবস্থাতেই শত্রুর হাতে জীবিত ধরা দেওয়া যাবে না। আহত অবস্থায় যাতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তাঁকে জীবিত ধরে ফেলতে না পারে সে জন্য তিনি পূর্বনির্দেশের প্রতি অবিচল থেকে সায়ানাইড বিষপান করে আত্মাহুতি দেন। প্রীতিলতা প্রমাণ করেছেন মাস্টারদার সিদ্ধান্ত একদম সঠিক ছিল, প্রীতিলতা এই অভিযানের যোগ্য নেতৃত্বদানকারী ছিলেন। পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর ভোরে ব্রিটিশ পুলিশ প্রীতিলতার মৃতদেহ খুঁজে পেতে সক্ষম হয়। একজন নারীকে আক্রমণকারী হিসেবে শনাক্ত করে তারা হতভম্ব হয়ে যায়।

৮০ বছর পর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাদের দুই প্রাক্তন শিক্ষার্থী, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের নেত্রী বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও বীণা দাস-কে মরণোত্তর স্নাতক ডিগ্রি প্রদান করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে পাওয়া তথ্যমতে, বিপ্লবীদের প্রতি সম্মান জানাতেই এই মরণোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়েছে। ২০১২ সালের ২২ মার্চ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে এই ডিগ্রি দেওয়া হয়। রাজ্য সরকারের পক্ষে এই ডিগ্রির সনদ গ্রহণ করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য এবং তিনি তা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেন। এই সনদ বিশ্ববিদ্যালয়েই সংরক্ষণ করা হবে।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ১৯৩২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও বীণা দাস এই দুজনেরই স্নাতক ডিগ্রী পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর পূর্বেই প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার চট্টগ্রামের অস্ত্রাগার লুঠ করে ব্রিটিশ সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়াইতে যোগ দেন ও পরে পুলিশের চোখে ধূলো দিয়ে দীর্ঘদিন আত্মগোপন করে ছিলেন । ফলে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে জড়িত থাকার কারণে কৃতিত্বের সাথে স্নাতক পাস করলেও সেদিন এই দুজনের কারো স্নাতক ডিগ্রি নেওয়া হয় নি।

পরবর্তীতে ১৯৩২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারীর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রশংসাপত্র দিতে হাজির হওয়া তৎকালীন গভর্নর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য স্ট্যানলি জ্যাকসন। হঠাৎ জ্যাকসনকে লক্ষ্য করে গুলি করেন ২০-২১ বছরের এক তরুণী । এই তরুণীই বীণা দাশ। মঞ্চ থেকে লাফিয়ে নেমে তৎকালীন বাংলার প্রধানমন্ত্রী ও উপাচার্য হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ধরে ফেললেন তরুণীকে। তখনও গুলি চালিয়ে যাচ্ছে সে। সেদিনের সেই তরুণীই ছিলেন বীণা দাস। ইতিহাসের একটি সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে, ব্রিটিশ-বিরোধী স্বাধীনতা যুদ্ধের বীরযোদ্ধা বীণা দাশ খোঁপার মধ্যে রিভলবার লুকিয়ে সমাবর্তন কক্ষে ঢুকেছিলেন সেদিন। স্ট্যানলি জ্যাকসনকে লক্ষ্য করে পরপর পাঁচটি গুলি চালিয়েছিলেন। তবে স্ট্যানলি জ্যাকসন সম্পূর্ণ অক্ষত ছিলেন কারণ সবকটি গুলিই লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছিল এবং চট্টগ্রামের বিপ্লবীদের হত্যার প্রতিশোধ নিতে যাওয়ায় সেখান থেকেই গ্রেপ্তার করা হয় বীণা দাশকে ।

চট্টগ্রাম নগরীর পাহাড়তলিতে তৎকালীন ইউরোপিয়ান ক্লাব বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় প্রকৌশলীর কার্যালয়। এই ইউরোপিয়ান ক্লাব-এর সামনেই স্থাপিত হয়েছে 'বীরকন্যা প্রীতিলতা' স্মারক ভাস্কর্য। এটি উদ্বোধন করা হয়েছে ২০১২ সালের ২ অক্টোবর। দুঃখ এবং পরিতাপের বিষয় এই যে, 'বীরকন্যা প্রীতিলতা' স্মারক ভাস্কর্য স্থাপনের পূর্বে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় প্রকৌশলীর কার্যালয়ে পাহাড়তলি রেলওয়ে স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র সমিতির দেয়া একটি 'স্মৃতি ফলক' এবং ইউরোপিয়ান ক্লাবসংলগ্ন পাহাড়তলি সাব পোস্ট অফিসের সামনের সড়ক দ্বীপে একটি স্মৃতি স্মারক ছাড়া আর কোনো কিছু নেই এই বীরকন্যার স্মরণে। তবে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ধলঘাটে প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের নিজগ্রামে তাঁর একটি আবক্ষ মূর্তি রয়েছে।

মাঝে মাঝে লজ্জা লাগে, দুঃখও অনুভব করি। বছর খানেক আগে কথা। খুব সম্ভব প্রীতিলতার ওয়াদ্দেদারের আত্মাহুতি দিবসের দিনে একটি রিপোর্ট দেখানো হচ্ছিল একটি টেলিভিশন চ্যানেলে। এ যুগের বেশিরভাগ ছেলেমেয়েরা প্রীতিলতার নাম জানে না! কেউ নাম শুনলেও তাঁর সম্পর্কে বিস্তারিত কিছুই জানে না। আরোও অবাক করার বিষয় এই যে, তাঁর নিজের জেলার মানুষের কাছেও তিনি প্রায় অপরিচিত। পরিতাপের বিষয় এই যে, প্রীতিলতা যেসব স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করেছিলেন সেখানকার শিক্ষার্থীরাও জানে না প্রীতিলতার বীরত্বের কথা। নতুন প্রজন্ম প্রীতিলতা সম্পর্কে জানে না, এটি একটি দুঃসময়ের পূর্বাভাস। এই সময়ের মানুষগুলো নিজেকে নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত। তারা দেশ-বিদেশের খবর জানে না, ইতিহাস জানে না। তথাকথিত স্টাইল আর স্মার্টনেসের পেছনে ছুঁটছে তারা। ইতিহাস সম্পর্কে তাদের বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই, এই বিপ্লবী মানুষগুলোর নামও এখন তাদের কাছে দুর্বোদ্ধ। বাধ্য হয়ে পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার আশায় তাদের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে হয়, এগুলোও বোধ হয় পরের বছর নতুন বই আর নতুন পড়ার ভিড়ে ভুলে যায়। তবে এসবের বাইয়েও এখনো অনেকে আছেন, যারা ব্যাক্তিগত ইচ্ছায় ইতিহাস সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক। প্রীতিলতা-সহ অন্যান্য সকল বিপ্লবীদের বীরত্বগাঁথা জানতে ব্যাপক গবেষণা করতে হবে। জানার জন্য নিজের ইচ্ছাশক্তি থাকা আবশ্যক। নতুন বিষয়ে নতুন করে জানার মধ্যে এক ধরণের আনন্দ আছে, এই আনন্দকে খুঁজে বের করতে হবে।

এ বছর প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের ৮৩তম আত্মাহুতি দিবস। প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মত এমন বিপ্লবী ফিরে আসুক যুগে যুগে শতবার। বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার-কে আমাদের সশ্রদ্ধ্ লাল সালাম।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এই সময়ের মানুষগুলো নিজেকে নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত।সাথে আমরাও স্বার্থপর।। আমরা জানি শুধু ভোগ করতে।। কিন্তু যারা এই সুখ আনতে যেয়ে প্রানপাত করেছে,তাদের কথা ভাবার বা জানারই কি দরকার!!মাষ্টার'দা,প্রীতিলতা,লোকনাথবল,ত্রৈলক্যনাথ তো দুরের কথা বীরশ্রেষ্ঠদের নামও জানে না।।
শ্রদ্ধাপূর্ন সালাম প্রীতিলতার আত্মার প্রতি।।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৯

কমরেড নীল বলেছেন: বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার-কে আমার সশ্রদ্ধ্ লাল সালাম।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: প্রশ্ন একটাই প্রিতি সংগ্রাম করেছেন কিন্তু যারা তাকে নিয়ে মাতামাতি করে সেই বাম অসাম্প্রদায়িকতার দাবিদার দের কাছে বলতে চাই প্রীতি কি অসাম্প্রদায়িক ছিলেন?
তিনি সুর্যসেন খুদি ছিলেন হিন্দু সাম্প্রদায়িক দল যুগান্তর/অনুশিলন এর সদস্য।
এদেশের বাম পন্থিদের এইসব হিন্দু বিপ্লবীদের বিপ্লবি হিসেবে দেখান টার উদ্দেশ্য কি?

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

মানবী বলেছেন: প্রীতিলতাদের কোন প্রচার, স্বিকৃতী, প্রচার বা ভাস্কর্যের প্রয়োজন নেই। তাঁরা নিজের দেশ ও মাটির স্বার্থে কাজ করেছেন, স্বদেশের মুক্তই তাঁদের সবচেয়ে বড় মেডেল, স্বীকৃতি।

ভাস্কর্য, মেডেল আর সড়কের নামকরন প্রয়োজন ইদানীংকালের ভিখারীমনা কিছু নেতা নেত্রীদের। দেশ প্রেম বর্জিত এই দূর্নীতিবাজরা জানে নিজেদের কর্ম দিয়ে এরা কালোটাকার পাহাড়ের সাথে শুধু মানুষের ঘৃনা আর দেশমাতৃকার ধিক্কার অর্জন করেছে, তাই শড়ক, বন্দর স্টেডিয়াম সহ সর্বত্র নিজদের নাম, নিজের পরিবারের নাম লিখে যেতে চায়। দেশের মঙ্গলে এদের কোন অবদান নেই তাই এধরনের খেলো আত্মপ্রচারের যতো তৃপ্তি এসব নেতৃবৃন্দের।

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বৃটিশ বিরোধী বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ।

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪

কোলড বলেছেন: What she did was pure terrorism.

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

বিপ্লবের সাগর বলেছেন: terrorism এর সংজ্ঞা কি তা জেনে মন্তব্য করতে আসবেন।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০

কমরেড নীল বলেছেন: @ কোলড ঃ অল্প বিদ্যা আসলেই ভয়ংকর ।

৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২

কমরেড নীল বলেছেন: @গোয়েন্দাপ্রধান ঃ অল্প বিদ্যা আসলেই ভয়ংকর ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.