![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার উপরে মানুষ সত্য! চেষ্টা করি সেই সত্যকে অনুসরণ করতে।
একদিকে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অন্যদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্ণধার শেখ হাসিনা, যার হাতে আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গ সংগঠনের লাগাম; তিনি থাকা অবস্থায় ছাত্র লীগের এমন বেপরোয়া, অসংযত কার্যকলাপ দেশের কোন সুস্থ মানুষের কাছে তো কাম্য নয়ই এমনকি আমার ধারনা আওয়ামী লীগের অনেক ব্যক্তিত্ববান নেতার কাছেও ব্যাপারটি অত্যন্ত পীড়াদায়ক! জানিনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্ম ব্যস্ততার কারনেই এই ছাত্রলীগের লাগামের রশি ঢিলা হয়ে পড়েছে কি না! কিংবা এই ছাত্রলীগকে ব্যবহার করেই আওয়ামীলীগের ছত্রছায়ায় বিশেষ কোন ব্যক্তি বর্গ ফায়দা লোটার চেষ্টা করছেন কিনা। ঘটনা যাই ঘটে থাকুক এই অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক ঘটনাকে ইগনর করার অবকাশ আওয়ামীলীগ ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নেই বলে আমি মনে করি এমনকি দেশের সুস্থ ধারার সব মুক্তপ্রাণ মানুষই( সে যে দলেরই হোক না কেন) বোধহয় অন্ততঃ তাই মনে করেন। এখন দেখা যাক কোন ঘাটের পানি কোন নদীতে গিয়ে পড়ে! ছাত্রলীগ নামধারী বর্তমানের এই সদস্যরা যদি অতীত গৌরবের আদর্শ দ্বারা পরিশোধিত না হন তাহলে ছাত্রদল ও জামাত শিবিরের অনেক সদস্যের (এমন কি দল) মতোই তারাও তাদের কৃতকর্মের যথাঘৃণিত ফলাফল ও ধিক্কার পাবেন এটা অবধারিত! এবং এর দায়-দায়িত্বের বিরূপ ফলাফল আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনও এরাতে পারবেন না। কাজেই আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্র লীগকে কলংকিত করতে কিংবা সাময়িক ফায়দা নিতে কেউ যদি অন্য সংগঠন থেকে এসে মুখোশ পড়ে কিংবা তওবা করে আওয়ামী লীগে বা ছাত্রলীগে যোগ দেন আর তুখোড় বোদ্ধা আওয়ালীগাররা যদি তা বুঝেও না বোঝার ভান করেন তাহলে তার পরিণতিও খুব খারাপ হতে পারে এমন কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটার মাধ্যমে!দল ভারী করার জন্য ঘন ঘন দল বদল করা ব্যক্তিত্বহীন ব্যক্তিদেরকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে টানার পরিণতিও দলের জন্য শুভকর নয়! কাজেই আওয়ামী লীগ কিংবা ছাত্রলীগ সাবধান, সময় বড় নিষ্ঠুর!!
©somewhere in net ltd.