ধূর্ত ইহুদী সর্পের বিষ ছোবল“ইহুদীদের আরেকটি বিষাক্ত ছোবল গণতন্ত্র”

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৩

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ওই ব্যক্তিকে অনুসরণ করো না, যার ক্বলব আমার যিকির থেকে গাফিল রয়েছে।” অর্থাৎ যার ক্বলবে যিকির নেই, সে নফসকে (শয়তানকে) অনুসরণ করে। আর তার কাজগুলো হয় শরীয়তের খিলাফ।” (পবিত্র সূরা কাহফ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৮)
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।” (মুসনাদে আহমদ, সুনানে আবূ দাউদ )
মূলত, গণতন্ত্র হচ্ছে মানবরচিত শাসন ব্যবস্থা। যার আইন-কানুন, নিয়ম-নীতি, তর্জ-তরীক্বা মানুষের দ্বারা রচিত। যা মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে নাযিলকৃত নয়। বরং তা কুফরী মতবাদ। কেননা গণতন্ত্রে হরতাল লংমার্চ ইত্যাদি জায়িয। অথচ ভারতের মালাউন পাপাত্মা গান্ধী প্রথম এই হরতাল প্রবর্তন করে এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বের গণতন্ত্রে এই হারাম হরতাল ঠাঁই পায়।
প্রসঙ্গত, এই গান্ধী হচ্ছে এক গোঁড়া হিন্দু এবং কাট্টা ইসলামবিদ্বেষী। আর এই গান্ধীকে অনুসরণ করে যদি কেউ হরতাল দেয় বা সমর্থন করে, এক কথায় এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তিই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দৃষ্টিতে গান্ধীর সাথেই হাশর-নশর হবে। নাউযূবিল্লাহ!
দেখা যাচ্ছে, গণতন্ত্র হচ্ছে কুফরী এবং হারাম মতবাদ যা ইহুদীদের একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। কেননা গণতন্ত্রের মাধ্যমে মুসলমানদেরকে ইসলাম উনার থেকে দূরে রাখার সর্বোপরি মহান আল্লাহ্ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের থেকে দূরে রাখার এবং কুফরী করে ঈমানহারা হয়ে মারা যাওয়ার সহজ উপায়।
অতএব, প্রত্যেক মুসলমান উনাদের এখনো সময় রয়েছে, তারা বর্তমান যামানার মহান মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদ আ’যম, আওলাদে রসূল, আস সাফফাহ ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার মুবারক ছোহবত ইখতিয়ার করে এই ইহুদীদের সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র বানচাল করে ঈমান নিয়ে মারা যাওয়ার এবং মহা সম্মানিত ইসলামী খিলাফত আলা মিন হাযিন নুবুওওয়াহ প্রতিষ্ঠার কোশেশ করার।

০ টি +০/-০