![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বহির্মুখি। সংগঠন করতে ভাল লাগে। কাজ কর্মে পরিশ্রম করেত চাই। তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা।অবসর সময়ে ভার্চুয়ার যোগাযোগে ব্যাস্ত থাকি। বন্ধুত্ব করতে ভাল বাসি। বিতর্ক, আবৃত্তি সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান করতে পছন্দ করি। উদ্দোক্তা হতে ইচ্ছা।
খেলনা/ অরিাজনাল যাই হোক।
শিক্ষকের হাতে অস্ত্র মানায়না!
এতকস্ট করে তিব্র প্রতিদ্বন্দিতার মধ্যদিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে ভর্তি পরিক্ষায় উত্তির্ন হতে হয়। এসব মেধাবী শিক্ষার্থীদের যারা পাঠদান করাবেন তাদের উচিত উচ্চশিক্ষায় নিজেকে নিয়জিত করা। অথচ তারা কিনা নোংরা শিক্ষক রাজনীতি, দুর্নীতি ও অনিয়মের মধ্যে...। তবে এখনো অনেক ভালো শিক্ষক আছে যার কারনে আমার মত এরকম কিছু প্রতিবাদি ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরী হয়।
আমার ফেসবুক প্রফাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক রয়েছেন। সবার প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান রেখে বলছি। ইদানিং কালে নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের মধ্যে অসঙ্গতিপূর্ন আচরন লক্ষ করা যায়। যাদের কেউ কেউ ছাত্র রাজনীতি প্রভাব খাটিয়ে অথবা অল্প যোগ্যতা নিয়ে অনেক টাকার বিনিময়ে শিক্ষক হয়েছেন। যা ভবিষ্যত উচ্চশিক্ষার জন্য হুমকি।
কিছু কিছু শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ে নেতা হওয়ার জন্য/ প্রভাব ঘাটিয়ে টাকার মালিক হওয়ার জন্য/ প্রমোশনের জন্য অনেক কৌশল অবলম্বন করে থাকেন। ইদানিংকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনকে নিয়ন্ত্রন করা নিয়েও শিক্ষকরা রাজনীতি করে থাকেন। একজন সাংস্কৃতিক কর্মী হিসেবে বিষয়টি আমার কাছে অত্যন্ত ন্যেককার জনক ও অনৈতিক বলে মনে হয়। এধরনের শিক্ষকরা জাতিকে বন্ধুক বা রাইফেলের চেয়েও ধারলো অস্ত্রোদিয়ে আঘাত করেন যা সহজে দেখা বা ধরা যায়না। এসব অস্ত্রো হচ্ছে অনৌতিক প্রভাব, দুর্নীতী, প্রশাসনে অনিয়ম, অবৌধ নিয়োগ ইত্যাদি।
আশা করছি বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যারা শিক্ষক আছেন তারা যখন নিয়োগ দিবেন সর্বোচ্চো যোগ্য ব্যাক্তিকেই দিবেন।
এখনো পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে যোগ্য ও মেধাবি শিক্ষার্থীদের বাছাই করা হয়। শিক্ষকদেরকেও একই ভাবে ভর্তিপরিক্ষা মাধ্যমে বাছাই করা উচিত যা বর্তমানে বিসিএস শিক্ষকদের ক্ষেত্রে করা হয়।
ছবি: দ্যা ডেইলি স্টার
©somewhere in net ltd.