নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন ব্রিলিয়ান্ট পাগল

আমি একজন সাধারণ পাঠক মাত্র। কোন একদিন লেখক হতে চাই। সেইজন্য এখন পাঠকরাতে মনোযোগী হয়েছি। কারণ ভালো লেখক হতে চাইলে আগে ভালো পাঠক হতে হয়।

আমি দিহান

বৃত্তান্তবিহীন

আমি দিহান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনার বার্তা/মনের কথা পাঠিয়ে দিন ৫০ হাজার বছর ভবিষ্যতে!

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৩

মানুষ কল্পনাপ্রিয় জাতি। সেই আদিকাল থেকেই মানুষ কল্পনা করে এসেছে কেমন হতে পারে তাদের ভবিষ্যতের পৃথিবী, কেমন হবে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ মানুষরা? মানুষের জায়গায় কি যন্ত্রমানবের রাজত্ব শুরু হবে? নাকি মানুষ টিকে থাকবে, আরো উন্নত হয়ে পা রাখবে মহাশূন্যে? কিন্তু এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে যে লাভ করতে হবে অমরত্ব! সেটা তো আর সম্ভব নয়।

তবুও মানুষ বসে থাকে না, নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে বুদ্ধি বের করে, নিজের জানার আগ্রহ থেকেই অনেক কিছু আবিষ্কার করে, নিজেকে নিয়ে যায় অনেক উচ্চতায়। এরকমভাবেই একটি প্রতিষ্ঠান আপনার জন্য সুযোগ করে দিয়েছে। আপনি চাইলে ৫০ হাজার বছর ভবিষ্যতে পাঠাতে পারবেন আপনার বার্তা।

KEO হচ্ছে একটি টাইম ক্যাপসুল ধরণের কৃত্রিম উপগ্রহ। সর্বপ্রথম ২০০১ সালে এটার যাত্রা শুরু হওয়ার কথা ছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল, বর্তমান পৃথিবীর মানুষের কাছ থেকে বার্তা নিয়ে মহাশূন্যে ঘুরে বেড়ানো। এরপর ৫০ হাজার বছর পরে এটা আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবে সেই বার্তাগুলো নিয়ে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অধিবাসীদের জন্য। বেশ কয়েক বছর আগে ১৯৯৪ সালে মহাশূন্য শিল্পের পথিকৃৎ ফরাসি শিল্পী ও বিজ্ঞানী জ্যাঁ মার্ক ফিলিপ KEO নামের এই প্রজেক্টের ধারণাটির কথা কল্পনা করেন। সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে মেসেজ বা বার্তা গ্রহণ করা হয়। প্রথমে এটা ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করার কথা থাকলেও প্রযুক্তিগত ও আরো কিছু কারণে এর যাত্রাকাল পিছিয়ে যায়। প্রথমে ২০০৩ সাল, পরে ২০০৬ সাল, এরপর ২০০৭-০৮ ও সর্বশেষ এই স্যাটেলাইটের যাত্রার শুরুর সম্ভাব্য সময় হচ্ছে ২০১৫ সাল। দাবি করা হয়, এই প্রজেক্টটি ইউনেস্কো, ইউরোপীয় মহাশূন্য সংস্থা ও Hutchison Whampoa দ্বারা সমর্থিত। KEO নামটি এসেছে বর্তমানে পৃথিবীতে প্রচলিত প্রায় সব ভাষার বর্ণমালাতে থাকা তিনটি সাধারণ ধ্বনি /k/, /e/, এবং /o/ থেকে।


KEO হচ্ছে একটি টাইম ক্যাপসুল ধরণের কৃত্রিম উপগ্রহ। সর্বপ্রথম ২০০১ সালে এটার যাত্রা শুরু হওয়ার কথা ছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল, বর্তমান পৃথিবীর মানুষের কাছ থেকে বার্তা নিয়ে মহাশূন্যে ঘুরে বেড়ানো। এরপর ৫০ হাজার বছর পরে এটা আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবে সেই বার্তাগুলো নিয়ে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অধিবাসীদের জন্য। বেশ কয়েক বছর আগে ১৯৯৪ সালে মহাশূন্য শিল্পের পথিকৃৎ ফরাসি শিল্পী ও বিজ্ঞানী জ্যাঁ মার্ক ফিলিপ KEO নামের এই প্রজেক্টের ধারণাটির কথা কল্পনা করেন। সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন স্থান থেকে মেসেজ বা বার্তা গ্রহণ করা হয়। প্রথমে এটা ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করার কথা থাকলেও প্রযুক্তিগত ও আরো কিছু কারণে এর যাত্রাকাল পিছিয়ে যায়। প্রথমে ২০০৩ সাল, পরে ২০০৬ সাল, এরপর ২০০৭-০৮ ও সর্বশেষ এই স্যাটেলাইটের যাত্রার শুরুর সম্ভাব্য সময় হচ্ছে ২০১৫ সাল। দাবি করা হয়, এই প্রজেক্টটি ইউনেস্কো, ইউরোপীয় মহাশূন্য সংস্থা ও Hutchison Whampoa দ্বারা সমর্থিত। KEO নামটি এসেছে বর্তমানে পৃথিবীতে প্রচলিত প্রায় সব ভাষার বর্ণমালাতে থাকা তিনটি সাধারণ ধ্বনি /k/, /e/, এবং /o/ থেকে।

পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে যে কেউ এই প্রজেক্টের ওয়েবসাইটের এই লিঙ্কে(http://www.keo.org/uk/pages/message.php) গিয়ে তার মেসেজটি লিখে পাঠিয়ে দিতে পারবেন সর্বোচ্চ ৬০০০ অক্ষরের ভেতরে। এছাড়া চিঠি মাধ্যমেও পাঠানো যেতে পারে প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায়। প্রকল্পের সাথে জড়িতরা সবাইকে মেসেজ সংগ্রহ করতে বলেছেন, হোক সে ছোট কিংবা বড়, তরুণ কিংবা বৃদ্ধ, এমনকি নিরক্ষরদের কাছ থেকেও! মেসেজ পাঠানোর শেষ সময় ছিল ২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর। কিন্তু সেটা এরপর কয়েক দফায় বাড়ানো হয়েছে। এখন ২০১৪ সালের শেষ সময় পর্যন্ত মেসেজ পাঠানো যাবে। আর স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর মানুষের মেসেজ নিয়ে ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করবে (সূত্রঃhttp://www.keo.org/Alerte.html)। মেসেজ বক্সের নিচেই লেখা রয়েছে "All the messages received, without undergoing any censorship, will be embarked aboard KEO." তো আর দেরি কেন? ঝটপট কি-বোর্ড হাতে বসে যান, আর পাঠিয়ে দিন ৫০ হাজার বছর পরের পৃথিবীর কাছে আপনার মনের কথাটি। যে কোনো ভাষাতেই লিখতে পারেন, তবে মাতৃভাষায় লেখার চেয়ে ভালো আর কি হতে পারে!



পোস্টটি সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি প্রিয় ডট কম এবং কেইও ডট কম থেকে।

লেখাটি পুর্বে আমার নিজস্ব ব্লগে প্রকাশিত হয়েছিল।

সৌজন্যেঃ অন্ধকার আসন্ন, কুপিবাতি হাতে দাঁড়িয়ে আছি আমি একা। ঘুম ভেঙে জেগে দেখিনি সত্যের সহস্র বছর

আমার ব্লগ থেকে ঘুরতে আসতে চাইলে এইখানে ক্লিক করুন

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:১৭

গঙচত বলেছেন: Retro Bowl 25 invites you to dominate the league with quick thinking, great passes, and a dash of retro fun

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫১

flagstaffsavior বলেছেন: Robots can never replace humans no matter how smart they are. Geometry Dash

৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯

নতুন বলেছেন: ৫০ হাজার বছর পরে আমাদের বর্তমানের ভাষা ঐ সময়ের মানুষ বুঝতে পারবে বলে মনে হয় না।

ওদের কাছে আমাদের বর্তমানের লেখা হায়ারোগ্লেফিক্সের মতন মনে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.