নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোকা মাকড়ের অস্তিত্ব নিয়ে কিছু দিন বেঁচে থাকা

.......অতঃপর মৃত্যুর প্রতীক্ষা

সাঈফ শেরিফ

আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |

সাঈফ শেরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোম চমস্কির ভাষণের অনুবাদ--মধ্যপ্রাচ্যের পাঠ

০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০২

এটা বেশ আগের একটি ভাষণ , University of California at Los Angeles এ দেয়া। তার প্রথম ২০ মিনিটের অনুবাদ দিলাম নিচে, কেউ চাইলে বাকিটা করে দিবো।



ভূমিকা

বাংলাদেশের মানুষ 'প্রথম আলো'র সেক্যুলার ভাষণ এবং তাদের ঘরের টিভির সংবাদে এত বেশি বুঁদ হয়ে থাকে ---এবং সেই অবস্থান থেকে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় ---সেখানে তাদের মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা ও ইতিহাস জ্ঞান-দৈন্যতা চোখে পড়ার মত । হীনমন্যতা থেকে বাঁচতে কখনও 'ষড়যন্ত্র তত্ত্ব'--কখনো বা ম্যাড়ম্যাড়ে ভাবে "অমুক আমেরিকার সৃষ্টি--তমুক ইজরায়েলের সৃষ্টি" বলে অলীক স্বান্তনা বোধ পেতে থাকে । আবার এই বিদ্রোহ-সংগ্রামের মাঝে কেউ কেউ স্রেফ 'ধর্মীয় উন্মাদনা' ছাড়া খুব কম বিষয় দেখতে পান ।

----------------------------------------------------------------------------------------------

সংক্ষেপে পরিচিতি

আভরাম নোম চমস্কি ইহুদি বংশোদ্ভুত আমেরিকার একজন শীর্ষস্থানীয় বুদ্ধিজীবী --তাকে আধুনিক ভাষাতত্বের জনকও বলা হয় । ১৯৬৭ সাল থেকে তিনি MIT তে অধ্যাপনা করছেন ।

_________________________________________________________________________



যখনি আমি ইজরায়েলের কথা বলি তখন আসলে আমেরিকা-ইজরায়েল বুঝাই । কারণ ইজরায়েলের নামে যা কিছু হয় সেটা আমেরিকার অর্থনৈতিক, সামরিক, কূটনৈতিক এবং সর্বোপরি আদর্শগত সিদ্ধান্তের ফসল । বর্তমানে ইজরায়েল দুটো সংকটের সম্মুখীন--একটা হলো বৈধতার সংকট, আরেকটি অবৈধতার সংকট । বৈধতার সংকটটি কয়েকমাসের মাঝেই আসছে ---ফিলিস্তিনিরা তাদের স্বাধীনতার দাবি নিয়ে জাতিসংঘের সমর্থন নিতে আসছে । আমেরিকা সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করছে এটা ঠেকাতে । নিরাপত্তা পরিষদে গেলে আমেরিকা নিশ্চিতভাবে ভেটো দিবে ।



সাম্প্রতিককালে, মাত্র তিন মাস আগে একটি ভেটো হয়েছে, যেটা দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে । কিন্তু এটা কমই স্মরণ করা হয় যে, অসংখ্য বিষয়াদি নিয়ে আমেরিকা এবং জাতিসংঘ দ্বিধাবিভক্ত । জাতিসংঘের সেই প্রস্তাবনাটা ছিল --পশ্চিম তীরে (ইজরায়েলি) বসতি স্থাপন ও বৃদ্ধি বন্ধ করা । যদিও এটা তাত্ত্বিকভাবে ওবামার নীতি হওয়ার কথা ছিল --কিন্তু আমেরিকা এই প্রস্তাবে ভেটো দেয় । বিব্রতকর কিছু জানতে চাইলে, (আমেরিকার জাতি সংঘের) দূত সুজান রাইসের ব্যাখ্যা পড়তে পারেন । তার পদত্যাগ করার মত মর্যাদা বোধ থাকা উচিত ছিল । প্রস্তাবনার আরেকটি দিক ছিল এটা পশ্চিম তীরের বসতি স্থাপনাকে অবৈধ বলেছিল । এককালে (১৯৬৭ সালে) ইজরায়েলও এটা স্বীকার করত যে এভাবে বসতি দখল বা জনসংখ্যা স্থানান্তর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন ।



আন্তর্জাতিক আদালত এই মর্মেও রায় দিয়েছে ---যে নিরাপত্তা দেয়াল ইজরায়েল তুলেছে সেটা আইনের লঙ্ঘন --কারণ তাদের বসত স্থাপনটাই অবৈধ । জাতিসংঘের আসন্ন সম্মেলন কিছুটা ভিন্ন---এখানে আমেরিকা ভেটো দিতে পারেনা । ফিলিস্তিনিকে স্বীকৃত দেবার বিষয়টি ব্যাপক আকারে দেখা যাচ্ছে। ফিলিস্তিনকে ব্রাজিলের মত দক্ষিণ আমেরিকার প্রভাবশালী দেশ সহ ১০০ রও বেশি দেশ, যেটা কিনা ৮৫-৯০ ভাগ পৃথিবীর মানুষ সমর্থন দিচ্ছে ।



এই সমর্থনের মাত্রাটা কসোভোকে সমর্থনের চাইতে অনেক বেশি । কিন্তু কসভোর বেলায় পৃথিবীর একটা মাত্র দেশের ভোটই সেখানে কার্যকর --- (সেই দেশটি) বল প্রয়োগ, সহিংসতা দিয়েই সবকিছু কার্যকর করে --আইন দিয়ে না --দেশটি হলো সেই বড় কাঠি (আমেরিকা)--কাজেই সারা পৃথিবী কি বলে সেটা কোনো ব্যাপার না । আর সারা পৃথিবী ফিলিস্তিনকে সমর্থন দিচ্ছে --সেটা বাদ- কারণ আমেরিকা সেটা চায়না ।



আমেরিকা অনেক গুলো চমকপ্রদ কারণে একটি পতনশীল শক্তি । আসন্ন জাতিসংঘের প্রস্তাবনার ব্যাপারে ইজরায়েল বলছে--- একটা সুনামির কথা যেটা তাদের মোকাবেলা করতে হবে । এটার জন্য তারা দৌড়া দৌড়ি করে বেড়াচ্ছে তারা ---যারা (ইজরায়েল) একটি সহিংস রাষ্ট্র যাদের পিছে অনেক অশুভ মদদ আছে । ১৯৫০ সালে বলা হয়েছিল--- এরা হলো সেই জাতি যাদের বেশি চাপ দিলে উন্মাদ হয়ে যেতে পারে । ১৯৫০ সালে তাদের এমন কিছু করার পরিস্থিতি না থাকলেও ১৯৬০ এর শেষে তারা সেই সক্ষমতা অর্জন করে ।আজকে তারা পারমাণবিক শক্তিধর দেশ যারা যেকোনো কিছু করতে পারি---আমি সেটা চিন্তা করতে ঘৃণা বোধ করি ।হতে পারে আবার গাজায় আক্রমণ করা, ইরানে বোমা মারা ---কে জানে ?



কিন্তু কিছু একটা হতে পারে (এই সুনামি ঠেকাতে) ---তারা (ইজ্রায়েলিরা) নিজেরাও তা জানেনা, কিন্তু সেটা ধারণা করা যায় । কিছুদিন আগে মিশরের মাধ্যমে (মুরসির সরকার) হামাস এবং ফাতাহর মাঝে যে জোট-সমঝোতা হলো সেটা গুরুত্বপূর্ণ । মিশরের এই উদ্যোগটি অভূতপূর্ব ঘটনা আরব বিশ্বে --সেই আরব বসন্তের সূত্র ধরেই । এই ঐক্যের ব্যাপারটি আমেরিকা এবং ইজরায়েলের চরম মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ ---যেটাকে তারা সঠিকভাবেই বলে "আরব বিশ্বে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠা গণতন্ত্রের হুমকি !!" ১৯৯১ সাল থেকে আমেরিকা এবং ইজরায়েল প্রবলভাবে চেষ্টা করেছে গাজা এবং পশ্চিমতীরকে বিচ্ছিন্ন রাখতে ---যেটা ওসলো চুক্তির সরাসরি বিরোধী । (হামাস ও ফাতাহর) এই ঐক্য বাধাগ্রস্থ হতে পারে, এমনকি উল্টো পথেও যেতে পারে ---কারণ এটা (ঐক্য) ওয়াশিংটন ও তেলাভিভের সক্রিয় রাজনৈতিক প্রচেষ্টাকে খাটো করে । এটাই হলো বৈধতার সংকট ।



আরেকটি সংকট হলো ইজরায়েলের অবৈধতার সংকট --যেটা আপনি ইজরায়েলের গণ মাধ্যমে শুনবেন । ব্যাপারটি শুরু হয়েছিল হিউমান রাইটস ওয়াচ এর বক্তব্য দিয়ে --যে পরিমাণ অর্থ বসতি নির্মাণে ও বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হচ্ছে --সেই পরিমাণ আমেরিকান আর্থিক সাহায্য কেটে ফেলতে হবে । সে সাথে সেই সব আমেরিকান সংগঠনকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে যাদের ট্যাক্স মাফ এবং তারা ইজরায়েলকে সাহায়্য-সমর্থনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে । এমনেস্টি ইন্টার ন্যাশনাল আমেরিকার অস্ত্র সাহায্যের উপর নিশেদ্ধাগ্জ্ঞা দাবি করেছে --যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন হচ্ছে --যেটা আমেরিকান নিজস্ব আইনেরও বিরোধী ।



অনেক আমেরিকার কোম্পানির নাম উঠে আসে --- ক্যাটাপিলার ---যারা সরাসরি ইজরায়েলকে যন্ত্র দিয়ে বসতি স্থাপনে সাহায্য করছে এবং সরাসরি হত্যাকান্ডে ভুমিকা রাখছে । মটোরোলা কোম্পানি এই অবৈধ বিচ্ছিন্নতা (ইহুদি বসতি স্থাপনের মাধ্যমে ) টিকিয়ে রাখতে ইলেকট্রনিক্স দিয়ে সাহায্য করছে । এসব সন্দেহাতীত ভাবে অবৈধ কাজ । এখান থেকে উঠে আসছে অবৈধতার সংকটের ব্যাপারটি । একারণেই জাতিসংঘের প্রস্তাবনাকে সুনামি বলা হচ্ছে ---যেটা অপ্রত্যাশিত প্রভাব ফেলতে পারে ।



আমেরিকা কেন আরব বিশ্বে গণতন্ত্রকে ভয় করে ---তার একটি ভালো কারণ আছে । আপনাকে যেটা করতে হবে ---আরবদের জনমত জরিপ গুলো দেখুন । পরিকল্পনাকারীদের কাছেই এই জনমতের ফলাফলা থাকে ---কিন্তু সেটা কখনো জনসম্মুখে প্রকাশ করতে দেয়া হয়না । মিডিয়া হয়ত মনে করে আরবদের জনমতের চাইতে আরবদের সহিংসতার প্রচার করাটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ । আপনি প্রচুর শুনবে আরবের একনায়করা কি বলেন ---কিন্তু শুনবেনা না আরবের জনগণ কি মনে করে ।



আমেরিকার একটি স্বনাম ধন্য জরিপকারী সংস্থা এই জনমত জরিপটি করেছিল ---আরবের সবচাইতে গুরুত্ব পূর্ণ দেশ মিশরের কথাই ধরুন । সে দেশের ৯০ ভাগ লোক আমেরিকাকে তাদের শত্রু মনে করে । আমেরিকা বিরোধিতা তাদের মাঝে এত প্রবল যে তাদের ৮০ ভাগ মনে করে এই অঞ্চল স্থিতিশীল থাকবে যদি ইরানের আনবিক অস্ত্র থাকে (যদিও তারা শিয়া ওরা সুন্নি )। মাত্র ১০ ভাগ হয়ত উল্টো ইরানকেই হুমকি মনে করে । দেশ ভেদে এই সংখ্যা গুলো ভিন্ন হতে পারে --কিন্তু আরব বিশ্বে এটাই জনমতের সাধারণ রূপ ।



আমেরিকা তাদের মিত্র ইজরায়েল এবং পশ্চিমা বিশ্ব তাই আরবে খাটি গণতন্ত্র সহ্য করতে পারেনা । কারণ তখন জনমত জরিপ আরবের নীতির উপর প্রভাব ফেলবে । সেটা হলে আমেরিকা এই অঞ্চলটিকে আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেনা --যেটা তারা ৭০ বছর ধরে করছে --উল্টো তাদের বের করে দেয়া হবে । এটা ছোট খাট ব্যাপার না --এই নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আমেরিকা তেল ও জ্বালানি সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখে । তাই তারা আরবের গণতন্ত্র এর কথা ভেবে শঙ্কিত ---যদিও তারা বেশ গনতন্ত্রের কথা বলে --স্ট্যালিনও গনতন্ত্রের কথা বলত । (হাস্যরোল)



১৯৫৮ সালে চলুন । প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ার বললেন " আরব বিশ্বে আমাদের বিরুদ্ধের ঘৃণার ক্যাম্পেইন চলছে ।" আরব নেতাদের কারণে নয়, কারণ তারা আমাদের অনুগত বরং আরব জনগণের কারণে । " এই বিষয়ে আলোচনার জন্য তিনি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ একটা বিবৃতি দিল,



"আরব বিশ্বে একটা ধারণা আছে যে আমেরিকা আরবে বর্বর একনায়কতন্ত্র সমর্থন করে এবং গণতন্ত্র বিকাশে বাধা দেয়, আর এটা করা হয় কারণ আমরা তাদের জ্বালানি সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে চাই ।" ধারণাটিকে সঠিক বলে ধরে নেয়া হয়, কারণ আমরা এই নিয়ন্ত্রণই চাই । এইবার দ্রুত ২০০১ এ আসুন, ৯/১১ এর পর বুশ একটা প্যাথেটিক বক্তব্যে প্রশ্ন করল --তারা কেন আমাদের ঘৃণা করে ? বলা হলো --তারা ঘৃণা করে আমাদের স্বাধীনতার চেতনাকে । (হাস্যরোল) পেন্টাগন একটা গবেষণা করে বলল "তারা আমাদের স্বাধীনতার চেতনাকে ঘৃণা করেনা, তারা আমাদের (মধ্যপ্রাচ্য) নীতিকে ঘৃণা করে ।" কিন্তু তারা সেই একই নীতি চালিয়ে গেল---বদলালনা ।



তাদের (পেন্টাগন ভিত্তিক গবেষক দল) বরং বলা উচিত ছিল, "আমরা তাদের (আরবদের) স্বাধীনতাকে ঘৃণা করি --অনেক গুলো কারণে---আরবরা যদি মুক্ত থাকে --আমরা মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের নীতি চালু রাখতে পারবোনা ।"



আরব বসন্তের শুরুতে জর্দান ভিত্তিক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা মারওয়ান ওয়াসার সুন্দরভাবে এটাকে ফুটিয়ে তুলেছেন, "যতক্ষণ পর্যন্ত জনগণ নীরব থাকে, ততক্ষণ শক্তিমানরা জনমত/জনগণকে হিসাবের বাইরে রাখতে/অবহেলা করতে পারেন " । এই নীতি আমেরিকাতেও প্রযোজ্য । তাই আরব জনগণের কথিত ঘৃণা ক্যাম্পেইনকে আমরা পাত্তা দেইনা --বলি তারা আমাদের ঘৃণা করে কারণ আমরা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করি --ইত্াদি । বেশ নাটকীয়ভাবে উইকিলিকের লিক গুলোর মাঝে একটা লিক ব্যাপক প্রচার পেল --সংবাদ শিরোনাম হলো । সেটি হলো



"আরবেরা আমাদের আমেরিকার ইরান বিরোধী নীতি সমর্থন করে ।যেই নীতি অনুজায়ী আমেরিকা ইরানকে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চায় ।"



প্রচুর হাততালি পাওয়া গেল ।কিন্তু এটা তো আরবের এক নায়কদের কথা, আরব জনগণের কথা কি ?? আগেই বলেছি জরিপে ৮০ ভাগ আরব জনগণ ইরানের আনবিক অস্ত্র দেখতে চায় । মারওয়ান ওয়াসার অনুসিদ্ধান্ত মতে, "এটাই হলো কথা ---জনগণ চুপ থাকলে, তারা হিসাবের বাইরে এবং তাদের চুপ রাখার জন্য আরবের এক নায়করাই যথেষ্ঠ ।" এতে করে আমরা (আমেরিকানরা) যা খুশি তাই করতে পারি--আরব নেতারা আমাদের পক্ষে থাকলে আরব জনগণ কি ভাবলো না ভাবলো তাতে কি আসে যায় ।



(চলতে পারে)











মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: জনগণ চুপ থাকলে, তারা হিসাবের বাইরে এবং তাদের চুপ রাখার জন্য আরবের এক নায়করাই যথেষ্ঠ ।" এতে করে আমরা (আমেরিকানরা) যা খুশি তাই করতে পারি--আরব নেতারা আমাদের পক্ষে থাকলে আরব জনগণ কি ভাবলো না ভাবলো তাতে কি আসে যায়।

>> এটাই সত্য কথা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.