নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোকা মাকড়ের অস্তিত্ব নিয়ে কিছু দিন বেঁচে থাকা

.......অতঃপর মৃত্যুর প্রতীক্ষা

সাঈফ শেরিফ

আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |

সাঈফ শেরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদেশে গেলে মা-বাবার জন্য যা আনতে পারেন

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

বিদেশে গেলে চকলেট আনার ব্যাপারটা সেকেলে হয়ে গেছে। সব বয়সের মানুষ চকলেট পছন্দ নাও করতে পারে। বাংলাদেশ যেহেতু গার্মেন্টস ও পোশাক শিল্পে বিশ্ব সেরা---তাই বিদেশ থেকে কাপড় আনার যুক্তি কম থাকে। আনলে দেখা যাবে সেটি মেড ইন বাংলাদেশ। তবে কিছু আনলে যে কেউ খুশি হবে, সেখানে পণ্যের ব্যবহার যোগ্যতা বা গ্রহণযোগ্যতা খুব মুখ্য বিষয় না।



মূলত সেসব বিষয় খেয়াল করি, যেগুলো বাংলাদেশে খুব সহজলভ্য নয়। অনেকে ঝামেলা মনে করে এসব বহন করে নিয়ে যেতে চাননা। মূলত বাবা-মাদের জন্য কি কি আনা যায়, সেসব নিয়ে আলোচনা করি।



১. মধু । বাংলাদেশে খাটি মধু পাওয়াটা প্রায় অসম্ভব, অবাস্তব ব্যাপার। বিদেশে সুলভ মূল্যেই সেটা পাওয়া যায়। বয়স্ক মানুষেরা মধু পছন্দ করেন । ক্ষতিকর চিনির যথার্থ বিকল্প মধু । তবে মধুমেহ রোগীদের এটি বর্জনীয়।



কাঁচের বোতল ঝুকিপূর্ণ হতে পারে বিধায় শক্ত প্লাস্টিকের একাধিক বোতল ফোম বা Bubble wrap দিয়ে ভালভাবে মুড়িয়ে কার্গো লাগেজে (হ্যান্ড ব্যাগে নয়) আনতে পারেন। বাবা পছন্দ করেন বিধায় আমি চেষ্টা করি মধু পাঠাতে বা নিয়ে যেতে।



২. টুনা মাছের ক্যান। আমি জানি এটা বাংলাদেশের বড় লোক পাড়ায় পাওয়া যায়। পুষ্টিহীন ছোটলোক পাড়ায় এটা দুর্লভ। ছেলের পাঠানো টুনা মাছ দিয়ে ঈদে মা টুনার চপ বানিয়েছিলেন। স্বাদ, পুষ্টিগুণের কথা মাথায় রেখেই বাবা-মা আগ্রহের সাথে গ্রহণ করেন।



৩. ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট। বাংলাদেশে পাওয়া যায়---এ আবার নতুন কি? বাংলাদেশে যেগুলো পাওয়া যায় সেগুলো কৃত্রিম উৎস থেকে তৈরি এবং খুব একটা কার্যকরি না। প্রাকৃতিক উৎস থেকে উৎপাদিত ভিটামিন ই (চোখের সমস্যা যাদের আছে), ভিটামিন ডি+ক্যালসিয়াম (বয়স্ক মহিলাদের হাড়ের সমস্যা ও ব্যাথা), ভিটামিন সি, ওমেগা থ্রি, ফিস ওয়েল এমন কি ভিটামিন বি (থায়ামিন) অনেক রোগ ও উপসর্গের প্রকোপ থেকে দূরে রাখতে সহায়তা করে। চেষ্টা করে দেখুন, ফল পাবেন ইনশাল্লাহ।



৪. পি নাট বাটার। আবারও বলি, এটা বাংলার বড়লোক পাড়ায় পাওয়া যায়। অল্প পরিমাণে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল--তবুও ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।



৫. গ্রিন টি, হার্বাল টি। জানি বড়লোক পাড়ায় পাওয়া যায়। বিদেশ থেকে নামি দামি ব্রান্ডের চা বাবা-মার জন্য নিয়ে গেলে দোষ নাই। বাবা টি ব্যাগ পছন্দ করেনা বলে, অনেক খুঁজে গুড়ো (গ্রাউন্ড) গ্রিন টি নিয়ে গিয়েছিলাম।



৬. গ্রাউন্ড কফি। এই জিনিস বিদেশে প্রথমের পান করার অভিজ্ঞতা তিক্ত-মধুর থাকে । পরে সবাই নেশা গ্রস্থ হয়ে যায়। ইন্সট্যান্ট কফির ভুল স্বাদের বিপরীতে আসল কফি বীজের গুড়ো ছেকে কফির স্বাদ ক্যামন--সেটা পরিচয় করিয়ে দিতে পারেন। অনেকেই পছন্দ করবে।



৭. জুস । খুবই ঝামেলা এটা বহন করা। বাংলাদেশে যেহেতু ভাল জুস দুর্লভ--মিনা বাজার যেহেতু আমার ছোটলোক পাড়ায় নেই--মাঝে মাঝে চেষ্টা করি এপেল, অরেঞ্জ, পাইনাপেল কিছু কনসেন্ট্রেট নিয়ে যেতে। এক জার লেমোনেইডের গুড়ো পাঠিয়ে দেখি সেটা দিয়ে বাবা-মা সরবত বানিয়ে ইফতার করছেন। ভুল হয়না, রোজার আগ দিয়ে এক জার পাঠিয়ে দেই। আবারও বলি, দেশে ট্যাং তো আছে---ঝামেলা মনে করলেই ঝামেলা।



৮. ব্লাড প্রেসার মাপার যন্ত্র, হাতের ছড়ি, ব্যাক পেইন প‌্যাড, ডিজিটাল থার্মো মিটার, ব্লাড সুগার মিটার--চিকিৎসা সেবার প্রয়োজনে যা যতদূর লাগে বা নেয়া যায়



৯. সাবান, শ্যাম্পু, বডি ওয়াস বিদেশে শুধু সস্তাই না, ভেজাল মুক্ত। লাগেজ ভারি হয়, তারপরেও Bubble wrap করে নিয়ে আসার চেষ্টা করি।



১০. হাবিজাবি খাবার। সুপারস্টোরে ঘুরে দেখবেন কোনটা বাবা-মা পছন্দ করতে পারে। মধুর প্রলেপযুক্ত বাদামের বোতল, মজার বা হোল গ্রেনের পুষ্টিকর সিরিয়াল, চেরি বা ডালিমের দানার কিসমিস--কত জিনিস আছে!



১১. বাবা যদি লেখালিখি করেন ডিজিটাল পেন দিয়ে চমকে দিতে পারেন। ল্যাপটপ, ক্যামেরা এমন কত শত প্রযুক্তি আছে যেগুলো তাদের কথা ভেবে নিলে শুধু খুশিই হবেনা, কাজেও লাগবে।



কারো কোন পরামর্শ বা আইডিয়া থাকলে মন্তব্যে শেয়ার করবেন।



মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ব্লগার ভাই বলেছেন: ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে, ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: কমেন্টে আরও ভাই ব্রাদার কিছু এড করলে ভাল হয়।

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: সুন্দর সাজেশনস!

৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০০

ভোরের সূর্য বলেছেন: ভাই আপনার দেয়া ৯০% জিনিসই দেশে পাওয়া যায়। তবে খাটি জিনিসের কথা যদি বলেন তাহলে সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে আমাদের দেশের প্রডাক্টের বিষয়ে।

মধুঃ যেখানে আমাদের দেশের সুন্দরবনের মধু আছে সেখানে অন্য দেশ থেকে মধু আনাটা বোকামী।দেখে শুনে সুন্দরবনের মতন খাঁটি মধু চেয়ে ভাল আর কি হতে পারে। আমাদের দেশে ভারত ছাড়াও অন্য দেশের মধু পাওয়া যায়। তবে বাইরের মধুর মধ্যে অস্ট্রেলিয়ান মধু সবচেয়ে ভাল। আর দেশে সুন্দর বনের খাটি মধু না পাওয়া গেলে হামদর্দের মধু খুব ভাল যদিও দামটা একটু বেশী।

টুনা মাছের ক্যানঃ এখন বাংলাদেশের যে কোন বড় দোকানগুলোতেই পাওয়া যায়। আর বড় কথা হল যে জিনিস বাংলাদেশেই পাওয়া যায় সে জিনিস কষ্ট করে দেশের বাহির থেকে কিনে আনতে হবে কেন।

গ্রিন হারবাল টিও এখন যেকোন দোকানে পাওয়া যায়।

ডিজিটাল ব্লাড প্রেশার মেশিন,ব্লাড সুগার মাপার মেশিন কিংবা ডিজিটাল থার্মো মিটার প্রায় ঔষধের দোকানেই পাওয়া যায়।বিশ্বাস না হলে চেক করে দেখতে পারেন।

ব্লগার ভাই সব কথাতেই লিখেছেন যে এটা/ওটা বড়লোক পাড়ায় পাওয়া যায়। এটা খুব ভুল ধারণা। আর আগোরা,মিনাবাজার,নন্দন মানেই কিন্তু বড়লোকের জায়গা না। বরং এখানে অনেক জিনিস পাওয়া যায় যা কিনা বাইরের থেকেও দামে কম।


আমার মনে হয় বাহিরে থেকে কি গিফট আনা যায় সেটা নির্ভর করে যেসব দেশে যাবেন সেসব দেশের উপর ভিত্তি করে। যেমন এমন কিছু জিনিস আছে যেটার জন্য সেই দেশ বিখ্যাত। সেসব জিনিস আনা যেতে পারে।

ধরুন আপনি ভারতের কাশ্মির গেলেন। ওখানকার শাল বিখ্যাত এবং ঢাকায় সাধারণত পাওয়া যায়না। আর গেলও অনেক দাম।আপনি সেখান থেকে আপনার আম্মার জন্য বা বোনের জন্য কিনে আনতে পারেন খুশি হবেন।

আবার আপনি মধ্যপ্রাচ্যে গেলেন সেখান থেকে সুন্দর মোলায়েম কার্পেটের জায়নামাজ কিংবা তশবি নিয়ে আসতে পারেন কারণ এসব জিনিস ওখানেই সব চেয়ে ভাল পাওয়া যায়।সোনার দামও কম।সুন্দর ডিজাইন এবং ফিনিশিংএর গহনা পাওয়া যায়।এছাড়াও খুব ভাল কোয়ালিটির খেজুর তো আছেই।

শ্রীলংকা গেলেন সেখানে পাথড়ের জন্য বিখ্যাত। অনেক অনেক দামী পাথড় পাওয়া যায়। সামর্থ্য থাকলে কিনে আনুন।

চায়না গেলে বিভিন্ন ধরণের ছোট ছোট ইলেক্ট্রনিক জিনিস নিয়ে আসতে পারেন।

নেপালে গেলে বিভিন্ন ধরনের শো পিস পাওয়া যাবে। সেগুলো নিতে পারেন।

থাইল্যাণ্ড কিংবা মালেশিয়া গেলেন। ওখানে সামুদ্রিক বিভিন্ন জিনিস খুব আকর্ষণীয়। আপনি সেসব কিনে আনতে পারেন। থাইল্যান্ডের হাতির দাঁতের গিফটের আইটেমও সবার জন্য নিতে পারেন।

এভাবে যে দেশে যাচ্ছেন সে দেশের বিখ্যাত জিনিস যা আমাদের দেশে পাওয়া যায়না সেরকম আনকমন জিনিস গিফটের জন্য ভাল। আমার মনে হয় যে জিনিস বাংলাদেশেই পাওয়া যায় সেটা কিনে ব্যাগভর্তি না করে আনকমন জিনিস কিনে পরিবারের সবাইকে চমকিয়ে দিন।

ব্যাক্তিগতভাবে আমি দেশের বাইরে গেলে যেটা আনার চেষ্টা করি সেটা হল বিভিন্ন ধরনের আনকমন ফল। আল্লাহ্‌র দুনিয়ায় কত রকমের ফল যে আছে। কাশ্মিরে পাওয়া যায় চেরি ফল। বাংলাদেশে কোথাও পাওয়া যায়না।যা চেরি বলে বিক্রি হয় সেটা চেরি না।সেটাকে বলে পিচ ফল।আসল চেরি ফল অনেক এক্সপেন্সিভ।এভাবে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকমের অনেক নাম না জানা ফল পাওয়া যায়। যা গিফট হিসেবে আনা যেতে পারে। বিশেষ করে ছোটরা এবং মুরুব্বিরা এসব খুব পছন্দ করে।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনি মনে হয় ব্যাপারটা না বুঝেই উত্তেজিত হয়ে গেছেন।দেশের ৭/৮ লোক ঢাকার বাইরে বাস করে, যাদের জন্য ঢাকায় কেনাকাটা করতে যাওয়া শারীরিক ও মানসিক ধকলের বিষয়। কাজেই নন্দন, আগোরা আপনাদের মত সুবিধাভোগী মানুষের দোর গোড়ায় থাকলেও দেশের ৭/৮ লোকের কাছে তা নয়।

বাংলাদেশ বলতে কি আপনি ঢাকায় বাস করা বুঝালেন? আপনি কি ঢাকায় থাকেন? আমি বা আমার বাবা-মা তো ঢাকায় বাস করার মত সৌভাগ্য অর্জন করিনি--কি করবো বলেন? ঢাকার বাইরে মাগুরা, হবিগঞ্জ, ঝালকাঠিতে বড় দোকানের ঠিকানা গুলো দিবেন?

বিদেশ থেকে কিছু আনলে মানুষ খুশি হয়--এই এবস্ট্রাক্ট ব্যাপারটি মাথায় রাখুন। পণ্যের গুণগত মানের প্রশ্নেই শুধু না, বাংলার গ্রামে গঞ্জে বাস করা লোকজনের কাছে ঢাকার পণ্য যদি পৌছাতে না পারেন, তখন বিকল্প ভাবতে হয়।

সুন্দরবনের মধু যারা বোতলজাত করেন---তাদের ব্যাপারে আমার আস্থা নেই। ভারতের মধু ভেজাল প্রমাণিত। অস্ট্রেলিয়ার যে ক্যাপিলানো মধু পাওয়া যায় সেটা ঢাকা শহরে তার উপর দেশীয় পরিবেশকের দ্বারা বোতলজাত। আমরা যে ভেজার খাই, সেটা আমরা নিজেও জানিনা। নিজের গরু না থাকলে খাটি দুধের স্বাদ কেমন সেটা বলতে পারা কঠিন। মধু ও ফলের রসের ব্যাপারে বাংলাদেশের ব্যাপারে আমার আস্থা নেই।


আসল চেরির দাম যে খুব বেশি তা নয়। যুক্তরাষ্ট্রেই ৮ ডলার কেজি। ফল পচনশীল বিধায় মহাসমুদ্রের ওপার থেকে আনার বিষয়টি ভাবতে হয়। যদিও সেটা ভাল পরামর্শ।

গিফট, সুভ্যেনির নিয়ে আলোচনা ভিন্ন প্রসঙ্গ।

৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৭

আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ!

৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

ভোরের সূর্য বলেছেন: বুঝলাম না কিভাবে উত্তেজিত হলাম। আর আপনাকে আগেই বলেছি যে চেক করে দেখেন আমি যেসব জিনিসের কথা বলছি সেসব জেলাশহর এমনকি কি কিছু উপজেলা শহরেও পাওয়া যায়।

ডিজিটাল থার্মোমিটার এবং ব্লাড সুগার মাপার মেশিন দেশের ৮০% ঔষধের দকানেই পাওয়া যায়। এগুলো দেশের বাইরে থেকে আনার মতন জিনিস না। আর আমি ঢাকা শহরে থাকেলেও উদাহরন দিয়েছি যেগুলো ঢাকার বাইরেও পাওয়া যায়। এবং আপনি বার বার বলেছেন আমি ঢাকা শহরে থাকি কিনা। হ্যা আমি থাকি কিন্তু ঢাকা শহরে থাকা মানেই কিন্তু পুরা ঢাকা শহর নন্দন বা আগোরা না। আজকাল ঢাকা শহরের বাইরেও অনেক জেলাতেই সুপার শপ আছে যদি আপনি সেটাই বলে থাকেন। আর আমি যেসব উল্লেখ করেছি সেগুলো ঢাকা শহরের বাইরের এক জেলা শহরের অভিজ্ঞতা থেকেই বলা।

মধু বিষয়ে আমি বলেছি কোনটা ভাল।আপনি সেই একই কথার পুনরাবৃত্তি করলেন।কিন্তু হামদর্দের মধুর কথা বল্লেন না। আর চেরির জন্য সুদুর আমেরিকার যাবার দরকার কেন।আমিতো শুধু উদাহরন দিয়েছি যে কোথা থেকে কি আনা যেতে পারে মুরুব্বিদের জন্য বা কি ভাল পাওয়া যায়।

তবে হ্যা একটা বিষয় হল।মানুষের জানার কমতি থাকতে পারে এর সেজন্য সবাই সবকিছু জানেনা কোথায় কোথায় কি পাওয়া যেতে পারে আর না পারে। আমি নিজেও অনেক কিছু জানিনা।যেমন আপনার কাছে মনে হল ঢাকা মানেই আগোরা বা নন্দন কিংবা এসব বড় লোকের জায়গা।

আপনার সাথে আর তর্কে যাবনা। আরো অনেক কথাই আপনাকে খন্ডন করে দিতে পারতাম।যাই হোক ভাল থাকনবন।ধন্যবাদ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বাংলা ভাষাটা একটু বুঝুন! ল্যাপটপ, সাবান, শ্যাম্প, তেল, পাউডার সবই দেশে পাওয়া যায়।

তারপরেও কেন মানুষ প্রিয়জনের জন্য বিদেশ থেকে ঝামেলা করে জিনিস আনে? মানুষকে ভিনদেশ থেকে জিনিস এনে দেবার শখ বা মানুষকে খুশি করার আগ্রহের মত ব্যাপারগুলো আপনার বোধগম্যতার মাঝে আসবেনা মনে হয়।

আপনার ইচ্ছা হলে আপনি বিদেশ থেকে রিয়েল পাউন্ড উপার্জন করে এনে দেশীয় হামদার্দের মধু কিনে দেশকে ধন্য করুন না। আমি তো বাংলা টাকা বিদেশে পাচারের পরামর্শ দিচ্ছিনা।

৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:

Kichu canned Tuna fish a more than average mercury thake, jeta unhealthy.

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: এই তথ্য কিভাবে নিশ্চিত করা যায়? বিদেশে Food and Drug Administration এটা যাচাই করেই মনে হয় বাজারে পণ্য ছাড়ে। যেমন করে তারা আমাদের হলুদে লেড সনাক্ত করেছিল।

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০২

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:

Apnar list valo.

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৭

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ধন্যবাদ । আমি আসলে প্রবাসীদের কথা চিন্তা করে লিখেছিলাম, যারা মাঝে মাঝে দেশে যান প্রিয়জনের সাথে দেখা করতে। :)

৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

আন্ধার রাত বলেছেন:
হ্যাঁ, মধু খুবই প্রযোজনীয় একটা জিনিস যা আমাদের দেশে কিনতে গেলে বোকা বনতে হয় ;)

আমি আরো কিছু যুক্ত করতে চাই, যেমন-

১. পারফিউম অথবা বয়স্কদের জন্য আতর। বাইরে খুবই ভাল এবং নানা রকমের আতর পা্ওয়া যায় যা লাগেজের জন্য ওজনেও কম।

২. কিছু আনকমন ইলেকট্রনিক্স গেজেট যা আমাদের দেশে পাওয়া যায়না।

৩. পরিবারের মহিলাদের জন্য ঘরে কেক/বিস্কুট বানানোর জন্য ছোটখাটো অনেক উপকরণ পাওয়া যায়। যা আমাদের দেশে প্রায় নাই বলা চলে।

৪. বিভিন্ন ধরনের আরামদায়ক জুতা ও মোজা। (পায়ের মাপ জানা আবশ্যক :D )

৫. অনেক মজাদার স্বাদের বিস্কুট, আহ্। (আপনি অবশ্য আগেই খাবারের কথা উল্লেখ করেছেন)।

স্বল্প সময়ে আর কিছু মাথায় আছেনা। :)

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: চকোলেট, পারফিউমের জন্য মনে হয় ইউরোপ ভাল, দুবাই ডিউটি ফ্রি থেকে অনেকে কিনেন। তারপরে দেখুন রেগে গিয়ে কেউ হয়তো বলবেন,

"আরে পারফিউম তো আলমাসেই পাওয়া যায়, বিদেশ থেকে বয়ে এনে টাকা নষ্ট করার দরকার কি?"

:)

১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৬

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:

Ei je dekhen View this link

Ar eta holo calculator View this link

২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ধন্যবাদ! বিপদের কথা দেখি!

১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ইন্টারেস্টিং।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.