|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাঈফ শেরিফ
আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |
এই সন্ত্রাস ও সহিংসতার জন্য বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণই দায়ী।
১. বাংলাদেশের ছাগু অধ্যুষিত হয়ে ওঠাটা তাদের পূর্ব পুরুষ, ধর্ম, গরু খেকো সংস্কৃতির সাথে বেশ যায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র স্বীকৃত দল থাকতে তারা বারবার চোরের দল, যুদ্ধাপরাধী সন্ত্রাসীদের দল জামাত-বি এন পিকে ভোট দেয়, বিপুল ভোট দিয়ে জেতাতে চায়। এদেশের মানুষ যতদিন পাকিস্তানের ভূতমুক্ত না হবে, ততদিন শান্তি আসবেনা।
২. বর্তমান সরকারের এত নিষ্ঠা, আন্তরিকতা, উন্নয়ণের পরেও দেশের মানুষ তাদের ভোট দিতে চায়না। দেশের মানুষের সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট যখন যুদ্ধাপরাধীদের দলের দিকে ঝুঁকে থাকে, তখন দেশ বাঁচাতেই আওয়ামীলীগকে সংবিধান বদলিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে হয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মূর্খ বা শয়তান জেনেই জনগণকে তাদের ভোটাধিকার থেকে বিরত রাখা হয়।
৩. বঙ্গবন্ধু হত্যার পর এই দেশের মানুষ নূন্যতম সহানুভূতি জানিয়ে বঙ্গবন্ধুর দলকে ১৯৯১ এ বিজয়ী করেনি। তারা বিজয়ী করেছে পাকিস্তানের চরের দলকে, যারা গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেবার পরেও ২০০১ সালে আবার জামাত-বি এন পি জোটকে বিপুল ভোট
দিয়ে জিতিয়েছে। পবিত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূল্য যে ছাগু অধ্যুষিত জাতি বুঝেনা, তাদের গলায় পা দিয়ে গণতন্ত্র শিখিয়ে দিতে হয়।
৪. বর্তমান সরকার তারেকের চুরির টাকা ফিরিয়ে এনে দুর্নীতিমুক্ত সোনার বাংলায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যকর করেছে। যাবজ্জীবনের আসামীকে গণ দাবিতে সংবিধান-আইন বদলিয়ে ফাঁসি দিয়েছে । তারপরেও জনগণের ভোটে জেতার কোন নিশ্চয়তা দূরের কথা, নিশ্চিত পরাজয়ের শংকায় আতঙ্কিত বঙ্গবন্ধুর দল। বাংলার মানুষ যখন জানে বি এন পি ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীরা ছাড়া পেয়ে যাবে, তা সত্ত্বেও বি এন পি কে ভোট দিয়ে জেতাতে চায়। সরকার তা জেনেই সুকৌশলে গণতন্ত্র স্থগিত করে ৫% দিয়ে এই দেশকে বাচিঁয়ে রেখেছে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অবজ্ঞা করে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করে যে জাতি বি এন পি-জামাত জোটকে বিপুল ভোট দিয়ে জেতাতে চায়, তারাই দেশের আসল শত্রু। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষচ্যুত হয়ে এ দুর্যোগের কারণ তারাই। দেশকে বাঁচাতে, দেশের উন্নয়ণ এগিয়ে নিয়ে যেতে আজ বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের ছায়ায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
যেদিন মুক্তিযুদ্ধের দল ভোটে জেতার নিশ্চয়তা পাবে, সেদিনই গণতন্ত্র মুক্তি পাবে, বাংলার মানুষের মুক্তি ও শান্তি নিশ্চিত হবে।
১২ টি 
+০/-০২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আজকের এই অবস্হার জন্য শেখ সাহেব ও তাজউদ্দিন বেশ দায়ী; যাঁরা যুদ্ধ করেছিলেন, তাঁদেরকে সরকারে না রেখে, ভুল লোকদের নিয়ে উনারা শুরু করেছিলেন।
জাতিকে শিক্ষিত করার কথা ভাবেননি; ১৯৭২ সালে, সবাইকে্ পড়ানোর দায়িত্ব ছিল উনাদের। উনারা শুরু করলে, কেহ বন্ধ করতে পারতো না; আজ জাতি হতো শিক্ষিত, শক্তিশালী; ম্যাডাম, প্যাডাম সরকারে যেতে পারতো না।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪১
নিলু বলেছেন: সেই পথেই এগুচ্ছে মনে হয় , লিখে যান
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৩
রাফা বলেছেন: তার অর্থ দাড়াইতেছে পরাজিত শক্তিই বাংলাদেশের রাজনীতির মূল চালিকা শক্তি।তাহোলে খালেদা জিয়ার সমীকরনতো ঠিকই আছে।আসেন সবাই শ্লোগান তুলি পাকিস্তান পায়েণ্দাবাদ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:১৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: রাজনীতির চালিকা শক্তি নয়, এই অভিশপ্ত জনগণের পছন্দ এই পরাজিত শক্তি। চালিকা শক্তিতে মুক্তিযুদ্ধের দলই আছনে, আপাতত চিন্তা নেই।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:২৩
রাফা বলেছেন: আমি শুধু বর্তমানের কথা বলছিনা,কারন বাংলাদেশের বেশিরভাগ সময়তো বিরুদ্ধপক্ষই ক্ষমতায় ছিলো তাহোলে কি সেটাই মিন করেনা ?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৭
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সেটাই!
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩৪
কলাবাগান১ বলেছেন: সারকাজম ভালো হয়েছে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:০৮
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কী সৌভাগ্য আমার !
৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১২
আজকের বাকের ভাই বলেছেন: বাহ, তা হলে কী বলতে চাচ্ছেন দেশে সরকার গঠনের জন্য একমাত্র আওয়ামী-লীগই আছে ও থাকা উচিত।
১৯৭৫ এর শাষনই আপনার ভালো লাগবে, যেখানে একজন সামরিক অফিসারের বউ অন্য সামরিক অফিসার দ্বারা লান্চিত হতো, আর তার বিচারে শেখ সাহেব চুপ থাকতেন? আপনি যদি সে সময়ের যুবক না হয়ে থাকেন তবে আপনার বড়দের কাছ থেকে জেনে নিবেন আর আপনার বড়দের সবাই নিশ্চয় রাজাকার-জঙ্গী নয়। কেউতো থাকবে যে আপনাকে ইতিহাস জানাবে?
জিয়া যদি জামায়াতকে রাজনীতি করতে দেয়, তবে দোষের কী? দোষতো আমাদের যারা জামায়াতকে ভোট দিয়ে নির্বাচন জিতিয়েছি। এখন দেশের মানুষ যদি জামায়াতকেই জেতায় তবে ভাবুন দেশের বাকী নেতাদের কী দষা?
১/১১ তে হাসিনার বিরুদ্ধেও মামলা হয়েছিল, জেলেও ছিলেন। পরে চিকিৎসার নাম করে বিদেশে গিয়েছিলেন যেখানে খালেদাকে বিদেশে পাঠাতে সেই তত্বাবধায়ক সরকার ব্যার্থ হয়েছিল। কারণ খালেদা কোন অবস্থাতেই দেশের মাটি ছাড়তে রাজি ছিলেন না। সে আমলের মামলায় খালেদা আজও আদালতে হাজিরা দিচ্ছে অথচ হাসিনা গত আমলেই ছাড়া পেল, কারণটা জানাবেন?
এ দেশের জনগন সর্বদা দেশের জন্য রাস্তায় নেমেছে। সময় হলে আবারও নামবে। মনে রাখবেন ৭৫ এ এই জনতায় বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুতে হাফ ছেড়েছিল আর এরাই জিয়ার জানাজায় মানব সমুদ্র তৈরী করেছিল। তাই কাউকে পাকিস্থানি বলার আগে ভেবে দেখবেন, প্রয়োজনে ইতিহাস ঘেটে দেখবেন। দেখতে পাবেন আওয়ামী-লীগও জাময়াতের সাথে সরকার গথন করেছিল, রাস্তায় প্রতিবাদ করেছে আর এখন অনেক জামায়াত নেতা আওয়ামী-লীগে আছে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: জিয়া যদি জামায়াতকে রাজনীতি করতে দেয়, তবে দোষের কী? দোষতো আমাদের যারা জামায়াতকে ভোট দিয়ে নির্বাচন জিতিয়েছি।
আসল পয়েন্ট, দোষ জনগণের, কাজেই রাজনৈতিক সহিংসতার শাস্তি তাদেরই ভোগ করতে হবে।
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৯
মিতক্ষরা বলেছেন: দোষ জনগণের, কেন তারা বিএনপিকে ভোট দেয়? সেজন্যেই কেড়ে নেয়া হয় জনগনের ভোটাধিকার।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫৩
ডিজ৪০৩ বলেছেন: ভাই বাঙ্গালীদের জন্মের পর শিশুটির বয়স যখন ছয় মাস পার হল তখন দুধের বদলে মদ খাওয়াতে শুরু করেছিল , সেই মদের নিশা এখনও কাটেনি , আর যখন নিশা কাটবে তখন দেখবেন ক্যান্সার হয়ে গেছে , তখন কোন ওষুধ আর কাজে আজবেনা। তাই সময় থাকতে নিশা ছেড়ে দিই সবাই।