![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাসি বা কান্না দেহের কোথা থেকে উৎপন্ন হয় তা জানিনা।তবে মুখমন্ডলকে সুন্দর ভাবে বাকাঁনোকেই আমরা হাসি বলে আখ্যায়িত করে থাকি।হাসি আসলে আপেক্ষিক একটা সুন্দর্য।এর বিপরীতে রয়েছে কান্না।যতটুকু জানা আছে হাসি আর কান্না একই জায়গা থেকে উৎপন্ন হয়।আর এ দুইটির সাথে অতঃপত ভাবে জড়িয়ে থাকে দু ফোটা চখের জল।হাসি এবং কান্না মানুযের শরিরের জন্য অনেক উপকারি এক প্রতিশোধক।যা মানুযের মনকে সুস্থ ও সবল রাখতে অশেষ ভূমিকা পালন করে।হাসির চাইতে কান্না মনকে দ্রুত সুস্থ কর তুলতে পারে যদি সে কান্নাটি সুখের হয়।
হয়ত বলতে পারেন কান্না আবার সুখের হয় কেমন করে?
উত্তরটা হয়ত গুছিয়ে প্রকাশ করতে পারব না তবুও চেষ্টা করছি........
মানুষের সুখ ও দুঃখ প্রকাশের মাধ্যম হল হাসি আর কান্না।আমরা কষ্টকে কমানোর জন্যও কেঁদে থাকি আবার আনন্দকে বাড়ানোর জন্যও কেঁদে থাকি।যখন মানুষ কষ্ট পাই তখন অদৃশ্য এক রোগের জীবাণু তার মনে আক্রমন করতে চাই।সেই আক্রমনের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য প্রতিশোধক হিসাবে হাসি বা কান্না ব্যবহার করে থাকি।কাষ্টে সাধারনত কান্না ব্যবহার করি।কিন্তু অনেক সময় মনের কষ্টকে চাঁপা দিয়ে মুখে একরাশ হাসি ফুটে তুলি।দুঃখজনক হলেও সত্য যে ঐ হাসিটাকে দীর্ঘক্ষন ধরে রাখতে পারি না।এটা থাকে এক লোক দেখানো অভিনয়।
আর অপর দিকে,
স্বাভাবিক ভাবেই আমরা আনন্দ প্রকাশ করতে হাসি দিয়ে থাকি।কিন্তু বেশি আনন্দিত হলে আমাদের চোখে দু ফোটা পানি চলে আসে।
মনে করেন, আপনি একটা মেয়েকে অনেক ভালবাসেন। কিন্তু আজ তার বিয়ে হচ্ছে অন্যের সাথে।হঠাৎ যে কোন ভাবে সে আপনার হয়ে গেল।সে এসে আপনাকে বুকে জড়িয়ে ধরল।এতে আপনি অনেক খুশি হবেন ঠিকই কিন্তু সেই খুশিতে আপনি হাসতে পারবেন না বরং আপনার চোখ থেকে দু ফোটা আনন্দের কান্না বের হবে বলে আমি মনে করি।
©somewhere in net ltd.