![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
সালমান রহমানের ইমারত, ফালুর বাড়ী, বেগম জিয়ার ১ টাকার বাড়ী, সুধা সদন, সেক্রেটারীদের বাড়ি, প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদের বাড়ী, বসুন্ধরা ভুমিদস্যুদের আবাসিক এলাকা, উত্তরায় এমপি'দের বাড়ী ও প্লটগুলোয়, বসুন্ধরা মল, যমুনা ফিচার পার্কে বৃস্টির পানিতে মাটির ধবস নামবে না; প্রাকৃতিক কারণেই পাহাড়ের পাদদেশে অবস্হিত কুঁড়ে ঘরগুলো মাটিচাপা পড়বে! এই কুড়েঘরগুলোতে কারা থাকেন? ভুমিহীনরা, দরিদ্র মানুষ, কম আয়ের মানুষ।
বর্তমানে ১৭ কোটীর মাঝে, শতকরা ৩৬ জন ভুমিহীন হিসেবে, ৬ কোটী ১২ লক্ষ বাংগালীর কোন জমি নেই; এদের জমি বসুন্ধরা, আলম ব্রাদার্স, মওলানা ব্রাদার্স, ভুমি মন্ত্রনালয় কৌশলে দখল করে নিয়েছে।
৫৬ হাজার বর্গ মাইলে, যদি ১৭ কোটী মানুষ থাকে, প্রতি বর্গমাইলে থাকে ৩০৩৫ জন বাংগালী; ৩০৩৫ জন বাংগালী যদি ১ বর্গ মাইলে থাকে, দরিদ্রদের ভাগে কোন যায়গাগুলো? একা মেয়র খোকা, ভুতপুর্ব ভুমিমন্ত্রী আব্বাস, মেয়র মহিউদ্দিন ও আবাসিক ব্যবসায়ীরা কি পরিমাণ জমি দখল করেছে? ৪৬ বছরে এমপি, রাজনৈতিক ক্যাডার, পুলিশের লোক, মিলিটারীর লোকজন, সেক্রেটারীরা মিলে কি পরিমাণ জমি দখল করেছে?
সৌদী, মালয়েশিয়া, ইতালী, আমেরিকা, কানাডা ও সাউথ আফ্রিকা যেতে মানুষ কি পরিমাণ জমি বিক্রয় করতে বাধ্য হয়েছে? বসুন্ধরা, মাওলানা ব্রাদার্স, ওবায়দুল কাদেরদের আবাসিক এলাকার জন্য জমি কেনার জন্য কাদের টাকা ব্যবহৃত হয়েছে? বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা, মানুষের টাকা; মানুষের টাকায় মানুষের জমি কেনা, এটাকে ব্যবসা বলে, নাকি দখল?
আমিন জুয়েলার্সের ছেলেরা বড় হচ্ছে, নতুন বাড়ী কিনছে; আফতাব নগরের মালিকের ছেলে বড় হচ্ছে, নতুন বাড়ী কিনছে; সেক্রেটারীর ছেলে নতুন বাড়ী কিনছে; গার্মেন্টের মেয়ের ছেলে বড় হচ্ছে, উহা কি কিনতেছে?
৪৬ বছরের দখলের পর, ৩৬% মানুষ ভুমিহীন হয়ে গেছে; ৪৬ বছরের অন্যায় ব্যবসার কাছে, অন্যায়ের কাছে মানুষ পরাজিত হয়ে, নিজ দেশ ফেলে অন্য দেশে যাবার জন্য জমি বিক্রয় করেছে; আজ তাদের রেমিটেন্সে দেশ চলছে; তারা ফিরে এসে কি জমি আবার কিনতে পারছে?
এসব অন্যায়ের ফলে মানুষকে পাহাড়ের পাদদেশ কুঁড়ে ঘর তুলতে হচ্ছে, ডোবার উপর টংঘর বাঁধতে হচ্ছে; এগুলো অন্যায়; ভুমি সংস্কারের সময় হয়েছে; প্রত্যেক মানুষকে থাকার যায়গা দিতে হবে; বাসস্হানের মালিক হবে মানুষ; বসুন্ধরা, মওলানা ব্রাদার্স, আফতাব নগর, ওয়াদুল কাদেরদের আবাসিক ব্যবসা বন্ধ করা হোক; মানুষকে বাসস্হান দেয়া হোক, সবাই যেন ঘুমাতে পারে, ঘুমের মাঝে যেন মরতে না হয়।
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাহাড়ীদের সব জমি দখল করে নেবে একদিন ক্যাডারেরা
২| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: ৪৬ বছরের দখলের পর, ৩৬% মানুষ ভুমিহীন হয়ে গেছে; ৪৬ বছরের অন্যায় ব্যবসার কাছে, অন্যায়ের কাছে মানুষ পরাজিত হয়ে, নিজ দেশ ফেলে অন্য দেশে যাবার জন্য জমি বিক্রয় করেছে; আজ তাদের রেমিটেন্সে দেশ চলছে; তারা ফিরে এসে কি জমি আবার কিনতে পারছে?
কথা ঠিক
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বসুন্ধরা, উত্তরা, আলাম ব্রাদার্স, ওবায়দুল কাদের, আফতাব গোস্ঠী, যমুনা শিল্প গোস্ঠী, ওরিয়ন, মওলানা ব্রাদার্স যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকায় জমি কিনে; বাকীদের জন্য কি থাকলো? এমপি'রা নিজ বাড়ীতে থেকে ৮/১০টা করে প্লট নিলে, বাকীরা কি পাবে?
৩| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮
কানিজ রিনা বলেছেন: সত্য উপস্থাপন করার জন্য শ্রদ্ধা ধন্যবাদ।
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভুমিহীনরা কখনো নাগরিকের মতো অনুভব করে না নিজকে; এরা ভোটও দেয় না। ৬ কোটী ১২ লাখ মানুষ দেশে প্রবাসী নাগরিকের মতো জীবন যাপন করে।
৪| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
মতের মহামিলনের দিন
আজও বহুদূর
তলোয়ার এখনো হলো না লাঙলের ফলা
হয়নি ট্যাংক এখনো ট্রাক্টর........
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বরং উল্টো দিকে যাচ্ছে বাংগালীরা, কিছু বাংগালী ক্যাপিটেলিস্ট হতে গিয়ে, জমিজমা, ব্যবসা, নদী, পাহাড় সব দখল করে ফেলেছে; তাই মানুষ পাহাড়ের পাদদেশে, ডোবার উপর টংঘর করে, অকালে মরছে
৫| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: জুতসই সময়োপযোগী আলোচনা।
আপনার দাবী গুলোর সাথে একমত জানিয়ে গেলাম, ঘুমের ঘরে যেন কেউ না মরে তার নিশ্চিতকরণ চাই।
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৌদী যাওয়া, মালয়েশিয়া যাওয়া, বসুন্ধরা, মাওলানা ব্রাদার্স, ওবায়েদুল কাদেরদর আবাসিক ব্যবসা, উত্তরায় সরকারী প্লট, আফতাব গ্রুপ, জ হুর আহমেদ চৌধুরী, মিলিটারীর লোকদের প্লট, রাজনৈতিক ক্যাডারদের ভুমি দস্যুতার কারণে দেশ হুহু করে ভুমিহীন বাড়ছে; ভুমিহীনরা পাহাড়ে, জংগলে, ডোবায় থাকছে।
মানুষের বাসস্হান রক্ষার জন্য "আবাসিক ভুমিদস্যু"দের ব্যবসা বন্ধ করা হোক।
৬| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ২০ -২৫ বছর অপেক্ষা করেন। .আমরা সবাই চাঁদে আর মঙ্গলে গিয়ে থাকবো।
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১ কোটী দেশ থেকে পালিয়ে গেছে; ২০-২৫ বছর এভাবে চললে, ৫০% মানুষ ভুমিহীন হয়ে যাবে; আমাদের পার্লোমেন্ট এলাকায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা গড়ে উঠবে।
৭| ১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রতিউত্তরে সুন্দর দাবী তুলেছেন।
আবাসিক প্রক্রিয়াগত কারণে দেশে ভূমিহীন মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে দিনদিন, আমরা ভূমিহীন মানুষ একটিও দেখতে চাই না, সবার বাসস্থান থাকবে এমনটাই কাম্য।
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকা ডাকাতী করে বাংগালীদের ভুমিহীন করছে!
৮| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছু দিন আগে পত্রিকায় পড়েছিলাম-'টাঙ্গাইলে ২১শ বিঘা জমির মালিক লতিফ সিদ্দিকি ।
অথচ জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০; রাষ্ট্রপতির আদেশ (প্রেসিডেনশিয়াল অর্ডার), ১৯৭২ এবং ভূমি সংস্কার অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ অনুযায়ী দেশের কোনো নাগরিকের ১০০ বিঘার বেশি ভূসম্পত্তি থাকতে পারবে না। একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৬০ বিঘা কৃষি জমি ও ৪০ বিঘা অকৃষি জমির মালিক হতে পারবেন। কেউ এর বেশি ভূসম্পত্তির মালিক হলে সরকার তার বাড়তি জমি অধিগ্রহণ করতে পারবে এবং তা সরকারের খাসজমি হিসেবে বিবেচিত হবে। কিন্তু দীর্ঘদিনের এই আইনটি কখনোই যথাযথভাবে প্রয়োগ করা হয়নি।
ফলে বাড়ছে ভূমিহীনের সংখ্যা। সংক্ষিপ্ত পরিসরে অনেক কিছু বুঝিয়ে দেয়া পোস্টের জন্য ধন্যবাদ নিন গাজী ভাই।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যুদ্ধের পর, সিদ্দিকীরা ২ ভাই মিলে পুরো জেলাই দখল করে ফেলেছিল। ভারতে পালাইয়া যাবার পর, টাংগাইল রক্ষা হয়েছে; এখনও ২ হাজার বিঘা হয়তো দখল করে রেখেছে; ওরা ডাকাত
৯| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ওস্তাদ দারুন লিখেছেন। মহা সত্য কথা লিখেছেন।
আব্বাস সাহেব এত টাকার মালিক যে- শেষে ঢাকা ব্যাংক দিলেন।
বসুন্ধরা, ওরিয়ন, আফতাব গ্রুপ- ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে অনেক বড় বড় নেতা তাদের অফিসে গিয়ে বসে থাকেন।
সাধারন খেটে খাওয়া মানুষের জীবন শেষ।
১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মিনিস্ট্রিতে বসুন্ধরা, আফতাব, ওরিয়ন, খুলনা পাওয়ারদের লোকও নিয়মিত অফিস করে। ওরা সবাই মিলে দেশটিকে দখল করে নিয়েছে।
১০| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৫
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: সারাবিশ্ব ই সকল দেশ ই ব্যবসায়ীদের হাতে জিম্মি। আমেরিকায় ব্যবসা করে বহু জাতিক হাতিয়ার কোম্পানি গুলো, মধ্যপ্রাচ্য কোটি কোটি ডলার হাতিয়ার বেচে, আমাদের দেশে জনগন জিম্মি। কেননা বিদেশে ব্যবসার কোম সুযোগ নাই, তাই জায়গা জমি ব্যাংক এর টাকা লুটেপুটে খাচ্ছে।
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা, কানাডা ও বৃটেনে ক্যাপিটেলিজম মানুষকে কস্ট দিচ্ছে; স্কেনডেনেভিয়ানরা মানুষকে সুখী করার চেস্টা করছে।
আমাদের মানুষের বেঁচে থাকাে শেষ অবলম্বনও কেড়ে নিচ্ছে আমাদের দুস্টলোকগুলো
১১| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এদের যন্ত্রনায় পালানো দলে, আমি/আপনি সবাই।। কেউ ফিরবো কেউ না।।
১৭ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা মারাঠাদের কবলে পড়েছি
১২| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৭:১৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গনমুখী প্রকল্প বাদ দিয়ে রাস্ট্রিয় পৃষ্ঠপোষকতায় উচ্চাভিলাসী প্রকল্প গ্রহন করা হলে ফলতো এমনই হবে ।
মার্কিন যুক্তরাস্ট ভিত্তিক KPC গ্রূপ এর মাধ্যমে অর্থ মন্ত্রীর সমর্থন নিয়ে পুর্বাচলে ১০০ একর ভুমির একটি প্লটের উপর ( পরে তা কমিয়ে ৬০ একরে নামিয়ে নিয়ে আসা হয়) ১৪২ তলা ভবন নির্মাণের কাজ এগিয়ে চলছে দ্রুত গতিতে । প্রকল্পটির জন্য ব্য় হবে প্রায় ১০০০০ কোটি টাকা । বিষয়টি নিয়ে এ ব্লগে
পূর্বাচলে উচ্চবিত্তের ১৪২ তলার আকাশ চুম্বী স্বপ্ন :: পাশের গায়ে দরিত্র তাঁতী প্রজন্মের স্বপ্ন: একটি ছোট্ট তাঁত পল্লী
বিস্তারিত বিষয় তুলে ধরে একটি পোষ্ট আছে । সেখানে বিস্তারিত প্রকল্প রূপরেখা তৈরী করে দেখানো হয়েছে একই পরিমান টাকায় দেশের ৩০০ তাঁত নিবীড় এলাকায় ৩০০ তাঁত পল্লী স্থাপন করে মোট ১.৫০ লক্ষ হত দরিদ্র ও নদী ভাংগন কবলিত সহায় সম্বলহীন পরিবারের পুর্ণবাসন করা যায়, ৬.০০ লক্ষ তাঁতীর প্রত্যক্ষ পুর্ণ কর্ম সংস্থান করা যায়, বাৎসরিক প্রায় ৭৪ কোটি মিটার অতিরিক্ত তাঁত বস্র উৎপাদন ও প্রায় ৫০০০ কোটি টাকার বাৎসরিক মুল্য সংযোজন সম্ভব । এর থেকেও ভাল আরো অনেক প্রকল্প করা যায় যদি সদিচ্ছা থাকে ।
১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার সেই পোস্ট আমি পড়েছি।
মুহিত, সাইফুর রহমান ও কিবরিয়া রাজনৈতিক কারণে ফাইন্যান্স মিনিস্টার হয়েছিলেন; এরা কেরানী হওয়ার যোগ্য ছিলেন।
১৩| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০২
রক বেনন বলেছেন: কিছুই হবে না। এদেশে গরীব আরও গরীব হবে আর ধনী আরও ধনী হবে। ফলাফল একসময় গৃহযুদ্ধে রূপ নিবে। যার নেই বা থাকবেনা সে অন্যর সম্পদের দিকে হাত বাড়াবে। সেটা সৎ বা অসৎ, যে উপায়েই হোক না কেন!!
১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সালমান রহমান থেকে শুরু করে, একজন ওসিও জানে যে, দখল-করা সম্পদ টিকবে না; তাই এরা সবাই সম্পদ নিয়ে যাচ্ছে বিদেশে। দেশে গৃহযুদ্ধ হবে, অথবা ডাকাতেরা পালিয়ে যাবে আগেই
১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: কে বলে "সহজ কথা যায়না বলা সহজে"। রবিবাবু এসে দেখুন...............
১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
রবিবাবু হয়তো কবিতায় বলার কথা বলেছেন; মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলা কিছুটা সহজ
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
পাহাড় ধসের ঘটনায় মনে হয় রাঙামাটির লংদুরে পাহাড়ি মানুষদের সর্বস্ব লুট করার ঘটনা চাপা পড়ে গেছে। প্রকাশ্যে তাদের ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয় এবং রীতিমত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পাহাড়ায়।
এটা কি রেসিজম নয় ?