![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোন প্রবলেমই প্রবলেম না, প্রবলেম হলো প্রবলেমের প্রতি তোমার দৃস্টিভংগি
মুসলিমদের সংখ্য মিনিমাইজ করার একটা প্রজেক্ট চলছে এই গ্রহে।
যে কোন ভাবে বা যেভাবেই হোক মুস্লিমদের সংখ্য কমাতে হবে। মুসলিম, মুসলিমদের মারছে, মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়া, আমেরিকা যে যেমনে পারছে মুসলিমদের মারছে।
মুসলিম নিধনের একটা প্রজেক্ট চলছে এই গ্রহে
গতকাল নাইজেরিয়াতে মসজিদে মুসলিম নিধন হয়েছে, আজ মিশরে ইস্রাইল সীমান্ত নিকটবর্তী সিনাই উপদ্বীপে ২৩০ জন মুসলিম নিধন হয়েছে। এখন পর্যন্ত কেউ এর দায় দায়িত্ব স্বীকার করেনি, মোসাদ ওরফে আইএসএস একটু পরেই হয়তো দায় দায়িত্ব স্বীকার করে নিবে।
কোন মুসলিম মসজিদে হামলা করতে পারে, এটা অন্তত কোন মুসলিম বিশ্বাস করবে না।
....
No idia, why?
#Pray_for_Egypt
Pray_for_Niegeria
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অন্য মুসলমানকে মেরে তারা কী সওয়াব পাবে? no idea,why?
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: মুসলিম গুলোও ধোয়া তুলসিপাতা না।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
মুহাম্মাদ সালাহ উদ্দিন বাবু। বলেছেন: এইযে রাজীব নুর বলেছেন: মুসলিম গুলোও ধোয়া তুলসিপাতা না। এর দ্বারাই কি প্রমাণ হ্য়না যে আমরা মুসলিমরাই আমাদের বড় শত্রু?
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪২
chetamal বলেছেন: সাদ্দামের কি দোষ ছিলো?
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
chetamal বলেছেন: মুসলমানদের নিজের দ্বন্দের সুযোগে কিছু মুসলমান নিধন করলে খুব সহজেই অন্য পক্ষকে দোষারোপ করা যাবে। আইএসএস কার সৃস্টি। এই সিনাই উপদ্বিপ এর পাশেই তো ইস্রাইল, ইস্রাইল যদি এই কাজ করে তাহলে এটা সম্ভাবনা না হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
chetamal বলেছেন: মুসলিমদের মধ্যে এখন কোন বিভেদ নেই। সবাই মুস্লিম, সবাই আক্রান্ত। সব ধর্মের শত্রু এখন মুস্লিম।
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৮
chetamal বলেছেন: যখন সব মুসলিমরা আক্রান্ত তখন মুসলমানদের নিজেদের মধ্যে কোন বিভেদ নেই।
কয়েকদিন আগে সিরিয়াতে এক মসজিদে বিমান হামলা করে অনেকজন মুসলিমদের নিধন করা হলো, রাশিয়া, আমেরিকা কেই তার দায় স্বীকার করেনি। আসলে কে মারলো? যেই মারোক, মরেছে তো মুসলিমরাই তাই না?
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন মুসলিম মসজিদে হামলা করছে এটা এদেশী সাধারন মুসলিম বিশ্বাস না করলেও এটাই সত্য।
পাকিস্তানে প্রায় প্রতি সপ্তাহেই মুসলিমরাই মসজিদে বোমা হামলা চালাচ্ছে।
ইসলামি নামধারি সালাফি-ওহাবি স্কলার (মৌদুদি-জাকির নায়েক বাচ্চু রেজাকার ইত্যাদি) অনুপ্রানিত হয়ে খাঁটি মমিনে পরিনত হওয়ার পর এরা আর অন্যান্ন মুসলিমদের মুসলমান মনে করে না।
এরা প্রথমদিকে সুধু কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষনা করে নিরাপদ স্টার্ট করে, বহুল প্রচলিত 'খোদা হাফেজ' আল্লা হাফেজ হয়ে যায়
সালাফিরা উপমহাদেশে আহলে হাদিস ইত্যাদি নামে এদেশে বহুল প্রচলিত মিলাদ, সুফি, দরবেশ, তাবলীগ জামায়াতকেও বিদয়াতী বলে। কেউ কেউ আগ বাড়িয়ে কাফেরও বলে। বাংলাদেশেও এদের ব্যাপক বিস্তার শুরু হয়েছে। বাংলা ভাই, শায়ক আবদুর রহমান এরাও সালাফি ছিল। ব্লগার হত্যাকারি আনসারুল/আইএস নামধারি গুলশান হলি আর্টিজানের জঙ্গিগুলোও সালাফি মতাদর্শে বিশ্বাসী ছিল। এই উগ্র মতাদর্শের জামাতি/ওহাবি/সালাফিরা তাবলীগ, সূফিবাদি সহ বাংলাদেশের সকল সাধারন মুসলিমদের বিরুদ্ধে।
কট্টর সালাফি মতাদর্শের বক্তারা বিটিভি আমল থেকেই সামরিক সরকারদের মদত পেয়ে মোটা তাজা হয়েছে। দেলোয়ার হোসেন সায়েদি মুলত সুফিবাদি হলেও পরে ওদের দলে যোগ দিয়ে দল ভারি করে। এরপর একদল বাচ্চুরেজাকার জাকির নায়েকের বিটিভি যুগ শেষ হওয়ার পর প্রথমে এনটিভি, এটিএন পরে নিজেরাই ইসলামি চ্যানেল খুলে। কট্টর ওহাবি সালাফিদের উত্থান হচ্ছে বাংলাদেশে।