নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোষাক তৈরীর কারখানায় মাসিক বেতনে কামলা দেয় মাস শেষে মাইনের আশায়, যে মাইনে দিয়ে চলবে নিজের পরিবার ও সমাজের জন্য কিছু একটা করার প্রচেষ্টা মাত্র। নিতান্তই সাদামাঠা গ্রাম থেকে আসা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ।

চোরাবালি-

চোরাবালি- › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজতের ১৩দফা নিয়ে কেন রোকেয়া প্রাচীরা টেনশনে আছেন

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

আমন্ত্রণ সবাইকে দুখাই ছবিটি দেখার জন্য যেখানে অভিনয় করেছেন রোকেয়া প্রাচী। রাইসুল ইসলামের সাথে ঢলাঢলির দৃশ্যে কেও আবার আশ্লীল বলে মন্তব্য করবে না কারণ ওটা উনাদের ভাষায় শিল্প।



যা হউক মধ্যযুগ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন শেষ না হতেই শুরু করলাম আবার প্রাচী নিয়ে। আরেক খান কথা বলে রাখা ভাল বাজারের মেয়ে মাজারের মেয়ে আর ছিনেমার মেয়ে নিয়ে অনেক রোমাঞ্চকর গল্প আছে সে সবে কেও কান দিবেন না দয়া করে। তবে হেফাজতে ইসলাম যা বলেছে সেদিকে একটু নজর করা দরকার। নাহ সেটাও তো অনেক লম্বা চওড়া সেদিকে না গিয়ে ৪নং ধারা ১মলাইন নিয়েই দেখি।



ব্যাভিচার ও অবাধ মেলামেষা নিষিদ্ধ করতে হবে



রোকেয়াদের কিন্তু ভয় এখানেই। কামলা হিসেবে আবার বহু জায়গায় কামলা দেয়ার অভিজ্ঞা আছে তার মধ্যে কয়েক মাস মিডিয়ার ডিজাইনার হিসেবেও আছে। সেই অভিজ্ঞতার বেলী রোডের একজন নামকরা খ্যাতি মান মহিলা অভিনেত্রীকে অনেকে খাবার সাপ্লাইয়ার বা সরবারাকারী বা অনেকে দালাল হিসেবেই চিনেন। এই সব দালালেরা কি সরবরাহ করে থাকে সেটি লিখে আর অশ্লীলতা টেনে এনে বাচ্চাদের মনোরঞ্জন করতে চাচ্ছিনা।

# শুধু ব্যাভিচার বন্ধা হলে রোকেয়া প্রাচী ভাতে না মরলেও উনার মত অনেকে আছেন যারা ভাতে মরে যাবে কারণ নিজের তো ১৮/২০ দর্শন নাই। কে থাকতে চায় অনাহারে কন দেহি?

# অবাধ মেলা মেশা। এখানে ভয় না থাকার কোন কারণ দেখছি না, কারণ এখান থেকেই তো শুরু। প্রথমে লজ্জা ভাঙে মানুষের এখান থেকে তারপর শুরু হয় সন্ধ্যা বাতী গড়াতে গড়াতে এক সময় নিশী রাতি পর্যন্ত যায়। যার প্রমাণ মিলবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের রাস্তার দুপাশে, দয়া করে কেও বাগানে টেনে নিবেন না তাতে আমার আপত্তি আছে। এর নাম ভালবাসার বন্ধন যে বন্ধনের শেষ গড়ায় একশ্রেণীর সুশীল বাসা সরবরাহ কারীদের মাধ্যে সর্বশেষ পুষ্পিতা (আমাদের ব্লগার ডাঃ পুষ্পিতা আপু) আপুদের হাতে গিয়ে দরে পরে পায়ে হাতে ধরে শেষ রক্ষা। তো কোন মোল্লার বাসায় যৌনকর্মের জন্য বা গেষ্ট হাউজের জন্য ভাড়া দেয়া হয় মর্মে রেকর্ড না থাকলেও অনেক সুশীলই গেষ্ট হাউজ ও বাসা ভাড়া দেয়া ব্যবসা করে থাকে। অবাধ মেলামেশা বন্ধা হলে তা কি করে খাবে দাদু? তা হলে রোকেয়া প্রাচীর দোষ কোথায়?



মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: আমি দেখেছি দুখাই ছবিটা। যে দৃশ্যটার কথা বলছেন সেইটার কথা আমি আজও ভুলি নাই। ;)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

চোরাবালি- বলেছেন: ৮ থেকে ৮০কারো ভুলবার কথা নয়

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: দুখাই এ কি অয় ? জানতে মুন্চায় ;)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

চোরাবালি- বলেছেন: জানতে হলে সোজা বাজারে গিয়ে ৪০টাকা দিয়ে একটা সিডি লইয়া আইয়া ঘরে দরজা দিয়া বইয়া দ্যাহেন

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: ঐ স্বল্পবুদ্ধি সম্পন্ন মহিলার মতে ইসলামের বাস্তবায়ন হলে দেশ পিছিয়ে যাবে। আমরা জানি, ইসলামি আইনের বাস্তবায়ন হলে ন্যায় বিচার কায়েম হলেও, অনেক ধরনের মানুষের সমস্যা হবে।
আসুন দেখা যাক এই ধরনের তথাকথিত আধুনিক, কু-রুচিপূর্ণ, অশ্লীল প্রজন্মের মেয়েদের কি কি সমস্যা হবেঃ

১) তারা তাদের বিভিন্ন কসমেটিক দিয়ে ঘষে মেজে সাদা করা চামড়া জনসম্মুক্ষে প্রদর্শন করতে পারবেনা।


২) বিভিন্ন অনুষ্ঠানে চামড়া প্রদর্শন করে যে ইনকাম হত তা একদম বন্ধ হয়ে যাবে।

৩) চামড়া দেখিয়ে হাজারো যুবককে জাহান্নামের পথে টানতে পারবেনা।

৪) বিভিন্ন নাইট ক্লাবে ড্যান্স করতে পারবেনা।

৫) রেড ওয়াইন সহ বিভিন্ন কালারের পানি পান করতে পারবেনা।

৬) বয় ফ্রেন্ড এর নামে বিয়ের আগে হাজার ছেলের সাথে লীলা খেলা করতে পারবেনা।

৭) পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম আবাসিক হোটেলে গিয়ে পতিতাবৃত্তি করতে পারবেনা।

৮) বিভিন্ন পার্কে শুধু ফুল আর পাখি দেখা যাবে, কিন্তু তাদের ডলাডলি করতে করতে শুয়ে যাওয়ার কঠিন দৃশ্য বন্ধ হয়ে যাবে।

৯) বিয়ের পর কপালে লাল টিপ দিয়ে ফুটপাতে দাড়িয়ে নারী অধিকার আন্দোলনের নামে ভন্ডামী করতে পারবেনা।

১০) বিয়ের পর স্বামী এবং সন্তানের প্রতি কঠিন কর্তব্য পালন করতে হবে।


যে সমস্ত নারীরা উপরে উল্লেখিত কাজ সমুহকে সহজেই মেনে নিয়ে উল্লাসের সাথে করতে চান তাদের রুচিবোধ প্রশ্নবিদ্ধ রয়েছে। যাদের মধ্যে উপরে উল্লেখিত গুনাবলি রয়েছে তাদেরকে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে গ্রহণ করায় একজন রুচিশীল পুরুষের প্রবল আপত্তি রয়েছে। ঐ সমস্ত দুশ্চরিত্রানারীদেরকে কোন দুশ্চরিত্র পুরুষই কেবল জীবনসঙ্গিনী হিসেবে গ্রহণ করতে পারে। কোন রুচিশীল পুরুষের পক্ষে এটা সম্ভবই নয়।

কেননামহান আল্লাহ্‌ বলেনঃ "দুশ্চরিত্রা নারীদুশ্চরিত্র পুরুষের জন্য, আর দুশ্চরিত্রপুরুষ দুশ্চরিত্রা নারীর জন্য, আর সচ্চরিত্রা নারী সচ্চরিত্রপুরুষের জন্য, আর সচ্চরিত্র পুরুষ সচ্চরিত্রা নারীর জন্যে,-- তারা যা বলে এরা তা থেকে মুক্ত। তাদের জন্য রয়েছে পরিত্রাণ ও সম্মানজনক জীবিকা।" [সূরা আন-নূর ২৬]


ঐ সমস্ত দুশ্চরিত্রানারীরা কেবল সমাজে বিশৃঙ্খলাই সৃষ্টি করতে থাকে। তারা উলঙ্গপণায় লিপ্ত হয়ে অপরপুরুষের চরিত্রকে হরণ করতে চায়।

আল্লাহ্‌তায়ালা বলেনঃ “ যারা মু’মিনদেরমধ্যে অশ্লীলতার প্রসার পছন্দ করে, তাদেরজন্যে ইহাকাল ও পরকালে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। (সূরা আন-নূরঃ ১৯)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

চোরাবালি- বলেছেন: নারী এখন পণ্যের বাইরে কিছু না। মেধা কিছুই না দেহই সব।

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

সাজেদ বলেছেন: তাই, আচ্ছা তাহইলে এইটা দেখেন

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬

চোরাবালি- বলেছেন: হুম। জানতে পারলাম।

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি খুব খ্রাপ!!!!!!!!!!!!!!!


কেনু গোড়া ধরে টান মারেন???


আপনি গোড়া, ধর্মান্ধ, মধ্যযুগীয়!, মৌলবাদী,- ছেঃ

আপনারা দেশকে পিছিয়ে নিয়ে গেলেন! -------

এখনো গালী খান নাই??????


তবে মোল্লাদেরও বলি বাপু- একটু বাস্তবা জ্ঞানী হওনা কেনু!!!
ছৌটকালে শুনেছি-মাইকে আজান নিষেধ--- ২০-৩০ বছর লেগে গেল এখণ মাইকে সবই হয়!!!

টিভি দেখা কবিরা গুনাহ!!!!...সেইরাম ধুন্ধুমার কান্ড!!!!

ধীরে ধীরে এখণ একদল টিভীতে অনুষ্ঠান করে
একদল শুধূ দেখে- বেছে বেছে
আরেক দল একণও নিষিদ্ধের দলে!!!!!

সিনেমার কথা !!!

সবে মিলে নাজায়েজ!!!!!!

তবে যখন নবীজির উপর খ্রীস্টান বেটা সেইরাম ছবি বানায়- মেসেঞ্জার...
তখন আহা উহু করে আবেগে আপ্লুত হয়ে পারলে টিভিরেই ভক্তি করে!!!!!

এই সব জগখিচুরী থেকে বেরিয়ে সময়, বাস্তবতা, জ্ঞান এবং বিশ।বাসের সমন্বয় করতে হবে দ্রুত।

নইলে সেইদিন বেশী দূরে নয়- হয়তো দেখবেন-তালিবানি ষ্টাইলে এক গ্রুপের উত্থান ঘটাবে সাম্রাজ্যবাদীরা... আবার তাদের দিয়ে উল্টা পাল।টা কাজ করায়া আবার তাদের দমনে বাংলাদেশে শান্তি! রক্ষায় কিংবা গণতন্ত্রের উদ্ধারে এসে যাবে সর্ব শক্তি নিয়ে!!!!!!!


সো সময় থাকতে সাবধান।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৫

চোরাবালি- বলেছেন: :D :D :D :D আমারা চিন্তা করি স্বল্প বা বর্তমান নিয়ে মোল্লা বলে যাদের গালি দেয় তাদের চিন্তা ভবিষ্যত নিয়ে। যখন সিনেমা নাটক শুরু হল তখন কার অবস্থা আর এখন কার অবস্থার মধ্যে পার্থক্য আছে কি? মোল্লারা আজকের অবস্থা কথা ভেবেই ৩০/৩৫বছর আগে গলা ফাটিয়েছিল যখন তাদের মৌলবাদি কাঠমোল্লা বলে গালি দেয়া হয়েছিল।

আমাদের আর মোল্লাদের মধ্যে পার্থক্য কোথায় চিন্তা করলে বুঝবেন

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: এই পোষ্টটি পড়ুনঃ

যে সমস্ত তথা কথিত আধুনিক মানবেরা ইসলামের নারী সংক্রান্ত বিধান সেকেলে/তালেবানি/মধ্যযুগীয় বিধান মনে করেন এবং যারা বলে থাকে ইসলাম নারীদের গৃহবন্দী করেছে, স্বাধীনতা এবং অধিকার খর্বিত করেছে তাদের চিন্তাধারার বাস্তবতা প্রসঙ্গে . . . .

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.