নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিরোনামের কথাটি বিজেপি নেতার।
একথাটি আসলে কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন নিউজ দেখলেই বোঝা যায়। বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে ধর্ষণ, ৩মাস/৩বছর ধরেণ ধর্ষণ, প্রেমিকের বাড়ীতে বিয়ের জন্য অনশন, এসব নিউজগুলি দেখলে কথাটির সত্যতা পাওয়া যায়। এখন দু'জনার মধ্যে সম্পর্ক মানেই লিটনের ফ্লাট। ছেলে সড়ে পড়তে চাইলেই ধর্ষণ মামলা। আমি অনেক মধ্যবৃত্ত বা উঠতি মধ্যবৃত্তকে দেখেছি যেখানে মেয়ে মায়ের সামনেই প্রেমিকের সাথে কথা বলে; অনেক ক্ষেত্রে মা মেয়েকে সুযোগও করে দেন আধুনিকতার নামে।
আধুনিক দেশগুলিতে যেখানে স্বেচ্ছায় লিটনের ফ্লাটে যাওয়া বৈধ এবং একে অপরের সম্মতিতে খাট ব্যবহারও বৈধ এমনকি আদালতও বলেছে প্রপ্তবয়ষ্ক ছেলে মেয়ে স্বেচ্ছায় উভয়ের সম্মতিতে কর্মসাধাণ করলে ধর্ষণ বলে বিবেচিত হবে না। কিন্তু এদেশে এ ধরনের মেলা মেশা সম্পূর্ণ অবৈধ ছেলে মেয়ে উভয়ের জন্যই। কিন্তু আদলতে কেবল অপরাধি ছেলেই; তার বিরুদ্ধেই ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়। যদিও অধিকাংশ মামলা পরবর্তীতে টিকতে পারে না।
তেমনি একটা নিউজ- তানভীর আমার জীবন নষ্ট করেছে, তাকেই বিয়ে করব। এখানে অপরাধ করেছে দুজনাই; তা হলে ছেলে কেন দায়ভার বহণ করবে। যে মেয়ে বিয়ের আগে শুধুমাত্র বিশ্বাসের বসে একটি ছেলের সাথে সম্পর্ক করে গর্ভবর্তী হয়ে আবার ডাক্টারী পদ্ধতিতে গর্ভ নিবারণও করে ফেলেছে সে মেয়ে নিশ্চয় অবুঝ নয়। আবার পড়া লেখা না জানা মূর্খ মেয়েও না- এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিবে তার মানে শিক্ষিত। আধুনিকতার নামে যেহেতু অবাধ মেলামেশা হচ্ছে সেহেতু আধুনিক দেশগুলির মত এসম্পর্কগুলি না দেখে কেন এই তামশা??
রাষ্ট্রের উচিত ছিল এসক কর্ম যারা করবে প্রথমে দুইজনারই বিচার করা (ইসলামি বিচার যেহেতু আমাদের পচ্ছন্দ না) পরবর্তীতে যার দোষ বেশী হবে তার জন্য অতিরিক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করা। এবং যাদের আশ্রয় পশ্রয় দিয়েছেন তাদেরও বিচারের আওতায় আনা। এমনকি ছেলে/মেয়ের পারিবারিক পশ্রয়ে যদি হয় সে ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদেরও বিচারের আওতায় আনা।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
চোরাবালি- বলেছেন: উভয়কেই বিচারের আওতায় আনতে হবে অভিভাবক সহ।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মিউচুয়াল সেক্সের ক্ষেত্রে ধর্ষন মামলা গ্রহনযোগ্য নয়। সেটা প্রতারণার অন্য কোন ধারাতে পড়তে পারে। আইনজীবিরা ভাল বলতে পারবেন।
বেশ কয়েকটা ঘটনা দেখেছি- আপোষেই সব চলছিল!
যেইনা ধরা পড়ে গেল মানুষের কাছে- মেয়ে নগদ পাল্টি!
করে ধর্ষনের সরাসরি অভিযোগ।
আর প্রতিশ্রুতিতে একবার বা বহুবার দু'জনের সম্মতিতে মিলনের পর
কোন কারণে মেয়ে বদলে গেলে ছেলে কোন অভিযোগ করতে পারেনা!
কিন্তু ছেলে এড়াতে চাইলে তারে ধর্ষন বলাটা কতটুকু যৌক্তিক ভাববার বিষয়।
আসলে আমরা ক্রমশ অবক্ষয়ের গভীরে নিপতিত হচ্ছি। উত্তরণের পথ দরকার।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
চোরাবালি- বলেছেন: মিউচুয়াল সেক্সের ক্ষেত্রে মামলা হয় ফুসলিয়ে ধর্ষণ।
আর প্রতারণার মামলা হলে উভয় ক্ষেত্রেই হওয়া উচিত, ছেলের ও প্রতারণার মামলা করার ক্ষমতা থাকা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪
ক্স বলেছেন: একটা ছেলে আর একটা মেয়ে গায়ে ঘষাঘষি করে একটু আনন্দ নেবে - রাষ্ট্র তাতে বাধা দেবে কেন? আর বিয়ে করাকে দায় বলছেন কেন? বিয়ের মাধ্যমে মেয়েটিকে নিয়ে ছেলেটি যা খুশি তাই করার অধিকার পাবে, তাতে ছেলেটারই তো লাভ। ১০০১ টাকা কাবিনে বিয়ে করবে, সংসার করতে ইচ্ছে না হলে ১০০০ টাকা হাতে ধরিয়ে লাথি মেরে বিদায় করবে - এতে অসুবিধা কোথায়? বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিলেই বিয়ে করতে হবে - এটা কোন দেশের কোন আইনে বলা আছে?
আর মেয়েগুলিই বা কি? ছেলে বিয়ে করতে রাজী না হলে তাতে ক্ষতি কি? ছেলের কি অভাব পড়েছে? অনিচ্ছুক ছেলে বিয়ে করলে তো আরও বেশি ঝামেলা - উঠতে বসতে খোঁটা দেবে, সেটা সহ্য হবে? মাস্তি করার জন্য প্রেম হয়েছিল। মাস্তি শেষ এখন ছেলেটা বিয়ে করবে কেন শুধু শুধু ঝামেলা কাঁধে নেবার জন্য?