![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সময় লিখতাম। যা ভাবতাম, যা দেখতাম তাই বলতাম এবং জানাতে চেষ্টা করতাম। লেখক বলে নিজেকে কখনো ভাবিনি এবং এখনো ভাবি না। তবে সবসময় চাই সত্যকে জানতে এবং জানাতে। কারণ, সত্যের বিকল্প নেই, জানতে চান বা না চান সত্য তার নিজস্ব গতিতে প্রকাশ হয়েই যায়। পৃথিবীতে কোন সত্যেই গোপন নেই এবং সত্যকে শত চেষ্টা করে কিংবা ভয় দেখিয়ে দাবিয়ে রাখা যায় না। বিগত দিনে যা লিখেছিলাম তার-ই কিছু কিছু লেখা এখানে তুলে ধরব।
মানুষের মন খুবই নিচু এবং লোভী - অন্যান্য সব দেশের মতই ব্রিটিশ বলে চালিত মানুষ গুলা । তাদের ও মন আছে তাদের ও ইচ্ছা আছে তাদের ও চিন্তা চেতনা রয়েছে , রয়েছে ধর্ম বিশ্বাস । হাটে ঘাটে মাঠে পাড়ায় মহল্লায় সরকারি স্তাপনায় শিক্ষাঙ্গন বিশাল বিশাল চার্চ এর উপস্তিতি তাই প্রমান দেয় । তবে এই সব আবেদন বা বিশ্বাস তাদের মধ্যে কাজ করে কমই ইদানিং । এরা এখন ফ্রি বা মুক্ত যাহাকে বলে প্রগতিশীল চেতনা । এমন কি ওদের জন্য ফ্রি মিক্সিং ও ব্যাপার না । টিভি পর্দায় খবরে ওদের কুৎসিত চেহারা এবং নিকৃষ্ট মনের পরিচয় মেলে , রাজনিতীক সাহিত্যিক কবি অভিনেতা এমন কি ছিঁচকে কেউ - প্রায় অনেকেই আজ অভিযুক্ত যৌনতার দরুন । বিগত ৫০ বৎসর এর পুরানো ঘটনা থেকে নিয়ে গতকাল পর্যন্ত এই ইনকুয়ারি সেই ইনকুয়ারী ছলছেই এবং একের পর এক সেলিব্রেটি যাচ্ছে কারাগারে । যাই হউক বিলম্বে ও পাচ্ছে কদম্বিনি বিচার নামের আলো । কিন্তু তাই বলে কি এই সব কুকর্ম থামছে ? নাহ খবরে কিন্তু তা বলে না এবারে যুক্ত হয়েছেন চার্চের পাদ্রিরাও , বলুন তো মানুষের মন কিংবা মানসিকতা কেমনে পবিত্র থাকবে ? আমি ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি আমাদের সমাজে ব্রিটিশ ফলো করার প্রবণতা , ভাব খানা এমন যে সাহেব রা জানে ভদ্রতা কিংবা সভ্যতা ! সেই অনুসরণ ই আজ খোদ ইন্ডিয়ায় বাংলাদেশে পাকিস্তানে নেপালে শ্রীলঙ্কা ইত্যাকার দেশে মেয়েদের জন্য কালসাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে । দল বেঁধে গন ধর্ষণ এই সাহেব দের কল্যানেই , আরও আছে প্রগতিশীলতা - হিন্দি ফিল্ম - এবং মুক্ত চিন্তার নাটক । মুল খুঁজলে সাহেবদের ভাণ্ড একদম শূন্য । ওই সাহেবরা দল বাধে বন্ধু সমাজ বলে কু ইচ্ছা চরিতার্থ করে ছলে বলে কৌশলে অথবা অর্থের দাপটে - গরীব বা সাধারণরা প্রায় অসহায় , শিক্ষা - কিংবা স্বাধীনতার অথবা স্বাবলম্বিতার ্নামে অবাধে মেয়েদের ব্যবহার করেই যাচ্ছে - অবাক হই যখন দেখি ওই সব প্রগতিশীল কাপুরুষরা তাহাদের নগ্ন তা কে ফুটিয়ে তোলতে চায় সাহিত্য মাধ্যমে । এবং এর শিকার হচ্ছে সাধারনরাই , বঙ্গনুর পত্রিকা সম্পাদক সম্মানিত জনাব আব্দুল মতিন সাহেব আমাকে যে ঘটনা বললেন তা যদি সত্য হয় তা হলে তা হবে মানব সভ্যতার জন্য এক মহা বিপর্যয় - আমরা যাহারা মানবতার খাতিরে কাজ করে যাই শুধু মাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে - আমাদের ও ভাবতে হবে আমরা কাদের সাহায্য করব ! মানুষ ই তো মানুষের বিপর্যয়ের জন্য দায়ী অনেক টা । ধর্মের দোহাই নতুন নয় - ধর্ম বিক্রি ও নতুন নয় , সনাতন ধর্ম বলে পরিচিত । যে ধর্মটি বলে থাকে তাদের ব্যাপারে যা কি না সভ্যতার একমাত্র খুঁটি - সেই ধর্ম কে বিক্রি করা হচ্ছে অহরহ ছলে বলে কৌশলে ,এবং এতে ক্ষতগ্রস্ত হচ্ছে মানুষরাই , তন্ত্র মন্ত্র দিয়ে যদি মানব সমস্যা সমাধান করা যেত তা হলে মানবের মুনিব যিনি তিনি আমাদের জন্য নবী রাসুল প্রেরন করতেন না - যেহেতু নবী রাসুলের আগমন ঘটেছে এবং সুস্পষ্ট নির্দেশনা কিতাব দ্বারা প্রমাণিত , যুক্তি নির্ভর ও যুগসই তা হলে বুঝতে হবে এই সব আউল ফাউল তন্ত্র মন্ত্র কোন মুল্য ই রাখেনা - আবেদন সৃষ্টি করা তো অনেক দূরে । স্বামী স্ত্রীর বিছানার কর্ম কাণ্ড ছাপার অক্ষরে বই করে প্রকাশ করলে যেমন আবেদন সৃষ্টি করতে পারেনা তেমনি তন্র মন্ত্র ও বেকার একটি ব্যবস্তা । বিশ্বের মধ্যে ইন্ডিয়া তন্ত্র মন্ত্র দিয়েই কেল্লা ফতেহ করতে পারতো - এত সমরাস্রের কি দরকার , টার্গেট করে শুধু মুসলমানদের উপরে অবিচার করবেন তা আর হবেনা মশাই , আপনাদের তন্ত্র মন্ত্র আপনাদের দিকেই ফিরে যাচ্ছে - আয়নায় চেয়ে দেখুন যত জন অভিযুক্ত হয়েছেন সবই কিন্তু আপনাদের লেবেলে মোড়ানো । আমি লিখছি বেশ কিছু দিন থেকে ব্রিটিশ মৌলবাদ নিয়ে , এর এত সাড়া পাব ভাবিনি আগে - অবশ্য এতে কিছুটা নতুন অভিজ্ঞ্যতা ও হচ্ছে , অনেকে আমাকে নানান কটূক্তি করছেন - এতে ভয় পাই না , নিঃশক্তির কু যুক্তি এবং যারা সত্য কে ভয় পায় তাহাদের কাছেই আছে মিথ্যা অপ-প্রছার , আমার বিরুদ্ধে এই সব অপ প্রচার আমার মালিক রাহমাতে পরিনত করে দিচ্ছেন , আমি এর প্রমান পাই প্রতিটি মুহূর্তে । অনেকে বলে শত্রু থেকে সাবধান - হে তাই হব , কিন্তু এই শত্রুরাই তো আমাকে সটিক পথ দেখাচ্ছে , আমি সুযুগ পেলে তাহাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি , মরার এত ভয় নাই ভাই , মরতে হবেই হবে আজ হউক কিংবা কাল - আল্লাহর মর্জি যখন হবে তাহাকে রোধ করার ক্ষমতা এই জমিনের কার নাই - হায়াত এবং মউতের ফায়সালা একমাত্র মাওলাই করেন - আমি ধন্যবাদ জানাই জনাব আব্দুল মতিন ভাইকে যিনি এক মাস লেখা না পেলে তাগাদা দেন , বয়স বাড়লে নাকি শরণ শক্তি কমে তা কিন্তু ভুল প্রমান করছেন তিনি , এক দিন বাকি থাকতেই তাগাদা - ব্রিটিশ মৌলবাদ কোথায় ? ভাবছি উনার ভয়েই লেখা ছেড়ে দেব ! আসলে ব্রিটিশ রা কেও কার না - এদের পারিবারিক চেইন বলতে কিছু নেই যাহাদের আছে তার সংখ্যা খাতায় লিপিবদ্ধ , ওল্ড হোমের মৃত এক ব্যাক্তির জন্ম সনদে পিতার নামের যায়গায় লেখা আন-নউন এই বেক্তির বয়স হল ৮৭ - এবারে চিন্তা করুন এর ধারাবাহিকতা চলে আসছে কবে থেকে ! তাই দেখা যায় ব্রিটিশ মেয়েদের কাছে ইসলাম ধর্ম গ্রহন প্রবনতা , পরিচয়ের ক্ষেত্রে এক মাত্র আল ইসলাম ই সহায়ক , কারন এই ধর্মে বিয়ে আছে একের অধিক কিন্তু নোংরামি নেই , অবশ্য আরেএকটি ধর্মে দিক্ষা নিতে দেখা যায় তা হল বৌদ্ধ - কিন্তু বৌদ্ধ কি আসলেই ধর্ম ? এই নিয়ে বিস্তর আলোচনা প্রয়োজন । উনারা বলেন জীবে দয়া পরম ধর্ম - কিন্তু তাহারা সাপ বেঙ থেকে নিয়ে মশা মাছি পর্যন্ত ভক্ষনং । আজকাল আবার ধর্মের বাজার ও বসে , ইন্টারনেট ইউ টিউবে ও বানী থাকে , এর মুলে কিন্তু এই ব্রিটিশরা - এদের যে বা যাহারা অনুসরণ করেছে এদের ধ্বংস হয়েছে মান মর্যাদা ইজ্জাত ও আব্রু , ভারত বর্ষে তাহাদের রূপিত বিষ এখনো তাজা , শুধু বাস্পই ছড়াচ্ছে - আমি যখন দেখি পাকিস্তানে কবরিস্তানে বোমা মারে - ইন্ডি্যাতে মানুষের মাংশ খায় - বাংলাদেশে মিথ্যার কারখানা একে ওপরের রক্ত নিয়ে হোলি খেলছে হিংশা জেদের জাল বিস্তার হচ্ছে তখন মনে আসে অতীত ইতিহাস , দেখি যেন মীরজাফর জীবিত আরও জীবিত সেই লাট সাহেবরা যাহারা চোরকে বলত চুরি কর এবং গ্রিহস্ত কে বলতো সজাগ থাক ,
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:০৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ভালো লেগেছে