![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুদ্ধপরাধীদের কঠোর বিচার চাই, স্বাধীন দেশের মাটিতে তারা পতাকা উড়িয়ে গাড়ি হাকাবে, তা জাতির জন্য লজ্জার। ফেইসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/cl.samurai
এককালে শুনতাম পর্দা পড়ে চলাফেরা করা মেয়েদের জন্য সেফ! ইদানীং শুনি, পর্দা করা রিক্সি! নেকাব টানার জন্য ওমুক বরখাস্ত, তমুক বহিস্কার!
মুখঢাকা থাকলে নাকি স্টুডেন্ট চিনা যায়না। ভিসি আর রেজিস্টার কয়জন স্টুডেন্টকে চিনে, এটা নিয়ে “মুখখোলা পরীক্ষা” চালাইলে বোঝা যাবে!
বিশ্ববিদ্যালয় কি ব্যাংক, পারমাণবিক চুল্লি, সামরিক স্থাপনা নাকি হাইটেক বায়োল্যাব যেটিতে কঠোর নিরাপত্তা লাগে? বাংলাদেশের ডিইউ, বুয়েট, মেডিকেলের মত বাঘা প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা লাগেনা আর এই ফার্মের মুরগীর খাচায় লাগে?? একটা ব্যাপার বোধগম্য নয়। ইসলামী ব্যাংকের মহিলা কর্মকর্তাদের দেখি নেকাব পড়ে কাউন্টারে বসে। ব্যাংকের মত একটা সিকিউর প্রতিষ্ঠান নেকাবকে হুমকী বিবেচনা করলনা, ব্রাক ইউনি কুন তালেবর জাতি জানতে চায়।
ব্যক্তিগত আইডেনটি পরীক্ষা করা হয় সিগনেচার দিয়ে। বায়েমেট্রিক পদ্ধতি- রেটিনা স্ক্যান, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ফেসডিটেকশন এগুলা করে উন্নত প্রতিষ্ঠান। প্রশ্ন হইল, ব্রাকের কি ফেসডিটেকশন যন্ত্র আছে, নাকি হুদাই ফাপড় দিচ্ছে? নাকি গেটে ছবি হাতে দাড়োয়ান দাড়ায়া থাকে, ছবি মিলায়া মিলায়া স্টুডেন্টদের ঢুকতে দেয়?? এগুলোর কোনটা না হইলে চেহারা খুলে রাখতে বলার কারণ কি??
কারণ হতে পারে পরিমলগত লালসা। আজ ব্রাক বলছে, নেকাব তাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি, কাল নর্থসাউথ বলবে ওড়না তাদের জন্য হুমকি... মূলকথা কাপড় পড়াটাই সম্ভবত নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি! জাতির নেকাব টেনে ধরার পেছনে ব্রাকের ধান্ধাবাজী অনুসন্ধান এবং নব্য পরিমলদের যথাযথ ভেক্সিন প্রদান করতঃ জাতিকে ভবিষ্যত মহামারীর হাত থেকে রক্ষা আমাদের সকলের কাম্য
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: দেখলাম! বোমা কি ফেসপাউডার হিসাবে নিয়ে যাবে? মেটাল ডিটেকটর না বসিয়ে নেকাব খুলতে বলার কারণ কি??
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কারণ হতে পারে পরিমলগত লালসা। আজ ব্রাক বলছে, নেকাব তাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি, কাল নর্থসাউথ বলবে ওড়না তাদের জন্য হুমকি... মূলকথা কাপড় পড়াটাই সম্ভবত নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি! জাতির নেকাফ টেনে ধরার পেছনে ব্রাকের ধান্ধাবাজী অনুসন্ধান এবং নব্য পরিমলদের যথাযথ ভেক্সিন প্রদান করতঃ জাতিতে ভবিষ্যত মহামারীর হাত থেকে রক্ষা আমাদের সকলের কাম্য
++++++++++++++
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: স্বাগতম!
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
আল ইফরান বলেছেন: নিরাপত্তার অজুহাতে নিকাব নিষিদ্ধ করা একটা অবৈধ ও অসাংবিধানিক কাজ ।
এতই যদি ডিটেকশানের ব্যাপারে কড়াকড়ি থাকে তাহলে ফিঙ্গার প্রিন্ট অথবা রেটিনা এক্সেস সিস্টেম চালু করলেই পারে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: সেটাই। অবশ্যই এটা অসাংবিধানিক ডিকটেটরশীপ!
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, একজন মহিলা সিকিউরিটি গার্ড রাখলেইতো পারে। এত ঝামেলার কি দরকার?
নিরাপত্তা যদি এতই বিঘ্নিত হয়ে যায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যলয়ে, তাহলে মহিলা সিকিউরিটি গার্ড দিয়া ঘেরা জায়গায় নেকাব খুলে দেখলেইতো হয়, যেমন টা এয়ারপোর্টে করে...
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: সেটাই! কুমতলব থাকলে যেটা হয় আরকি! বোরখা খুলে রেজিষ্টারের সামনে ধেই ধেই নাচলে তার খায়েস পূরণ হবে সম্ভবত।
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এইগুলা হইতেছে এক ধরনের সাম্প্রদায়িক উষ্কানি। যারা করছে তাদের ভেতরের ক্ষুদ্রতার বহিঃপ্রকাশ। এই দেশের কিছু আত্নস্বীকৃত মুক্তমনারা(আসলে ছাগল) এটাকে আবার প্রগতিশীলতা মনে করে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: কোনমেয়ের পোশাকের অংশ (হোক তা বড় বা ছোট) খুলতে বলাটা প্রগতিশীলতার অংশ হতে পারেনা।
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: আপনার প্রতিটা পোস্ট জোঁকের গায়ে লবন দেয়ার মত। আপনি এত কম লিখেন কেন? আরেকটুঁ বেশি লেখেন।
পোস্টে প্লাস অ্যান্ড শেয়ার।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
বিলাসী বলেছেন: "কারণ হতে পারে পরিমলগত লালসা। আজ ব্রাক বলছে, নেকাব তাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি, কাল নর্থসাউথ বলবে ওড়না তাদের জন্য হুমকি... মূলকথা কাপড় পড়াটাই সম্ভবত নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি! জাতির নেকাব টেনে ধরার পেছনে ব্রাকের ধান্ধাবাজী অনুসন্ধান এবং নব্য পরিমলদের যথাযথ ভেক্সিন প্রদান করতঃ জাতিকে ভবিষ্যত মহামারীর হাত থেকে রক্ষা আমাদের সকলের কাম্য"
এরচেয়ে পোক্ত জবাব আমার জানা নেই, সহমত ++++++++++++++
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ!
৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
তারেক বলেছেন: হুজুররা মেয়েদের পাতলা পোষাক বা ছোট আটোশাটো পোষাক নিয়ে কথা বললে সারা দেশ তোলপাড় পড়ে যায়।
আধুনিক মেয়েরা খেক খেক করে উঠে এই বলে যে, মেয়েদের পোষাক নিয়ে হুজুররা এত কথা বলে কেন? ২০০৪ বা এর কাছাকাছি সময়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্দাথ বিঞ্জান বিভাগের একজন শিক্ষক এক মেয়েকে ঘোমটা দেয়ার কথা বলেল ঐ ক্যাম্পাস তো বটেই পুরা দেশে ঐ শিক্ষকের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছিল।বিবিসি পর্যন্ত এ বিষয়ে ৩ থেকে ৪ দিন সংবাদ পরিবেশন স্বাক্ষাতকার নিয়েছিল বিভিন্ন ছাত্র-ছাত্রীর, গুনীজনের(!!)। আর আজ একটি বিশ্ববিদ্যালয় সে প্রতিষ্ঠানের একজন ছাত্রীর পোষাক পছন্দ না হওয়ায় তাকে বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে বের করে দিচ্ছে ,আর তা নিয়ে বুদ্ধিজীবীরাও কোন প্রতিবাদ করছে না, মেয়েদেরকেও তেমন সোচ্চার দেখা যাচ্ছে না যেমনটি দেখা গিয়েছিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে, বিবিসি ও তেমন নিউজ কাভার করছে না । শুধু মাত্র ব্লগার যা একটু প্রতিবাদ করছে।
তাহলে ব্যাপারটা কি দাড়াল!! পুরো ব্যাপারটাই পক্ষপাত মূলক।জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইসলামের পক্ষে ছিল এজন্য সবাই হৈ হৈ করে উঠেছিল। আর এখন ব্রাক ইউনির্ভাসিটি ইসলামের বিপক্ষে আছে এজন্য মিডিয়, সুশীল সমাজ, মানবতাবদীরা , নারীরর অধিকার রক্ষাকারীরা সবাই চুপ। হেঃ হে ঃ হেঃ কি বুঝলেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: মিডিয়া একেবারে চুপ সেটা বলা যাবেনা। কিছু কিছু মিডিয়া বেশ ভালই কভারেজ দিয়েছে।
৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
উযায়র বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, একজন মহিলা সিকিউরিটি গার্ড রাখলেইতো পারে। এত ঝামেলার কি দরকার?
নিরাপত্তা যদি এতই বিঘ্নিত হয়ে যায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যলয়ে, তাহলে মহিলা সিকিউরিটি গার্ড দিয়া ঘেরা জায়গায় নেকাব খুলে দেখলেইতো হয়, যেমন টা এয়ারপোর্টে করে...
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: আপনার প্রতিটা পোস্ট জোঁকের গায়ে লবন দেয়ার মত। আপনি এত কম লিখেন কেন? আরেকটুঁ বেশি লেখেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন:
১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
উযায়র বলেছেন: চুচিলরা নারীর রক্ষক না ভক্ষক ?
পরিসংখান কি বলে ?
১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
রাহুল বলেছেন: প্রশ্ন হইল, ব্রাকের কি ফেসডিটেকশন যন্ত্র আছে, নাকি হুদাই ফাপড় দিচ্ছে? নাকি গেটে ছবি হাতে দাড়োয়ান দাড়ায়া থাকে, ছবি মিলায়া মিলায়া স্টুডেন্টদের ঢুকতে দেয়?? এগুলোর কোনটা না হইলে চেহারা খুলে রাখতে বলার কারণ কি??
কারণ হতে পারে পরিমলগত লালসা
++++++++++++++++++++
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন:
১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
তরুক মকতো বলেছেন:
"কালোরা এ পার্কে ঢুকতে পারবে না"
প্রগতিশীল: এটা হতে পারে না। এটা বর্ণবাদী আচরণ। সকলের সমান অধিকার।
"নেকাবধারীরা এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবে না"
প্রগতিশীল: (চুপ)।
একটু চাপাচাপির পরে
প্রগতিশীল: ঠিকইতো। নেকাবের আড়ালে সন্ত্রাসবাদী জঙ্গীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে পরছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: এইটাইপ কাউকে পোস্টে পেলে ভাল হত। ব্রাকের ঘটনাকে সমর্থন করে এমন কাউকে পোষ্টে পাইলাম না।
১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল বলেছেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: আপনাকে অনলাইন দেখে আসলাম বস । খুব ভালো লাগলো আপনাকে দেখে।
+++
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম। কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২১
আহসান২২ বলেছেন: নব্য পরিমলদের যথাযথ ভেক্সিন প্রদান করতঃ জাতিকে ভবিষ্যত মহামারীর হাত থেকে রক্ষা আমাদের সকলের কাম্য
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন:
১৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বোর্খা-নেকাব না পরেও সালিন ভাবে প্রচলিত পোষাক পরে ধর্ম করা যায়।
বোর্খা-নেকাব ইসলামি ড্রেস না, আরবের প্রচলিত ড্রেস।
কোরানের আয়াতে মেয়েদের মুখ খোলা রাখার কথা স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে সূরা আহযাবে।
ইসলামের আগমনের অনেক পুর্ব থেকেই আরব মহিলাদের মরুভুমিতে চলার সময় মুখঢাকার প্রচলন ছিল, তবে সেটা ধর্মিয় বিধানের অংশ হিসেবে ছিল না, ছিল বালুঝড়, লু হাওয়া বা তীব্র রোদ থেকে বাচার জন্যই।
আরবের তীব্র রোদ থেকে বাচতে সুধু মেয়েরা না, ছেলেরাও মাথার তালু আপাদমস্তক কাপড় দিয়ে ঢাকতো। এধরনের পুরুষদের পোষাক এখনো আরবে প্রচলিত।
ভন্ড মৌলবাদি গোষ্টি বোর্খা-নেকাব কে ইসলামি লেবাস বানিয়ে ফেলে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কি ব্যাংক, পারমাণবিক চুল্লি, সামরিক স্থাপনা নাকি যে যেটিতে কঠোর নিরাপত্তা লাগে?
হ্যা লাগে, কদিন আগেই বোমা হামলার হুমকি দেয়া হয়েছিল।
কেনিয়ার নিরিহ একটি সপিং সেন্টারে গতকাল ভয়াবহ হামলা হয়ে ৩০ জন মারা গেছে। গত পড়শু পাকিস্তানের গির্জায় হামলায় ৪০ জন নিহিত হয়েছিল।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: বোমা হামলার সাথে মুখ খোলার কি সম্পর্ক? বোমা কি ফেসপাউডার যে মুখে লাগিয়ে আসবে?
বোমা হামলায় নিরাপত্তা দরকার তো মেটালডিটেক্টর বসাও, স্ক্যানার বসাও.. মুখ খোলা রেখে বোমা হামলা প্রতিরোধের চিন্তা বোধহয় বদলমার্কা ফেল্টু আবুলের মাথা থেকেও আসবেনা। এত বুদ্ধি নিয়া ব্রাক ঘুমায় কেমনে?
আপনি বলেছেন, বোর্খা-নেকাব না পরেও সালিন ভাবে প্রচলিত পোষাক পরে ধর্ম করা যায়। সহমত, অবশ্যই যায়। কিন্তু কে বোরখা পড়ে পর্দা করবে আর কে সালোয়ার কামিজ পড়ে সেটা কি ভার্সিটি ঠিক করে দেবে? আপনি কোন রংয়ের আন্ডারওয়ার পড়বেন সেই মতিব্বরী কি ব্রাকের রেজিষ্টার করবে?
কে কি পোষাক পড়বে তা একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। কেউ সালোয়ার কামিজ পড়ে পর্দা করলেও আপত্তি নাই, বোরখা পড়ে করলেও আপত্তি নাই। ইউরোপীয় পোষাক কোর্ট, প্যান্ট, টাই পড়তে যখন আপত্তি করিনাই আরবীও বোরখায় আপত্তি কেন? এমন ত না যে আমরা পোষাকে জাতীয় চেতনায় উদ্বুদ্ধ! লুঙ্গি, পাঞ্জাবী, ধুতি আর শাড়ী ছাড়া কিছু পড়িনা!! ভন্ডামী দেখানোর জায়গা পায়না ব্রাক!
১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: কারণ হতে পারে পরিমলগত লালসা। আজ ব্রাক বলছে, নেকাব তাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি, কাল নর্থসাউথ বলবে ওড়না তাদের জন্য হুমকি... মূলকথা কাপড় পড়াটাই সম্ভবত নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি! জাতির নেকাব টেনে ধরার পেছনে ব্রাকের ধান্ধাবাজী অনুসন্ধান এবং নব্য পরিমলদের যথাযথ ভেক্সিন প্রদান করতঃ জাতিকে ভবিষ্যত মহামারীর হাত থেকে রক্ষা আমাদের সকলের কাম্য
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় কি ব্যাংক, পারমাণবিক চুল্লি, সামরিক স্থাপনা নাকি যে যেটিতে কঠোর নিরাপত্তা লাগে?
হ্যা লাগে, কদিন আগেই বোমা হামলার হুমকি দেয়া হয়েছিল।
@হাকা কেউ মুখে করে বোম নেয় না । নিলে জামার মধ্যেই নিতে পারে । এখন বলেন নেংটা হয়ে ব্রাকে ঢুকতে হবে
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: সহমত! মেয়েদের অন্তবাসে অন্তত ১ কেজি এক্সপ্লোসিভ বহণ করা সম্ভব! ভার্সিটি কি এদিকেও নজর দিতেছে নাকি!
১৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: এধরণের ঘটনাগুলা আমাদের জন্যা বেশ দরকার, অন্তত বোঝা যায় মুনাফিক হারামী গুলা কোন গুলা।
এদের কেউ কেউ আবার ফতোয়াও নিয়া আসে।
আপনার লেখা এদের জন্য একটা ভালো চপেটাঘাত
"বেনডিং দ্যা ল" সিনেমাটা দেখেছেন কি?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: না দেখিনাই। কি ধরণের ছবি?
২০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: "বেনডিং দ্যা ল"কথাটার মানে আপনি আইন মানবেন, কিন্তু এমন ভাবে যে এই আইন মেনেই অন্যকে চুড়ান্ত নাস্তানাবুদ করে ছাড়বেন।
( to cheat a little bit without breaking the law)
এখানে এটা বলার উদ্দেশ্য হলো, ব্রাক যা করছে তা হলো "বেনডিং দ্যা ল"
সিনেমাটার লিনক
http://www.youtube.com/watch?v=hu88a4xWBW0
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪
ইমাম উশ শহীদ বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, একজন মহিলা সিকিউরিটি গার্ড রাখলেইতো পারে। এত ঝামেলার কি দরকার?
লেখক বলেছেন: সেটাই! কুমতলব থাকলে যেটা হয় আরকি! বোরখা খুলে রেজিষ্টারের সামনে ধেই ধেই নাচলে তার খায়েস পূরণ হবে সম্ভবত।
রাহুল বলেছেন: ...................নাকি গেটে ছবি হাতে দাড়োয়ান দাড়ায়া থাকে, ছবি মিলায়া মিলায়া স্টুডেন্টদের ঢুকতে দেয়??
ভাই, না জেনে কিছু বলা ঠিক না...
ব্র্যাকে একবার গিয়ে দেখেন...অন্তত ২০ জন মহিলা গার্ড পাবেন....
আর জ্বি ভাই,
প্রত্যেকটা গেটে ৩ জন করে দাঁড়ায় থাকে চেহারা চেক করার জন্য...।
লেখকঃ
আপনি আমাকে আপনার পোস্টটা পড়ার আহ্বান করেছেন,এসেই এইগুলা দেখলাম....
আমার পোস্টটা পড়ে নিশ্চই বুঝেছেন আমি কি বলতে চেয়েছি??
তাই অন্য বিষয় গুলাতে তর্কে গেলাম না....
বাকিদের জন্য লিংকটা দিলাম....
http://www.somewhereinblog.net/blog/emamush/29878525
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২০
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: গুড, এই জবাবটাই চাচ্ছিলাম। তো মহিলাগার্ড যখন আছে, তো তাদের দিয়ে ৩ বার চেক করাইলেই পারে...
রেজিষ্টারের মুখ দেখার খায়েস জাগল কেন?? নেকাব কেন ব্যবহার করতে পারবেনা??
গেটে মহিলাদের মুখ দেখিয়ে আসবে, ক্লাস করবে, চলে যাবে, মুখ না দেখালে পরীক্ষায় বসতে দেবেনা এই মাতুব্বরীর কারণ কি? খায়েস জাগছে??
আপনার বক্তব্য দেখে ধারণা জোড়ালো হল, এই ব্রাক আসলেই বড়ধরণের ধাড়িবাজ! নব্য পরিমলদের হাইব্রিড ফলন অবশ্যম্ভাবী!
২২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪
খাটাস বলেছেন: আপনার অবগতির জন্য একটা কথা জানাই।
নাকি গেটে ছবি হাতে দাড়োয়ান দাড়ায়া থাকে, ছবি মিলায়া মিলায়া স্টুডেন্টদের ঢুকতে দেয়??
প্রাইভেট ভার্সিটিতে মাঝে মাঝে আইডি কার্ডের সাথে চেহারা মিলিয়ে দেখা হয়।
আপনার বেশ কিছু পয়েন্ট এ ডিফেন্ড করা যায়। কিন্তু তবু ও শেষ টা একই হবে, আপনি যে উদ্দেশে পোস্ট দিয়েছেন।
যদি ও আপনার যুক্তি আমার তেমন পছন্দ হই নি।
যাই হোক, এখন সেটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না।
আপনার উদ্দেশে প্লাস। তবে মুল ঘটনা টা এখন ও বুঝতে পারছি না, যদি ও মোটামুটি বিশ্বাস করছি। উদ্দেশ্য মুলক ভাবে নেকাব কে অবজ্ঞা করলে তার বিচার হউয়া উচিত।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: এয়ারপোর্টেও চেহারা মিলিয়ে দেখা হয়। এয়ারপোর্ট গিয়ে দেখেন মহিলাদের সার্চ করার জন্য মহিলারা আছে, ভারতে আর্মিতে টুপি পড়ার বিধান থাকলেও শিখরা পাগড়ী পড়ে, কারো কোন মাথা ব্যাথা নাই, কারণ সে তারা ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এটা করেছে এবং আর্মির মত স্ট্রিক জায়গাতেও ছাড় পাচ্ছে!! আর তালেবর ব্রাকের খাচায় মুসলিম নারীকে নেকাব খুলতে বলা হচ্ছে!! কমনসেন্স দেখে বাচিনা।
২৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১
রৌহান খাঁন বলেছেন: পর্দা মানে যে মুখে নেকাব দেয়া এইটা আপনে কই পাইছেন?
বোরখা পর্যন্ত বুঝলাম - ঠিক আছে ।কিন্তু নেকাব জিনিসটা কি, কেন এবং কি এর প্রয়োজনিয়তা?? না মেয়েদের মুখ দেখলেই উত্তেজনা শুরু হয়ে যায়?? তাহলে তো এখানে নেকাব টানা প্রবলেম না, প্রবলেম হচ্ছে অতিরিক্ত উত্তেজনা!! এত উত্তেজনা থাকলে তো মানসিক রোগের ডাক্তার কাছে যাওয়া দরকার!
নেকাব পরহিতা আর নেকাবকে সাপোর্ট/এন্ফোরর্সকারী উভয়ই বর্বরধরনের গাধা এবং ভন্ড ।
আমাদের মুসলমান ভাই ব্রেদারদের কয়েকদিন পরপরই নতুন চুলকানী শুরু হয় - আরে মিয়ারা - আগে ধর্ম অনুযায়ী আর ধর্ম মানলে - নিজের দৃষ্টি সংযত করো --- তখন দেখবা দেশে নেকাব পড়ারও প্রয়োজনীয়তা থাকবো না ।
যতোসব বর্বর ভন্ডের দল !
নিচের লিংকে গিয়া ব্রাক ইউনির আসল ঘটনা পড়েন -
Click This Link
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: পর্দা মানে যে মুখে নেকাব দেয়া এইকথা আপনে এই পোষ্টের কই পাইলেন? উত্তেজনা কি চরমে নাকি??
নেকাব পর্দার একটা অংশ তবে ফরজ পর্দার নয়। যেমন ধরেন মুসলিম পুরুষদের জন্য ফরজ পর্দা হইল নাভি থেকে হাটু পর্যন্ত ঢাকা। ফরজ পর্দা মানলে হাফপ্যান্ট পইড়া ঘুরতে হইবে!
কিন্তু হুজুরদের দেখবেন আলখাল্লা, এক্কেবারে গোড়ালির গিটার উপর পর্যন্ত পাঞ্জাবী পড়া!
মাই গড! এইটা কি পর্দা??!! আপনার বক্তব্য হইল এইটাইপ। জ্বি, এইটা পর্দা তবে সুন্নাত। ফরজ মানেহইল যা করতেই হবে, এর মানে এইটা না, খালি এইটুকুই করবেন বাকীকিছু করা যাবেনা।
মেয়েদের ফরযপর্দা হল মুখ, হাতের কব্জি, পায়ের গোড়ালী ছাড়া বাকী সব ঢাকা। আপনের ফতোয়া অনুসারে নেকাব টানলে যদি দোষ হয়, তাইলে, গেঞ্জি পড়াও দোষ, কারণ এটাতো পুরুষদের ফরজ পর্দায় নাই!
লিংকে গিয়া ব্রাক ইউনির আসল ঘটনা পড়লাম!
নতুন কি শোনাইতে লিংক দিলেন? আসল ঘটনাটা কি? পরীক্ষার হলে একজন আরেকজনের হয়ে পরীক্ষা দেয়?
এইটা প্রতিরোধ করার জন্য নেকাব খুলতে হবে?? এই লজিকটা বোমার চাইতে বেশী শক্তিশালী মনে হইল?? হায়রে.. হেসে বাচিনা ...
২৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: সব নষ্টদের অধিকারে চলে গিয়েছে । ব্রাকও ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ বিথী!
২৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৭
খাটাস বলেছেন: আমি বলছি না যে ব্রাকের কর্মকাণ্ড সঠিক। ব্র্যাকের আসল ঘটনা নিয়ে সন্দিহান। তবে মানুষ যা ভাবছে, তা যদি সত্যি হয়, মানুষের পাশেই থাকব। কিন্তু একটা ভুল কাজ কে ভুল যুক্তি দিয়ে বিচার করা বড় ভুল।
বিশ্ববিদ্যালয় কি ব্যাংক, পারমাণবিক চুল্লি, সামরিক স্থাপনা নাকি হাইটেক বায়োল্যাব যেটিতে কঠোর নিরাপত্তা লাগে? বাংলাদেশের ডিইউ, বুয়েট, মেডিকেলের মত বাঘা প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা লাগেনা আর এই ফার্মের মুরগীর খাচায় লাগে?? একটা ব্যাপার বোধগম্য নয়।
প্রাইভেট ভার্সিটি এর গুন গন মান বুয়েট মেডিক্যাল এর ধারের কাছে ও নাই। ( তবে প্রাইভেট ভার্সিটিতে কিছু কিছু স্টুডেন্ট অনেক ভাল করেন) । কিন্তু ভার্সিটিতে পড়তে প্রচুর টাকা লাগায়- মুলত প্রাইভেট ভার্সিটি একটা বেবসা, যদি ও দেশে সরকারি ভার্সিটির অভাব থাকায় এটাই অনেক স্টুডেন্ট দের ভরসা। এসব ভার্সিটি কোয়ালিটির চেয়ে ইমেজ এ চলে বেশি। তাই নিরাপত্তার ব্যাপার টা তে গুরুত্ত শুধু ইমেজ রক্ষার চেষ্টা, যাতে ভবিষ্যতে বেবসা ভাল হয়। বুয়েট , মেডিক্যাল এ হাজার নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে ও স্টুডেন্ট ভর্তি হতে চাইবেক ই ভায়া। কারন দেশের সরবচ্চ বিদ্যা পিঠ, কোন বেবসা নয়।
ইসলামী ব্যাংকের মহিলা কর্মকর্তাদের দেখি নেকাব পড়ে কাউন্টারে বসে।
ইসলামী ব্যাঙ্কে কয় হাজার মহিলা এক ই শাখায় কাজ করেন নিকাব পড়ে ভাই? এই যুক্তি দিয়া কি বুঝাইলেন, তা ব্র্যাকের নিরাপত্তার ফাউ বানির সাথে কত টুকু যৌক্তিক, বুঝলাম না। কারন একটা বাঙ্কের শাখায় যে কয়জন মহিলা কাজ করেন, তাদের ওপর নিরাপত্তা জনিত নজর রাখার জন্য অনেক বেবস্থা আছে।
লেখক বলেছেন: এয়ারপোর্টেও চেহারা মিলিয়ে দেখা হয়। এয়ারপোর্ট গিয়ে দেখেন মহিলাদের সার্চ করার জন্য মহিলারা আছে,
হাহাহা কার সাথে কি? এয়ারপোর্ট এ চেহারা মিলান হয় এয়ারপোর্ট এ যারা যাচ্ছে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হতে। এয়ারপোর্ট একটা ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম। ক্ষণস্থায়ী ভ্রমন ছাড়া যাত্রীরা তাদের সাথে কোন চুক্তিতে থাকে না।
ভারতে আর্মিতে টুপি পড়ার বিধান থাকলেও শিখরা পাগড়ী পড়ে, কারো কোন মাথা ব্যাথা নাই, কারণ সে তারা ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এটা করেছে এবং আর্মির মত স্ট্রিক জায়গাতেও ছাড় পাচ্ছে!!
হ্যাঁ কথা সত্য, কারন তাদের অথরিটি ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। ব্র্যাকের অথরিটি ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল কিনা জানিনা তবে তাদের যুক্তির সাথে আপনার এই উদাহরন যায় না।
আর পোস্টের শেষে বেশি উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন, পরিমল কে নিয়ে এসেছেন। সেই ব্যাপারে কিছু বললাম না।
আপনার যুক্তি গুলো আবেগের। আমার কাছে তাই মনে হয়েছে।
আমি ব্র্যাকের সাফাই গাইতে আসিনি। আপনার পোস্ট পড়ে যা মনে হয়েছে তুলে ধরলাম। আবেগের যুক্তি দিয়া মানুষের সমর্থন পাওয়া গেলে ও বাস্তবিক প্রয়োগে খুব একটা লাভ হয় না।
তবে আপনার একটা প্রশ্ন আছে, ব্যক্তিগত আইডেনটি পরীক্ষা করা হয় সিগনেচার দিয়ে। বায়েমেট্রিক পদ্ধতি- রেটিনা স্ক্যান, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ফেসডিটেকশন এগুলা করে উন্নত প্রতিষ্ঠান। প্রশ্ন হইল, ব্রাকের কি ফেসডিটেকশন যন্ত্র আছে, নাকি হুদাই ফাপড় দিচ্ছে?
এই টা কে আমি উপায় মনে করি। ব্র্যাকের যদি নিরাপত্তা নিয়া এত চুলকানি থাকে, তবে উন্নত এসব আইডেন্টিটি বেবস্থা বসাক।
নষ্ট ছেলে ভাই এর কমেন্ট এ সহমত। ব্র্যাকের পক্ষে যিনি ডিফেন্ড করেছেন, তিনি বোরকা আর নিকাবের পার্থক্য নিয়ে অবগত নন। রাগে দুঃখে পোস্ট দিয়ে ভার্সিটির অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন।
ভাই আপনি নিজে ও হয়ত মুসলমান হিসেবে নিকাব নিয়ে নিসেধাজ্ঞায় কষ্ট পেয়েছেন। আমি আপনাকে কষ্ট দিতে চাই নি, শুধু কিছু ব্যাপার নিজের দৃষ্টি তে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
শুভ কামনা। ভাল থাকবেন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৮
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় কি ব্যাংক, পারমাণবিক চুল্লি, সামরিক স্থাপনা নাকি হাইটেক বায়োল্যাব যেটিতে কঠোর নিরাপত্তা লাগে?
আমার বক্তব্য “কঠোর নিরাপত্তার” ব্যাপারে ছিল, নিরাপত্তা নয়। স্বাভবিকভাবে নিরাপত্তা সব প্রতিষ্ঠানেরই লাগে, কিন্তু কঠোর যেমন, মুখ না খুললে ঢুকতে দিমু না.. এইটাইপ প্রসঙ্গে বলেছি।
আপনি বলেছেন, একটা বাঙ্কের শাখায় যে কয়জন মহিলা কাজ করেন, তাদের ওপর নিরাপত্তা জনিত নজর রাখার জন্য অনেক বেবস্থা আছে।
সুন্দর..! সংবাদমাধ্যম মারফত যে খবর পাইছি, ব্রাকের হাতেগোণা ৫-৬ জনকে নোটিশ দেয়া হয়েছে মানে নেকাবধারীর সংখ্যাটা নিতান্তই কম! ব্যাংকে হাজারে নেকাবী নিয়ে ঝামেলা নাই আর এই ৫-৬ জনকে নিয়ে ঝামেলা? আপনি যে লজিক দিলেন সে লজিকেই ধরলাম।
হাহাহা কার সাথে কি? এয়ারপোর্ট এ চেহারা মিলান হয় এয়ারপোর্ট এ যারা যাচ্ছে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হতে। এয়ারপোর্ট একটা ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম। ক্ষণস্থায়ী ভ্রমন ছাড়া যাত্রীরা তাদের সাথে কোন চুক্তিতে থাকে না।
আপনার বক্তব্যে মাথা মুন্ডু কিছুই পাইতেছিনা। এয়ারপোর্ট ক্ষণস্থায়ী জন্য মহিলা দিয়ে চেকআপ করানো হয় আর ভার্সিটি প্রতিদিনের জন্য পুরুষ দিয়ে করানো হবে?? , বরং ক্ষণস্থায়ী হলেই তো পুরুষ আর দীর্ঘস্থায়ী হলে মহিলা হইতে হইত! মাথা ঠান্ডা করেন!
হ্যাঁ কথা সত্য, কারন তাদের অথরিটি ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। ব্র্যাকের অথরিটি ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল কিনা জানিনা তবে তাদের যুক্তির সাথে আপনার এই উদাহরন যায় না।
তাদের যুক্তি কিসের সাথে যায় সেইটা একটু ব্যাখ্যা করেন, সলিড ব্যাখ্যা।
আপনার যুক্তি গুলো আবেগের। আমার কাছে তাই মনে হয়েছে।
ভ্রাতা যুক্তি আর আবেগ ভিন্ন, এটা বেসিক নলেজ!
”আপনার কথাগুলো আবেগপূর্ণ” বা ”আপনার কথাগুলো যুক্তিপূর্ণ” যেকোন একটা হয়! আবেগপূর্ণ যুক্তি .. হাইব্রিড কনসেপশন!!
...
২৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪০
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: শুনলাম, সেই ছাত্রীকে নাকি ব্র্যাক ফিরিয়ে নিচ্ছে ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৯
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: গুড গুড.. শান্তি নেমে আসুক এটাই কাম্য।
২৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৬
খাটাস বলেছেন: হাহাহাহা আপনার ব্যাবহার ভাল। তাই আলোচনা চালিয়ে যাওয়া যেতে পারে। আপাতত আজ এই থাক। আলাহ বাচায়ে রাখলে কাল আসব।
শুভ কামনা।
২৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৫
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: কর্নেল রিভার্স নিক খেয়াল কৈরা।
রিভার্স নিককে কোন এক বৃষ্টি ভেজা সকালে মাইনাছ দিয়ে দিয়েন । অথবা লুল সিন্ডিকেটরে যে ট্রিটমেন্ট দূর্যোধন দিছিল সে ট্রিট্মেন্ট দিতে পারেন।
শুভ কামনা কর্নেল ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: খেয়াল করলাম
২৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
খাটাস বলেছেন: আমার বক্তব্য “কঠোর নিরাপত্তার” ব্যাপারে ছিল, নিরাপত্তা নয়। স্বাভবিকভাবে নিরাপত্তা সব প্রতিষ্ঠানেরই লাগে, কিন্তু কঠোর যেমন, মুখ না খুললে ঢুকতে দিমু না.. এইটাইপ প্রসঙ্গে বলেছি।
কঠোর নিরাপত্তা বেবসায়িক স্বার্থে ইমেজ শক্ত রাখার জন্য বলে মনে করি। কিন্তু সমর্থন করি না, পুরোপুরি
সুন্দর..! সংবাদমাধ্যম মারফত যে খবর পাইছি, ব্রাকের হাতেগোণা ৫-৬ জনকে নোটিশ দেয়া হয়েছে মানে নেকাবধারীর সংখ্যাটা নিতান্তই কম! ব্যাংকে হাজারে নেকাবী নিয়ে ঝামেলা নাই আর এই ৫-৬ জনকে নিয়ে ঝামেলা? আপনি যে লজিক দিলেন সে লজিকেই ধরলাম।
ব্যাঙ্কে নিকাব পরিধান করে যারা কাজ করেন, তারা কাউন্তারে বা নির্দিষ্ট জায়গায় বসেন। যে কোন সময় ই তাদের কে একই অবস্থানে দেখা যায়। তারা যথাযথ পরিচয় দেখিয়ে অফিসে ঢোকেন, তাতে সমস্যা নেই।
কিন্তু ভার্সিটিতে হাজার স্টুডেন্ট সারাদিন ক্লাস এ বসে থাকে না। যদি ৫ জন স্টুডেন্ট ও নেকাব পড়ে থাকেন, তবে কখন ও ক্লাসে, ক্যান্টিন এ বা লাইব্রেরি তে থাকতে পারেন।
ব্যাঙ্কে যদি কেও কোন অসদ উদ্দেশে নিকাব পড়ে ( কোন না কোন ভাবে গার্ড কে মানেজ করে )গিয়ে বাঙ্কের নিকাব ধারি কোন মহিলার নাম করে কোন অঘটন ঘটানোর চেষ্টা করে, তা এত সহজ নয়। কারন ব্যাঙ্কের কোন শাখায় হাজার কর্মচারী কাজ করেন না। সংখ্যা নির্দিষ্ট হউয়ায় মোটামুটি সবাই সবার পরিচিত। তাই কেও চাইলে ই নেকাবের সুযোগ নিতে পারবে না।
কিন্তু ভার্সিটিতে হাজার স্টুডেন্ট এর ভিতরে কেও কোন অন্যায় উদ্দেশে, ধরেন কোন জঙ্গি ই নিকাব পড়ে ঢুকল, ( কোন না কোন ভাবে গার্ড কে মানেজ করে ), হাজার স্টুডেন্ট এর ভিড়ে কেও সন্দেহ করবে না। তাই ব্যাঙ্কে নেকাবের অপবেবহারের সুযোগ না থাকলে ও ভার্সিটি তে আছে।
আপনার বক্তব্যে মাথা মুন্ডু কিছুই পাইতেছিনা। এয়ারপোর্ট ক্ষণস্থায়ী জন্য মহিলা দিয়ে চেকআপ করানো হয় আর ভার্সিটি প্রতিদিনের জন্য পুরুষ দিয়ে করানো হবে?? , বরং ক্ষণস্থায়ী হলেই তো পুরুষ আর দীর্ঘস্থায়ী হলে মহিলা হইতে হইত! মাথা ঠান্ডা করেন!
আমি আপনাকে বোঝাতে পারি নি। আমি বোঝাতে চেয়েছি, এয়ারপোর্ট এ নেকাব কেন আলাউড। এয়ারপোর্ট এ আপনি নিজেই বলেছেন, এয়ারপোর্টেও চেহারা মিলিয়ে দেখা হয়। এয়ারপোর্ট গিয়ে দেখেন মহিলাদের সার্চ করার জন্য মহিলারা আছে, ভাই এই কথা দিয়ে আপনি আসলে কি বুঝালেন আমি বুঝি নি সম্ভবত। যা বুঝেছি তাই বলছি। এয়ারপোর্ট এর মত মহিলা দিয়েই ব্রাক এ চেক করান হয় তা ওপরে ব্র্যাকের একজন শিক্ষার্থী বললেন। আপনি যদি মনে করেন, চেক করানোর পর এয়ারপোর্ট এ নেকাব পড়তে বাধা নেই, ভার্সিটিতে কোথায়?
ভার্সিটির ভিতরের নিরাপত্তা বেবস্থা আর এয়ারপোর্ট এর ভিতরের নিরাপত্তা বেবস্থা এক নয়। কেউ কোন ভাবে মুল ফটক পেরিয়ে গেলে মুখ লুকিয়ে ভার্সিটিতে কোন অপরাধ যত সহজ ভাবে করতে পারবে, সেই একই উপায়ে এয়ারপোর্ট এর ভিতরে কোন অপরাধ করতে পারবে না।
এখানে প্রশ্ন করতে পারেন, কারও খাইয়া দাইয়া কাম নাম ফার্ম এ অ্যাটাক দিবে কোন দুঃখে। উত্তর আগের টাই , বেবসায়িক ইমেজ এ একটা টুল যোগ করা।
তাদের যুক্তি কিসের সাথে যায় সেইটা একটু ব্যাখ্যা করেন, সলিড ব্যাখ্যা।
সেই সম্পর্কে মনে হয় আমার ধারনা বলেই ফেলেছি।
ভ্রাতা যুক্তি আর আবেগ ভিন্ন, এটা বেসিক নলেজ! /
”আপনার কথাগুলো আবেগপূর্ণ” বা ”আপনার কথাগুলো যুক্তিপূর্ণ” যেকোন একটা হয়! আবেগপূর্ণ যুক্তি .. হাইব্রিড কনসেপশন!!
...
হাহাহাহা বেসিক নলেজ মিক্সড হয় যে মাঝে মাঝে ভ্রাতা যেখানে আবেগ আর যুক্তি ( নামে মাত্র) মিশে হাইব্রিড হয়ে যায়।
আবেগের যুক্তি আসে সাধারণ বিশ্বাস থেকে।
ধরেন একটা প্রশ্ন আসল সামনে, ব্রাক এ নাকি নেকাব পড়ায় ছাত্রি বহিঃ কার, সত্য না মিথ্যা?
আকেক জন যুক্তি দিতে পারে, অনেক গুলো অন লাইন পত্রিকা সত্যি বইলাই তো ছাপছে,
অনেক লোক এটার প্রতিবাদে হরতাল দিছে।
আমার এক বন্ধুর বোন তো ঘটনার পর আর ভার্সিটি যায় না।
এই গুলো ও কিন্তু যুক্তি, যা ঘটনা সম্পর্কে আবছা ধারনা দেয়, কিন্তু যথার্থ প্রমান দেয় না।
এরকম ব্যাপার গুলো কে আমি আবেগের যুক্তি মনে করি।
ব্রাক এর চুলকানি নিয়ে আপনার কিছু প্রশ্ন আমার কাছে যথাযথ ভাবে যৌক্তিক মনে হয় নি, এর মানে এই না যে অন্নেদের ও তা মানতে হবে। প্রশ্ন গুলোর আলোকে আমি আমার চিন্তা ধারা তুলে ধরেছি, যেগুলো ব্র্যাক বলতে পারে। মুলত ব্র্যাকের ঐ নেকাব নিয়ে নয়, ব্র্যাকের নেকাব বিরোধী সমালোচনার সমালোচনা করেছি।
ব্র্যাক নিয়ে মিডিয়া টাইমস এ একটা আর্টিকেল এ তাদের পক্ষে বলা হয়েছে। যেটা আমার কাছে, কিছুটা যৌক্তিক মনে হয়েছে। কিন্তু স্পষ্ট ভাবে তাদের নিজস্ব ব্যাখ্যা জানলে ভাল লাগত।
ইসলাম বিরোধী কাজ করলে তার জন্য কইসা লাথি দিতে মন কাপবে না, কিন্তু ইসলাম এ যেভাবে বলা আছে, অন্যায়ের সাথে সেভাবেই রিয়াক্ত করতে চাই। কারন ইসলামী ইস্যু আবার অনেকের চুলার আগুনের মত রাঁধতে সাহায্য করে। না জেনে বুঝে গুজবে কান দেই না।
আপনাকে আমি বেক্তিগত ভাবে কষ্ট দিতে চাই নি। আপনি সিনিয়ায় ব্লগার, অনেক কিছু জানেন। আপনি আপনার চিন্তা ধারা তুলে ধরেছেন, আমি তার বিপক্ষে আমার চিন্তা ধারা তুলে ধরেছি। পাঠক কোনটা গ্রহন করবে তাদের ব্যাপার।
শেষে শুধু এটুকু বলতে চাই, ব্র্যাকের চুলকানি বেশি থাকলে উন্নত প্রজুক্তির আইডেন্টিটি বেবস্থা বসাক।
আপনাকে বেক্তিগত ভাবে ব্লগে চিনি না। আপনি নিরপেক্ষ মানসিকতার মানুষ মনে করেই নিজের মতামত জানালাম। লীগ, জাতীয়তা বাদ, জামাত যে দলের ই হোক, দলান্ধ মানুষ পছন্দ নয়।
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
৩০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
দাম বলেছেন: +
৩১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৩
মনে নাই বলেছেন: @খাটাস ভাই, আপনার বক্তব্যের পেছনে জোড়ালো কোন যুক্তি খুজে পাচ্ছিনা।
আপনি ব্যাংক আর ভার্সিটি নিয়ে যে যুক্তি দিলেন সেটা গ্রহনযোগ্য নয়। আপনি বলতে চাচ্ছেন নেকাব পড়া ছাত্রীরা অনবরত অবস্থান চেইন্জ করায় সমস্যা হচ্ছে ডিটেকসনে, কিন্তু তারাতো সংখ্যায় নগন্য, এবং মেইন গেইট দিয়ে প্রবেশের সময়েই ওরা চেক করে নিশ্চিত হয়েই এক্সেস দিচ্ছে।বরং একজন নেকাবধারী উল্টিপাল্টা কিছু করতে চাইলে সেটা সহজে সবার নজরে পড়বে।
এয়ারপোর্ট নিয়ে আপনার যুক্তি অগোছালো।
অনেস্টলি আমি নেকাবের পক্ষেনা, যেভাবে পর্দা করতে বলা হয়নি, সেভাবে করে নিজেকে কষ্ট দেয়া একটু অমানবিক-ই মনে হয়। কিন্তু তাদের মতামতকে আমি শ্রদ্ধা করি যদি ইহা আমার জন্য বিপদের কোন কারন না হয়।
আফ্রিকাতে যখন একজন শতাধিক বিয়ে করে, সেটা ওদের কালচার।
চার্চের ফাদার/সিস্টাররা যখন পর্দা করে সেটাও শ্রদ্ধার চোখে দেখা হয়।
একজন ডক্টরেট ডিগ্রীধারী যখন বাচ্চার দেখাশুনার জন্য জব ছেড়ে দেন তখন তিনি মমতাময়ী মা।
কিন্তু যত সমস্যা মুসলমানদেরকে নিয়ে।
অবশ্য এই অবস্থার পরিবর্তন হতেও পারে, মুসলিমরা যদি আবার কোনদিন বিশ্ব শাসন করতে পারে।
৩২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭
এম হাবিব আহসান বলেছেন: জাতির নেকাব টেনে ধরার পেছনে ব্রাকের ধান্ধাবাজী অনুসন্ধান এবং নব্য পরিমলদের যথাযথ ভেক্সিন প্রদান করতঃ জাতিকে ভবিষ্যত মহামারীর হাত থেকে রক্ষা আমাদের সকলের কাম্য
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
নষ্ট ছেলে বলেছেন: এক মুরগি ব্র্যাকের সিন্ধান্তকে ডিফেন্ট করতে আইছে অথচ বোরকা আর নিকাবের পার্থক্য বুঝে না। ব্র্যাকে নাকি বোরকা পড়ার অনুমতি আছে কিন্তু নিকাবের নাই। শেষ পর্যন্ত সচিত্র বুঝানোর চেষ্টা করলাম কিন্তু গা বাঁচাতে আমার শেষের কমেন্টটা ডিলিট করে ব্লক করে দিছে!!