![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের দিনই শেষ দিন মনে করতে হবে..কারন হঠাৎ করেই একদিন মরতে হবে.. কেয়ামত পর্যন্ত কবরে থাকতে হবে.. হাশরের মাঠে আল্লাহর সামনে উপস্থিত হতে হবে.. জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সমস্ত কর্মকান্ডের হিসাব দিতে হবে.. পুলসিরাত পার হতে হবে.. তারপর....... জান্নাত অথবা জাহান্নামই হবে আসল ঠিকানা....
বরযখ বা কবরের শাস্তি ও সুখ
হে আল্লাহর বান্দা! মৃত্যুর পর থেকে নিয়ে কেয়ামত পর্যন্ত সময়টাকে বলা হয় বরযখ।
আর আপনি অবশ্যই জানেন যে, আখেরাতের প্রথম মনযিল হল কবর। মৃত্যু বরণ করার পরপরই মৃত ব্যক্তির উপর ছোট কিয়ামত কায়েম হয়ে যায়। মৃত ব্যক্তিকে কবরস্থ করার পর প্রতি সকালে ও প্রতি বিকালে তাকে তার ঠিকানা দেখানো হয়। যদি সে জাহান্নামী হয় তবে জাহান্নাম দেখানো হয়। যদি জান্নাতী হয়, তাহলে জান্নাত দেখানো হয়। ঈমানদারের কবরকে প্রশস্ত করে দেয়া হয়। উত্থান দিবস পর্যন্ত তাকে এভাবে তাকে সুখ-শান্তিতে রাখা হয়।
আর যে কাফের তার কবরকে সংকুচিত করে দেয়া হয়। হাতুরী দিয়ে পিটানো হয়।
কবর থেকে উত্থিত না হওয়া পর্যন্ত এ সময়টা হল বরযখী জীবন।
মৃত্যুকালীন অবস্থা সম্পর্কে আলোচনা
আল্লাহ তাআলা বলেন :
অবশেষে যখন তাদের কারো মৃত্যু আসে, সে বলে, হে আমার রব, আমাকে ফেরত পাঠান, যেন আমি সৎকাজ করতে পারি যা আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম।’ কখনো নয়, এটি একটি বাক্য যা সে বলবে। যেদিন তাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে সেদিন পর্যন্ত তাদের সামনে থাকবে বরযখ।” সূরা আল মুমিনূন, আয়াত ৯৯-১০০
এ আয়াত থেকে আমরা যা শিখতে পেলাম :
১- যখন মৃত্যু উপস্থিত হবে তখন মানুষের চোখ খুলে যাবে। সে তখন ভাল কাজ সম্পাদন করার জন্য আরো সময় কামনা করবে। কিন্তু তাকে আর সময় দেয়া হবে না।
২- মৃত্যুর সময় এ ধরনের প্রার্থনা অনর্থক। এতে কোন ফল বয়ে আনে না।
৩- বরযখ এর প্রমাণ পাওয়া গেল।
৪- বরযখী জীবন শুরু হয় মৃত্যু থেকে আর শেষ হবে পুনরুত্থান দিবসে।
এ প্রসঙ্গে হাদীসে এসেছে :
বারা ইবনে আযেব রা. থেকে বর্ণিত, এক আনসারী ব্যক্তির দাফন-কাফনের জন্য আমরা একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে বের হলাম। আমরা কবরের কাছে পৌছে গেলাম তখনও কবর খোড়া শেষ হয়নি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে বসলেন। আমরা তাঁর চার পাশে এমনভাবে বসে গেলাম যেন আমাদের মাথার উপর পাখি বসেছে। আর তাঁর হাতে ছিল চন্দন কাঠ যা দিয়ে তিনি মাটির উপর মৃদু পিটাচ্ছিলেন। তিনি তখন মাথা জাগালেন আর বললেন, তোমরা কবরের শাস্তি থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করো। কথাটি তিনি দু বার কিংবা তিন বার বললেন। এরপর তিনি আরো বললেন, যখন কোন ঈমানদার বান্দা পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়ে আখেরাতের দিকে যাত্রা করে তখন আকাশ থেকে তার কাছে ফেরেশতা আসে। তাদের চেহারা থাকবে সূর্যের মত উজ্জল। তাদের সাথে থাকবে জান্নাতের কাফন ও সুগন্ধি। তারা তার চোখ বন্ধ করা পর্যন্ত তার কাছে বসে থাকবে। মৃত্যুর ফেরেশতা এসে তার মাথার কাছে বসবে। সে বলবে, হে সুন্দর আত্মা! তুমি আল্লাহ তাআলার ক্ষমা ও তার সন্তুষ্টির দিকে বেরিয়ে এসো। আত্মা বেরিয়ে আসবে যেমন বেড়িয়ে আসে পান-পাত্র থেকে পানির ফোটা। সে আত্মাকে গ্রহণ করে এক মুহুর্তের জন্যেও ছাড়বে না। তাকে সেই জান্নাতের কাফন পরাবে ও সুগন্ধি লাগাবে। পৃথিবিতে যে মিশক আছে সে তার চেয়ে বেশী সুগন্ধি ছড়াবে। তাকে নিয়ে তারা আসমানের দিকে যেতে থাকবে। আর ফেরেশতাদের প্রতিটি দল বলবে, কে এই পবিত্র আত্মা? তাদের প্রশ্নের উত্তরে তারা তার সুন্দর নাম নিয়ে বলবে যে, অমুক অমুকের ছেলে। এমনিভাবে প্রথম আসমানে চলে যাবে। তার জন্য প্রথম আসমানের দরজাগুলো খুলে দেয়া হবে। এমনি করে প্রতিটি আসমান অতিক্রম করে যখন সপ্তম আসমানে যাবে তখন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলবেন, আমার বান্দা আমলনামাটা ইল্লিয়ীনে লিখে দাও। আর আত্মাটা দুনিয়াতে তার দেহের কাছে পাঠিয়ে দাও। এরপর কবরে প্রশ্নোত্তরের জন্য দুজন ফেরেশতা আসবে। তারা প্রশ্ন করবে, তোমার প্রভূ কে? সে বলবে আমার প্রভূ আল্লাহ। তারা প্রশ্ন করবে, তোমার ধর্ম কি? সে উত্তর দেবে, আমার ধর্ম ইসলাম। তারা প্রশ্ন করবে এই ব্যক্তিকে চেন, যাকে তোমাদের কাছে পাঠানো হয়েছে? সে উত্তরে বলবে, সে আল্লাহর রাসূল। তারা বলবে, তুমি কিভাবে জানলে? সে উত্তরে বলবে, আমি আল্লাহর কিতাব পাঠ করেছি। তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছি। তাকে সত্য বলে স্বীকার করেছি।
তখন আসমান থেকে একজন আহবানকারী বলবে, আমার বান্দা অবশ্যই সত্য বলেছে। তাকে জান্নাতের বিছানা বিছিয়ে দাও। তার কবর থেকে জান্নাতের একটি দরজা খুলে দাও। জান্নাতের সুঘ্রাণ ও বাতাস আসতে থাকবে। যতদূর চোখ যায় ততদূর কবর প্রশস্ত করে দেয়া হবে। তার কাছে সুন্দর চেহারার সুন্দর পোশাক পরিহিত সুগন্ধি ছড়িয়ে এক ব্যক্তি আসবে। সে তাকে বলবে, তুমি সুসংবাদ নাও। সূখে থাকো। দুনিয়াতে এ দিনের ওয়াদা দেয়া হচ্ছিল তোমাকে।
মৃত ব্যক্তি সুসংবাদ দাতা এ ব্যক্তিকে সে জিজ্ঞেস করবে, তুমি কে? সে উত্তরে বলবে, আমি তোমার নেক আমল (সৎকর্ম)। তখন সে বলবে, হে আমার রব! কেয়ামত সংঘটিত করুন! হে আমার রব! কেয়ামত সংঘটিত করুন!! যেন আমি আমার সম্পদ ও পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারি।
আর যখন কোন কাফের দুনিয়া থেকে বিদায় হয়ে আখেরাত পানে যাত্রা করে তখন তার কাছে কালো চেহারার ফেরেশতা আগমন করে। তার সাথে থাকে চুল দ্বারা তৈরী কষ্ট দায়ক কাপর। তারা চোখ বুজে যাওয়া পর্যন্ত তার কাছে বসে থাকে। এরপর আসে মৃত্যুর ফেরেশতা। তার মাথার কাছে বসে বলে, হে দুর্বিত্ত পাপিষ্ট আত্মা বের হয়ে আল্লাহর ক্রোধ ও গজবের দিকে চলো। তখন তার দেহে প্রচন্ড কম্পন শুরু হয়। তার আত্মা টেনে বের করা হয়, যেমন আদ্র রেশমের ভিতর থেকে লোহার ব্রাশ বের করা হয়। যখন আত্মা বের করা হয় তখন এক মুহুর্তের জন্যও ফেরেশতা তাকে ছেড়ে দেয় না। সেই কষ্টদায়ক কাপড় দিয়ে তাকে পেচিয়ে ধরে। তার লাশটি পৃথিবীতে পড়ে থাকে। আত্মাটি নিয়ে যখন উপরে উঠে তখন ফেরেশতারা বলতে থাকে কে এই পাপিষ্ট আত্মা? তাদের উত্তরে তার নাম উল্লেখ করে বলা হয় অমুক, অমুকের ছেলে। প্রথম আসমানে গেলে তার জন্য দরজা খোলার অনুরোধ করা হলে দরজা খোলা হয় না।
এ সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ আয়াতটি পাঠ করলেন:
لَا تُفَتَّحُ لَهُمْ أَبْوَابُ السَّمَاءِ وَلَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ حَتَّى يَلِجَ الْجَمَلُ فِي سَمِّ الْخِيَاطِ
অর্থাৎ : তাদের জন্য আসমানের দরজাসমূহ খোলা হবে না এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যতক্ষণ না উট সূঁচের ছিদ্রতে প্রবেশ করে। (সূরা আরাফ, আয়াত ৪০)
অতঃপর আল্লাহ তাআলা বলবেন, তার আমলনামা সিজ্জীনে লিখে দাও যা সর্ব নিম্ন স্তর। এরপর তার আত্মাকে পৃথিবীতে নিক্ষেপ করা হবে।
এ কথা বলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ আয়াতটি পাঠ করেন :
وَمَنْ يُشْرِكْ بِاللَّهِ فَكَأَنَّمَا خَرَّ مِنَ السَّمَاءِ فَتَخْطَفُهُ الطَّيْرُ أَوْ تَهْوِي بِهِ الرِّيحُ فِي مَكَانٍ سَحِيقٍ
অর্থাৎ : আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে, সে যেন আকাশ থেকে পড়ল। অতঃপর পাখি তাকে ছোঁ মেরে নিয়ে গেল কিংবা বাতাস তাকে দূরের কোন জায়গায় নিক্ষেপ করল। (সূরা আল হজ, আয়াত : ৩১)
এরপর তার দেহে তার আত্মা চলে আসবে। দু ফেরেশতা আসবে। তাকে বসাবে। এরপর তাকে জিজ্ঞেস করবে, তোমার প্রভূ কে? সে বলবে, হায়! হায়!! আমি জানি না। তারা তাকে আবার জিজ্ঞেস করবে, তোমার ধর্ম কি? সে বলবে, হায়! হায়!! আমি জানি না। তারপর জিজ্ঞেস করবে, এ ব্যক্তি কে যাকে তোমাদের মধ্যে পাঠানো হয়েছিল? সে উত্তর দেবে, হায়! হায়!! আমি জানি না। তখন আসমান থেকে এক আহবানকারী বলবে, সে মিথ্যা বলেছে। তাকে জাহান্নামের বিছানা বিছিয়ে দাও। জাহান্নামের একটি দরজা তার জন্য খুলে দাও। জাহান্নামের তাপ ও বিষাক্ততা তার কাছে আসতে থাকবে। তার জন্য কবরকে এমন সঙ্কুচিত করে দেয়া হবে যাতে তার হাড্ডিগুলো আলাদা হয়ে যাবে। তার কাছে এক ব্যক্তি আসবে যার চেহার বিদঘুটে, পোশাক নিকৃষ্ট ও দুর্গন্ধময়। সে তাকে বলবে, যে দিনের খারাপ পরিণতি সম্পর্কে তোমাকে বলা হয়েছিলো তা আজ উপভোগ করো। সে এই বিদঘুটে চেহারার লোকটিকে জিজ্ঞেস করবে, তুমি কে? সে বলবে, আমি তোমার অসৎকর্ম। এরপর সে বলবে, হে প্রভূ! আপনি যেন কেয়ামত সংঘটিত না করেন।
বর্ণনায়: আহমদ, আবু দাউদ, হাকেম। আলবানী রহ. আহকামুল জানায়িয কিতাবে এ হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন।
এ হাদীস থেকে আমরা যা জানতে পারলাম :
১- রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার সঙ্গী সাথিদের নিয়ে অন্যের দাফন-কাফনে অংশ গ্রহণ করতেন।
২- কবরের শাস্তির বিষয়টি একটি সত্য বিষয়। এটি বিশ্বাস করা ঈমানের অংশ।
৩- কবরের শাস্তি থেকে আল্লাহ তাআলার কাছে আশ্রয় চাওয়া সুন্নত।
৪- ঈমানদার ও বেঈমানের মৃত্যুর মধ্যে পার্থক্য।
৫- কবরে যাওয়ার পর ঈমানদার তার পুরস্কার ও প্রতিদান পাওয়ার জন্য কেয়ামত তাড়াতাড়ি কামনা করবে। আর বেঈমান মনে করবে কেয়ামত কায়েম হলে তাদের জাহান্নামের আজাব শুরু হয়ে যাবে। তাই তারা কেয়ামত কামনা করবে না।
৬- ওয়াজ ও নসীহতের সময় কুরআনের আয়াত তেলাওয়াত করেছেন ও কুরআন থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছে রাসূলুল্লাহ সা.।
৭- কবরে ফেরেশতাদের প্রশ্ন ও তার উত্তর দেয়া একটি সত্য বিষয়। এর প্রতি বিশ্বাস রাখা ঈমানের অংশ।
৮- ইল্লিয়্যীন ও সিজ্জিনের পরিচয় জানা গেল। এ দুটি জান্নাত ও জাহান্নামের অংশ বিশেষ।
৯- বরযখী জীবনের সত্যতা এ হাদীস দিয়েও প্রমাণিত হল।
১০- হে আমার রব! কেয়ামত সংঘটিত করুন!! যেন আমি আমার সম্পদ ও পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারি। এ কথা দ্বারা ঈমানদার ব্যক্তি সম্পদ বলতে তার নেক আমলের সওয়াব ও পুরস্কার বুঝিয়েছেন। আর ঈমানদার ব্যক্তি জান্নাতে তার পরিবার পরিজনের সাথে মিলিত হবেন। যদি তার পরিবারবর্গ ঈমানদার ও সৎকর্মশীল হয়। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন:
وَالَّذِينَ آَمَنُوا وَاتَّبَعَتْهُمْ ذُرِّيَّتُهُمْ بِإِيمَانٍ أَلْحَقْنَا بِهِمْ ذُرِّيَّتَهُمْ وَمَا أَلَتْنَاهُمْ مِنْ عَمَلِهِمْ مِنْ شَيْءٍ كُلُّ امْرِئٍ بِمَا كَسَبَ رَهِينٌ
আর যারা ঈমান আনে এবং তাদের সন্তান-সন্ততি ঈমানের সাথে তাদের অনুসরণ করে, আমরা তাদের সাথে তাদের সন্তানদের মিলন ঘটাব এবং তাদের কর্মের কোন অংশই কমাব না। প্রত্যেক ব্যক্তি তার কামাইয়ের ব্যাপারে দায়ী থাকবে। (সূরা আত তুর, আয়াত ২১)
১১- বরযখী জীবনের সুখ ও তার শাস্তির কিছু বর্ণনা এ হাদীসের মাধ্যমে জানা গেল।
১২- হাদীসে জান কবচকারী ফেরেশতাকে মালাকুল মউত বলা হয়েছে। এর অর্থ মৃত্যুর ফেরেশতা। তার নাম কি, তা কুরআনে বা কোন সহীহ হাদীসে বলা হয়নি। আমরা যে এ ফেরেশতার নাম দিয়েছি আজরাঈল এটা কুরআন বা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়। সম্ভব এটা ইহুদীদের থেকে এসেছে। তাই এ নামটি ব্যবহার করা উচিত নয়।
সুত্রঃ
কেয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর
আব্দুল মালেক আলী আল-কুলাইব
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান
২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: হুম। আসলে আমরা দুনিয়ার চাকচিক্য থেকে মৃত্যুর কথা ভুলে যায়..আখেরাতের কথা ভুলে যায়.. আর জাহান্নামের শাস্তির কথা ভুলে যায়। ...........প্রতিদিন অন্তুত বিশবার মৃত্যুকে স্বরণ করতে হবে।
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
িময়াজী বলেছেন: প্রভু হে,
এমন একটি মৃত্যু দিও
যে মৃত্যুতে হাসি থাকে,
থাকে কপালে ঘাম ।
এমন একটি মৃত্যু দিও
যে মৃত্যুতে থাকে তোমার রহম।
প্রভু হে,
এমন একটি বরযখ দিও
যে বরযখে শান্তি থাকে,
থাকে আরামের ঘুম।
এমন একটি বরযখ দিও,
যে বরযখে থাকে তোমার রহম।
প্রভু হে ,
এমন একটি হাসর দিও
যে হাসরে হিসাব সহজ থাকে।
এমন একটি হাসর দিও,
যে হাসরে তোমার সন্তষ্টি থাকে,
থাকে তোমার রসুল (স সাথে।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর কবিতা.. নিয়াজী ভাই... ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯
অগ্নিবীনা বলেছেন: সুন্দর লেখা।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
চলছি বলেছেন: পরকালের ভয় ইহজীবনের চলার পাথেয়। তাই সত্যকে মেনে নিয়ে সত্য ও সুন্দর জীবন যাপনই কাম্য করা উচিত।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১৮
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৩৪
শিক্ষানবিস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। বইটি আমি ইসলাম হাউজ ডট কম থেকে ডাউন লোড করে পড়েছি।
জান্নাত জাহান্নাম সম্পর্কে বিশুদ্ধ সব বয়ান আছে বইটিতে।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২০
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: আর আমি বইটি প্রিন্ট করেছি। অনেক গুরত্বপূর্ন বই।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:০৫
তালহা ইবনে জাফর বলেছেন: shundor post. ++++++
২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:২০
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫০
আওরঙ্গ বলেছেন: লছি বলেছেন: পরকালের ভয় ইহজীবনের চলার পাথেয়। তাই সত্যকে মেনে নিয়ে সত্য ও সুন্দর জীবন যাপনই কাম্য করা উচিত।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৬
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: ঠিক বলেছেন... আমাদেরকে প্রতিদিন মৃত্যুকে স্বরণ করতে হবে..
৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৬
রেডসিগনাল বলেছেন: কেমন আছেন ,ভাল আছেন তো ?
০২ রা নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৪
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: ভাল আছি,,অনেক দিন পর আসলেন কেন?
৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০১
তাহ্িনয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। গাজ্জালীর বইতে এমনভাবে লেখা আছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৫৬
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৬
তাহ্িনয়া বলেছেন: লেখাটা ফেবুতে শেয়ার করলাম।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: ধন্যবাদ তাহনিয়া...
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতিদিনের স্মরনে যদি থাকত
অন্যায়, দূর্নীতি ঠেকাতে আর কি কিছু লাগত?
সবার জীবন হতো সুন্দর জৌর্তিরময়..
সৎ কর্মে আর ভালবাসায় এই পৃথিবী হতো জান্নাতময়।।