নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের দিনই শেষ দিন মনে করতে হবে..কারন হঠাৎ করেই একদিন মরতে হবে.. কেয়ামত পর্যন্ত কবরে থাকতে হবে.. হাশরের মাঠে আল্লাহর সামনে উপস্থিত হতে হবে.. জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সমস্ত কর্মকান্ডের হিসাব দিতে হবে.. পুলসিরাত পার হতে হবে.. তারপর....... জান্নাত অথবা জাহান্নামই হবে আসল ঠিকানা....
সন্তানকে শাসন করা ও শাস্তি দেওয়ারও একটা মাত্রা আছে। অধিকার পেলাম বলে ইচ্ছামত মনের ঝাল মিটালাম, সম্পর্ণ দাপট অবুঝ শিশুর উপর প্রয়োগ করলাম, এমন হওয়া উচিত নয়। অনেক বাবা-মা এক্ষেত্রে ভুল পথে এগোন। তারা নির্বোধ শিশুকে শক্তি কষিয়ে মারপিটে মারাত্মক জখম করে ফেলেন। অনেক সময় এজন্য চড়া মাশুল ও দিতে হয়। একজন মা তার সন্তানের মাথা সজোরে দেয়ালে মেরে জিদ মিটিয়ে পরে দেখেন-মাথা ফেটে রক্ত ঝরছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি অনুশোচনায় ক্লিষ্ট হন এবং সন্তানকে নিয়ে তৎক্ষনাৎ ডাক্তারের নিকট যেতে বাধ্য হন। এরূপ কান্ডজ্ঞানহীন কাজ কোন বিবেকবান মা-বাবা করতে পারেন না।
মনে রাখতে হবে যে সন্তানকে শাস্তি দেওয়া জিদ মেটানোর জন্য নয় বরং সন্তানকে সংশোধন করার জন্য। তাই এই ক্ষেতে শক্তির মহড়া নয়, বিবেকের ব্যবহারই কাম্য। তার শাসন ও শাস্তির ধরন এমন হতে হবে-যাতে সন্তান কষ্ট বা ব্যথা পায় ঠিকই, কিন্তু তাতে কোন যখম বা ক্ষতির উদ্ভব না হয়।
আদর্শ অবিভাবককে এসব বিষয় ভালভাবে রপ্ত করে নিতে হবে। সন্তানকে সৎ মানুষ করতে চাইলে এসব কিছু মেনে চলতেই হবে।
সুত্রঃ আদর্শ মা
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
মুহামমদল হািবব বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ।