নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের দিনই শেষ দিন মনে করতে হবে..কারন হঠাৎ করেই একদিন মরতে হবে.. কেয়ামত পর্যন্ত কবরে থাকতে হবে.. হাশরের মাঠে আল্লাহর সামনে উপস্থিত হতে হবে.. জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সমস্ত কর্মকান্ডের হিসাব দিতে হবে.. পুলসিরাত পার হতে হবে.. তারপর....... জান্নাত অথবা জাহান্নামই হবে আসল ঠিকানা....
=======***আজ বিশ্ব হার্ট দিবস***====
=====(‘হার্টকে সুস্থ রাখার পথচলা শুরু হোক শৈশব থেকেই’ )=======
আজ ২৯ সেপ্টেম্বর (রোববার)। বিশ্ব হার্ট দিবস। ওয়ার্ল্ড হার্ট ফেডারেশনের উদ্যোগে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত হচ্ছে।
‘হার্টকে সুস্থ রাখার পথচলা শুরু হোক শৈশব থেকেই’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে জনসাধারণের মধ্যে হৃদরোগের কারণ ও ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে বাংলাদেশে বিশ্ব হার্ট দিবস পালন করা হয়।
ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, প্রতিবছর বিশ্বে ১ কোটি ৭৩ লাখ লোক হৃদরোগজনিত কারণে মারা যান। যার শতকরা ৮০ ভাগই স্বল্প ও মধ্য আয়ের দেশের।
========হৃদরোগ প্রতিরোধে খাদ্যাভ্যাস=============
হৃদরোগ অর্থ হৃদপিন্ডের রোগ। এই হৃদপিন্ডটা ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকবো। আমাদের আশপাশের প্রিয় মানুষগুলো কেউ না এই হার্টের রোগে ভুগছে। অথচ একটু সচেতন হলে আমরা এই রোগ এড়িয়ে দিব্যি ভালো থাকতে পারি। পৃথিবীতে যতো মৃত্যু হয় তার ৩০% হয় শুধুমাত্র হৃদপিন্ডের রক্তসংবহন রোগে।
এ রোগের ক্ষেত্রে কিছু কিছু ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় রয়েছে। যেমন,
ক) ওজনাধিক্য
খ) উচ্চ রক্তচাপ
গ) ডায়াবেটিস
ঘ) ধূমপান
ঙ) জর্দা, সাদাপাতা, খয়ের সেবন
চ) আর সর্বোপরি খাবার-দাবার বা খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস।
=====হৃদরোগসহ অন্যান্য রোগ থেকে দূরে থাকার জন্য কিছু পরামর্শ======
ক) পরিমিত আহার গ্রহণ করুন
খ) রিচ ফুড, ভাজা খাবার, কোমল পানি কম খান।
গ) প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাক-সবজি আর ফলমূল রাখুন।
ঘ) খাবারের পর পরই শুয়ে পড়বেন না।
ঙ) ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাবার গ্রহণ করুন।
চ) প্রচুর পানি পান করুন।
ছ) ডায়াবেটিস আর বস্নাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
জ) খাবারের সাথে কাঁচা লবণ খাবেন না।
ঝ) ধূমপান, জর্দা, খয়ের, সাদাপাতা ইত্যাদি খাওয়া থেকে বিরত খাকুন।
ঞ) ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখুন।
ট) প্রচুর হাঁটুন। মনে রাখবেন- হাঁটাই হচ্ছে সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম।
©somewhere in net ltd.